Connect with us

বিএনপি

‘মানুষ সচেতন না হলে সরকারের হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব নয়’

Avatar of author

Published

on

বর্তমান সরকার বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্ত্ব টিকিয়ে রাখতে দেবে না। তারা রাখতেও চায় না। শুধু তাই নয়, এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের স্বাধীনতাও থাকবে না। যদি দেশের মানুষ সচেতন না হয়। দেশের মানুষকে যদি সচেতন করতে না পারি, তারা নিজে থেকে সচেতন না হয় তাহলে সরকারের হাত থেকে বাঁচা অসম্ভব। বললেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

রোববার (২৬ মে) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে নিয়ে লেখা ‘বেগম খালেদা জিয়ার জীবন ও সংগ্রাম’ বইয়ের বাংলা সংস্করণ প্রকাশনা উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। বইটি লিখেছেন সাংবাদিক মাহফুজউল্লাহ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের স্বাধীনতাও থাকবে না। যদি দেশের মানুষ সচেতন না হয়। দেশের মানুষকে যদি সচেতন করতে না পারি, তারা নিজে থেকে সচেতন না হয় তাহলে সরকারের হাত থেকে বাঁচা অসম্ভব।

অনুষ্ঠানে বক্তারা কেউ উগ্রভাবে আবার কেউ শান্তভাবে বিএনপির সমালোচনা করে গেছে উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, এটাকে আমাদের বিএনপির নেতাকর্মীদের পজিটিভলি নিতে হবে। কারণ যারা সমালোচনা করতে না পারে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলে আমি মনে করি না।

তিনি আরও বলেন, যাকে নিয়ে এই বই তিনি (খালেদা জিয়া) বেঁচে থেকেও আজকে আমাদের মাঝে নেই। তাকে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। তাকে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না। চিকিৎসার সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। চিকিৎসকরা বারবার বলছে- তাকে বিদেশে নেয়া দরকার। কিন্তু সরকার সেই সুযোগ দিচ্ছে না। একটা মানুষকে জেনে-শুনে কীভাবে হত্যার দিকে নেয়া হচ্ছে ইতিহাস হয়ে থাকবে। তারা ইতিহাসে অপরাধী হয়ে থাকবে। যখন সুযোগ আসবে বিচার করা হবে।

Advertisement

দলটির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, এই দেশে ক্ষমতা হারিয়ে আবার ক্ষমতায় আসার ইতিহাস আছে। কিন্তু ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের প্রধান ছিল আওয়ামী লীগ। তারা বিজয়ী হয়েছিল। তবে, ক্ষমতা হারানোর পর পুনরায় ফিরে আসতে তাদের সময় লেগেছিল ১৬ বছর। আবার ১৯৭৫ সালে ক্ষমতা হারিয়ে আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আসতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। অন্যদিকে ১৯৮২ সালে বিএনপি ক্ষমতা হারিয়ে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ক্ষমতায় এসেছিল ১৯৯০ সালে। মাত্র ৯ বছরে।

তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া যতগুলো নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন তার সবকয়টিতে জয়লাভ করেছিলেন। কখনও তিনি হারেননি।

এএম/

Advertisement

বিএনপি

দেশব্যাপী বিএনপির ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

Published

on

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে দেশব্যাপী তিনদিনের সমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা করেছে বিএনপি।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দল ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

মির্জা ফখরুল জানান, ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আগামী শনিবার (২৯ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১ জুলাই সারা দেশের সব মহানগরে এবং ৩ জুলাই) সারা দেশের জেলা সদরে সমাবেশ হবে।

উল্লেখ্য, গেলো ২১ জুন রাত সাড়ে ৩টার দিকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার আহ্বানে সাড়া দেয়নি সরকার : বিএনপি নেতা আমিনুল

Published

on

খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার আহ্বানে সাড়া দেয়নি সরকার। আওয়ামী লীগের আক্রোশ-প্রতিহিংসার শিকার বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বলেছেন দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সদস্য সচিব আমিনুল হক।

মঙ্গলবার (২৫ জুন)  রাজধানীর পল্লবীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। রূপনগর ও পল্লবী থানা বিএনপি এ মাহফিলের আয়োজন করে।

বিএনপি নেতা আমিনুল হক বলেন,খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বারবার বিদেশে নেয়ার আহ্বান জানালেও সাড়া দেয়নি ক্ষমতাসীন সরকার। এদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করবে না, এর বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হবে।’

আমিনুল হক আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়ার কিছু হলে বিএনপির নেতাকর্মীরা ঘরে বসে থাকবে না। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আওয়ামী লীগের সব পরিকল্পনা ভেস্তে দিতে রাজপথে থাকতে হবে।’

উল্লেখ্য, শুক্রবার (২১ জুন) গভীর রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। তারপর তাকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়।

Advertisement

শনিবার (২২জুন) থেকে মেডিকেল বোর্ড কয়েক দফা বৈঠকে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হার্টে পেসমেকার বসানোর সিদ্ধান্ত দেয়। রোববার (২৩ জুন) খালেদা জিয়ার হার্টে পেসমেকার বসানোর পর সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল। সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

আরও ১৭ জন নতুন পদ পেলেন বিএনপিতে

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটিতে আরও ১৭ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘গত ১৫ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সভাপতি করে ১১ সদস্যের চেয়ারপারসন’স ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটি গঠিত হয়। কমিটির সদস্যদের মধ্যে হুমায়ুন কবির (আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক), সিরাজুল ইসলাম (সাবেক রাষ্ট্রদূত), তাসভিরুল ইসলাম (সভাপতি, কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপি)-কে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে পদমর্যাদা দেওয়া হয়।’

এ ছাড়া স্পেশাল অ্যাসিসট্যান্ট টু দ্য চেয়ারপারসনস ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটিতে আরও ১৭ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

তারা হলেন- আশরাফ উদ্দিন (সাবেক রাষ্ট্রদূত, ক্যানাডা), ড. এনামুল হক চৌধুরী (সিলেট), এ এন এম ওহিদ আহমেদ (সাবেক ডেপুটি মেয়র, টাওয়ার হ্যামলেটস), আনোয়ার হোসেন খোকন (আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক-বিএনপি), রাশেদুল হক (আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক-বিএনপি), নাহিদ খান (সহ-আন্তর্জাকি বিষয়ক সম্পাদক বিএনপি), ড. তোফাজ্জল হোসেন তপু (জাপান), হাফিজ খান সোহেল (ওয়াশিংটন), এএস এম জি শাহ ফরিদ (পেনসিলভেনিয়া), বদরুল ইসলাম শিপলু (ক্যালিফোর্নিয়া), ডলি নাসির (ইতালি), ড. গোলাম ফারুক শাহিন (নিউইয়র্ক), শফিক দেওয়ান (জার্মানি), ড. শামীম পারভেজ (জার্মানি), হাজি হাবিব (ফ্রান্স), কবির আহমেদ (আয়ারল্যান্ড) ও মো. নায়েমুল বাসির (অস্ট্রিয়া)।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত