Connect with us

আবহাওয়া

দক্ষিণাঞ্চলে পানিবন্দী কয়েক লাখ মানুষ

Avatar of author

Published

on

দক্ষিণাঞ্চলে-পানিবন্দী-কয়েক-লাখ

প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় রেমাল গতকাল রোববার (২৬ মে) রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ পটুয়াখালীর খেপুপাড়া উপকূলে আঘাত হেনে সারারাত তাণ্ডব চালায়। এখন সেটা স্থলভাগের ওপর অতিক্রম করছে।

এ তথ্য জানিয়েছেন বরিশাল আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক মাসুদ রানা রুবেল। তিনি বলেন, আরো দু-এক ঘণ্টা সময় নেবে স্থলভাগ অতিক্রম করতে। এরপরে ভারী বৃষ্টিপাত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কেটে যাবে।

তিনি বলেন, গতকাল রাতেই বরিশাল স্থলভাবে ঢুকে পড়ে ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রভাগ। তখন বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৭৮ কিলোমিটার। বর্তমানে বায়ুর চাপ কমে আসায় ৩৫ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হচ্ছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত ৫৯ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা টানা ও ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বরিশাল শহরে জোয়রের পানি ঢুকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক এলাকা প্লাবিত হয়েছে। শহরের উপকণ্ঠ, জেলার বিভিন্ন উপজেলা সদর ও আশপাশের ইউনিয়ন পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম জানান, বিভাগের সবগুলো নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ নদীরগুলোর ১ থেকে দেড় মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

Advertisement

পানি উন্নয়ন বোর্ডের কয়েকজন পর্যবেক্ষক জানান, বিভাগে ছয় জেলায় কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তেতুলিয়া, কীর্তনখোলা ও মেঘনা নদীর পানি জোয়ারের সময় ৬ ফুট পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়ে প্রবাহিত হয়। যে কারণে এই নদীর নিকটবর্তী এলাকা বেশ প্লাবিত হয়েছে। এর সঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাত আরো পানি বাড়িয়েছে। পানি নামতে সপ্তাহখানেক সময় নেবে বলেও জানান তারা।

বরিশালের জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন সবাই সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে।

Advertisement

আবহাওয়া

শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

Published

on

বৃষ্টি

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের পাঁচ বিভাগে আগামী ২৮ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত টানা ছয় দিন বৃষ্টি্র সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে আগামীকাল পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হবে। বললেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান খান।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে এই আবহাওয়াবিদ জানান, সারাদেশে বৃষ্টিপাতের ধারা অব্যাহত থাকবে।

তিনি জানান, শুক্রবার (২৮ জুন) থেকে জুলাইয়ের ৩ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল ও রংপুর বিভাগে ধারাবাহিক বৃষ্টিপাত হবে। এ ছাড়া আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে আসবে।

তিনি আরও জানান, বুধবার সকাল পর্যন্ত ঢাকায় ৬১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। পাশাপাশি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

আষাঢ়ের অঝোর বৃষ্টিতে ভিজছে নগরী!

Published

on

কয়েকদিনের ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছিলো। আষাঢ় মাসের বেশ কয়েকদিন কেটে গেলেও ঢাকায় তেমন একটা বৃষ্টির দেখা মেলেনি। তবে আজ সকালে আকাশ কালো মেঘের আনাগোনা। এরপরই অঝরে নামলো বৃষ্টি। কিছুটা স্বস্তি পেলো রাজধানীরবাসী।

বুধবার (২৬ জুন) সকাল ১০টার কিছু আগ থেকেই রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে।

এর আগে আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণেরও আশঙ্কা রয়েছে।

সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজ করতে পারে।

লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

ধেয়ে আসছে ঝড়, আঘাত হানতে পারে দুপুরে

Published

on

সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে দেশের ৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড় হতে পারে। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে। এমনই আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস।

মঙ্গরবার (২৫ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ খন্দকার হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপিতে বলা হয়, রংপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সন্ধ্যা পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে। বৃষ্টিপাতের এ প্রবণতা কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত