বাংলাদেশ
ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়লো টাইগাররা
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2022/07/17/resize-600x315x1x0image-24085-1658027559.jpg)
সিরিজের শেষ ওয়ানডে জিততে বাংলাদেশকে করতে হতো মাত্র ১৭৯ রান। কিন্তু এই সহজ সমীকরণ মেলাতেই বেশ কঠিন পরীক্ষা দিতে হলো বাংলাদেশকে। ওয়ানডে ফরম্যাটে এ নিয়ে তৃতীয়বার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করলো বাংলাদেশ।
শনিবার (১৬ জুলাই) সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে সিরিজের প্রথম ও দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও জিতেছিলো বাংলাদেশ। টানা তিন জয়ে ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতল লাল-সবুজের দল।
গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৮.৪ ওভারে ১০ উইকেটে ১৭৮ রান করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বল হাতে মাত্র ২৮ রান দিয়ে একাই ৫ উইকেট নিয়ে দুই বছর পর ওয়ানডে ক্রিকেটে ফেরাটা রাঙিয়েছেন তাইজুল ইসলাম।
জবাব দিতে নেমে ৯ বল হাতে রেখে জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫০ রান করেছেন লিটন দাস।
এদিন টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ওয়ানডে একাদশে ফেরা তাইজুল নিজের প্রথম দুই ওভারেই নাড়িয়ে দেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে।
ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তাইজুলকে আক্রমণে আনেন তামিম। বল হাতে নিজের প্রথম ওভারে এসেই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন বাঁহাতি এই স্পিনার। মিডল অর্ডার থেকে ওপেনিংয়ে উঠে আসা ব্র্যান্ডন কিংকে(৮) বোল্ড করে নিজের প্রথম শিকার তুলে নেন তিনি।
এক ওভার বাদে এসে তুলে নেন আরেকটি উইকেট। বিদায় করেন ক্যারিবীয়দের বড় ব্যাটার শাই হোপকে। তাইজুলের স্লোয়ার ডেলিভারি কাভারে খেলতে চেয়েছিলেন হোপ। কিন্তু টার্নের কাছে পরাস্ত হন। তাছাড়া হোপের পা দাগ থেকে বেরিয়ে যায়, ওই মুহূর্তে স্টাম্প ভেঙে দেন উইকেটকিপার সোহান।
তাইজুলের জোড়া আঘাতের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তৃতীয় ধাক্কা দেন মুস্তাফিজ। শ্যামার ব্রুসকে বিদায় করেন মুস্তাফিজ। বাঁহাতি পেসারের অফ-মিডল স্ট্যাম্পের মাঝে যাওয়া বল ব্রুকসের ব্যাট মিস করে লাগে প্যাডে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। রিভিউ নেন ব্রুকস। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি।
১৬ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন কার্টি ও নিকোলাস পুরান। ২৭তম ওভারে জমে ওঠা এই জুটি ভাঙেন নাসুম আহমেদ। বাঁহাতি স্পিনারের বলে তামিমের হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন কার্টি। ৬৬ বলে ৩৩ রানে ভাঙে তাঁর প্রতিরোধ।
দ্রুত উইকেট হারানোর পাশাপাশি রানের গতিও কমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। মন্থর উইকেটে দলকে লম্বা সময় টানেন নিকোলাস পুরান। দলের বিপর্যয়ে হাল ধরে তুলে নেন ব্যক্তিগত হাফসেঞ্চুরি। তাঁর ইনিংসে ভর করেই শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে ১৮৯ রানের লক্ষ্য দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
১০৯ বলে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক পুরান। তাঁর সঙ্গে ১৮ রান করেন রভম্যান পাওয়েল।
রান তাড়ায় নেমে বেশ সাবধানী শুরু করেও ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। শুরুতেই বিদায় নেন নাজুমল হোসেন শান্ত। এরপর লিটনের সঙ্গে কিছুক্ষণ লড়াই করেন তামিম ইকবাল। কিন্তু থিতু হওয়ার পর তিনিও ফেরেন সাজঘরে। ৩৪ রানে বিদায় নেন তামিম।
এরপর উইকেটে থেকে আশা জাগান লিটন দাস। কিন্তু ব্যাক্তিগত হাফসেঞ্চুরি স্পর্শ করার পর ভাঙে তাঁর প্রতিরোধ। লিটন ফেরার পর এক পর্যায়ে হারের শঙ্কায় পড়ে যায় বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো অঘটন হয়নি। নুরুল হাসান সোহানের (৩২) ব্যাটে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
তাসনিয়া রহমান
অপরাধ
বান্ধবীর সঙ্গে মতিউরের কথোপকথন ভাইরাল
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-82.jpg)
বহুল আলোচিত সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর রহমানের বান্ধবী আরজিনা খাতুনের সন্ধান পাওয়া গেছে। মতিউরের অধস্তন রাজস্ব বোর্ডের মূসক মনিটরিং, পরিসংখ্যান ও সমন্বয়ের দ্বিতীয় সচিব আরজিনা খাতুন, বন্ধুর সহায়তায় অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন।
সম্প্রতি তাদের একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এই স্পর্শকাতর অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর শুরু হয়েছে তোলপাড়। ছোট ছোট বাক্যে আবেগধর্মী ও স্পর্শকাতর ওই কথোপকথন পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-
মতিউর রহমান : ‘তোমার কাছে … চাই, কখন দিতে পারবা?
আরজিনা খাতুন: আজকে…!
মতিউর রহমান: আজকের প্রোগ্রাম ঠিক আছে?
আরজিনা খাতুন: আজকে… কালকে যাই। আজ শুক্রবার তো, মানে কি বলে বের হবো, কোনো ইয়ে পাচ্ছি না। বাসায় আছে তো। কালকে হলে ভালো হয়। কালকে তো থাকবা ঢাকায়।
মতিউর রহমান: দীর্ঘশ্বাস… ঠিক আছে। কালকে মনে হয় পারব না।
আরজিনা খাতুন: কষ্ট পেলে… মানে শুক্রবার তো, কোনো ইয়ে খুঁজে পাচ্ছি না। বাইরে যে থাকব, আবার মাইন্ড… মানে যদি কোনো সন্দেহ তৈরি হয়।
মতিউর রহমান: ফের দীর্ঘশ্বাস… ওকে।
জানা গেছে, মতিউর রহমানের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কে জড়ানোর পর থেকেই দ্রুত বাড়তে থাকে তার সম্পত্তি। রাজধানীতে ফ্ল্যাট, গ্রামে আলিশান বাড়ি, পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে জমি, বাসায় বিলাসবহুল ইন্টেরিয়র এবং দামি সব আসবাবপত্রসহ কী নেই এই আরজিনা খাতুনের। মাত্র তিন বছরে আরজিনা খাতুন ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকারের মালিক হয়েছেন। এরমধ্যে ২০০ ভরিই চোরাচালানের মাধ্যমে আনা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এসেছে।
এএম/
জাতীয়
নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন : প্রধানমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/হাসিনা-2.jpg)
একটি ব্যাংকের এমডির পদ নিয়ে যত সমস্যা। নামি দামি নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন? এই পদে কী মধু আছে? তবে তা শ্রমিকদের মামলা আর অডিট রিপোর্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়াপ্রান্তে পদ্মাসেতুর প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগের জন্য এডিবি, বিশ্বব্যাংকের মতো বিদেশি অনেক সংস্থাই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু একটি ব্যাংকের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) পদের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আটকে যায়। এই পদ নিয়েই যত সমস্যা। ব্যাংকের আইন অনুযায়ী একজন ২০ বছর পর্যন্ত এমডি থাকতে পারবে। ইতোমধ্যে তার বয়স ৭০ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত সময় থেকে ফেলেছেন। তাহলে সে আর ব্যাংকের এমডি পদে থাকেন কীভাবে। একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডির জন্য এত লালায়িত কেন? এই প্রশ্নের উত্তর কখনো পেলাম না।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এই পদের জন্য বড় বড় দেশের অ্যাম্বাসেডর আমার অফিসে এসে আমার অফিসারদের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে। তাদের বলে এমডির পদ না থাকলে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। এমডির পদের জন্য হিলারি ক্লিনটন, শেরি ব্লেয়ার আমাকে ফোন করেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা এলো। আমি শুধু তাদের বলেছি- এই এমডি পদে কী মধু আছে?’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, হিলারি ক্লিনটন টেলিফোনে ২০ মিনিট ধরে অনুরোধ করেছিলেন।
পরে ড. ইউনূসকে নিয়ে কোনো মার্কিনীর কথা শুনব না, দেখাও করব না, বলে দিয়েছিলাম তাদের। এমডি পদে থাকতে পারল না বলে হিলারি ক্লিনটনের মাধ্যমে সেতুর টাকা বন্ধ করল। মালয়েশিয়া সরকার পদ্মা সেতুতে টাকা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদের টাকায় করেছি এটা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসী পাশে ছিল বলেই জ্ঞানীগুণীদের বাধা সত্ত্বেও সব অতিক্রম করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পেরেছি। সবাই না করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই জটিল স্থাপনা আমরা নির্মাণ করতে পেরেছি৷’
জেএইচ
জাতীয়
আমার বাবা কারো কাছে মাথা নত করেননি, আমিও করি না: শেখ হাসিনা
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/হাসিনা.jpg)
গ্যাস বিক্রিতে বাধ সাধায় ২০০১ সালে সরকার গঠন করতে পারিনি। ওই সময় অনেক ভোট পেয়েছিলাম, কিন্তু প্রয়োজনীয় সিট পাইনি। বাংলাদেশের সম্পদ না বেচায় যদি ক্ষমতায় না আসি, তাতে আমার কিছু যায়-আসে না। দেশের সম্পদ বেচে ক্ষমতায় আসতে হবে, এমনটা চায় না শেখ মুজিবের মেয়ে। আমার বাবা কারো কাছে মাথা নত করেননি, আমিও করি না। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়াপ্রান্তে পদ্মাসেতুর প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘একটি ব্যাংকের এমডির পদ নিয়ে যত সমস্যা। নামি দামি নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন? এই পদে কী মধু আছে? তবে তা শ্রমিকদের মামলা আর অডিট রিপোর্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগের জন্য এডিবি, বিশ্বব্যাংকের মতো বিদেশি অনেক সংস্থাই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু একটি ব্যাংকের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) পদের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আটকে যায়। এই পদ নিয়েই যত সমস্যা। ব্যাংকের আইন অনুযায়ী একজন ২০ বছর পর্যন্ত এমডি থাকতে পারবে। ইতোমধ্যে তার বয়স ৭০ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত সময় থেকে ফেলেছেন। তাহলে সে আর ব্যাংকের এমডি পদে থাকেন কীভাবে। একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডির জন্য এত লালায়িত কেন? এই প্রশ্নের উত্তর কখনো পেলাম না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসী পাশে ছিল বলেই জ্ঞানীগুণীদের বাধা সত্ত্বেও সব অতিক্রম করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পেরেছি। সবাই না করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই জটিল স্থাপনা আমরা নির্মাণ করতে পেরেছি৷’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে সারাবিশ্বের কাছে মাথা তুলে দাঁড় করানোর সুযোগ করে দেওয়া; এটাই তো আমাদের লক্ষ্য ছিল। বিদেশে ছিলাম তখন অনেকে জিজ্ঞেস করতো এটা কি ভারতের কোনো অংশ। আমাদের মিসকিন জাতি হিসেবে চিনতো। আমাদের আত্মমর্যাদা থাকবে না, মাথা তুলে কথা বলতে পারবো না; এটা কী ধরনের বাংলাদেশ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা আমাদের সাহস জুগিয়েছিলেন, প্রেরণা জুগিয়েছিলেন বাঙালি জাতি বিশ্বের বুকে মাথা উচিয়ে চলবে। আজকের দিনে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শ্রদ্ধা জানাই মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি, সম্ভ্রব হারানো মা-বোনদের প্রতি। শ্রদ্ধা জানাই ১৫ আগস্টের আমার মা-বাবা, ভাই, ভাবি, ভাগ্নি, চাচাসহ শহীদদের প্রতি। জাতীয় চার নেতাসহ সবার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
তিনি বলেন, জাপানে আমি পদ্মা এবং রূপসা সেতুর (খুলনা) প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তারা জিজ্ঞেস করেছিল আপনার কোনটা দরকার। আমি বললাম আমার দুটোই দরকার। আমি বললাম রূপসা আমার আগে করে দিতে হবে। পদ্মা বিশ্বের অন্যতম খরস্রোতা সেতু। এটার ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে সময় লাগবে। সেটাও ২০০১ সালে। দুর্ভাগ্যের বিষয় ২০০১ সালের নির্বাচনে আমি ক্ষমতায় আসতে পারিনি। আমার দোষ, আমি ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি করতে রাজি হইনি। ফলাফল আমি ক্ষমতায় আসতে পারিনি। আমার আফসোস নেই। খালেদা জিয়া রাজি হয়ে গেলে ক্ষমতায়ও আসল। আল্লাহ তাআলা ধরলেন। গ্যাস বিক্রি করবে? পাবেও না বিক্রিও করতে পারবে না। তাই হলো। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে বলল এটা (পদ্মা সেতু) এখানে হবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, আপনার জানেন- জাপানি আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন। তারা আমাকে বলল, (আমি তখন বিরোধী দলে) আপনার কথায় এই সেতু করতে চেয়েছি। এখানে সেতু হলে ২১টি জেলার সংযোগ হবে। আপনি যেখানে বলবেন সেখানেই হবে। এরপর পর আর সেতু হলো না। আমি আবার ক্ষমতায় আসলাম পদ্মা সেতু করলাম।
জেএইচ
- ইসলাম7 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
- বলিউড6 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
- অপরাধ5 days ago
‘হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে টিম’, থানায় জিডি ব্যারিস্টার সুমনের
- ঢাকা3 days ago
গোপালগঞ্জে শিক্ষকের মাথায় পচা ডিম ভাঙ্গলো ছাত্ররা!
- রংপুর6 days ago
স্ত্রীর প্রেমিকের হাতে স্বামী খুন, গ্রেপ্তার ২
- ঢাকা5 days ago
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু
- ফুটবল4 days ago
কোয়ার্টার ফাইনালের প্রতিপক্ষ পেলো আর্জেন্টিনা
- দুর্ঘটনা5 days ago
ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন