Connect with us

আন্তর্জাতিক

মাঝ আকাশে উড়োজাহাজের দুই যাত্রীর তুঘলকি কাণ্ড

Avatar of author

Published

on

সংগৃহীত ছবি

লোকাল বা ট্রেনে সিটে বসা নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি কিংবা হাতাহাতির ঘটনা প্রায়ই শোনা যায়। তবে মাঝ আকাশে উড়োজাহাজের  সিটে বসা নিয়ে দুই যাত্রীর তুঘলকি কাণ্ড সোস্যাল মিডিয়ার বদৌলতে প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ববাসী।

মঙ্গলবার(৭ মে) এমনই ঘটনা ঘটেছে ইভা এয়ারওয়েজ করপোরেশন নামে তাইওয়ানের আন্তর্জাতিক এয়ালাইন্সের তাইওয়ান থেকে ক্যালিফোর্নিয়াগামী একটি ফ্লাইটে।

মার্কিন গণমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার উড়োজাহাজের মধ্যে এ মারপিটের কারণ হচ্ছে এক যাত্রী অন্য যাত্রীর সিট দখল করে নেওয়া।

বিমানবন্দরে প্রবেশ করে বোর্ডিংপাস নেওয়ার সময়ই টিকিটের ওপরই সিট নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। অনেক সময় টিকিট রিজার্ভেশনের সময়ও সিটের ব্যাপারে উল্লেখ থাকে। তাই সিট নিয়ে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না। ইভা এয়ারওয়েজেরর ওই ফ্লাইটে এক যাত্রী তার নির্ধারিত সিটে না বসে অন্য এক যাত্রীর সিটে বসেন। এতে ওই যাত্রী তার সিটে অন্য একজনকে দেখতে পেয়ে উঠতে বলেন এবং তার সিটে যেতে বলেন। তিনি ওই সিট না ছাড়লে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।

কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বসা ব্যক্তিকে মারধর করলে তিনিও বসে থাকেননি। তাদের সেই মারামারির ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।

Advertisement

ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওতে দেখা যায় তুমুল মারপিট চলছে। ইভা এয়ার ওয়েজের উড়োজাহাজটি   তাইওয়ান থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় যাচ্ছিলো। উড়োজাহাজটি যখন মাঝ আকাশে তখনই একটি সিট নিয়ে দুই যাত্রী একে অপরকে মারপিট শুরু করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়,  এক যাত্রীর পাশে থাকা সহযাত্রী তখন খুবই কাশছিলেন। তখনই ওই যাত্রী নিজের সিট বদল করে নেন। তার চোখে পড়ে বিমানে একটি সিট খালি রয়েছে। সেখানে বসতে যান ওই যাত্রী। বসেও পড়েন। এরপর সেই সিটের যাত্রী এসে নিজের সিটে অন্য কাউকে বসতে দেখে রেগে যান।

ভিডিওতে আরও দেখা যায় ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টরা মারামারিতে ব্যস্ত দুই যাত্রীকে শান্ত করার চেষ্টা করছেন। পরে বেশ কয়েকজন যাত্রী এসে তাদের দূরে নিয়ে যান।

এমআর//

Advertisement
Advertisement

আন্তর্জাতিক

যৌন হয়রানি মামলায় গ্রেপ্তার ‘মোদিঘনিষ্ঠ’ এমপি

Published

on

মোদিঘনিষ্ঠ-এমপি-প্রজ্বল-রেভান্না

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপির গুরুত্বপূর্ণ মিত্র দলের এক আইনপ্রণেতাকে শুক্রবার (৩১ মে) গ্রেপ্তার করেছে কর্ণাটক পুলিশ। কর্ণাটকের জনতা দল (সেক্যুলার) (জেডিএস) প্রজ্বল রেভান্নার বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও যৌন হেনস্তার অভিযোগ রয়েছে।

শনিবার (০১ জুন) ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভিকে উদ্ধৃত করে এ সংবাদ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।

কর্ণাটকের প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের ৩৩ বছর বয়সী প্রজ্বলের বিরুদ্ধে এপ্রিলে অভিযোগ দায়েরের পর ভারতের বাইরে চলে যান। ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, তিনি জার্মানিতে ছিলেন। কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতে তিনি বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আসেন। এর পরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

রাজ্যের লোকসভা নির্বাচনের কয়েকদিন আগে ২৬ এপ্রিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশকিছু ভিডিও ক্লিপ প্রচারিত হয়। এরপর প্রজ্বলের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তের জন্য রাজ্য সরকার একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছিল। দ্বিতীয় দফায় লোকসভার সদস্য হওয়ার জন্য নিজের জনতা দল (সেক্যুলার) থেকে লড়ছিলেন প্রজ্বল।

প্রজ্বল সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার নাতি এবং কর্ণাটকের প্রাক্তন এক মুখ্যমন্ত্রীর ভাগ্নে। প্রজ্বলকে তার দাদা দেবগৌড়াই ফিরে আসার এবং আইনের মুখোমুখি হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এর এক সপ্তাহ পরে বেঙ্গালুরু ফিরে গ্রেপ্তার হলেন প্রজ্বল।

Advertisement

স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, প্রজ্বলের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকজন নারী মোট তিনটি মামলা করেছেন। বেঙ্গালুরু আসার আগে এই সপ্তাহেই পরিবার, রাজ্যের মানুষ এবং দলীয় কর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে একটি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করেছিলেন প্রজ্বল। সেখানে তিনি তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোকে মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমি আত্মবিশ্বাসী যে আমি আদালতের মাধ্যমে এসব মিথ্যা মামলা থেকে বেরিয়ে আসবো।

প্রজ্বলের বাবা কর্ণাটকের সাবেক মন্ত্রী এইচ ডি রেভান্নাকেও এই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বাবা ও ছেলে দুজনেরই দাবি, মামলাগুলো তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ।

নির্বাচনের সময় এমন ঘটনা সামনে আসায় দেশজুড়ে তা ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। রেভান্নাকে দেশ ছাড়ার অনুমতি দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তার সরকারের সমালোচনা করে বিরোধীরা। এর জবাবে এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া উচিত বলে মন্তব্যে করেন মোদি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

শ্রমিক ভিসায় মালয়েশিয়ায় যেতে পারলো না ৩১ হাজার কর্মী

Published

on

ভিসা

মালয়েশিয়া সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী ৩১ মে’র পর বাংলাদেশসহ ১৫ দেশের শ্রমিক দেশটিতে ঢুকতে পারবেন না। ভিসা পেয়েও যারা মালয়েশিয়া আসতে পারছেন না, তাদের দ্রুত নেয়ার ব্যাপারে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে শুক্রবার রাতে কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন মো. শামীম আহসান। রাতভর বিমান বন্দরে তিনি অবস্থান করেন এবং সেখানকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন, কাউন্সেলর লেবার সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, প্রথম সচিব প্রেস সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফ ও ওয়েলফেয়ার অ্যাসিসটেন্ট শিহাব হোসাইন।

সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফ জানান, মালয়েশিয়া রাত ১২টার পর বাংলাদেশ থেকে আসা কর্মীরা নির্বিঘ্নে ইমিগ্রেশন পার করছেন। মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছে। ৩১ মে বাংলাদেশ ত্যাগ করে যারা মালয়েশিয়ায় আসছেন ১২টার পরেও তারা ইমিগ্রেশন পার হয়েছেন।

এখন পর্যন্ত যারা দেশটিতে পোঁছেছেন তাদের অনেকেই বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন। এই মুহূর্তে বিমানবন্দরের বিভিন্ন স্থানে শ্রমিকদের অবস্থান করতে দেখা গেছে। এ অবস্থায় এয়ারপোর্টের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সার্বক্ষণিক সজাগ দৃষ্টি রাখছে কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

হাইকমিশনার বলেন, ভিসা পাওয়ার পরও যেসব বাংলাদেশি মালয়েশিয়ায় আসতে পারছেন না, তাদের যেন দ্রুত নিয়ে আসা যায় তার জন্য চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

তিনি বলেন, ৫ লাখ ২৭ হাজারের বেশি ডিমান্ড লেটার সত্যায়ন করেছে হাইকমিশন। এ পর্যন্ত ৪ লাখ ৭২ হাজারের বেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় এসেছে। আমরা নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি, তারা যেন প্রতিশ্রুত কাজে যোগদান করতে পারেন। বিভিন্ন জটিলতায় হয়তো তারা আসতে পারছেন না। কিন্তু আমাদের প্রচেষ্টা চলমান।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার মালয়েশিয়া। দেশটিতে বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি কর্মী রয়েছেন। গত বছর সেখানে গেছেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন কর্মী। এ পর্যন্ত ৪ লাখ ৭২ হাজারের বেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় এসেছেন।

শনিবার (১ জুন) থেকে বন্ধ হয়েছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। প্রায় ৩০ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী বাংলাদেশি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ছেন।

বাংলাদেশসহ ১৫টি দেশ থেকে কোনো কর্মীকে দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। গত জানুয়ারি মালয়েশিয়ার মন্ত্রিপরিষদ এ সিদ্ধান্ত নেয়। একই সঙ্গে বাংলাদেশসহ ১৫টি দেশের সঙ্গে এ সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি পুনরায় করার অনুমোদন দেওয়া হয়।

Advertisement

বাংলাদেশ ছাড়াও থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, নেপাল, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান, ভারত ও ইন্দোনেশিয়া থেকে কর্মী যায় মালয়েশিয়ায়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার পিএইচডি গবেষক মো. আরিজ মিথুন বলেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে যা হচ্ছে, তা দুর্বৃত্তপনা। এখানে সিন্ডিকেটের জয়জয়কার। এটা কোনো নিয়ম হতে পারে না, ভিসার মেয়াদ থাকার পরও ওই দেশে ঢুকতে পারবে না।

তিনি বলেন, দুই দেশের এখানে দায় রয়েছে। এতে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের জয় হয়েছে, হেরেছেন প্রবাসী শ্রমিকেরা। অথচ এই প্রবাসী শ্রমিকদের টাকায় দেশ চলে। আমরা চাই সরকার এ ঘটনায় স্বাধীন তদন্ত কমিশন করে প্রকৃত সত্য খতিয়ে দেখুক। সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে জোর দাবি জানান তিনি।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ভারতের ৪ রাজ্যে হিটস্ট্রোকে ৩৩ মৃত্যু

Published

on

প্রচণ্ড গরম-তাপপ্রবাহের জেরে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে ভারতের চার রাজ্য বিহার, উত্তরপ্রদেশ, ওড়িষা এবং ঝাড়খণ্ডে কমপক্ষে ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীও রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার মারা গেছেন এই ৩৩ জন। শনিবারও (১ জুন) তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। জানিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর (আইএমডি)।

মে মাসের শুরু থেকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে তাপপ্রবাহ। চলতি সপ্তাহে রাজধানী নয়াদিল্লিতে তাপমাত্রা উঠেছিল ৫২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ভারতের ইতিহাসে একদিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড।

আইএমডির শুক্রবারের পূর্বাভাষে বলা হয়েছে, সামনের দিনগুলোতে উত্তরপশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে তাপপ্রবাহ নামতে পারে, তবে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে তা আরও দু’দিন অব্যাহত থাকবে। আবহাওয়া দপ্তর আরও বলেছে, গ্রীষ্মকালে ভারত যে গড় তাপমাত্রা থাকে—তার তুলনায় চলতি গ্রীষ্মে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ৪ দশমিক ৫ থেকে ৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি গরম পড়েছে।

আগের দিন বৃহস্পতিবার পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বিহারে গরম-হিটস্ট্রোকে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এই মৃতদের মধ্যে ১০ জনই চলমান লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন। ভারতের নির্বাচন আয়োজোনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা-কর্মীদের সারাদিন কাজের মধ্যে থাকতে হয়, অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় বাইরেও কাটাতে হয়।

Advertisement

বিহারের অনেক এলাকায় এখনও ভোটগ্রহণ চলছে। সম্পূর্ণ বিহার রাজ্যে ভোটগ্রহণ শেষ হবে শনিবার।

ভারতের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তর প্রদেশে শুক্রবার হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৯ নির্বাচন কর্মকর্তা-কর্মীর। মৃতদের মধ্যে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীও রয়েছেন। এছাড়া গরমজনিত অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও অন্তত ২৩ জন।

তাদের চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক আর বি কমল রয়টার্সকে বলেন, ‘যখন তাদের হাসপাতালে আনা হলো, প্রত্যেকেই ব্যাপক জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন। হিটস্ট্রোক ও পানিশূন্যতাই এজন্য দায়ী। এই মুহূর্তে আমরা অন্তত ২৩ জন নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চিকিৎসা দিচ্ছি।

গত দু’দিনে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়ে ওড়িষার মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০ জনের। ওড়িষার রাজ্য সরকার বেলা ১১ টা থেকে বিকেল ৩ টা পর্যন্ত জনগণকে বাড়ির বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে, কারণ ওই সময়ই তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি থাকে।

এছাড়া বিহারের প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডে গত দু’দিনে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও তিন জন।

Advertisement

অসহনীয় গরম-তাপপ্রবাহের মানুষের পাশাপাশি কষ্টে আছে পশু-পাখিরাও। নয়াদিল্লি চিড়িয়াখানার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গরমের জেরে পাখি, বুনো বানর ও অন্যান্য প্রাণীরা অজ্ঞান হয়ে পড়ছে। এই প্রাণীদের সুস্থ রাখতে খাঁচাগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি,বরফ ও পানিসমৃদ্ধ বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করেছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত