Connect with us

টুকিটাকি

স্যানিটারি প্যাড বানানো হয়েছিল পুরুষের জন্যই!

Avatar of author

Published

on

পুরুষদের-জন্য-প্যাড

মহিলাদের জীবনে ওতঃপ্রত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে স্যানিটারি প্যাড। নিয়ম করে প্রতি মাসেই ব্যবহার করতে হয় এই বস্তুটি। কিন্তু জানেন কি এই প্যাড আসলে প্রথমে তাদের জন্য তৈরিই হয়নি, হয়েছিল পুরুষদের জন্য।

স্যানিটারি প্যাড বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই বহু পুরুষেরই। এ ব্যপারে আলোচনা করতে গেলে অস্বস্তিতে পড়ে যান তারা। অথচ এই স্যানিটারি প্যাড প্রথম বানানো হয়েছিল পুরুষদের জন্যই।

আমেরিকার বিজ্ঞানী, মিলিটারি কম্যান্ডার, লেখক বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন প্রথম তৈরি করেন এই স্যানিটারি প্যাড। এর ভিতরে থাকা উপাদানের আবিষ্কর্তা তিনিই। বেঞ্জামিন এটি বানিয়েছিলেন মূলত পুরুষদের জন্য।

উনবিংশ শতকের শেষ দিকের ঘটনা,  ইউরোপে যুদ্ধ চলছে। রোজই ফ্র্যাঙ্কলিনের বাহিনীর একজন দু’জন করে সদস্য শত্রুপক্ষের গুলিতে আহত হতে শুরু করেছিলেন। গুলির ক্ষত থেকে বেরিয়ে আসা রক্ত ও পুঁজ মাখা ব্যান্ডেজ পাল্টাতে পাল্টাতে নাজেহাল হয়ে উঠেছিলেন দুর্গে থাকা চিকিৎসকেরা। একটুও বিশ্রাম পাচ্ছিলেন না তারা। ব্যাপারটির ওপর নজর রাখছিলেন কম্যান্ডার ফ্র্যাঙ্কলিন। একটা কিছু উপায় বের করার কথা ভাবছিলেন, যাতে চিকিৎসকেরা কয়েক ঘন্টা বিশ্রাম পান। আবিষ্কার করেছিলেন রক্তশোষক প্যাড। ওষুধের ভাঁড়ার থেকে খুঁজে বের করেছিলেন লিনেন, গজ কাপড় আর উড-পাল্প থেকে তৈরি হওয়া সেলুকটন। আহত যোদ্ধাদের জন্য বানিয়ে ফেলেছিলেন এক ধরনের রক্তশোষক প্যাড। যা গুলির ক্ষতে বেঁধে দিলে, বেশ কয়েক ঘন্টা ক্ষতটিকে দেখভাল করার প্রয়োজন পড়তো না। কিছুক্ষণ ছাড়া ছাড়া ব্যান্ডেজ পাল্টানোর ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে  ফিরে  বাড়িতে ফিরে বেঞ্জামিন স্ত্রীকে দেখিয়েছিলেন যুদ্ধক্ষেত্রে আবিষ্কার করা সেই রক্তশোষক প্যাড। খুব খুশী হয়েছিলেন তার স্ত্রী। আমেরিকার সেনাবাহিনী ব্যবহার করতে শুরু করেছিল বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের তৈরি করা রক্তশোষক প্যাড। ধীরে ধীরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলি নিজেদের সৈনিকদের জন্য, বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের আবিষ্কার করা ‘রক্তশোষক প্যাড’ বানিয়ে নিতে শুরু করেছিল।

Advertisement

লেখক-বেঞ্জামিন-ফ্র্যাংকলিন

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফরাসি নার্সদের মাসের পর মাস কাটাতে হতো রণক্ষেত্রের অস্থায়ী হাসপাতালে। দিনে প্রায় চোদ্দ পনেরো ঘন্টা কাজ করতে হত। প্রকৃতির নিয়মেই আসত ঋতুস্রাব। কিন্তু বার বার কাপড় পাল্টানোর ও কাচাকাচিতে নষ্ট হতো প্রচুর সময়। যার প্রভাব পড়তো আহত সৈনিকদের সেবার ক্ষেত্রে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, ফরাসি নার্সেরা বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের ফর্ম্যুলায় তৈরি রক্তশোষক প্যাডটি। যা প্রচুর পরিমানে মজুত থাকত অস্থায়ী হাসপাতালগুলিতে। রক্তশোষক প্যাডগুলি ব্যবহার করার পর ফেলে দিলেই চলত। তাই অল্পদিনেই, রক্তশোষক প্যাডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল ফরাসি নার্সদের কাছে। পরে বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর নার্সরাও প্যাডটি ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন। সেখান থেকেই এটি ধীরে ধীরে মহিলাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পায়। আর এভাবেই নারীদের চিরসমস্যার সমাধানও করে দিলেন ফ্র্যাঙ্কলিন।

অথচ প্রাচীনকালে ঋতুস্রাবের এ  অসহায় অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে পুরোনো কম্বল, বালি, ঘাস থেকে কাঠের গুঁড়ো, কী না ব্যবহার করেছেন নারীরা। গ্রিসের ইতিহাসে পাওয়া যায় ‘হাইপাথিয়া’ নামে এক নারীর নাম। যিনি বাস করতেন চতুর্থ শতাব্দীতে। ঋতুস্রাবের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে, একদিন জানলা দিয়ে রাজপথে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন ঋতুস্রাবের কাপড়। এই অপরাধে শাস্তি হয়েছিল তাঁর। আবিষ্কারের পর কেটে গিয়েছিল একশো বছরেও বেশি সময়।

প্রথম দিকে এই প্যাড ছিল গরিব এবং মধ্যবিত্ত মহিলাদের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। পরে এর বিপুল উৎপাদন শুরু হয় এবং এগুলির দাম কমতে থাকে। ততদিন এই প্যাড মহিলাদের ব্যবহারের জন্য বানানো শুরু হয়ে গিয়েছে। এরপর থেকে এটি আর কখনও পুরুষের কাছে ফিরে যায়নি। এর উপর এখন একচেটিয়া অধিকার শুধু মহিলাদেরই।

 

এসি//

Advertisement
Advertisement

টুকিটাকি

বরের বাবা পালিয়ে গেলেন কনের মাকে নিয়ে

Published

on

যুগলের বিয়ের আগে বরের বাবা পালিয়ে গেলেন কনের মাকে নিয়ে। অনেক খুঁজেও তাদের হদিস মিলল না। অগত্যা পুলিশের দ্বারস্থ হয় পরিবার।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের কাসগঞ্চ জেলার। অভিযোগ, মাস দুয়েক আগে যুগলের বাগ্‌দান পর্ব সারা হয়েছিল। বাকি ছিল বিয়ের অনুষ্ঠান। তারই তোড়জোড় চলছিল। কিন্তু বিয়ের কিছু দিন আগে হঠাৎই উধাও হয়ে যান বরের বাবা। ওই একই সময় থেকে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না কনের মায়েরও। দুই পরিবার এ নিয়ে বিভ্রান্ত হয়। নানা জায়গায় দু’জনের খোঁজ করা হয়। কী থেকে কী হয়েছে, কারও সে সম্পর্কে কোনও ধারণাই ছিল না।

প্রায় এক মাস ধরে দু’জনের খোঁজ করে পরিবার। এরপর বাধ্য হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন কনের বাবা। তার অভিযোগ, তার স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন তার হবু জামাইয়ের বাবা। অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর করেছে পুলিশ। তাতে অভিযুক্তের নাম শাকিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তার নিজেরই ১০ সন্তান। এ ছাড়া, ওই মহিলার আরও ছয় সন্তান রয়েছে। মোট ১৬ সন্তান রেখে তারা পালিয়েছেন।

কনের বাবা থানায় জানিয়েছেন, গেলো ৩ জুন থেকে তার স্ত্রী নিখোঁজ। একই সময় থেকে পাওয়া যাচ্ছে না হবু জামাইয়ের বাবাকেও। তিনি মহিলাকে নিয়ে পালিয়ে গেছেন বলে ধারণা অভিযোগকারীর।

তদন্তে নেমে প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, দু’জন স্বেচ্ছায় একে অপরের সঙ্গে বাড়ি ছেড়েছেন। তবে বিশদে জানার চেষ্টা চলছে। পুলিশ মনে করছে, যুগলের বাগ্‌দানের পর থেকেই বরের বাবা এবং কনের মা নিজেদের মধ্যে কথা বলা শুরু করেন। গোপনে তারা একে অপরের সঙ্গে কথা বলতেন। ক্রমে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর পরেই দু’জন পালানোর সিদ্ধান্ত নেন।

Advertisement

স্থানীয় স্টেশন হাউস অফিসার বিনোদ কুমার বলেছেন, ‘অভিযুক্তের বিরুদ্ধে গেলো ১১ জুলাই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৬ ধারা অনুযায়ী অপহরণের মামলা রুজু করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে আমাদের অনুমান, মহিলা নিজের ইচ্ছাতেই পালিয়েছেন। তবু পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। বিষয়টি স্বেচ্ছায় না হয়ে থাকলে ওঁকে ফিরিয়ে আনা হবে।’

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

স্বামীর গায়ের রং কালো, তাই বাপের বাড়ি চলে গেলেন স্ত্রী

Published

on

স্বামীর গায়ের রং কালো হওয়ায় শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন স্ত্রী! বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই স্ত্রী বাপের বাড়িতে চলে গেছেন বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন যুবক। তার অভিযোগ, সদ্যোজাত সন্তানকে ফেলে বাপের বাড়ি চলে গেছেন স্ত্রী। আর ফিরতে চাইছেন না। চলে যাওয়ার কারণ হিসাবে স্বামীর গায়ের রংকে দুষছেন তিনি। অন্যদিকে, অভিযুক্ত মহিলাও স্বামীর বিরুদ্ধে হেনস্থার অভিযোগ নিয়ে পাল্টা পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন।

ঘটনাটি ভারতের মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রের। ২৪ বছর বয়সি যুবক পুলিশকে জানিয়েছেন, ১৪ মাস আগে তার বিয়ে হয়েছে। কিছু দিন আগে তার স্ত্রী এক কন্যা সন্তানের জন্মও দিয়েছেন। এর পরেই সন্তানকে ফেলে বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন তিনি। কিছু দিন পর বাপের বাড়ি থেকে যুবক স্ত্রীকে নিয়ে আসতে গিয়েছিলেন। কিন্তু মহিলা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, স্বামীর গায়ের রং কালো হওয়ায় তার সঙ্গে ঘর করতে চান না।

এই পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রদেশ পুলিশ আপাতত আগামী শনিবার দম্পতিকে থানায় তলব করেছে। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক ভাবে দু’জনের সঙ্গে কথা বলে আলোচনার মাধ্যমে গোলমাল মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হবে। তাতেও যদি মিটমাট না হয়, তবে অভিযোগ অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে পুলিশ।

গোয়ালিয়রের ভিকি ফ্যাক্টরি এলাকার বাসিন্দা ওই যুবক জানিয়েছেন, বিয়ের পর থেকেই তার গায়ের রং নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন স্ত্রী। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে একাধিক বার ঝামেলাও হয়েছিল। কিছু দিন আগে সন্তান জন্ম দওয়ার পরেই স্ত্রী বাড়ি ছেড়ে চলে যান। যদিও মহিলা তার স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় যে অভিযোগ দায়ের করেছেন, তাতে বলা হয়েছে, স্বামী তার উপর অত্যাচার করেন। সেই কারণেই তিনি বাড়ি ছেড়েছেন।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

ক্যান্সার চিকিৎসায় ঋণের বোঝা, দিতে না পেরে দম্পতির আত্মহত্যা

Published

on

বিষপানে আত্মহত্যা

স্ত্রীর ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসার বিপুল খরচ আর বইতে পারছিলেন না তিনি, তাই সপরিবারে আত্মহত্যার প্ল্যান! ১১ বছরের মেয়েকেও সেই গণ-আত্মহত্যায় সামিলের চেষ্টা করেছিলেন, তবে ভাগ্যগুণে বেঁচে যায় সেই খুদে। ঘটনাটি ভারতের মহারাষ্ট্রের নাগপুরের। সেখানেই থাকতেন আদতে কেরালা নিবাসী দম্পতি রিজু এবং প্রিয়া নায়ার। বৃহস্পতিবার নারা রোডের ভাড়াবাড়িতে উদ্ধার হয় তাদের দেহ।

প্রেম করে বিয়ে মানেনি পরিবার। অশান্তি লেগেই থাকত। তার মধ্যে প্রিয়ার ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়ে। কেরালা থেকে মাস তিনেক আগে নাগপুরে চলে আসেন নায়ার দম্পতি। পেশায় পেন্টার রিজু ভেবেছিলেন নাগপুরে ভালো কাজ পাবেন, সেই সঙ্গে স্ত্রীর চিকিৎসাও চালাবেন। কিন্তু নাগপুরে আসার পর সে ভাবে কাজ পাননি রিজু। তা ছাড়া অসুস্থ স্ত্রীর পাশে থাকতে গিয়ে বাইরে কাজের বেশ কিছু সুযোগও হাতছাড়া হয়।

এদিকে, প্রিয়াকে প্রতি সপ্তাহে সুপারস্পেশ্যালিটি হাসপাতাল থেকে একটা ইঞ্জেকশন নিতে হতো, যার দাম ১৭শ’ টাকা। ইঞ্জেকশন না নিলে কান এবং নাক দিয়ে রক্তপাত শুরু হতো। চিকিৎসার খরচ চালাতে অনেকের থেকে টাকা ধার করেছিলেন নায়ার দম্পতি। এমনকী তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া রিকসা চালকের কাছ থেকেও টাকা নিয়েছিলেন!

প্রত্যেককেই বলেছিলেন, কেরালার পরিজনের থেকে অর্থসাহায্য এলে ধার মিটিয়ে দেবেন তিনি। কিন্তু সেই টাকা আর আসেনি।

পুলিশের ধারণা, বেড়ে চলা আর্থিক অনটনের কারণেই আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন নায়ার দম্পতি। ম্যাঙ্গো জুসে কীটনাশক মিশিয়ে খান তারা। আর মেয়ে বৈষ্ণবীর পছন্দের মাংস-ভাতেও মিশিয়ে দেন বিষ। রাতে মাংস-ভাত খেয়ে বৈষ্ণবী ঘুমোতে গেলেও শরীর খারাপ লাগায় সে উঠে বমি করে। আর তাতেই বেঁচে যায় ছোট্ট মেয়েটা।

Advertisement

এদিকে, রিজু এবং প্রিয়া কীটনাশক মেশানো পানীয় খাওয়ার পাশাপাশি ছুরি দিয়ে হাতের শিরা কাটার চেষ্টাও করেন। সকালবেলা উঠে রান্নাঘরে বাবা-মাকে নিশ্চল হয়ে পড়ে থাকতে দেখে প্রতিবেশীদের ডাকে বৈষ্ণবী। প্রতিবেশীরাই পুলিশে খবর দেন। রিজুদের বাড়িতে কীটনাশক মেশানো ম্যাঙ্গো জুসের গ্লাস উদ্ধার করে পুলিশ। তবে কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি।

রিজু এবং প্রিয়ার দেহ মেয়ো হাসপাতালে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য। মেয়ো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বৈষ্ণবীকেও। আপাতত সেখানেই চিকিৎসাধীন সে। পুলিশ জানায়, পরিজন এবং বন্ধুদের অধিকাংশের নম্বর ফোন থেকে ডিলিট করে ফেলেছিলেন নায়ার দম্পতি। ফলে তাদের ব্যাঙ্কের পাসবুক এবং আধার কার্ড দেখে কেরালার বাড়ির ঠিকানা জোগাড় করতে হয় পুলিশকে।

ঠিকানা পেয়ে কেরালা পুলিশের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করে মহারাষ্ট্রের পুলিশ। নায়ার দম্পতির পরিজনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ট্রান্সলেটর বা অনুবাদকের সাহায্য নিতে হয় পুলিশকে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত