Connect with us

ব্যাংক

যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি

Avatar of author

Published

on

বাংলাদেশ ব্যাংক

যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ৩০টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)। অফশোর ব্যাংকিং হিসাবের আওতায় প্রবাসীরা যাতে দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে ডলার জমা রাখতে উদ্বুদ্ধ হন, সে জন্য আয়োজিত নানা প্রচারণায় অংশ নেবেন তারা। পাশাপাশি অর্থ পাচার প্রতিরোধ–সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠানেও তাদের যোগ দেয়ার কথা রয়েছে। একই সঙ্গে আরও যাচ্ছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানও।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২৪ মে নিউইয়র্কে একটি হোটেলে প্রবাসীদের জন্য অফশোর ব্যাংকিং ফিক্সড ডিপোজিট–সংক্রান্ত প্রচারণা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মোহাম্মদ নাজমুল হুদা। ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের এমডি আবুল কাশেম মো. শিরিন, ব্যাংক এশিয়ার এমডি সোহেল আর কে হুসেইন, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মুরশেদুল কবীর ও সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন। জানা গেছে, এ অনুষ্ঠানের খরচও বহন করবে উল্লিখিত ব্যাংকগুলো।

পাশাপাশি একই সময়ে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের আয়োজনে আন্তর্জাতিক ব্যাংক সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হবে। এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন আরও ২৫ জন এমডি। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে এসব ব্যাংক এমডির বিদেশ যাওয়া–সংক্রান্ত নথি অনুমোদন করেছে। তবে ডলার–সংকটের মধ্যে একসঙ্গে প্রায় অর্ধেক ব্যাংক এমডির বিদেশে যাওয়া নিয়ে ব্যাংক খাতে নানা প্রশ্ন উঠেছে।

উল্লেখ্য, দেশের ডলার–সংকটের এ সময়ে ব্যাংক খাতে ডলারের জোগান বাড়াতে বিভিন্ন ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিংকে বিশেষ জোর দিয়েছে। এ জন্য নানা ধরনের প্রচার–প্রচারণাও চালাচ্ছে ব্যাংকগুলো। তারই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশিদের অফশোর ব্যাংকিংয়ের আওতায় ডলার জমায় উদ্বুব্ধ করতে দেশটিতে প্রচারণামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

Advertisement

জাতীয়

এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

Published

on

বাংলাদেশ-ব্যাংক

টানা পাঁচ দিন বন্ধ ছিল ব্যাংক। এটিএম বুথে টাকার স্বল্পতা ও ইন্টারনেট বন্ধ থাকার কারণে বেড়েছে নগদ টাকার চাহিদা। ফলে ব্যাংক খোলার প্রথম দিনেই প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গেলো বুধবার (২৪ জুলাই) শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো নিয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা, বাকি টাকা নিয়েছে অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে টাকা ধার দেয়ার এই তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, গতকাল বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক রেপো, অ্যাসিউরড রেপো, অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট (এএলএস) ও শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর জন্য ইসলামিক ব্যাংকস লিকুইডিটি ফ্যাসিলিটির (আইবিএলএফ) নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। এই নিলামে ৭ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধার আওতায় ১৪টি ব্যাংক ও ২টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার ৭ কোটি টাকা, ১৪ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধার আওতায় ৯টি ব্যাংককে ২ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা, ২৮ দিন মেয়াদি রেপো সুবিধার আওতায় ১২টি ব্যাংক ও ২টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়।

এ ছাড়া গতকাল ১৮০ দিন মেয়াদি অ্যাসিউরড রেপো আওতায় ৩টি ব্যাংককে ৫ হাজার ৬৯১ কোটি টাকা এবং ১ দিন মেয়াদি অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট আওতায় ১১টি প্রাইমারি ডিলার ব্যাংককে ৩ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা দেয়া হয়। পাশাপাশি ১৪ দিন মেয়াদি ইসলামিক ব্যাংকস লিকুইডিটি ফ্যাসিলিটির আওতায় ১টি ব্যাংককে ৪৯৭ কোটি টাকা ও ২৮ দিন মেয়াদে ৫টি ইসলামি ধারার ব্যাংককে ৯৮৪ কোটি টাকা দেয়া হয়। সব মিলিয়ে বুধবারে ২৫ হাজার ৫২১ কোটি টাকা ধার দেয়া হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, ৭ দিন মেয়াদে টাকা ধারের সুদহার ছিল ৮ দশমিক ৬০ শতাংশ, ১৪ দিন মেয়াদে সুদহার ছিল ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ ও ২৮ দিন মেয়াদি টাকা ধারের সুদহার ছিল ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এ ছাড়া অ্যাসিউরড রেপো ও অ্যাসিউরড লিকুইডিটির সুদহার ছিল সাড়ে ৮ শতাংশ। ইসলামি ধারার ব্যাংকের জন্য মুনাফার হার ছিল সাড়ে ৫ শতাংশ। ২৮ দিন মেয়াদি ইসলামি ধারার ব্যাংকের জন্য মুনাফার হার ছিল ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে সাড়ে ৬ শতাংশ।

Advertisement

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবারের (১৮ জুলাই) ব্যাংকিং কার্যক্রমের পর পাঁচ দিনের ছুটি শেষে গতকাল বুধবার (২৪ জুলাই) ব্যাংকগুলো খুলেছে। শুক্র-শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটির পর রোববার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা তিন দিন সাধারণ ছুটি ছিল। কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে শুরু হওয়া বিক্ষোভে সহিংসতার ঘটনা ঘটায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

ইসলামী ব্যাংকের ৩৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি, বাংলাদেশ ব্যাংকে দুদকের চিঠি

Published

on

২০২২ সালের ডিসেম্বরে ইসলামী ব্যাংকের তিন হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশে ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই বছর ব্যাংকটির চট্টগ্রামের তিনটি শাখার মাধ্যমে বিতরণ করা প্রায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেনামি ঋণের খোঁজ পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নামসর্বস্ব এসব কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন ঋণ সৃষ্টি করে আগের দায় সমন্বয় করা হয়েছে। ঋণ অনুমোদন ও বিতরণের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এছাড়া এসব ঋণ ফেরত অথবা খেলাপি করতে বলা হয়েছে।

আলোচিত ওই ঋণ কেলেঙ্কারির তথ্য জানতে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে দুদকের একটি সূত্র গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে, বিনিয়োগের অর্থের যথাযথ ব্যবহার না হওয়ার দায়-দায়িত্ব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঋণ অনুমোদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং শাখা ব্যবস্থাপনার ওপর বর্তায়।

সে সময় ইসলামী ব্যাংকের এমডির কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়, খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখা থেকে সেঞ্চুরি ফুড প্রডাক্ট, জুবিলী রোড শাখা থেকে ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ও চাক্তাই শাখা থেকে মুরাদ এন্টারপ্রাইজ নামে প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে নির্বাহী কমিটির ১৯৫৯তম সভায় বিনিয়োগ অনুমোদন করা হয়েছে। এসব বিনিয়োগের মেয়াদ ইতোমধ্যে অতিক্রম করায় বকেয়া স্থিতি অবিলম্বে ১৫ দিনের মধ্যে আদায় করতে হবে। আর আদায় করতে না পারলে ক্ষতিজনক, মানে খেলাপি করে জানাতে হবে। সেই সঙ্গে এ বিনিয়োগ সুবিধা দেয়ার সুপারিশ, অনুমোদন ও সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেয়ার সঙ্গে জড়িত সব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে জানাতেও ওই চিঠিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ব্যাংক

সোমবার বন্ধ থাকবে ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন

Published

on

আগামীকাল সোমবার (১ জুলাই) ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাক‌বে। এছাড়া বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাক‌বে।

রোববার (৩০ জুন) বাংলা‌দেশ ব্যাংক সূ‌ত্রে এ তথ্য জানা গে‌ছে।

সং‌শ্লিষ্টরা জানান, ১ জুলাই ব্যাংকগু‌লোর বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে অর্ধ বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়। যে কারণে এ দিনটিকে ‘ব্যাংক হলিডে’ হিসেবে ধরা হয়। এদিন ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যান্য ব্যাংক গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো ধরনের লেনদেন বা দাপ্তরিক কার্যক্রম করে না।

উল্লেখ্য, একইভাবে ৩১ ডিসেম্বরও ব্যাংক হলিডে হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। ওইদিন ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের হিসাব শেষ ক‌রে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে। যে কারণে ওই দিনটিকেও ‘ব্যাংক হলিডে’ হিসেবে ধরা হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত