Connect with us

আন্তর্জাতিক

স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন

Avatar of author

Published

on

ভারতে-স্বামী-নির্যাতনে-স্ত্রীকে-গ্রপ্তার

ভেবেছিলেন বিয়ের পর আলাদা সংসার করে সুখেই থাকবেন স্বামী-স্ত্রী। কিন্তু বন্ধ ঘরের ভেতরে যে কী চলত, তা টের পাননি কেউ। মূলত স্ত্রীর হাতে চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ওই স্বামী।

তার হাত-পা বেঁধে, শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়িয়ে দিয়েছেন স্ত্রী। এমনকী, সিগারেট দিয়ে স্বামীর যৌনাঙ্গে ছ্যাঁকা দেয়ার অভিযোগও উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। শেষমেষ পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়। আর এরপরই স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের উত্তরপ্রদেশের বিজনোরে।

গেলো সোমবার (৬ মে) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউ তাদের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্বামীকে বেঁধে সিগারেট দিয়ে গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন করার অভিযোগে উত্তরপ্রদেশের বিজনোর পুলিশ ২৮ বছর বয়সী এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে। এমনকি তিনি তার স্বামীকে শ্বাসরোধ করারও চেষ্টা করেছিলেন।

Advertisement

গোট এই ঘটনাটি সিসিটিভি ক্যামেরায় রেকর্ড হয়েছে। এই ভিডিও ফুটেজে তাকে তার স্বামীকে নির্যাতন করতে এবং তার গোপনাঙ্গে আঘাত করতে দেখা গেছে। ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং বর্তমানে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

গ্রেপ্তারকৃত ওই স্ত্রীর নাম মেহের জাহান। রিপোর্ট অনুযায়ী, গেলো শনিবার (০৪ মে) নির্যাতিত ওই ব্যক্তির কাছ থেকে সেওহারা জেলা পুলিশ একটি অভিযোগ পায়। অভিযোগের ভিত্তিতে, পুলিশ রোববার (০৫ মে) অভিযুক্ত মেহের জাহানকে গ্রেপ্তার করে।

অন্যদিকে ভুক্তভোগী ওই স্বামীর নাম মান্নান জাইদি। তার অভিযোগ, গেলো ২৯ এপ্রিল স্ত্রী মেহের জাহান দুধে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে তাকে পান করতে বাধ্য করেন। পরে তার স্ত্রী তার হাত-পা বেঁধে, সিগারেট দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়িয়ে দেয় এবং গোপনাঙ্গ কাটারও চেষ্টা করে।

টাইমস নাউ জানিয়েছে, গেলো বছরের ১৭ নভেম্বর সেওহারা থানা এলাকার সাফিয়াবাদ গ্রামের বাসিন্দা মেহেরকে বিয়ে করেন মান্নান। বিয়ের পর সেওহারার মহল্লা হাটা শহরে স্ত্রীর কথা মতো পরিবার থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন তিনি।

মান্নান আরও অভিযোগ করেন, বিয়ের মাত্র কয়েকদিন পর তিনি দেখতে পান যে তার স্ত্রী মদ্যপ এবং ধূমপান করেন। মেহের তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছিলেন বলেও দাবি করেন। প্রতিবাদ করলে মান্নানকে হত্যার হুমকি দেন তার স্ত্রী।

Advertisement

স্বামীর অভিযোগ, তার স্ত্রীও তাকে মিথ্যা অভিযোগ এনে জেলে পাঠানোর হুমকি দেন। আর এরপর স্বামী পুলিশের কাছে গিয়ে প্রমাণ হিসেবে সিসিটিভি ফুটেজ দেয়ার পর পুলিশ তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে।

এসপি ইস্ট ধরমপাল সিং বলেছেন, অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযুক্ত নারীর বিরুদ্ধে প্রাসঙ্গিক ধারায় রিপোর্ট নথিভুক্ত করেছে এবং তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এই বিষয়ে পরবর্তী কার্যক্রম চলছে।

 

এসি//

Advertisement
Advertisement

আন্তর্জাতিক

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র দিলো ইরান

Published

on

ক্ষেপণাস্ত্র
ফাইল ছবি

ইরানের কাছ থেকে সমুদ্রে নিক্ষেপ যোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র পেলো ইয়েমেনের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথি বিদ্রোহী। ইরান এই মিডিয়াম রেঞ্জের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটির নাম দিয়েছে ‘গদর’

বুধবার (২৯ মে) ইরানি বার্তাসংস্থা তাসনিম নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

বার্তাসংস্থাটি দাবি করেছে, ইয়েমেন ও এর আশপাশের অঞ্চলে থাকা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি প্রভাবের ক্ষেত্রে এসব ক্ষেপণাস্ত্র বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।

ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীরা গেলো নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর, বাব আল-মানদাব প্রণালী এবং এডেন উপসাগরে চলাচলরত ইসরায়লি জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে।

এনএস/

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

উত্তর-পূর্ব ভারতের ৪ রাজ্যে ভূমিধস, নিহত কমপক্ষে ৩৬

Published

on

ভূমিধস

বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে দাপট দেখানোর পর ঘূর্ণিঝড় রেমাল সরে গেছে উত্তরের দিকে। আর এর মধ্যেই ভারী বর্ষণ ও ভূমিধসের ঘটনায় উত্তর-পূর্ব ভারতের চারটি রাজ্যে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩৬ জন। এর মধ্যে কেবল মিজোরামেই মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের।

বুধবার (২৯ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে মঙ্গলবার (২৮ মে) ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় চারটি রাজ্যে ভারী বর্ষণ ও ভূমিধসে কমপক্ষে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে এই অঞ্চলের আটটি রাজ্যে সড়ক ও রেল যোগাযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রাও স্থবির হয়ে পড়েছে।

এনডিটিভি বলছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কেবল মিজোরামেই ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে রাজ্যটির আইজল জেলায় একটি খনি ধসে ২১ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া নাগাল্যান্ডে চারজন, আসামে তিনজন এবং মেঘালয়ে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে।

এদিকে বৃষ্টি, দমকা বাতাসের সঙ্গে, ভূমিধস, গাছ ও বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়ার পাশাপাশি বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট পরিষেবাও ব্যাহত হয়েছে।

Advertisement

উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের লুমডিং বিভাগের অধীনে নিউ হাফলং-জাটিঙ্গা লামপুর সেকশন এবং ডিটোকচেরা ইয়ার্ডের মধ্যে জলাবদ্ধতার কারণে অনেক ট্রেন হয় বাতিল করা হয়েছে বা না হয় আংশিকভাবে বাতিল এবং যাত্রার সময় পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।

এনডিটিভি বলছে, মিজোরামের আইজল জেলায় একাধিক ভূমিধসের পর একটি পাথর খনিতে ধস নামে এবং এতে ২১ জনসহ কমপক্ষে ২৭ জন নিহত হন। এছাড়া আরও ১০ জন নিখোঁজ হয়েছেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, আইজলের মেলথুম এবং হ্লিমেনের মধ্যবর্তী ওই খনি থেকে এখনও পর্যন্ত ২১টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং সকালে ধসের পরে আরও কয়েকজন এখনও ধ্বংসাবশেষের নিচে আটকা পড়ে আছেন।

কর্মকর্তারা জানান, জেলার সালেম, আইবাক, লুংসেই, কেলসিহ এবং ফলকাউনে ভূমিধসের ঘটনায় ছয়জন মারা গেছেন এবং আরও অনেকে নিখোঁজ হয়েছেন।

এছাড়া নাগাল্যান্ডের বিভিন্ন ঘটনায় কমপক্ষে চারজন মারা গেছে এবং রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ৪০ টিরও বেশি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একজন কর্মকর্তা জানান, রাজ্যটির ফেক জেলার লারুরি গ্রামের কাছে নদীতে ডুবে এক নাবালক শিশু মারা গেছে এবং ওখা জেলার ডোয়াং বাঁধেও দুজনের ডুবে যাওয়ার ঘটনা জানা গেছে। এছাড়া ফেকে দেয়াল ধসে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।

Advertisement

আসামের কামরূপ, কামরূপ (মেট্রো) এবং মরিগাঁও জেলায় তিনজন নিহত এবং আরও ১৭ জন আহত হয়েছেন। আসাম স্টেট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (এএসডিএমএ) অনুসারে, রাজ্যের সোনিতপুর জেলার ঢেকিয়াজুলিতে একটি স্কুল বাসের ওপর গাছের ডাল ভেঙে পড়লে ১২ জন ছাত্র আহত হয়। মরিগাঁওয়ে বিভিন্ন ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।

প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

এএসডিএমএ কর্মকর্তারা জানান, বনগাইগাঁও, চিরাং, দাররাং, ধুবরি, হোজাই, কামরূপ, কামরূপ মেট্রো, কার্বি আংলং, কোকরাঝাড়, মরিগাঁও, নগাঁও, সোনিতপুর, দক্ষিণ সালমারা এবং পশ্চিম কার্বি আংলং জেলায় প্রবল ঝড় হয়েছে।

অন্যদিকে মেঘালয় রাজ্যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে দুই ব্যক্তি মারা গেছেন এবং আরও ১০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন বলে মঙ্গলবার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইস্ট জৈন্তিয়া হিলসে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং ইস্ট খাসি হিলস জেলায় গাড়ি দুর্ঘটনায় অন্যজনের মৃত্যু হয়েছে।

অবিরাম বর্ষণে ১৭টি গ্রামের বিপুল সংখ্যক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিলং-মাওলাই বাইপাস এবং ওকল্যান্ডের বিভার রোডে ভূমিধসের খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া ল্যাংকাইর্ডিং, পিনথরবাহ, পোলো, সাউফুরলং এবং ডেমসেইয়ং এলাকায় আকস্মিক বন্যা হয়েছে।

Advertisement

ত্রিপুরায় ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিমি বেগে দমকা হাওয়াসহ রাজ্যের বেশিরভাগ অংশে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এতে ৪৭০ টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ৭৫০ জনকে বিভিন্ন জেলায় ১৫ টি ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে।

আগরতলায় সংবাদ মাধ্যমকে ব্রিফিংয়ে খাদ্য ও নাগরিক সরবরাহ মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেছেন, গেলো ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে গড়ে ২১৫.৫ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে এবং উনাকোটি জেলায় সর্বোচ্চ ২৫২.৪ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

এদিকে অরুণাচল প্রদেশে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) অত্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি করেছে। মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু জনগণকে সমস্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার এবং ঝুঁকিপূর্ণ ও বিচ্ছিন্ন স্থানগুলো এড়িয়ে চলতে অনুরোধ করেছেন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

গাজায় বাস্তুচ্যুতদের তাঁবু ক্যাম্পে হামলা, নারীসহ নিহত ২১

Published

on

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা শহরের কাছে বাস্তুচ্যুতদের তাঁবু ক্যাম্পে ইসরায়েল ফের হামলা চালিয়েছে। এতে কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১২ জন নারী। হামলায় আহত হয়েছেন আরও অর্ধশতাধিক মানুষ।

বুধবার (২৯ মে) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা শহরের কাছে আল-মাওয়াসিতে বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর একটি তাঁবু ক্যাম্পে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন বলে ফিলিস্তিনি চিকিৎসা কর্মকর্তারা এবং ফিলিস্তিনি বার্তাসংস্থা জানিয়েছে।

এর আগে রোববার রাতে গাজা ভূখণ্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা শহরে বাস্তুচ্যুত লোকদের শিবিরে ভয়াবহ হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে কমপক্ষে ৪৫ ফিলিস্তিনি নিহত হন। সর্বশেষ এই হামলা এমন এক সময়ে হলো যখন আগের ওই হামলার কারণে ইসরায়েল বিশ্বব্যাপী নিন্দা ও সমালোচনার মুখে পড়েছে।

গাজার চিকিৎসা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাফা গভর্নরেটে হওয়া এই হামলায় নিহতদের মধ্যে ১২ জন নারী।

Advertisement

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় টেলিগ্রামে দেয়া এক পোস্টে জানিয়েছে, হামলায় আরও ৬৪ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা গুরুতর। অন্যদিকে ফিলিস্তিনের সরকারি বার্তাসংস্থা ওয়ফফা জানিয়েছে, ওই এলাকাটিতে ইসরায়েল বিমান হামলা চালিয়েছে।

তবে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রাফার আল-মাওয়াসিতে হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।

আগ্রাসন পরিচালনাকারী এই সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘গত কয়েক ঘণ্টার প্রতিবেদনের বিপরীতে (আমরা বলতে চাই), আইডিএফ (ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী) আল-মাওয়াসির ওই মানবিক এলাকায় হামলা করেনি।’

ইসরায়েল এর আগে পশ্চিম রাফাতে আল-মাওয়াসিকে মানবিক এলাকা হিসাবে ঘোষণা করেছিল এবং সেসময় ফিলিস্তিনিদের তাদের নিরাপত্তার জন্য সেখানে সরে যাওয়া উচিত বলে জানিয়েছিল।

উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

Advertisement

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি এই আক্রমণের ফলে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ৩৬ হাজারের বেশি মানুষ নিহত এবং আরও ৮১ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত