Connect with us

বিনোদন

মৃত বাবা-মায়ের নাম ভোটার তালিকায় আছে, নাম নেই স্বস্তিকার

Avatar of author

Published

on

স্বস্তিকা

নির্দিষ্ট সময়ে বুথে গিয়েও ভোট দিতে পারলেন না স্বস্তিকা-অজপা মুখোপাধ্যায়। তারা অভিযোগ করেন, ভোটার তালিকায় তাদের নামই নেই। ঘটনায় যতটা বিস্মিত ততটাই বিরক্ত দুই তারকা বোন। সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক পাতায় একটি ভিডিও ভাগ করে নেন তারা।

তারকা এই দুই বোন জানান, তারা জানতেনই না যে তালিকায় তাদের নাম নেই। বুথে পৌঁছে পুরো বিষয় জানার পর প্রচণ্ড অস্বস্তিতে পড়ে যান দু’জনে। সঙ্গে সঙ্গে ফিরে আসেন।

এর পরেই সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দেন অভিনেত্রী। স্বস্তিকা বলেন, ‘‘আমার ভোটার কার্ড হারিয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমার বোনের আছে। ও গেলো বারেও ভোট দিয়েছিল। এ বছর আমরা বুথে গিয়ে জানতে পারলাম, নামই ওঠেনি! এর থেকে বিরক্তিকর ঘটনা আর কী হতে পারে?’’

তিনি আরও বলেন, তাদের মা-বাবা অনেক বছর প্রয়াত। তার পরেও তাদের নাম রয়েছে। বহুতলের এমন অনেক প্রবীণ আছেন, যারা কোনও ভাবেই বুথে যাওয়ার মতো অবস্থায় নেই। তাদের নামও সরানো হয়নি। যারা শহর ছেড়ে বাইরে থাকেন তাদের নামও রয়েছে । অথচ, তারা দুই বোন বাদ পড়ে গেলেন! কী ভাবে ব্যাপারটা হল সেটাও বুঝতে পারছেন না তারা। আরও ঘটনা, তাঁদের মতো আবাসনের একাধিক এই প্রজন্মের ভোটারদের নামও নাকি ওঠেনি।

ভোটদান সাংবিধানিক অধিকার। প্রত্যেক স্বাধীন দেশের নাগরিক এই অধিকার প্রয়োগ করে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে থাকেন। সেই অধিকার এই প্রথম অভিনেত্রী প্রয়োগ করতে পারলেন না। যে কারণে তিনি খুবই রেগে গেছেন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, তিনি খোঁজ নিয়ে জানার চেষ্টা করবেন, কেন এ রকম ঘটল!

Advertisement

কেএস/

Advertisement

বলিউড

হৃতিকই জামাই থাকবেন- জানালেন সুজানের মা

Published

on

২০১৪ সালে ১৪ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টানেন হৃতিক রোশন ও সুজ়ান খান। দুই সন্তানের বাবা-মা তারা। বৈবাহিক সম্পর্ক নেই, তবে সন্তানদের স্বার্থে বিচ্ছেদের পরও বন্ধুত্বপূর্ণ যোগাযোগ বজায় রেখেছেন তারা। একে অপরের সঙ্গীদের নিয়ে হইহুল্লোড় করেন। বয়সে অনেকটাই ছোট অভিনেত্রী সাবা আজাদের সঙ্গে হৃতিকের সম্পর্ক মায়ানগরীর অন্যতম চর্চিত বিষয়। এদিকে গেলো বেশ কয়েক বছর ধরেই আর্সলান গোনির সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন সুজান। এই ক’বছরে হৃতিক-আর্সলান মিতালি পাতিয়েছেন। সুজ়ানের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকলেও হৃতিকই জামাই থাকবেন শাশুড়ির কাছে। এমনই জানালেন সুজ়ানের মা।

বিচ্ছেদের পর নিজের জীবনে বেশ খানিকটা এগিয়ে গিয়েছেন সুজ়ান। নতুন করে ভালোবাসা খুঁজে পেয়েছেন। তাতেই খুশি সুজ়ানের মা। তবে জামাই হিসেবে বা মানুষ হিসেবে হৃতিকের তুলনা নেই, সে কথাও স্বীকার করে নিলেন অভিনেতার সাবেক শাশুড়ি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতার সাবেক শাশুড়ি বলেন, ‘আজ হয়তো ওদের সম্পর্ক নেই। তবে হৃতিক সারা জীবন আমার ছেলে হয়ে থাকবে, আমার স্নেহ পাবে। ও অসম্ভব ভালো মানুষ। ওরা দু’জন স্বামী-স্ত্রী না থাকলেও ওদের বন্ধুত্ব আগের মতোই অটুট। ওরা সন্তানদের মধ্যে দু’জনের ভালো গুণগুলি সঞ্চারিত করতে পেরেছে। আমি খুশি ওরা পারস্পরিক সম্মান বজায় রেখে সবটা করেছে।’ পাশাপাশি আর্সলান-সুজ়ানকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য। আগামী দিনে তারা যাতে সুখী হন সেই কামনাই করেছেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

নিঃশব্দেই চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী স্মৃতি বিশ্বাস

Published

on

বর্ষীয়ান অভিনেত্রী স্মৃতিরেখা বিশ্বাস আর নেই। বাংলা ও হিন্দি ছবির দুনিয়ায় তার পরিচিতি স্মৃতি বিশ্বাস নারাং হিসেবে। ৩ জুলাই নাসিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। বৃহস্পতিবার সকালে মহারাষ্ট্রেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।

ছোটবেলা থেকেই রুপোলি পর্দার সঙ্গে তার যোগাযোগ। কাজ করেছেন গুরু দত্ত, ভি শান্তরাম, মৃণাল সেন, বিমল রায়, বিআর চোপড়া এবং রাজ কপূরের মতো পরিচালকের ছবিতে। পাশাপাশি উত্তমকুমার, বিশ্বজিৎ, কিশোরকুমার থেকে দেব আনন্দ পর্যন্ত তাবড় নায়কের সঙ্গে পর্দায় দেখা গিয়েছে তাকে।

অবিভক্ত বাংলার খুলনা জেলায় ১৯২৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তার জন্ম। শিশুশিল্পী হিসেবে ত্রিশের দশকে তার আত্মপ্রকাশ। রুপোলি পর্দায় কাজ করেছেন ষাটের দশক পর্যন্ত। ১৯৪৪ সালে ‘সন্ধ্যা’ ছবিতে প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসাবে তার কাজ শুরু। সেই বছরেই তিনি অভিনয় করেন বিমল রায়ের ‘উদয়ের পথে’ ছবিতে। ১৯৫০ সালে উত্তম কুমার অভিনীত ‘মর্যাদা’ ছবিতেও অভিনয় করেন স্মৃতি। ১৯৫৯ সালে তাকে দেখা যায় ‘নীল আকাশের নীচে’ ছবিতে। এটিই বাংলায় তার শেষ ছবি।

১৯৬১ সালে মুক্তি পায় তার প্রথম হিন্দি ছায়াছবি ‘মডার্ন গার্ল’। এর পর তাকে দেখা গিয়েছে, ‘নেক দিল’, ‘অপরাজিতা’র মতো ছবিতে তার দেখা মিলেছে। এই সময়ই তিনি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন পরিচালক-প্রযোজক এসডি নারাং-এর সঙ্গে। তাদের দুই পুত্র রাজীব ও সত্যজিৎ রয়েছে।

শেষবয়সে দারিদ্র্যের সম্মুখীন হয়ে বেশ কষ্টেই কাটাতে হয়েছে স্বর্ণযুগের এই অভিনেত্রীকে। গুরু দত্ত, রাজ কাপুর, বিমল রায়, কিশোর কুমারদের মতো তাবড় ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে কাজ করা অভিনেত্রীকে নাসিকে থাকতে হত এক কামরার ছোট ফ্ল্যাটে। কে বলবে, পঞ্চাশ-ষাটের দশকে তার গ্ল্যামারোচিত উপস্থিতিতে ঘায়েল হতেন অনেক ডাকসাইটে নামই!

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

শত কোটির বিনিময়ে অনন্ত-রাধিকার বিয়ে মাতাতে মুম্বাইয়ে জাস্টিন বিবার

Published

on

রাজকীয় বিয়ে বলতে ঠিক কি বোঝায় তারই উজ্জল দৃষ্টান্ত হতে যাচ্ছে ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোটছেলে অনন্ত-রাধিকার বিয়ের আয়োজন। প্রায় এক বছর ধরে প্রাক্‌–বিবাহ অনুষ্ঠান চলছে রাধিকা মার্চেন্ট ও অনন্ত আম্বানির। কখনো গুজরাটের জামনগরে, তো কখনো ইতালিতে। ইতিমধ্যেই মুম্বাইয়ে শুরু হয়েছে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকার বিয়ের শেষ পর্যায়ের অনুষ্ঠান।

১২ থেকে ১৪ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য বনার্ঢ্য আয়োজনে উপস্থিত অতিথিদের সামনে গান পরিবেশন করবেন অ্যাডেলে, ড্রেক, লানা দেল রের মতো তারকারা। তবে তাঁদের আগেই বৃহস্পতিবার(৪ জুলাই) মুম্বাইয়ে পৌঁছেছেন বিশ্বসংগীতের আরেক জনপ্রিয় তারকা জাস্টিন বিবার। মুম্বাইয়ের জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে পারফর্ম করবেন এই কানাডিয়ান তারকা। এজন্য আম্বানিদের থেকে ১ কোটি ডলার পারিশ্রমিক নিয়েছেন বিবার। বাংলাদেশী টাকায় অংকটা ১১৭ কোটি!

বুধবার (৬ জুলাই) অনুষ্ঠিত হয় রাধিকার মামেরু অনুষ্ঠান। এটি মূলত গুজরাটি প্রাক-বিবাহের ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য় অঙ্গ। এ অনুষ্ঠানে কনের মামা ভাগ্নীকে মিষ্টিমুখ করান। এই আয়োজনটি করা হয় আম্বানিদের ২৭ তলার বিলাসবহুল ভবন ‘অ্যান্টালিয়া’য়।

উৎসবে রাধিকার পরনে ছিল মনীশ মালহোত্রার নকশা করা কাস্টম মেড জমকালো লেহেঙ্গা–চোলি। এদিন মায়ের গয়না পরেছিলেন রাধিকা। তার স্টাইলার ছিলেন বলিউডের নামকরা ফ্যাশন ডিজাইনার রিয়া কাপুর। এ অনুষ্ঠানেও অংশ নিলেন বলিউড তারকারা। রাধিকা-অনন্তকে শুভেচ্ছা জানাতে অ্যান্টিলিয়ায় হাজির হয়েছিলেন জাহ্নবী কাপুর, মানসী চিল্লার সহ।

এদিকে, অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্টেন্টের বিয়ের আগেই দরিদ্র যুবক-যুবতীদের গণবিবাহ দিলেন মুকেশ আম্বানি ও নীতা আম্বানি। মহারাষ্ট্রের পালগড়ে পঞ্চাশটি বিয়ে দেয়া হয়। এদিন গণবিবাহের অনুষ্ঠানে মুকেশ ও নীতা ছাড়াও আম্বানি পরিবারের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। এই আয়োজনে প্রত্যেক নবদম্পতিকে সোনার গয়না উপহার দিয়েছেন নীতা আম্বানি। উপহারের ডালিতে ছিল মঙ্গলসূত্র, বিয়ের আংটি, নথ, রুপোর নুপূরসহ ১ লাখ ১ রূপি।

Advertisement

এখানেই শেষ নয়। নবদম্পতিদের জন্য ঘর-গৃহস্থালীর সরঞ্জাম অর্থাৎ বাসনপত্র, মুদি সামগ্রী, গ্যাস স্টোভ, মিক্সার, পাখা, বালিশ, ম্যাট্রেসও উপহার দেওয়া হয়েছে। আগামী ১২ জুলাই মুম্বাইয়ের জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে গাঁটছড়া বাঁধবেন অনন্ত-রাধিকা। বিয়ের পরদিন শুভ আশীর্বাদ এবং তার পরের দিন মঙ্গল উৎসব অর্থাৎ ওয়েডিং রিসেপশনের মাধ্যমে শেষ হবে স্মরণকালের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিয়ের আয়োজন।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত