Connect with us

টুকিটাকি

ভারতীয় রেলের ১১ রকমের হর্ন

Avatar of author

Published

on

ভারতীয়-রেল

বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক ভারতীয় রেল। ট্রেনের কু… ঝিক ঝিক শব্দের সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু ভারতীয় রেলে ১১টি হর্ন রয়েছে, প্রতিটি হর্নের অর্থ আলাদা। চলুন জেনে নেয়া যাক কোনটির অর্থ কী-

এক বার ছোট হর্ন

ট্রেনের এক বার ছোট হর্ন দেয়ার অর্থ মোটরম্যান ট্রেনটিকে পরিস্কার করার জন্য রেল-ইয়ার্ডে নিয়ে যাবেন।

দু’বার ছোট হর্ন

দু’বার ছোট হর্ন দেয়ার অর্থ চালক গার্ডকে ট্রেন ছাড়ার জন্য অনুমতি চাইছেন।

তিন বার ছোট হর্ন

এই হর্নের ব্যবহার কম। তিন বার কম সময়ের জন্য হর্ন বাজালে বুঝতে হবে মোটরম্যান ইঞ্জিনের প্রতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন এবং গার্ডকে ব্রেক কষে ট্রেন থামাতে হবে।

চার বার ছোট হর্ন

এই ধরনের হর্নের অর্থ ট্রেনে কোনও যান্ত্রিক গোলযোগ হয়েছে, তাই ট্রেন আর যাবে না।

Advertisement

এক বার লম্বা হর্নের পর ছোট হর্ন

এই হর্নের মাধ্যমে চালক মোটরম্যানকে ব্রেক পাইপ সিস্টেম সেট করতে বলেন।

দু’বার লম্বা হর্নের পরে দু’বার ছোট হর্ন

এই হর্নের অর্থ হল চালক গার্ডকে ইঞ্জিনের নিয়ন্ত্রণ নিতে বলছে।

এক বার টানা হর্ন

এক বার টানা হর্ন বাজালে যাত্রীদের বুঝতে হবে যে ট্রেনটি কয়েকটি স্টেশনে থামবে না।

থেমে থেমে দু’বার হর্ন

এই হর্নের অর্থ লাইন পারাপার যিনি করছেন তাকে জানানো যে ট্রেনটি না থেমে সোজা বেরিয়ে যাবে।

দু’বার লম্বা এবং ছোট হর্ন

এই ধরনের হর্নের অর্থ, ট্রেনটি লাইন বদলাচ্ছে।

Advertisement

দু’বার ছোট হর্নের পরে লম্বা হর্ন

এই ধরনের হর্নের দু’টি অর্থ, হয় গার্ড ব্রেক কষেছে বা কোনও যাত্রী চেন টেনেছেন।

ছ’বার ছোট হর্ন

এই হর্নটির অর্থ ট্রেনটি বিপদে আটকে গিয়েছে।

 

Advertisement

টুকিটাকি

বন্দুকের ভয় দেখিয়ে গৃহবধুকে ধর্ষণ করলো পুলিশ

Published

on

ধর্ষণ

বন্দুকের নলের সামনে রেখে এক মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল খোদ পুলিশকর্তার বিরুদ্ধে। অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর ওই পুলিশকর্তাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। যে মহিলা অভিযোগ করেছেন, তিনি পেশায় যোগা প্রশিক্ষক।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরাখণ্ডের দেহরাদূনের। অভিযুক্ত উত্তরাখণ্ড পুলিশের সাব-ইনস্পেক্টর পদে কর্মরত।

পুলিশ জানায়, স্থানীয় এক যোগা প্রশিক্ষক এসআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি জানান, তার বাড়িতে একটি চুরির ঘটনা ঘটেছিল। তার তদন্ত করছিলেন অভিযুক্ত। সেই সূত্রে বার বার মহিলার বাড়িতে যাচ্ছিলেন তিনি। অভিযোগ, বন্দুকের নলের মুখে দাঁড় করিয়ে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে দিনের পর দিন।

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে চুরির অভিযোগ দায়ের করেছিলেন মহিলা। তার স্বামী বিদেশে কর্মরত। ডিসেম্বর মাসে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। মহিলা জানিয়েছেন, তদন্তের ছলে নৈনিতালের হোটেলেও তাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন ওই পুলিশকর্তা। সেখানেও তাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।

মহিলা আরও জানিয়েছেন, ধর্ষণের পর ওই পুলিশকর্তা তাকে হুমকি দিতেন। যদি তিনি এ বিষয়ে মুখ খোলেন, তা হলে তাকে খুন করা হবে।

Advertisement

দেহরাদূনের এসএসপি অজয় সিংহ জানিয়েছেন, অভিযোগ পাওয়ার পরেই অবিলম্বে ওই এসআইকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণসহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। তবে এখনও অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তার খোঁজ চলছে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

এবার গাবতলীর কোরবানির পশুর হাট কাঁপাবে ‘জায়েদ খান’

Published

on

‘আমি জায়েদ খানের বড় এক ফ্যান।  তাই ভালোবেসে গরুর নাম দিছি ‘জায়েদ খান’।  জায়েদ খানের মতো ডিগবাজি মারার চায় কিন্তু পারেনা।  দেখছেন পাগলামি করতাছে খালি’ -এভাবেই প্রিয় গরুর নামকরণের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন গাজীপুরের প্রান্তিক খামারি আক্তার হোসেনের ছোট ছেলে জিহাদ খান।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া আলোচিত গরুটির ওজন ৩০ মণেরও বেশি।  প্রতিদিন কাঁচা ঘাস, খড়, ভুসিসহ দেড় হাজার টাকার খাবার খায়। বিশাল ওজনের তুলনায় বেশি লাফালাফি করে। অপরিচিত মানুষ দেখলেই ডিগবাজি মারার জন্য তোরজোড় শুরু করে। কোনোভাবেই স্থির থাকে না গরুটি ।

ঢাকাই সিনেমার অভিনেতা জায়েদ খান মানেই ডিগবাজি, সাম্প্রতিক সময়ে এটা সিগনেচার স্টেপে পরিণত হয়েছে।  তার সঙ্গে অনেকটা মিল থাকায় গরুটির নাম রেখেছে গরুটির মালিকের ছেলে জিহাদ খান। বিশালদেহি ওজনের এই গরুটি এরইমধ্যে ডিগবাজি মারার জন্য বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। গরুটিকে দেখার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন কৌতুহলী মানুষ।

গাজীপুর সদর মেট্রো থানার কাউলতিয়া গ্রামের প্রান্তিক এক খামারি বছর খানেক আগে ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাড়টি কিনে আনেন। পরে সন্তানের মতো লালন পালন করতে থাকেন ওই খামারি ও তার স্ত্রী।

গরুর মালিক মনে করেন এবার রাজধানীর গাবতলীতে কোরবানির পশুর হাট কাঁপাবেন বিশালদেহী ‘জায়েদ খান’।  তিনি এখনই গরুরর মূল্য হাঁকাচ্ছেন আট লাখ টাকা। তবে নায়ক জায়েদ খান কিনতে চাইলে অনেক ছাড় দেওয়া হবে বলেও জানান গরুটির মালিক।

Advertisement

আক্তার হোসেনের দাবি, এখন পর্যন্ত ‘জায়েদ খান’ই গাজীপুরের সবচেয়ে বড় ষাড়। প্রতিবছরই ভিন্ন নামে ও এধরণের বিশাল দেহের গরু কোরবানির ঈদের জন্য প্রস্তুত করবেন বলেও তিনি জানান।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

লিভ-ইন সঙ্গীকে ‘আত্মহত্যার’ ভয় দেখাতে গিয়ে রেলের চাকায় পিষ্ট তরুণী

Published

on

হয়তো এই কারণেই নিয়তিতে বিশ্বাস করে মানুষ। কখন, কীভাবে মৃত্যু এসে কড়া নাড়বে বোঝা কঠিন। আগ্রায় আত্মহত্যার ‘নাটক’ করতে গিয়ে প্রাণ খোয়ালেন এক তরুণী। রেল ট্র্যাকে নেমে লিভ-ইন সঙ্গীকে ভয় পাওয়াতে গিয়ে বিপত্তি ঘটে যায়। ট্রেনের চাকায় পিষ্ট হয় মৃত্যু হয় তরুণীর। ঘটনার মর্মান্তিক সিসিটিভি ফুটেজ ভাইরাল হয়েছে সোশাল মিডিয়ায়।

রেল সূত্রে জানা গেছে, আকস্মিক দুর্ঘটনায় মৃতার নাম রানি। সোমবার রাত ১১টা নাগাদ আগ্রার কাছে ‘রাজা কি মাণ্ডি’ স্টেশনে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। যুগলের ঝগড়ার সূত্রপাত বাড়িতে। লিভ ইন সঙ্গী কিশোরের মদ খাওয়ার অভ্যেস। তা নিয়ে ঝামেলা বাদে। রানি হুমকি দেন, মদ না ছাড়লে ট্রেনের সামনে ঝাঁপিয়ে আত্মহত্যা করবেন তিনি। কিশোর মদ ছাড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও তাকে নিয়ে ‘রাজা কি মাণ্ডি’ স্টেশনে আসেন রানি। ২ নম্বর প্লাটফর্মে যাত্রীদের আসনে বসেও রানি ও কিশোরের ঝগড়া চলতে থাকে। এক সময় সঙ্গীকে ভয় দেখাতে রেল ট্রাকে লাফিয়ে পড়েন তরুণী।

খেয়াল করেননি যে সেই সময় প্লাটফর্মে ঢুকছে কেরাল এক্সপ্রেস। যখন বিপদ বুঝেতে পারেন, ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে। নিজেকে বাঁচাতে পারেননি রানি। প্লাটফর্ম আর ট্রেনের মাঝে আটকে পড়েন তিনি। চাকায় পিষ্ট হন তিনি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় রানিকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যদিও বাঁচানো যায়নি তাকে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে তার।

পুলিশ জানিয়েছে, বছর খানেক হল কিশোরের সঙ্গে থাকছিলেন তিনি। আগেই বিবাহিত রানির তিন সন্তানের মা। এদের দুই সন্তান রানি ও কিশোরের সঙ্গেই থাকত। অন্য সন্তান আলাদাভাবে থাকে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়ে তদন্ত প্রক্রিয়া চালাচ্ছে পুলিশ।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত