Connect with us

বলিউড

ফের আলোচনায় দীপিকার বেবি বাম্প! ছেলে-মেয়ের বিচার নেটিজেনদের

Avatar of author

Published

on

প্রেগনেন্সির কারণে প্রতিমুহূর্তে খবরের শিরোনামে দেখা যাচ্ছে দীপিকা পাডুকোনকে। শুক্রবার (৩১ মে) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মুম্বাইয়ের একটি রেস্তোরাঁয় ডিনারে গিয়েছিলেন দিপীকা। সেখানে আবারও তাঁর বেবি বাম্প দেখে মুগ্ধ নেটদুনিয়া।

সব মিলিয়ে দীপিকা জীবনের অন্যতম সুন্দর সময় পার করছেন বলে মত নেটিজেনদের। এরইসঙ্গে অভিনেত্রীর ছেলে হবে না মেয়ে, তা নিয়েও চলছে জোর চর্চা।

এর আগে ফেব্রুয়ারির শেষে, রণবীর-দীপিকা তাঁদের ভক্তদের সঙ্গে সুখবরটি ভাগ করে নেন। এই জুটির ভক্ত-অনুরাগীরা খবরটি নিয়ে খুশি হলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় কেউ কেউ অভিনেত্রীর সমালোচনাও করেন। কারণ, অনেকেরই মনে হয়েছে দীপিকার বেবি বাম্প দেখা যাচ্ছে না। ফলে তাঁর গর্ভাবস্থা নিয়েও উঠেছিল প্রশ্ন। তবে সম্প্রতি প্রকাশ পাওয়া বেশকিছু ভিডিওই যেন এর সপাট জবাব।

এদিকে, অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক-বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এবার একাই গিয়েছেন রণবীর সিং। তাই সেই সময়ে পরিবারের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় যান অভিনেত্রী। এ সময় দীপিকাকে কালো রঙের বডিকন ড্রেস সঙ্গে মানানসই ডেনিম জ্যাকেটে দেখা যায়।

অনেকে আবার দীপিকার ছেলে হবে, না মেয়ে হবে সেই ভাবনাচিন্তাও করে ফেলেছেন। কেউ বলছেন ছেলে, কেউ আবার বলছেন মেয়ে। দীপিকার চেহারা দেখেই অনেকে নানারকমের ধারণা করে নিয়েছেন। একইসঙ্গে ভক্তেরা অভিনেত্রীর বেবি বাম্পকেও কিউট বলে আখ্যা দিয়ে তাঁর সৌন্দর্যের প্রশংসা করছেন।
এসআই/

Advertisement
Advertisement

বলিউড

সাইফের যে বিষয়টি সবচেয়ে আকর্ষণ করেছিল কারিনাকে

Published

on

বলিউডের অন্যতম পাওয়ার কাপল কারিনা কাপুর খান ও সাইফ আলি খানের বিয়ের ১২ বছর পার হয়ে গেছে। তবে বিয়ের বেশ কিছুটা আগেই শুরু হয়েছিল তাঁদের প্রেমকাহিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কারিনা জানিয়েছেন, সাইফের কোন বিষয় তাঁকে প্রথম আকর্ষণ করেছিল।

২০০৪-এ অভিনেত্রী অমৃতা সিংহের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় সাইফের। তারপরের বছর অর্থাৎ ২০০৫-এ কারিনার সঙ্গে প্রথম ফটোশুট করেন সাইফ। সাক্ষাৎকারে কারিনা বলেন, ‘ওঁর (সাইফ) সঙ্গে প্রথম দেখা হওয়ার পরেই মনে হয়েছিল, এত সুদর্শন পুরুষ আমি আগে দেখিনি। ওঁর চোখের মধ্যে অদ্ভুত এক ঝলক ছিল। খুব হাসিখুশি লেগেছিল দেখে। সবচেয়ে বড় কথা, ওর চোখ দুটো দেখে ওকে খুব দয়ালু মনে হয়েছিল। মহিলারা এই বিষয়টিই সবচেয়ে পছন্দ করেন। ওর মধ্যে কোনও ভণিতা দেখিনি। এটাই আমার প্রথম সাক্ষাতে খুব ভাল লেগেছিল।’

‘তাশান’, ‘ওমকারা’, ‘কুরবান’-এর মতো ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেন কারিনা ও সাইফ। ২০১২ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন তারকা জুটি। তবে এখনও প্রতিনিয়ত সাইফকে নাকি নতুনভাবে আবিষ্কার করেন কারিনা।

কারিনা অন্য একটি সাক্ষাৎকারে সাইফ সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘মানুষ তখনই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়, যখন তারা সন্তানের জন্ম দেওয়ার কথা ভাবে। না হলে তো একসঙ্গে থাকলেই হয়! বিয়ের আগে আমি আর সাইফ পাঁচ বছর একত্রে ছিলাম। এরপর আমরা যখন সন্তানের জন্ম দেওয়ার কথা ভাবি, তখন বিয়ে করি।’

এই দম্পতির দুই পুত্র সন্তান তৈমুর ও জেহ্‌। প্রায়ই সুখী সংসারের নানা মুহূর্ত সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন কারিনা।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

‘জাতীয় ক্রাশ’র তকমা নিয়ে যা বললেন তৃপ্তি দিমরি

Published

on

‘বুলবুল’, ‘অ্যানিম্যাল’র মতো সিনেমায় অভিনয় করার সুবাদে ভারতের ‘জাতীয় ক্রাশ’ এর তকমা পেয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী তৃপ্তি দিমরি। অভিনয়ের পাশাপাশি তার সৌন্দর্যেও মুগ্ধ নেটিজেনরা।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ‘জাতীয় ক্রাশ’ তকমা পাওয়ার বিষয়ে কথা বলেন এই অভিনেত্রী। তৃপ্তি জানান, ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে তিনি বেশ কিছু সিনেমাতে অভিনয় করেছেন। আবার গেল কয়েক বছরেও তার ঝুলিতে রয়েছে মনে রাখার মতো কিছু চরিত্র।

অভিনেত্রী বলেন, ‘যে সিনেমাই হোক, আমি মানুষের থেকে ভালোবাসা পেয়েছি। মানুষ আমার কাজ ভালোবেসেছে এবং তা নিয়ে কথাও বলেছেন।’

ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই তৃপ্তি চাইতেন তার কাজ নিয়ে দর্শক আলোচনা করুক। তিনি বলেন, ‘সৌভাগ্যক্রমে, যখনই আমার কোনও সিনেমা মুক্তি পেয়েছে, মানুষ সেটি নিয়ে কথা বলেছেন। অভিনেতা হিসাবে এই বিষয়টি আমাদের উৎসাহ দেয়। এর জন্য আমাদের মধ্যে আরও ভালো কাজ করার তাগিদ তৈরি হয়।’ জানান, ‘জাতীয় ক্রাশ’ তকমা পেয়েও নিজেকে সৌভাগ্যবতী মনে করেন তিনি।

‘লায়লা মজনু’, ‘কালা’ সিনেমায় অভিনয় করেও প্রশংসা পেয়েছিলেন তৃপ্তি। তবে ‘অ্যানিম্যাল’-এ অভিনয় করার পর থেকে তিনি নতুন করে চর্চায় উঠে আসেন। যদিও তৃপ্তি মনে করেন, ‘অ্যানিম্যাল’-এ রণবীরের সঙ্গে শয্যাদৃশ্যে অভিনয় করার থেকে তার কাছে ‘বুলবুল’ সিনেমায় অভিনয় করা তুলনামূলক কঠিন ছিল।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

মাঠে বসেই ভিডিও কলে হার্দিক পান্ডিয়া, ফোনের ওপারে নাতাশা!

Published

on

মাসখানেক ধরেই ভারতীয় ক্রিকেটার হার্দিক পাণ্ডিয়া এবং তাঁর স্ত্রী নাতাসা স্ট্যানকোভিচের বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা তুঙ্গে। আইপিএলের সময় সেই জল্পনায় আরও ঘৃতাহূতি দেয় মডেল-অভিনেত্রীর স্ত্রীর নিস্তব্ধতা! ঐ সময়ে সোশাল মিডিয়া থেকে হার্দিকের সব ছবি মুছে দিয়েছিলেন নাতাশা। এমন কী পাণ্ডিয়া পদবীও সরিয়ে নেন নামের পাশ থেকে! গ্যালারিতেও তাঁর অনুপস্থিতি নিয়ে কানাঘুষো হয়েছে। তখন থেকেই দুই তারকার বিয়ে ভাঙার খবর একাধিকবার সংবাদের শিরোনামে এসেছে। গত ৬ মাসে বহু ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্টের সাক্ষী থেকেছে নাতাশার ইনস্টাগ্রাম। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে অনেকেই জল্পনায় সিলমোহর বসিয়ে দেন। সত্যিই হয়তো হার্দিক-নাতাশার বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে। তবে শনিবার টি-২০ বিশ্বকাপ জেতার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ক্যামেরাবন্দি এক মুহূর্তই যেন সব হিসেব বদলে দিল।

জয়ের আবেগঘন মুহূর্তে সতীর্থদের জড়িয়ে হাউ হাউ করে কেঁদে ফেলতে দেখা যায় হার্দিক পাণ্ডিয়াকে। ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মাও তাঁকে বুকে টেনে নেন। বিগত কয়েক মাস ধরে কম কথা শুনতে হয়নি পাণ্ডিয়াকে। একদিকে তাঁর পারফরম্যান্স নিয়ে কাটাছেঁড়া চলেছে নিরন্তর, অন্যদিকে ব্যক্তিগতজীবন নিয়ে নানা জল্পনা। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো কাজ করেছে নাতাশার সঙ্গে ডিভোর্সের নানা খবর। তখনও কিচ্ছুটি বলেননি হার্দিক। তবে শনিবার তাঁর চোখের জলই চুপ করিয়ে দিল নিন্দুকদের। সেই অশ্রুসজল চোখে মাঠে বসেই ভিডিও কল করতে দেখা যায় ক্রিকেট তারকাকে। সেই ক্যামেরাবন্দি মুহূর্ত বর্তমানে নেটপাড়ায় চর্চার শিরোনামে। একটাই প্রশ্ন সকলের- ফোনের ওপারে কি নাতাশা? মনোমালিন্য তাহলে মিটল?

ফোনের ওপারে সত্যিই নাতাশা স্ট্যানকোভিচ ছিলেন কিনা, তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে জানা গেছে, এই জয়ের মুহূর্ত হার্দিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চেয়েছিলেন। তাই ফোনের অপরপ্রান্তে মা না স্ত্রী, কার সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি? সেটা জানা যায়নি। তবে হার্দিক পাণ্ডিয়ার এমন সাফল্যের পরও মডেল-অভিনেত্রী স্ত্রীয়ের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া আসেনি। নাতাশা এখনও নিশ্চুপ! বরং জিমে নাচ করার একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন তিনি। ক্যাপশনও ইঙ্গিতপূর্ণ, ‘তুমি আমার সূর্য।’ যদিও সেখানে পাণ্ডিয়ার কোনও উল্লেখ নেই। পাশাপাশি এও শোনা যাচ্ছে যে, স্বামীকে ফর্মে ফেরাতেই নাকি নাতাশা এমন পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। নিজেকে খানিকটা সরিয়ে নিয়েছিলেন। তবে কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যা, সেটা এখনও দ্বন্দ্ব রয়েছে।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত