Connect with us

ময়মনসিংহ

পরিচয় মিলেছে গর্তে পাওয়া সেই তিন মরদেহের

Avatar of author

Published

on

ময়মনসিংহের ত্রিশালে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার হওয়া নারী ও শিশুদের মরদেহের পরিচয় মিলেছে।

তারা হলেন- আমেনা বেগম (২৫) এবং তার দুই ছেলে আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ ঘটনায় রাতেই আমেনা খাতুনের মা হাসিনা খাতুন বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

এএসআই জানায়, ৬ বছর আগে মামাতো ভাই আলী হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় আমেনার। আলী হোসেন উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের মো. আবদুল হামিদের ছেলে।

Advertisement

আলী হোসেন অলস প্রকৃতির। যে কারণে কোনো কাজ না করে বেকার থাকতেন। তার স্ত্রী আমেনা মানুষের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালাতেন। সম্প্রতি এনজিও থেকে টাকা তুলেন আমেনা। এনজিওর কিস্তি দেয়া নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো।

গেলো ১৬ মে এনজিওর কিস্তি নিয়ে তাদের ঝগড়া হয়। পরে ওই দিনই স্ত্রী আমেনাকে ঢাকায় কাজে নেয়ার কথা বলে দুই ছেলেসহ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান আলী হোসেন। এরপর থেকে আলী হোসেন ও আমেনার ফোন বন্ধ ছিল।

পুলিশের ধারণা, ঢাকায় নেয়ার কথা বলে আলী হোসেন তার স্ত্রী-সন্তানদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হত্য করে বাড়ির পাশে নির্জনস্থানে মাটির গর্তে পুঁতে রাখেন।

ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর বলেন, ঘটনার পর থেকে আলী হোসেন পলাতক। তাকে গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে এক নির্জন স্থানে শিয়ালের টানাহেচড়ায় এক নারী ও দুই শিশুকে মাটিতে পুঁতে রাখার সন্ধান পায় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে এসব মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

Advertisement

টিআর/

Advertisement

ময়মনসিংহ

ভোরে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুইজনের মৃত্যু

Published

on

ময়মনসিংহের ভালুকায় ট্রাকচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।

শনিবার (১৫ জুন) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার ভরাডোবা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহে মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভালুকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম।

তিনি জানান, ঢাকাগামী একটি ট্রাক বিপরীত দিক থেকে আসা অটোরিকশাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। তাদের ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ওসি শফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে যাওয়ায় তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

ট্রাক ও প্রাইভেট কারের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে নিহত ২

Published

on

সড়ক দুর্ঘটনা

ট্রাক ও প্রাইভেট কারের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৪ জন। আহতদের উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠা‌নো হ‌য়ে‌ছে। তাৎক্ষ‌নিকভা‌বে হতাহত‌দের প‌রিচয় পাওয়া যায়‌নি।

বৃহস্প‌তিবার (১৩ জুন) দিবাগত রাত আড়াইটার দি‌কে টাঙ্গাইল-ময়মন‌সিংহ আঞ্চ‌লিক মহাসড়‌কের টাঙ্গাইলের কা‌লিহাতী‌র বাগু‌টিয়ার বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের (বিটেক) সাম‌নে এ ঘটনা ঘ‌টে।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর মো. সাজেদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, প্রাইভেট কারটি ময়মন‌সিংহের দি‌কে যা‌চ্ছিল। এ সময় কারটি বাগু‌টিয়া এলাকায় পৌঁছালে টাঙ্গাইলগামী ট্রা‌কের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন মারা যান। আহত হন আরও ৪ জন। হতাহত‌দের প‌রিচয় পাওয়া যায়‌নি।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

ঘাস খেয়ে বাছুরসহ খামারের ২৭ গরু মারা গেলো

Published

on

নেত্রকোণার পূর্বধলায় একটি খামারের ষাঁড়, গাভি, বাছুরসহ ২৭টি গরুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার থেকে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত সদর ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়া গ্রামের ‘তাহাযিদ অ্যাগ্রো’ ফার্মে এ ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া খামারটির আরও বেশ কয়েকটি গরু অসুস্থ রয়েছে।

বুধবার (১২ জুন) এ ঘটনার সত্যতা গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন পূর্বধলা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এম এম এ আউয়াল তালুকদার।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে খামারের মালিক জাহেরুল ইসলাম বলেন, আমি ওই দিন বাড়িতে না থাকায় খামার দেখাশোনা করার লোকজন খেত থেকে কচি ঘাস কেটে সঙ্গে সঙ্গে গরুগুলোকে খেতে দেয়ায় এই সমস্যা হয়েছে। সাধারণত নেপিয়ার ঘাস আগের দিন কেটে রেখে পরদিন দেয়া হতো। অথবা দুই ঘণ্টার মতো রোদে রেখে প্রাণীগুলোকে খেতে দেয়া হতো। খামারের ২০৩টি গরুর মধ্যে অন্তত ৫০টি গরুকে এই ঘাস খেতে দেয়া হয়েছিল। ২৭টি গরু মারা যাওয়ার পর খামারে এখনও ৪টি গরু অসুস্থ। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা এসে মৃত গরুগুলো নমুনা ও ঘাসের নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে গেছেন।

এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এম এম এ আউয়াল তালুকদার বলেন, বৃষ্টির সময় কচি ঘাসে নাইট্রোজেনের মাত্রা বেশি থাকে। নাইট্রেট বিষক্রিয়ায় গরুগুলো মারা যেতে পারে। ঘাসের নমুনা ও মারা যাওয়া গরুর নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরীক্ষার পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয় খামারির সঙ্গে অধিদপ্তরের মেডিকেল দল সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা প্রদানসহ খোঁজখবর রাখছে। খামারিদের গরুকে শুধু কাঁচা ঘাস দেয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। এ ছাড়া নেপিয়ার ঘাস কাটার সঙ্গে সঙ্গে গরুকে খেতে দেয়া উচিত নয়।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত