Connect with us

অর্থনীতি

‘করপোরেট-আড়তদার সিন্ডিকেটে বাড়ে ডিমের দাম’

Avatar of author

Published

on

করপোরেট কোম্পানি ও আড়তদারদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দেশে ডিমের দাম বাড়ানো-কমানো হচ্ছে। এ কারণে ডিম উৎপাদনের খরচ তুলতে পারেন না প্রান্তিক খামারিরা। অথচ একচেটিয়া সিন্ডিকেটের কারণে ডিম কিনতে বাড়তি টাকা খরচ করছেন ভোক্তারা। অভিযোগ জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।

শনিবার (২৫ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেছে সংস্থাটি।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সারাদেশে হঠাৎ করেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ডিমের বাজার অস্থির করা হয়। এর নেপথ্যে রয়েছে রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির কারসাজি। কেননা তারাই সারাদেশে ডিমের বাজারের দাম নিয়ন্ত্রণ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি ডিম উৎপাদনে খামারিদের খরচ সাড়ে ৯ থেকে সাড়ে ১০ টাকা। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে সাড়ে ১২ টাকা। আমরা ডিমের এ দাম যৌক্তিক বলে মনে করছি। এখন ডিমের বাজার স্থির থাকায় উৎপাদক (খামারি) ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন এবং ভোক্তাও ন্যায্যমূল্যে ডিম কিনে খেতে পারছে। কিন্তু ডিম ব্যবসায়ী সমিতি এবং করপোরেট কোম্পানিগুলোর কারসাজিতে মাঝেমধ্যে বাজার অস্থির হয়ে যায়। খামারিরা তখন ডিম উৎপাদন খরচও তুলতে পারেন না।

তিনি বলেন, ডিমের বাজারের নিয়ন্ত্রণ আড়তদার এবং করপোরেট কোম্পানিগুলোর হাতে। তারা যখন ইচ্ছা দাম বাড়ান আবার যখন ইচ্ছা দাম কমান। যেমন- হঠাৎ করেই খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১০-২০ টাকা কমিয়ে ৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আবার হঠাৎ করেই একটা ডিমের দাম ১৩ টাকা হয়ে যায়।

Advertisement

সুমন হাওলাদারের দাবি, প্রতিদিন মোবাইলফোনে এসএমএস পাঠিয়ে ও ফেসবুকে পোস্ট করে ডিমের বাড়তি বা কম দাম বাস্তবায়ন করে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি। সারাদেশেই এই দামে ডিম বেচাকেনা হয়।

তিনি বলেন, সিন্ডিকেট করে ডিমের দাম কমিয়ে সেগুলো কোল্ড স্টোরেজে জমা করে। পরবর্তী সময়ে সেই ডিম আবার বাড়তি দামে বিক্রি হয়। এর ফলে প্রান্তিক খামারিরা ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পোল্ট্রি ব্যবসা থেকে সরে যাচ্ছেন। এর সঙ্গে নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে মুরগির বাচ্চা বিক্রি করে বিভিন্ন করপোরেট কোম্পানি খামারিদের গলা কাটছে।

এসব সমস্যা সমাধানে করপোরেট কোম্পানি, আড়তদার, পোলট্রি ফিড, মুরগির বাচ্চা ও ডিমের সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে ন্যায্যমূল্য নির্ধারণের দাবি জানান সুমন হাওলাদার।

এএম/

 

Advertisement
Advertisement

অর্থনীতি

ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

ভরিতে ১ হাজার ৪০০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।বুধবার (২৬ জুন) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৯৭৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৬ হাজার ৮৩৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের ৮০ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

২৩ দিনে ২০৫ কোটি ডলার প্রবাসী আয়

Published

on

চলতি জুনের প্রথম ২৩ দিনে ২০৫ কোটি ২০ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স আসতে পারে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে চলতি মাসের শুরু থেকেই বিপুল পরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। ফলে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।

এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২১০ কোটি ডলার, ফেব্রুয়া‌রি‌তে ২১৬ কো‌টি ৬০ লাখ ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার এবং মে মাসে  ২২৫ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

উল্লেখ্য, ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দুই বছরে পদ্মা সেতু থেকে আয় ১৬৪৮ কোটি টাকা

Published

on

পদ্মা-সেতু-টোল

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দুই বছর পূর্ণ হয়েছে। ২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি উদ্বোধন করেন। পরদিন ২৬ জুন থেকে শুরু হয় যান চলাচল।

উদ্বোধনের দুই বছরের মাথায় ১ কোটি ২৭ লাখ ১৩ হাজার ২৭৫ টি যানবাহন পারাপার বাবদ সেতুতে টোল আদায় হয়েছে ১৬৪৮ কোটি ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ৩০ টাকা। ২০২২ সালের ২৬ জুন থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত সেতুতে এই টোল আদায় হয়।

পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘গেল দুই বছরে পদ্মা সেতুতে সবচেয়ে বেশি চলেছে বাস। ৩১ সিটের ছোট বাস চলেছে ৩১ লাখ ৩১ হাজার ৫৩২টি যা থেকে টোল আদায় হয়েছে ৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার ৬০০ টাকা, মাঝারি বাস চলেছে ৩১ লাখ ৩১ হাজার ৫ শত ৩২টি, যা থেকে টোল এসেছে ৬২৬ কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও ১৪ হাজার ৭৮৪টি বড় বাস চলাচল বাবদ টোল আদায় হয়েছে ৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ৪ হাজার ৮০০ টাকা।

এ ছাড়া ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৭০৪টি মোটরসাইকেল থেকে টোল আদায় হয়েছে ১৫ কোটি ৫৩ লাখ ৭০ হাজার ৪০০ টাকা। ৩ লাখ ২৪ হাজার ৭৩৪ টি প্রাইভেট কার/জিপ গাড়ি থেকে টোল আদায় হয়েছে ২২৫ কোটি ৯৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৫০৮টি পিকআপ পারাপার বাবদ টোল উঠেছে ১২৪ কোটি ৮৫ লাখ ৫৪ হাজার ৪ শত টাকা এবং ১৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭৩২ টি মাইক্রোবাস চলাচলে ১৭০ কোটি ৯১ লাখ ৬৭ হাজার ২০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে।

Advertisement

১০ লাখ ১১ হাজার ৯০৯ ছোট ট্রাক থেকে টোল এসেছে ১৬১ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। ৩ লাখ ১৭ হাজার ৮০০ মাঝারি ট্রাক থেকে ৮৮ কোটি ৮৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ৩৩ হাজার ৩০১টি থ্রি এক্সেল ট্রাক থেকে ১৬ কোটি ৪১ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, ২ লাখ ৬১ হাজার ৮৬২ টি ফোর এক্সেল ট্রেলর থেকে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ ২২ হাজার টাকা ও সবচেয়ে বড় মাপের ১৪ হাজার ৪৪৮টি ট্রেলর থেকে টোল আদায় হয় ৯ কোটি ৯৪ লাখ ৯২ হাজার টাকা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত