Connect with us

টলিউড

তৃণমূলের জয়ে নুসরাতের পোস্ট, দল বদলের সুর?

Avatar of author

Published

on

টলিউডের আলোচিত নায়িকা নুসরাত জাহান। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বসিহারহাট আসনে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। প্রথমবার টিকিট পেয়েই বিজয়ের হাসি হাসেন এই অভিনেত্রী।

তবে এবারের লোকসভা নির্বাচনে নানা কারণে টিকিট পাননি নুসরাত। ফলে এ আসনে প্রার্থী হন হাজী নুরুল ইসলাম। নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৪২টি আসনের মধ্যে ২৯টি পেয়েছে মমতা ব্যানার্জির দল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু পুরো নির্বাচনে নুসরাত জাহানের কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম চোখে পড়েনি।

তবে তৃণমূলের জয়ের পর কী বলছেন নুসরাত জাহান? বুধবার (৫ জুন) নুসরাত জাহান তার এক্স (টুইটার) অ্যাকাউন্টে মমতা ব্যানার্জির একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘দিদির জয়! বাংলার মানুষ মমতা ব্যানার্জি এবং অভিষেক ব্যানার্জির প্রতি তাদের বিশ্বাস আরো শক্তিশালী করেছেন। তৃণমূল কংগ্রেসের সমস্ত বিজয়ী এমপিদের অনেক শুভেচ্ছা।’

এবারের লোকসভা নির্বাচনে নুসরাত জাহান কেন টিকিট পাননি তা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক মহলে নানা কথা উড়েছে। অনেকে মনে করেন, রাজনৈতিক বিষয় ছাড়াও নুসরাতের ব্যক্তিগত জীবনের নানা বিতর্ক নুসরাতের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে প্রভাব ফেলেছে। বিশেষ করে নিখিল জৈনর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ, যশ দাশগুপ্তর সঙ্গে নুসরাতের সম্পর্ক, তাকে বিয়ে না করেও সন্তানের নেয়ায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

এছাড়া সন্দেশখালি ইস্যুতেও এই তারকা সাংসদকে সেভাবে পাশে পায়নি সেখানকার জনগণ। উল্টো সংবাদ মাধ্যমের হাত ধরে শুধু ‘গা বাঁচানো’ অডিও বার্তা দিয়ে কর্তব্য সেরেছিলেন নুসরাত। বার বার রাজনীতিতে নুসরাতের এমন ‘দুর্বল অংশগ্রহণে’ স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভ জমেছিল সাধারণের মনে। সেই আভাস হয়তো পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এরপর থেকেই লোকসভায় নুসরাতের উপর আস্থা হারায় তৃণমূল সরকার।

Advertisement

তবে লোকসভা নির্বাচনে মনোনয়ন না পেলেও তৃণমূল ছাড়েননি নুসরাত। এবার শুভেচ্ছা জানিয়ে তা আরেকবার পরিষ্কার করলেন অভিনেত্রী।

এসআই/

Advertisement

টলিউড

তবে কি টাকার জন্য এক হয়েছেন তাহসান-মিথিলা?

Published

on

দীর্ঘদিনের বিরতির পর আবারও একসঙ্গে পর্দায় দেখা যায় সাবেক তারকা দম্পতি তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলাকে। আরিফুর রহমানের ‘বাজি’ শিরোনামের ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন দুজনে। বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। অনেকেই বলছেন, সন্তান তাদের এক করতে না পারলেও টাকার জন্য একত্র হয়েছেন তাহসান-মিথিলা! তাহসানের সঙ্গে পর্দায় ফেরা ও সমালোচনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন মিথিলা।

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিথিলা বলেন, ‘২০১৬-এর পরে আমরা আর কাজ করিনি। ২০১৭ সালে আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এত বছর বাদে কাজ করলাম, লোকে আবার অনেক কথা বলতে শুরু করল। টাকার জন্য মিথিলা-তাহসান একসঙ্গে কাজ করল, অথচ বাচ্চার জন্য একসঙ্গে থাকতে পারল না! লোকে তো জানেই না আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কের কথা। আমরা খুব ভালো আছি। দর্শক ভাবছে ২০১৬-এর পরে ২০২৪-এ মিথিলা আর তাহসানের দেখা হল। এটা তো নয়, আমাদের তো প্রতিদিন কথা হয়। ব্যাপারটা ও রকম নয় যে বহু বছর পরে দুজনের দেখা।’

সাক্ষাৎকারে মিথিলা আরও জানান, বিচ্ছেদ হলেও তাহসানের সঙ্গে এখনও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। মিথিলার ভাষ্য, ‘সব সম্পর্কে বন্ধুত্ব না-ও থাকতে পারে। কিন্তু সন্তান থাকলে তার স্বার্থ আগে দেখতে হবে। সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সবচেয়ে আগে। এটাই উচিত। আমি আয়রাকে দেখতে পেলাম না। আমি আর তাহসান লড়াই করলাম, এই ইগোর যুদ্ধে তো বাচ্চার ক্ষতি হবে। এছাড়াও আমি আর তাহসান চোদ্দো বছর একসঙ্গে থেকেছি। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের আলাপ। দুজন দুজনকে ভালো করে জানি। তবে, আয়রা সৃজিতকে ‘আব্বু বলে, তাহসানকে ‘বাবা’, এই দুইয়ের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আমি’।

`বাজি’ সিরিজের প্রেস কনফারেন্সেও দুজন দুজনের বেশ প্রশংসাও করেন। এ তারকারা প্রমাণ করলেন স্বামী-স্ত্রী আলাদা হলেও বাবা-মা কখনই আলাদা হয় না। এ বন্ধন সারা জীবনের।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

আয়রা সৃজিতকে ডাকে আব্বু, তাহসানকে ডাকে বাবা: মিথিলা

Published

on

দেশীয় শোবিজের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা জুটি ছিলেন রাফিয়াথ রশীদ মিথিলা ও তাহসান খান। ভালোবেসে বিয়ে করলেও ১৪ বছর সংসার করার পর বিচ্ছেদ হয় তাদের। এরপর কলকাতার পরিচালক সৃজিত মুখার্জিকে বিয়ে করেন মিথিলা।

তবে বিবাহবিচ্ছেদ হলেও মিথিলা-তাহসানের মাঝে এখনো যোগাযোগ রয়েছে। প্রতিদিনই কথা হয় তাদের। এর নেপথ্যে রয়েছে এই প্রাক্তন দম্পতির কন্যা আয়রা। এসব বিষয় নিয়ে সম্প্রতি ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে কথা বলেছেন মিথিলা।

আলাপচারিতার শুরুতে জানতে চাওয়া হয়, বিবাহবিচ্ছেদের পরও সম্পর্ক রাখা কি স্বাভাবিক? জবাবে মিথিলা বলেন, ‘সব সম্পর্কে বন্ধুত্ব নাও থাকতে পারে। কিন্তু সন্তান থাকলে তার স্বার্থ আগে দেখতে হবে। সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সবার আগে। এটাই উচিত।’

মিথিলা আরও বলেন, ‘আমি আয়রাকে দেখতে পেলাম না। আমি আর তাহসান লড়াই করলাম, এই ইগোর যুদ্ধে তো বাচ্চার ক্ষতি হবে। আমি আর তাহসান চৌদ্দ বছর একসঙ্গে থেকেছি। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের আলাপ। দু’জন দু’জনকে ভালো করে জানি। আয়রা আমাদের দু’জনের কাছে সবার আগে।’

মিথিলার সবকিছু জেনেই তাকে বিয়ে করেছেন সৃজিত। এ তথ্য উল্লেখ করে মিথিলা বলেন, ‘সৃজিত সবটাই জানত। বাংলাদেশে গিয়েছে, আমার পরিবারকে দেখেছে। তাহসানের সঙ্গে আমার সম্পর্ক দেখেছে। বিয়ের মতো সম্পর্ক হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলো কারণ থাকে, সৃজিত আমার সবকিছু জেনেই আমাকে গ্রহণ করেছে।’

Advertisement

তাহসান-মিথিলার কন্যা আয়রার সঙ্গে সৃজিতের দারুণ সখ্যতা। তা জানিয়ে মিথিলা বলেন, ‘আয়রার সঙ্গে সৃজিতের চট করে বন্ধুত্ব হয়ে যায়। আয়রা সৃজিতকে ‘আব্বু’ ডাকে আর তাহসানকে ডাকে ‘বাবা’। এই দুইয়ের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছি আমি।’

২০০৬ সালের ৩ আগস্ট মডেল-অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলাকে বিয়ে করেন তাহসান। ২০১৩ সালের ৩০ এপ্রিল এ দম্পতির কোলজুড়ে আসে কন্যাসন্তান আয়রা তাহরিম খান। দর্শকের কাছে জুটি হিসেবে তারা দারুণ পছন্দের ছিলেন তারা। কিন্তু ২০১৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে আলাদা হয়ে যান এই দম্পতি। এরপর তাহসান আর বিয়ে করেননি। কিন্তু ২০১৯ সালের ৬ ডিসেম্বর সৃজিতের সঙ্গে ঘর বাঁধেন মিথিলা।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

জয়ের সঙ্গে নতুন রসায়নে মজলেন পরীমণি!

Published

on

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি সব সময়ই চর্চার কেন্দ্রে থাকেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীর দেয়া পোস্ট ও ছবি নিয়েও চলে নানান আলোচনা।  সম্প্রতি তেমনি একটি ভিডিও ঘিরে নতুন করে শুরু হয়েছে গুঞ্জন।

কিছু দিন আগেই আলোচনা শুরু হয়েছিল পরীর প্রাক্তন স্বামী শরিফুল রাজকে ঘিরে। রাজকে নাকি বাড়িতে ডেকে মাংস রেঁধে খাইয়েছেন পরী। সেই চর্চা জুড়নোর আগেই অভিনেত্রী জবাব দিয়েছিলেন, তাঁর বাড়ির দরজা সকলের জন্য খোলা নয়।

এবার নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে পরীকে ঘিরে। জমজমাট খাওয়া দাওয়ার আসরে চিত্রনায়ক জয় চৌধুরীকে নিজের পাত থেকে মাংস তুলে খাওয়াচ্ছেন পরী!

এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নেটিজেনরা ধারণা করছেন, জয়ের বাড়িতে পরীর দাওয়াত ছিল। টেবিল ছিল নানা রকমের খাবার ও মাংসের পদ। পরিবেশনে ব্যস্ত নায়কের পরিবারের লোকজন। খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে খুনসুটিও চলছে। এমন পরিবেশে পরী বলে ওঠেন, ‘‘আপা পোজ় দ্যায়েন না মাংস দ্যান।’’ জয় ‘পোজ়’ শব্দটিকে ‘গোস্ত’ শুনে হেসে ফেলেছেন। জয় রসিকতা করে বলেন, মাংস খেয়ে নাকি ডায়েট করছেন পরী! তখনই নায়কের ভুল শুধরে পরিবারের আরেক সদস্যের দাবি, ‘ভাল, একজন কালা, আর একজন কানা।’

এই কথাতেই নতুন করে গুনগুন ফিসফাস। তা হলে কি জয়-পরী নতুন সম্পর্কে বাঁধা পড়তে চলেছেন? সম্প্রতি, জয়ের সঙ্গে পরীকে নানা জায়গায় দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচনের সময় ভোটের দিন পরীকে আগলে রেখেছিলেন ও পার বাংলার জনপ্রিয় নায়ক। মাস দুই আগে ‘ফেলুবক্সী’র শুটিংয়ে যোগ দিতে কলকাতা উড়ে এসেছিলেন ও পার বাংলার নায়িকা। সেই সময় কলকাতায় উড়ে এসেছিলেন জয়।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত