Connect with us

চট্টগ্রাম

স্বপ্ন পুড়ে ছাই চাঁদপুরের ১২ ব্যবসায়ীর

Avatar of author

Published

on

চাঁদপুরের-দোকানে-আগুন

স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেছে চাঁদপুরের ১২জন ব্যবসায়ীর। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ সড়কের বাঘড়া বাজারের। কোনো কিছুই অক্ষত নেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর। এতে প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত তিনটার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছেঅটোরিকশার একটি গ্যারেজে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চাঁদপুর ও ফরিদগঞ্জের চারটি ইউনিট আধা ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রড-সিমেন্টের দোকান, হার্ডওয়্যার, খাবার হোটেল, মোটরসাইকেলের গ্যারেজসহ ১২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্তরা সবাই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।

ফায়ার সার্ভিস অ্যাণ্ড সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন জানান, চাঁদপুর সদরের দুটি ও ফরিদগঞ্জের ২ ইউনিটসহ মোট ৪টি ইউনিট একসঙ্গে আধাঘণ্টা চেষ্টার আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

Advertisement

চট্টগ্রাম

দুই সন্তানের মৃত্যু, শোকে মূর্ছা যাচ্ছেন মা

Published

on

লক্ষ্মীপুর  সদর উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে নাফিজা মোবারক মাদিহা (৮) ও মো. ওমর (৫) নামের দুই ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত নাফিজা স্থানীয় ফাতেমা আইডিয়াল স্কুলের প্রথম শ্রেণির ছাত্রী ও ওমর প্লে শাখার ছাত্র ছিল।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কামালপুর গ্রামে ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার খুরশিদ আলম।

স্থানীয়রা জানান, পুকুর ঘাটে গেলে শিশু ওমর পা পিছলে পানিতে পড়ে যায় । এসময় ভাইকে বাঁচানোর জন্য নাফিজাও পানিতে নামে। এতে দুজনই পানিতে ডুবে যায়। পরে ওমর ও নাফিজাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে দুই সন্তানকে হারিয়ে তাদের মা-বাবাসহ স্বজনদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। একসঙ্গে দুই সন্তান হারানোর শোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

জালভোট দেয়ায় যুবকের অর্থদণ্ড, প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ আটক ৬

Published

on

জালভোট

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জালভোট দেয়ায় এক যুবককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় জালভোট দিতে সহযোগিতা করায় দুই সহকারি প্রিসাইডিং অফিসার ও ৪ পোলিং অফিসারকে হাতেনাতে আটক করা হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত হাবিব উল্লাহ সোনাইমুড়ী উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের মৃত নজিবুল হকের ছেলে।

আটককৃতরা হলো, নান্দিয়াপাড়া বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রের দুই সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার মো. তাজুল ইসলাম, মো. কামাল উদ্দিন ও পোলিং অফিসার মো. সোলাইমান সেলিম, কোহিনুর আক্তার, মহিনুল ইসলাম, সাবিনা ইয়াসমিন।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের নান্দিয়াপাড়া বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন।

বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার গোপাল চন্দ্র রায় বলেন, শোনা গেছে হাবিব উল্লাহ পুরুষ বুথে ও মহিলা বুথে জাল ভোট দিয়েছে। তারপর বিচারকের কাছে সে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। বিচারক সে অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন বলেন, এক যুবকে অর্থদণ্ড এবং ৬ জন সহকারি প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারকে নিয়মিত মামলার জন্য সোনাইমুড়ী থানায় প্রেরণ করা হয়।

Advertisement

সোনাইমুড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, দুই সহকারি প্রিসাইডিং অফিসার ও ৪ পোলিং অফিসারকে থানায় আনা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। নিয়মিত মামলা দিয়ে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হবে।

প্রসঙ্গত, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে নোয়াখালীর চাটখিল, সোনাইমুড়ী ও সেনবাগ উপজেলায় মোট ভোটার রয়েছেন ৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৪৭ জন। যার মধ্যে পুরুষ ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩৩ জন এবং নারী ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৫১৪ জন। এই তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১১ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ প্রার্থীসহ ৩১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিতে ৩১ জন ম্যাজিস্ট্রেট, ১১ প্লাটুন বিজিবি, ৩ হাজার ৬৩৫ জন আনসার, ৯৬২ জন পুলিশ সদস্য, ৩ প্লাটুন ব্যাটালিয়ন আনসার, ৪৮ জন র‍্যাব সদস্য নিয়োজিত রয়েছেন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

সরকারি লোগো লাগানো গাড়িতে ইয়াবা পাচার, গ্রেপ্তার ৪

Published

on

সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোগো লাগানো বিলাস বহুল (এসইউভি) পাজেরো গাড়িতে ইয়াবা নিয়ে টেকনাফ হয়ে মেরিন ড্রাইভ পার করার পরিকল্পনা ভন্ডুল করে দিয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‌্যাব। মাদক পাচারকালে উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের মেরিন ড্রাইভের পাটুয়ারটেক এলাকা থেকে গাড়িটি আটক এবং চারজনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। জব্দ করা হয়েছে সাত লাখ ইয়াবা।

র‌্যাব জানায়,  সোমবার (২০ মে) দিনগত রাতে ওই গাড়িতে করে ইয়াবা পাচারের চেস্টা করছিলো মাদক কারবারীরা। খবর পেয়ে অভিযান চালায় র‌্যাব । পরে গাড়ি তল্লাশী করে ইয়াবা জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত আত্মসমর্পণ করা ইয়াবা কারবারি আবদুল আমিন (৪০) । তার সহযোগী- টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবু সৈয়দ এর ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৩৫), তার ভগ্নিপতি নুরুল আবসার (২৮) ও জাফর আলম (২৬) কে।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে কক্সবাজারের র‍্যাব-১৫ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান উপঅধিনায়ক মেজর শরিফুল আহসান।

তিনি বলেন, গ্রেফতার আব্দুল্লাহর বাবা আবু সৈয়দের মালিকানাধীন বিলাসবহুল গাড়িটিতে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর এর লোগো লাগানো ছিল। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিতে তারা ইয়াবা পাচারে ওই গাড়ি ব্যবহার করে।

প্রাথমিকভাবে র‌্যাব ধারণা করছে, মিয়ানমার থেকে ইয়াবাগুলো বাংলাদেশ সরবরাহ করছিল মিয়ানমারের বাসিন্দা রোহিঙ্গা সিরাজ। এই সিরাজের মাধ্যমেই বেশীর ভাগ ইয়াবা টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসে মাদক চোরাচালানীরা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত