Connect with us

টলিউড

লাইনে নেমেই ঠিক আছি: স্বস্তিকা

Avatar of author

Published

on

স্বস্তিকা-মুখার্জি

টলিপাড়ার ঠোঁটকাটা অভিনেত্রী হিসেবেই পরিচিত তিনি। তবে বরাবরই নির্বিকার। বলছিলাম ওপারের জনপ্রিয় অভিনেত্র স্বস্তিকা মুখার্জির কথা।

শাড়ি বিতর্কের পরে এ বার ‘লাইন’ শব্দের আক্ষরিক অর্থ নিয়ে কথা বললেন স্বস্তিকা। সম্প্রতি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে ‘লাইন’ শব্দের ব্যবহারিক প্রয়োগ নিয়ে লিখেছেন, “লাইন শব্দটার কি কোনও কপিরাইট হয়ে গিয়েছে? মুখ দিয়ে বেরোলেই লোকে বিচারপ্রবণ হয়ে ধেয়ে আসছে।”

কেন লোকজন ধেয়ে আসছেন? অভিনেত্রী আরও লিখেছেন, “ধরুন বললাম, তারাগুলো বেশ লাইন দিয়ে তাকিয়ে আছে বা তাল গাছের লাইন, তাতেও আমার গুষ্টির পিন্ডি এক করে রেখে দিচ্ছে।” তবে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, শুধু তাঁর সঙ্গেই এমন ঘটনা ঘটছে তা নয়। অনেকেই ভুক্তভোগী।

আকছার শোনা যায়, ‘ফিল্ম লাইনে নেমেছে’। প্রচলিত শব্দবন্ধনীকে একহাত নিলেন স্বস্তিকা। “আমি তো ফিল্ম লাইনের। আর ফিল্ম লাইনে সবাই ‘নামে’। কাউকে কোনও দিন বলতে শুনেছেন যে ওমুক বা তমুক ফিল্ম লাইনে উঠেছে? আমার তো দু’দশক হয়ে গেল এই লাইনে। আর উঠতেও চাই না। নেমেই ঠিক আছি।”

স্বস্তিকা,-ফেসবুক-স্ট্যাটাস

বেশ কিছু দিন আগে শাড়ির আঁচল নিয়ে মমতাশঙ্করের বক্তব্য ঝড় তোলে টলিপাড়ার অন্দরে। সমাজমাধ্যমে প্রতিবাদমূলক পোস্ট করেন সাধারণ মানুষ। কিছু মানুষ তাঁর সমর্থনেও এগিয়ে আসেন। মমতাশঙ্করের মতে, নতুন প্রজন্মের মহিলারা শাড়ির আঁচল নামিয়ে পরেন। তাঁদের ল্যাম্পপোস্টের নীচে দাঁড়ানো মহিলা বলে কটাক্ষ করেন অভিনেত্রী। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে কড়া শব্দে মুখ খোলেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়।

Advertisement

আবারও সেই প্রসঙ্গ তুলে স্বস্তিকা লিখেছেন, “কিন্তু লাইন শব্দটার কেবল একটাই অর্থ হতে পারে বা একটাই প্রসঙ্গে ব্যবহার করা যাবে— শুধু বুকের খাঁজ বা শাড়ির আঁচলে পুরো বিষয়টা সীমাবদ্ধ হয়ে গেলে খুব অসুবিধে হবে। তেড়ে আসার আগে পুরোটা পড়ে নেবেন, এই আর কী।”

Advertisement

টলিউড

নীল বাতি বিতর্কে টালিউড অভিনেত্রী নুসরাত জাহান

Published

on

সাংসদ পদ নেই, তবুও নীল বাতির গাড়ি ব্যবহার করছেন টালিউডের আলোচিত অভিনেত্রী নুসরাত জাহান। শনিবার (১৩ জুলাই) কলকাতা শহরে এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত হন অভিনেত্রী। ঐ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে নীল বাতির গাড়ি এবং সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষী নিয়ে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সেদিনের ঘটনার পর থেকেই বিতর্কে জড়াননি নুসরাত।

বিতর্ক তৈরি হয় গেল রোববার (১৪ জুলাই) আম্বানিদের বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার দিন। বিমানবন্দরে স্বামী যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে নুসরাতকে দেখা যায় নীল বাতি গাড়িতে। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পরই বিতর্কে জড়ান অভিনেত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রল হতে শুরু করেন। যদিও এসব ট্রলকে কখনও পাত্তা দেননি নুসরাত।

২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ভোটে জিতে পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাট কেন্দ্রের সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন অভিনেত্রী নুসরাত জাহান। সরকারি নিয়ম মেনে পাঁচ বছর ব্যবহার করেন নীল বাতির গাড়ি। কিন্তু ২০২৪ এর লোকসভা ভোটে টিকিট পাননি অভিনেত্রী। তারপরও আইনের বাইরে গিয়ে যাতায়াতে নীল বাতি গাড়ি ব্যবহার করছেন। যা নিন্দার ঝড় তুলেছে নেটিজেনদের মধ্যে।

তবে নুসরাত ভক্তরা বলছেন, নায়িকার গাড়িতে নীল বাতি জ্বলতে দেখা যায়নি। এদিকে নুসরাতেরও একই দাবি। যাতায়াতে নীল গাড়ি ব্যবহার প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমকে নুসরাত বলেন, গাড়িতে নীল বাতি থাকলেও তা জ্বালানো হয়নি। আবার এ বাতি খোলার চেষ্টাও করা হয়নি। কারণ জানিয়ে নুসরাত বলেন, যদি গাড়ির নীল বাতি খোলার চেষ্টা করা হয় তবে সে বাতির জায়গা দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা দেখা দেয়। তাই গাড়ির নীল বাতি আর খোলা হয়নি। সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে গেলে সমস্যার সমাধান হবে, তবে সময়ের অভাবে নেওয়া হয়নি।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

এক বর্ষায় প্রেমের শুরু, আরেক বর্ষায় সোহিনী-শোভনের বিয়ে

Published

on

অবশেষে বিয়ে করলেন টালিউডের জনপ্রিয় তারকা জুটি সোহিনী সরকার ও শোভন গঙ্গোপাধ্যায়। অনেকদিনের দেয়া কথা মতোই ১৫ জুলাই আইনি মতে বিয়ে সেরে অভিনেত্রীকে সিঁদুরে রাঙালেন শোভন। সোমবার রাতে বিয়ের মুহূর্তের একাধিক ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন সোহিনী।

দেখা হওয়ার এক বছরের মধ্যেই যে তারা গাঁটছড়া বাঁধলেন সেই কথাই পোস্টের মাধ্যমে সুস্পষ্ট করে দিলেন অভিনেত্রী। সোহিনী তার পোস্টে লেখেন, ‘দেখা হওয়ার এক বছরে/একই সাথে একই ঘরে।’

বিয়েতে সোহিনী পরেছিলেন পেয়াঁজ রঙের বেনারসি এবং সাদা ব্লাউজ। সঙ্গে গয়না হিসেবে গলায় ছিলো সোনার চোকার ও হার এবং কানে ঝুমকো। এছাড়া বাদ যায়নি তার পছন্দের নোলক ও টিকলি। এদিন অভিনেত্রী খোঁপা সাজিয়েছিলেন জুঁই ফুলের মালায়।

অন্যদিকে শোভন সাদা পাঞ্জাবিতে বর সেজেছিলেন। একটি ফার্ম হাউজে এদিন তাদের বিয়ের আসর বসেছিল। সেখানেই তাদের কখনও পুকুর পাড়ে কখনও সিঁদুরদানের পর নানা পোজে ছবি তুলতে দেখা গিয়েছে। একটি ছবিতে সোহিনীকে সিঁদুর পরিয়ে তার গালে চুমু খেতে দেখা যাচ্ছে শোভনকে।

গেল বছর থেকে রণজয় বিষ্ণুর সঙ্গে সোহিনী সরকারের বিচ্ছেদের খবর রটে যাওয়ার পর থেকেই কানাঘুষোয় শোনা যায়,  দুজনে সম্পর্কে আছেন। তাদের একাধিক ঘরোয়া পার্টিতেও একসঙ্গে দেখা যেতে থাকে। এমনকি একই সঙ্গে একই জায়গায় ঘুরতে গিয়ে আলাদা আলাদা ছবি পোস্ট করেন তারা, যা দেখে সহজেই দুইয়ে দুইয়ে চার করেন ভক্ত-অনুরাগীরা। চলতি বছরের শুরু থেকেই শোনা যাচ্ছিল জুলাই মাসে সাতপাকে বাঁধা পড়বেন তারা। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্যি হল।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

রাফির বক্তব্য মিথ্যা দাবি করলেন টলিউড সুপারস্টার দেব

Published

on

ঢাকাই সিনেমার তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি কলকাতার দেব ও জিৎকে নিয়ে কাজ করতে যাচ্ছেন, প্রস্তাবটা নাকি টলিউডের দুই সুপারস্টারের কাছ থেকেই পেয়েছেন রাফি- এমন একটি সংবাদের অংশ সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে দেব জানিয়েছেন, সত্য নয় অর্থাৎ মিথ্যা। মানে রাফির সেই বক্তব্য মিথ্যা।

ওই অংশে লেখা ছিল তুফান রিলিজের পর তার সাফল্য দেখে দেব ও জিৎ দুজনই আমাকে তার সাথে কাজের প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি এখনো কাউকে কনফার্ম করিনি। এক সাক্ষাৎকারে এমনটা দাবি করেছেন রায়হান রাফি।

তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি এক পডকাস্ট সাক্ষাৎকারে হুবহু রাফি এমনটা বলেননি- তবে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন । ঐ পডকাস্টে রাফি বলেন, দুই বাংলায় এখন এত বড় ব্যবসা কেউ দিতে পারছে না। স্বভাবতই ওপার বাংলার দেব এবং জিতের প্রসঙ্গ বারবার আসে।

সেখানে কলকাতার ছবি নির্মাণের প্রস্তাব আসে কি না, তানভীর তারেকের এমন প্রশ্নে রায়হান রাফি তার উত্তরে বলেন, আসলো তো অনেকগুলা। এবার আসতেছে অনেকগুলা, তুফানের পর। বড় দুইজন স্টারের কাছ থেকে অফার এসেছে এই তুফানের পরে। নাম না বলি। এখনও হ্যাঁ, না কিছুই বলা হয়নি। আমার গল্পের জন্য যাকে লাগবে তাকে নিব।

এই মুহূর্তে ওপার বাংলায় দুই বড় স্টার দেব ও জিৎ। আর স্পষ্টতই রাফি সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন বলে মনে করছেন চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা। তবে দেব সরাসরি বলে দিলেন এমন কোনো ইচ্ছে তার নেই।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত