Connect with us

এশিয়া

মাঝ আকাশে বিমান যাত্রীর সে কি হুলস্থুল কাণ্ড!

Avatar of author

Published

on

আজকাল বিমানের নানান আজব ঘটনা প্রায়ই শোনা যায়। কখনও মদ্যপ যাত্রীর তাণ্ডব, আবার কখনও বিমানে সিটে বসা নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি। ঘটনাগুলো নতুন কিছু না। তবে এবার সব কিছু ছাপিয়ে গেছে একটি ঘটনা। মাঝ আকাশে বিমান থেকে সমুদ্রে ঝাঁপ দেয়ার হুমকি দিয়েছেন এক যাত্রী। শুধু তাই নয়, মদ্যপ অবস্থায় বিমানে প্রস্রাব করেছেন। এছাড়া বিমান সেবিকার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, দুবাই থেকে রওনা দেয়ার পর বিমানটি তখন আরব সাগরের ওপর দিয়ে ভারতের পথে। হঠাৎ বিমানের জানালার ধারে দাঁড়িয়ে সমুদ্রে ঝাঁপ দেয়ার হুমকি দিলেন এক যাত্রী। ঘটনার জেরে আতঙ্ক ছড়াল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে।

এ নিয়ে বিমানকর্মীদের সঙ্গেও হাতাহাতি শুরু হয় ওই যাত্রীর। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় চলন্ত বিমানে।

জানা গেছে, ঘটনাটি গত ৮ মের। দুবাই থেকে বেঙ্গালুরুর উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমান। এই বিমানের যাত্রী ছিলেন কেরলের কান্নুরের বাসিন্দা মহম্মদ বিসি। শুরুতে সবকিছু ঠিকঠাকই ছিল। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ নিজের আসন ছেড়ে উঠে পড়েন ওই যাত্রী। হুমকি দিতে থাকেন বিমান থেকে সমুদ্রে ঝাঁপ দেবেন তিনি।

এই ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন অন্য যাত্রীরা। এদিকে ক্রু সদস্যরা পাশে থাকলেও লাগাতার ফ্লাইট সহায়তা বেল টিপতে থাকেন ওই যাত্রী। এরপর একটি লাইফ জ্যাকেট তুলে নিয়ে বিমান সহায়িকার হাতে দিয়ে বলেন, বিমান অবতরণের সময় এটি ব্যবহার করতে চান তিনি। এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল শুরু হয়।

Advertisement

এই অবস্থায় কোনো মতে ওই যাত্রীকে সামলান বিমানের ক্রু মেম্বাররা। এরপর বিমানটি বেঙ্গালুরুতে অবতরণ করলে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে বাজপে থানার পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে অভিযুক্তকে।
বিমানের মধ্যে কেন তিনি এমন আচরণ করছিলেন তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। একাধিক ধারায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

টিআর/

Advertisement

এশিয়া

ফিলিপাইন-তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞের পর চীনে আঘাত হানলো টাইফুন গায়েমি

Published

on

 

সাগরে সৃষ্ট টাইফুন গায়েমি ফিলিপাইন ও তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর এটি এবার চীনে আঘাত হেনেছে। চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১৮ কিলোমিটার গতিতে ঝড়টি আছড়ে পড়ে।এর প্রভাবে ভারি বৃষ্টিপাত দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে আছড়ে পড়েছে টাইফুন গায়েমি। বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

টাইফুন গায়েমি’র ফলে ভারি বৃষ্টি এবং ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায় এলাকাজুড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। ভেঙে গেছে বেশ কয়েকটি সেতু ও সংযোগ সড়ক। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন বাসিন্দারা। এরমধ্যেই ঝড়ের কারণে সব ফ্লাইট বাতিল ও ট্রেন পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া ভূমিধস এবং বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর।

এছাড়াও সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করে ফুজিয়ান প্রদেশে বসবাসকারী প্রায় আড়াই লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছে গেছে প্রায় ৩৯ হাজার ২০০ জনে। চলমান এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৯০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত ৯০ হাজার ৪০৩ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা তিনটি ‘গণহত্যায়’ ৩০ জন নিহত এবং আরও ১৪৬ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

থামছে না ইসরাইলি বর্বরতা, নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে থামছে না ইসরাইলি বর্বর হামলা। সবশেষ হামলায় আরও ৮১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে নিহতের মোট সংখ্যা ৩৮ হাজার ৮০০ জনে পৌঁছেছে বলে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

বুধবার (১৭ জুলাই) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা দুটি ‘গণহত্যায়’  ৮১ জন নিহত এবং আরও ১৯৮ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। এখনো উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত,  গেলো বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৮৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।

জেডএস

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত