Connect with us

চট্টগ্রাম

বাংলাদেশে ফের ৪০ বিজিপির প্রবেশ

Avatar of author

Published

on

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র সজ্জিত আরও ৪০ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

শনিবার (৪ মে) ভোরে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। পরে নাজিরপাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন।

নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, শনিবার ভোরে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাসযোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি।

তবে এ বিষয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

Advertisement

টিআর/

Advertisement

চট্টগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নেমে প্রাণ গেলো দুই কিশোরের

Published

on

সংগৃহীত ছবি

রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে গোসল করতে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর অবস্থায় আরেক কিশোরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। নিহতরা হলেন রাঙামাটির শাহবহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী অর্নব চৌধুরী (১৫) ও এডিশন সাহা (১৬)।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে কাপ্তাই হ্রদের তবলছড়ির স্বর্ণটিলা নামক এলাকায়  ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক তিশা চাকমা।

স্থানীয়রা জানান,  তিন বন্ধু দুপুরে হ্রদে গোসল করতে নামে। এসময় লাইফ জ্যাকেটের মতো কিছু একটা নিয়ে ভেসে দুই বন্ধু ঘাট থেকে দূরে যায়। পরে সেটি হাত থেকে ছুটে গেলে দুজনেই পানিতে ডুবে যায়। অপর বন্ধু সাহায্য করতে গিয়ে সেও ডুবে যায়। তাদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন হ্রদ থেকে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ওই দুই কিশোরের মৃত্যু হয়।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

সিএনজি-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে নিহত ২

Published

on

সড়ক দুর্ঘটনা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সিএনজি-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন- জাহিদ হাসান (২৫) ও অপু মিয়া (১৭)।এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।

বুধবার ( ২৪ জুলাই ) কসবা উপজেলার কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের কালিয়ারা নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিষ কুমার সান্যাল গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। আহতদের কুমিল্লা মেডিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা হয়েছে।

জানা যায়, কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের কালিয়ারায় অ্যাম্বুলেন্স ও সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই জাহিদ মারা যান। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কুটি-চৌমুহনী দমকল বাহিনীর সদস্যরা ও স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। আহতদের মধ্যে অপুকে কুমিল্লা মেডিকেলে স্থানান্তর করা হলে সেখানে নেয়ার পথে মারা যান তিনি।

আহতরা হলেন- জেলার রামরাইল এলাকার সিএনজিচালক সাইফুল ইসলাম (৪০) এবং কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার দইখলা গ্রামের রুহুল আমিনের স্ত্রী তসলিমা বেগম। তারা সবাই সিএনজি অটোরিকশায় ছিলেন।

Advertisement

জেডএস/

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

পুলিশ-আন্দোলনকারী সংঘর্ষে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক রণক্ষেত্র

Published

on

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে দেশব্যাপি চলছে “কমপ্লিট শাট ডাউন” কর্মসূচি। কর্মসূচি পালনকালে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশেপাশের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।  এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজনকে আহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে মহাসড়কে পৌঁছলে এ সংঘর্ষ শুরু হয়।

সরেজমিনে  দেখা যায়, মহাসড়কে শিক্ষার্থী এবং পুলিশ সদস্যরা শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান নিলেও । হঠাৎই শুরু হয় সংঘর্ষ, এসময় শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়তে থাকে পুলিশ। এরপর শিক্ষার্থীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট,পাথর নিক্ষেপ করতে থাকে। এসময়ে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক।

প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শিক্ষার্থী ও পুলিশের সংঘর্ষ চলমান রয়েছে। এতে একজন পুলিশ সদস্য ও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে আহত হতে দেখা গেলেও মোট কতজন শিক্ষার্থী ও পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এর আগে শহর থেকে  আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা কোটবাড়ি অভিমুখে রওনা করলে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সদস্যরা পথে বাধা দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।

Advertisement

বর্তমানে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সাথে কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ, কুমিল্লা সরকারি কলেজ, কুমিল্লা গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল ও কুমিল্লা জিলা স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কয়েকহাজার শিক্ষার্থী যোগ দিয়েছে।

আই/এ

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত