Connect with us

বাংলাদেশ

৮৪ বছর পর ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারলো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

Published

on

ছন্দই খুঁজে পাচ্ছে না ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের নতুন আসরের প্রথম ম্যাচে ব্রাইটনের কাছে তারা হেরেছিল ২-১ গোলে। এবার দ্বিতীয় ম্যাচে ব্রেন্টফোর্ডের মাঠে গিয়ে হারলো ৪-০ গোলের বড় ব্যবধানে।

প্রায় ৮৪ বছরের অপেক্ষার ইতি ঘটিয়ে ১৯৩৮ সালের ফেব্রুয়ারির পর অবশেষে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে ইউনাইটেডকে হারালো ব্রেন্টফোর্ড। একই বছরের এপ্রিলে গ্রিমসবি টাউনের বিপক্ষে ৬-১ গোলে জিতেছিল তারা। এরপর ইউনাইটেডকে হারানো চার গোলের জয়টিই তাদের সবচেয়ে বড়।

শনিবার (১৩ আগস্ট) জিটেক কমিউনিটি স্টেডিয়ামে হওয়া ম্যাচের প্রথমার্ধেই এক হালি গোল হজম করে এরিক টেন হাগের শিষ্যরা।

ম্যাচের প্রথমার্ধের লন্ডনের জিটেক কমিউনিটি স্টেডিয়ামে ইউনাইটেডের দুঃস্বপ্নের শুরুটা হয় ম্যাচের ১০ মিনিটে। জশ দাসিলভার গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। ৮ মিনিট পর ডান পায়ের শটে বল জালে জড়ান জেনসেন। এরপর ৩৫ মিনিটের মাথায় ইভান টনির বাড়ানো বল নিয়ে বাঁ পায়ের শটে গোল করেন ব্রায়ান এমবেউমো।

ইভান টনির মাথা ছুঁয়ে গোলমুখে যাওয়া বলটা বেন মির হেডারে জড়ায় জালে। ৩০ মিনিটে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা।

Advertisement

৩৫ মিনিটে প্রতি আক্রমণে ইউনাইটেডের সে চেষ্টা ধূলিস্যাৎ করে দেয় ব্রেন্টফোর্ড। বলের দখল নিয়েই আক্রমণে আসেন ইভান টনি, তার পাস থেকে ব্রায়ান এমবুয়েমো বল জালে জড়িয়ে গোলের 'হালি' পূরণ করেন।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই তিনজন খেলোয়াড় বদল করেন টেন হাগ। মোট পাঁচজন খেলোয়াড় পরিবর্তন করেও তেমন লাভ হয়নি দলের। ৮৬ মিনিটে ইয়োনে উইসা ও ৮৭ মিনিটে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শট প্রতিহত করেন ব্রেন্টফোর্ডের গোলরক্ষক ডেভিড রায়া।

Advertisement

জাতীয়

সহিংসতায় দোষী ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে আহতদের খোঁজখবর নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংগৃহীত ছবি

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সাম্প্রতিক সহিংসতায় আহতদের মধ্যে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল)চিকিৎসাধীনদের খোঁজখবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে রাজধানীর রাজধানীর শের-এ-বাংলা নগরে অবস্থিত ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের খোঁজখবর নেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

এসময় আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসার আশ্বাস দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘দোষী ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে, যাতে কেউ আর দেশবাসীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে।’

এর আগে, শুক্রবার(২৬ জুলাই) কোটা আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ(ঢামেক) হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে হাসপাতালের জরুরি ইউনিটে যান এবং চিকিৎসাধীনদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় ঐক্যের’ ডাক বিএনপির

Published

on

প্রতীকী ছবি

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের সব শরীকদল ও জোট, বাম-ডান দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সব ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের প্রতি ‘জাতীয় ঐক্য’ গঠনের আহবান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দিবাগত রাতে দলের প্যাডে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই ঐক্যের আহবান জানানো হয়।

বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘‘জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে লুণ্ঠিত গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, অধিকারহীন জনগণের ও জাতির মুক্তির লক্ষ্যে আমরা নূন্যতম এক দফার ভিত্তিতে ও দাবিতে দেশের সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি জাতীয় ঐক্য গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

‘আমরা বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলনের শরীক দল ও জোট, বাম-ডান সকল রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সকল ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছি। জাতীয় ঐক্যের এই ঐতিহাসিক ঘোষণা ও দলিল দেশ এবং জাতির মুক্তি তরান্বিত করতে ইনশাল্লাহ।’

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে বলেন, ‘সময় ও যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতার কারণে বিবৃতির মাধ্যমে সম্মতি প্রদান করা যেতে পারে। শীঘ্রই সম্মতিপ্রাপ্ত সবার স্বাক্ষরে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা হবে।’

Advertisement

প্রসঙ্গত, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও সংগঠন যুগপৎ আন্দোলন শুরু করে। ওই সময়ে জামায়াতে ইসলামী আলাদাভাবে সরকার পতনের আন্দোলন থাকে। উল্লেখযোগ্য  অন্য রাজনৈতিক দলগুলো হলো-গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ, লিভারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, গণফোরাম, পিপলস পার্টি, লেবার পার্টি, এনডিএ, ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত