Connect with us

ক্রিকেট

তাওহিদ হৃদয়ের চোখ সেমিফাইনালে

Avatar of author

Published

on

বিশ্বকাপ জেতার অভিজ্ঞতা আছে তাওহিদ হৃদয়ের। মনটা সেভাবেই গড়েছেন তিনি। নিজের উপর আত্মবিশ্বাস খোঁজার দরকার পড়লে, স্মৃতি হাতড়ে দেখলেই হয়। এবার বাংলাদেশ দলকে নিয়ে সেমিফাইনাল খেলতে চান অন্তত হৃদয়। যদিও দল খুব ভালো অবস্থানে আছে, সেরকম কিছু বলার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ‘দ্য গ্রিন রেড স্টোরি’ নামে প্রচারিত ভিডিওতে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন হৃদয়। যেখানে তিনি তার অনুভূতির নানা দিক সম্পর্কে জানিয়েছেন। প্রসঙ্গ ছিল বাংলাদেশের বিশ্বকাপ লক্ষ্য নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সদ্য সমাপ্ত সিরিজটি তো হেরেছে দল। জয় এসেছে কেবল শেষ ম্যাচটিতে।

হৃদয় তার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে স্বপ্নের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “এবারের বিশ্বকাপে নিজের নামের পাশে কিছু দেখতে চাই না। আমি চাই দল যেন ভালো করে। আমার জায়গা থেকে অবশ্যই নিজের সেরাটা দিয়ে অবদান রাখার চেষ্টা করব। আমি চাই আমার দল কমপক্ষে সেমি-ফাইনাল খেলুক।“

জাতীয় দলের হয়ে এখনো কোনো শিরোপা আসেনি বাংলাদেশের ঝুলিতে। এই খরা আরো কবে কাটবে, তা এক প্রশ্ন থেকেই যায়। তবে যুব দলের হয়ে বিশ্বকাপ জেতার অভিজ্ঞতা থাকা হৃদয় বলেন, “চোখ খুলে এখনও অনুভব করি কী হয়েছিল সেই বিশ্বকাপে (অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ)। এখন আমাদের সময় এসেছে জাতীয় দলের হয়ে এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপের মতো জায়গায় গিয়ে ভালো করা, কাপ নেওয়া। ভালো করা না, কাপ নিতে চাই। শুধু আমি না, আমরা সবাই চাই। আমরা যদি আমাদের দিক থেকে ভালো করতে পারি, তাহলে বেশি দেরি নেই।“

Advertisement

আগামী ২ জুন থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। যেখানে বাংলাদেশ দল লড়বে ৮ জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে।

 

এম/এইচ

Advertisement

ক্রিকেট

প্রোটিয়া-আফগান লড়াইয়ের মঞ্চ প্রস্তুত

Published

on

বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে মাঠে নামতে যাচ্ছে আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা। আফগানিস্তানের জন্য এক স্বপ্নপূরণ হতে যাচ্ছে। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল খেলছে দলটি। এমন মুহূর্ত আর আসেনি আফগানদের সামনে। আর দক্ষিণ আফ্রিকার সামনেও প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠার মঞ্চ প্রস্তুত। এখন পর্যন্ত সেই সৌভাগ্য ধরা দেয়নি এই দলটির ওপর। আগামীকাল (২৭ জুন) বাংলাদেশ সময় সাড়ে ৬ টায় ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে দুই দল।

বাংলাদেশকে সুপার এইটের ম্যাচে হারিয়ে সেমিতে পৌঁছে যায় আফগানিস্তান। সমীকরণের মারপ্যাঁচে পড়তে হয়নি আফগানদের। ম্যাচ জিততে পারলেই নিশ্চিত হবে সেমিফাইনাল। এই ছিল আফগানিস্তানের সহজ হিসাব। যা সহজভাবেই পেরিয়ে গেছে তারা।

দেশটিতে আনন্দের বন্যা বয়ে গেছে। রশিদ খান, মোহাম্মদ নবীদের চোখে মুখে আনন্দের উজ্জ্বল ঝলমলে বিচ্ছুরণ দেখা গেছে। প্রাপ্তির অনেকটুকু পাওয়া হয়ে গেছে দলটির। তাই চাপের প্রসঙ্গ এলে হয়তো দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর তা ফেলা যায়।

আর আফগানিস্তানকে নির্ভার বলেই বিবেচনায় রাখা যেতে পারে। ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকা কোচ রব ওয়াল্টারও সেই কথা জানিয়েছেন। সংবাদকর্মীর উপস্থিতি ছিল না কক্ষে। কেবল নাকি একজন ছিলেন সেখানে। এই দৃশ্য দেখে ওয়াল্টার বেশ খুশি হয়ে উঠেছিলেন।

প্রোটিয়ারা যে চাপ অনুভব করারা কথা, তা নাকি কম মনে হচ্ছে এতে। গণমাধ্যমের যেহেতু তেমন আগ্রহ নেই, তাই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন কোচ। আর তাদের সাথে তো ‘চোক’ শব্দের এক তুমুল যোগাযোগ রয়েছে।

Advertisement

সেমিফাইনাল আর চোক- দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য পরিচিত ও পুরনো সম্পর্ক। এবার অন্তত সেই দল হিসেবে নিজেদের পরিচিতি করিয়ে দিতে চায় না তারা। এইডেন মার্করামের অধীনে ফাইনাল খেলার আশা দেখছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্যাটিং ও বোলিংয়ে দারুণ প্রতিদন্দিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলে আজ সেমিতে এসেছে দলটি।

আর ওদিকে স্বপ্ন বুনছে আফগানিস্তান। আর দলটির কোচ জোনাথন ট্রট আফগানদের অনেকটুকু এগিয়ে রাখছেন। এই জায়গাই তো নতুন দলটির জন্য। এর আগে কখনো বিশ্বকাপ সেমিতে আসা হয়নি তাদের। ফলে নেই কোনো সাফল্য ও ব্যর্থতা। সেভাবে কোনো চাপ অনুভব করছে আফগানরা।

টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত অপরাজেয় দল দক্ষিণ আফ্রিকা। আফগানদের হারাতে পারলে অপরাজেয় হিসেবেই ফাইনাল নিশ্চিত হবে তাদের। আর আফগানরা যদি সবকিছু ছাপিয়ে নিজেদের দিন করে নিতে পারে, তবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলার অভাবনীয় এক স্বপ্ন তাদের সামনেও হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

ভারতীয় বোলারদের বিপক্ষে ইনজামামের ঘোরতর অভিযোগ

Published

on

ভারতীয় বোলারদের দিকে পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক ইনজামাম-উল-হক অভিযোগ তুলেছেন। বিশেষ করে পেসার আর্শদ্বীপ সিংয়ের কথা আলাদা করে বলেছেন ইনজামাম। মূলত বল টেম্পারিং করার দিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের ম্যাচে একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা উল্লেখ করেছেন।

ভারতীয় বোলাররা দারুণ করে যাচ্ছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। বিশেষ করে জাসপ্রীত বুমরাহ, আর্শদ্বীপদের কথা বলতে হয়। যারা ভারতের জয়ে একের পর এক ভূমিকা রেখেছেন। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে অপরাজিত রোহিত শর্মার দল।

পাকিস্তানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলে কথা বলতে গিয়ে ইনজামাম বলেন, ‘আর্শদ্বীপ সিং, সে যখন ১৫তম ওভারে বল করছিল, বল রিভার্স করছিল। এটা কী নতুন বলে জন্য খুব বেশি তাড়াতাড়ি ছিল না? এর মানে হচ্ছে বলটা ১২ বা ১৩তম ওভারের দিকে রিভার্স সুইং হওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল। আম্পায়ারদের এই ব্যাপারগুলোর দিকে চোখ খোলা রাখা দরকার, এটা যদি পাকিস্তানি বোলারদের ক্ষেত্রে হতো, এটা অনেক বড় এক ইস্যু হতো। আমরা রিভার্স সুইং খুব ভালোই জানি। আর্শদ্বীপ যদি ১৫তম ওভারে বল করতে আসে এবং বল রিভার্স করানোর শুরু করে, মানে হচ্ছে এর আগে বিশেষ কিছু কাজ হয়ে গেছে।’

ইনজামাম এর সাথে একই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার সেলিম মালিক। মালিকও একই প্রসঙ্গে নিজের মতামত দেন। পাশাপাশি বলেন, ভারতের মতো দল খেললে এসব জিনিস কেউ দেখে না। বরং চোখ বন্ধ করে রাখা হয়।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শান্ত

Published

on

বাংলাদেশ দলের কাছে সমর্থকদের এখন বড় আশা। শুধুমাত্র এক বা দুইটি জয়ে তারা সন্তুষ্ট নন। তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সুযোগ অন্তত দর্শকেরা নিতে চান না। তারা চান আরও বড় কিছু। এমন কিছু, যা নতুন। সুপার এইটে দুই ম্যাচ হেরেও বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের সামনে। যা পূরণ হয়নি। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ক্ষমা চাইলেন দেশের কাছে।

হতাশ দর্শকেরা হয়েছেন বটেই!

এতটুকু ক্রিকেট দলের না বোঝার কোনো কারণ নেই। ক্রিকেট-পাগল জাতি বলে কথা। যে সমীকরণে সেমিতে যাওয়ার সুযোগ ছিল টাইগারদের জন্য, সেটা তো হয়নি- শেষমেশ ম্যাচটিতেও পেতে হয়েছে পরাজয়ের স্বাদ।

সংবাদ সম্মেলনে শান্ত বলেন, ‘পুরো টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি বলব, আমরা সবাইকে হতাশ করেছি। আমাদের খেলা যারা অনুসরণ করেন, যারা আমাদের সব সময় সমর্থন করেন, তাদের আমরা হতাশ করেছি। পুরো দলের পক্ষ থেকে আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’

বাংলাদেশ দল টুর্নামেন্ট জুড়ে খারাপ ব্যাটিং প্রদর্শনী দিয়েছে। ম্যাচ শেষে সেই কথাও তুললেন শান্ত। ব্যাটারদের দায় দিলেন। দর্শকদের হতাশ করেছে দলের ব্যাটাররা, সেই কথাও জানিয়েছেন। শেষমেশ দলের পক্ষ থেকে নিজে ‘সরি’ বলেছেন শান্ত।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত