Connect with us

রাজশাহী

সুষ্ঠ নির্বাচন ব্যবস্থা গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় চাবি কাঠি: রাশেদা সুলতানা

Avatar of author

Published

on

রাশেদা-সুলতানা,-নির্বাচন-ব্যবস্থা

সুষ্ঠ নির্বাচন ব্যবস্থা গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। নির্বাচনের ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেলে দেশে গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না এবং দেশের মানুষের জন্য কোনো মঙ্গল বয়ে আনবে না। সেই কথা বিবেচনা করেই নির্বাচন কমিশন সবগুলো নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছে। যাতে এই নির্বাচনগুলো সহিংসতা মুক্ত হয়। মানুষ যাতে ভোটকেন্দ্র নির্বিঘ্নে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে পছন্দের প্রার্থীকে। বলেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) নওগাঁ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বেগম রাশেদা সুলতানা এসব কথা বলেন।

বেগম রাশেদা সুলতানা বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা নির্বাচন ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলোও আমরা আরও ভালোভাবে সম্পন্ন করতে চাই। যাতে সাধারণ মানুষ বলতে পারে, এই নির্বাচন কমিশন ভালো নির্বাচন করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যক্তিকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে কাজ করে না। প্রশাসনকেও সেভাবেই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তাদেরকে স্বাধীনভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য— নির্বাচন যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। দেশে-বিদেশের সব জায়গায় যেন প্রশংসিত হয় এদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা।

রাশেদা সুলতানা আরও বলেন, আচরণ বিধি মেনে প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রচার- প্রচারণা চালাতে হবে। বিনা কারণে একজন আরেকজনের প্রতিপক্ষ হয়ে আক্রমণ করে কথা বলা যাবে না। ভোটার যাতে ভোটকেন্দ্রে আসে সেই পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। কোনো প্রার্থীর কোনো অভিযোগ থাকলে কমিশনকে জানালে সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

Advertisement

নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহবান জানিয়ে রাশেদা সুলতানা বলেন, দেশে সুন্দর নির্বাচন ব্যবস্থা যাতে বিরাজমান থাকে ও জোরদার হয় সেই চিন্তা করে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। মানুষ যেন বলে, এই কমিশনের সময় নির্বাচন ব্যবস্থা কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ হয় নাই, ধ্বংস হয় নাই।

সভায় বক্তব্য দেন নওগাঁ জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ইমতিয়াজ হোসেন, রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি বিজয় বসাক, নওগাঁর পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক, রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।

 

এসি//

Advertisement
Advertisement

রাজশাহী

পাবনায় কলেজ ছাত্র হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন

Published

on

হত্যা

পাবনার আমিনপুর থানা এলাকার আব্দুল গাফফার মাছুম নামের এক কলেজ ছাত্রকে হত্যার ঘটনায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বেলা ১২টার দিকে পাবনার বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আহসান তারেক এ আদেশ দেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলো, সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালী থানার মিনিদিয়ার চর এলাকার নুরাল মেম্বারের ছেলে মো. আজিম (৩৫), চৌহালীর বাউসা এলাকার ওহাব মোল্লার ছেলে মো. শহিদুল (২৮) এবং একই এলাকার মৃত মছলত সরদারের ছেলে ছাবেদ আলী (৩০)। আসামিরা রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, নিহত আব্দুল গাফফার মাছুম সুজানগরের দুলাই ডা. জহরুল কামাল কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। ২০১৫ সালের ১৯ আগস্ট কলেজে ক্লাস চলাকালীন সময়ে মোটরসাইকেল ক্রয়-বিক্রয়ের কথা বলে কৌশলে অপহরণ করেন  চাচাতো দুলাভাই মো. আজিম। পরের দিন মাছুমের ফোনে কল করা হলে অজ্ঞাত পরিচয়ে জানান মাছুমকে অপহরণ করা হয়েছে। মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লাখ টাকা দাবি করেন। পরে দুলাভাই মো. আজিমকে সন্দেহ করে তার নাম উল্লেখ্য করে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়। পরে আজিমকে জিজ্ঞাসাবাদে মাছুমকে অপহরণের পর মুক্তিপণ না পেয়ে হত্যা করে লাশ যমুনা নদীতে ফেলে দেয়ার কথা স্বীকার করে। এঘটনা তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর আজিমসহ আরও তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে রমজান নামের এক আসামির মৃত্যুর পরে তিনজনের বিচার শেষে আজকে রায় ঘোষণা করা হলো।

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন সরকারি কৌশুলী (পিপি) অ্যাডভোকেট দেওয়ান মজনুল হক এবং আসামিপক্ষের শুনানি করেন শফিকুল ইসলাম সুমন এবং কামাল আহমেদ। রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট হলে অসন্তুষ্ট প্রকাশ করেন আসামি পক্ষের আইনজীবী। রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে বলে জানান  আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

আইএফআইসি ব্যাংকের সিন্দুক ভেঙে মোটা অংকের টাকা চুরি

Published

on

বগুড়ার মাটিঢালির আইএফআইসি ব্যাংকের উপশাখা থেকে সিন্দুক ভেঙে ২৯ লাখ টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (১২ জুন) দিবাগত রাতে সদরের মাটিডালি শাখায় দুই তলা ব্যাংক ভবনটির ছাদের গেট কেটে দুর্বৃত্তরা ওই টাকা চুরি করে।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ।

তিনি জানান, ব্যাংকটিতে কোনো নিরাপত্তা প্রহরি ছিলেন না। বিকেলে ব্যাংকে কর্মকর্তারা তাদের কার্যক্রম শেষ করে চলে যান। আজ সকালে এসে তারা ব্যাংকের সিন্দুকটি কাটা দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। প্রাথমিকভাবে ২৯ লাখ টাকা লুটের হিসেব নিশ্চিত হওয়া গেছে।

এর আগেও গেলো ২৬ জানুয়ারি বগুড়া সদর উপজেলার পল্লীমঙ্গল হাটে এনআরবিসি ব্যাংকের উপশাখার ভল্ট ভেঙে ৯ লাখ টাকা চুরির ঘটনা ঘটে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

হাসপাতালে ভর্তি কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা

Published

on

পাবনার-ফরিদপুর-উপজেলা-হাসপাতাল

হাসপাতালে ভর্তি ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি ঘটেছে পাবনার ফরিদপুর উপজেলা হাসপাতালে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত মোফাজ্জল হোসেন মোফাকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুর থানার ওসি হাফিজুর রহমান।

গ্রেপ্তার মোফাজ্জল ফরিদপুর উপজেলার গোপালনগর গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে।

ফরিদপুর থানায় দায়ের করা অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রোববার (৯ জুন) দিবাগত রাত তিনটার দিকে মোফাজ্জল হোসেন নামের ওই যুবক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ২নং মহিলা ওয়ার্ডে প্রবেশ করেন। এরপর ওই ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ওই কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ সময় তার চিৎকার শুনে বেডে থাকা তার মা এবং অন্যান্য রোগীর স্বজনরা ওই ব্যক্তিকে আটক করেন।

এ ব্যাপারে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. বিজুক খাতুন হাসপাতালের ইউএইচএ ডা. মনজুর রহমানকে জানান। ইউএইচএ সোমবার সকালে ফরিদপুর থানায় বিষয়টি লিখিতভাবে জানান। পরে পুলিশ এসে মোফাজ্জল হোসেনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

Advertisement

ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে শিশু ও নারী নির্যাতন আইনে মামলা হয়েছে। তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত