Connect with us

জাতীয়

‘এখন গরিবেরা তিন বেলা ভাত খায়, ধনীরা খায় রুটি’

Avatar of author

Published

on

একসময় আমাদের খাদ্যের অভাব ছিল। অনেকেই তখন এক বেলা ভাত খেতেন। বিদেশ থেকে চাল আমদানি করে খেতে হতো। তখন ধারণা ছিল, গুদামের চাল মানেই গন্ধ চাল। আর এখন গুদামের চালের জন্য মানুষ লাইন ধরে। আগে গরিবেরা আটার রুটি খেত। সেই সময় কেউ আটা কিনলে মনে করা হতো, তিনি সবচেয়ে গরিব মানুষ। এখন গরিবেরা তিন বেলা ভাত খায় আর যারা ধনী মানুষ, তারাই কিন্তু আটার রুটি খায়। সেটা ওজন বাড়ার ভয়ে হোক কিংবা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই হোক। বললেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইলোতে সরকারি প্রিমিক্স কার্নেল ফ্যাক্টরির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আগে খাদ্যে পুষ্টি মিশ্রণ করতে হতো না। এখন আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। খাদ্যের অভাবে কোনো মানুষ মারা গেছে, এমন ইতিহাস বাংলাদেশে নেই। শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ।’

মন্ত্রী বলেন, এখন পাঁচ ছাঁটাই দেয়ার পর চাল চকচকে করে খেতে পারি। সেখানে চালে শুধু কার্বোহাইড্রেট ছাড়া কিছুই থাকে না। সেই কারণে আমাদের পুষ্টিগুণ সংমিশ্রণ করে বিতরণ করতে হচ্ছে। এতে অবশ্য ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বেড়েছে।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, পাঁচটা ছাঁটাই করে চকচক করার জন্য কিন্তু শুধু ছাঁটাই করলেই হয় না; পিচ্ছিল করতে স্যালাইন ওয়াটার ড্রপ বাই ড্রপ দিতে হয়। আর না হলে ইউরিয়া সার গুলিয়ে স্যালাইন ওয়াটারের ব্যাগের ভেতরে এক ফোঁটা দিয়ে পানি শুকানো সেই চাল আমরা খাচ্ছি। অতএব, আমরা এই ছাঁটাই চাল বন্ধ করতে চাই।’

Advertisement

খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা আগে এক ছাঁটাইয়ের চাল খেতাম। যার কারণে আমাদের এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এক ছাঁটাই বা দুই ছাঁটাইয়ের বেশি চাল ছাঁটাই করা যাবে না, তাতে পুষ্টিগুণ ঠিক থাকে। এই চিন্তাভাবনায় আমরা আছি। সেভাবে আমাদের আইনও তৈরি করা হয়েছে, বিধিমালা হচ্ছে, এখন নীতিমালা আমরা ছড়িয়ে দেব। আশা করছি, আগামী জুলাই মাসে সব মিলমালিককে ডেকে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে।

এএম/

Advertisement

জাতীয়

অবসরে যাচ্ছেন বেবিচক চেয়ারম্যান মফিদুর

Published

on

অবসরে

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান অবসরে (পিআরএল) যাচ্ছেন।

৩০ জুন তিনি পিআরএলে যাবেন বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

সেখানে বলা হয়, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমানকে বিমান বাহিনী অ্যাক্ট রুলস ১৯৫৭-এর ২৪(১) ও ২৪(৭) অনুযায়ী বর্ধিত চাকরির সময়সীমা অতিক্রান্তে অবসর দেয়া হল।

২০১৯ সালের ১৮ জুন মফিদুর রহমানকে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এরপর দুই দফায় এক বছর ও ছয় মাস করে তার চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়। এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ফাইটার পাইলট হিসেবে কমিশন পান।

বেবিচকের নেতৃত্বে আসার আগে তিনি ঢাকার কুর্মিটোলায় বিএএফ ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু এবং চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় বিএএফ ঘাঁটি জহুরুল হকের এয়ার অফিসার কমান্ডিং ছিলেন।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ইউরোপও কি দেশ বিক্রি করেছে, তাদের তো কোনো বর্ডার নেই!

Published

on

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের রেলপথ ব্যবহার নিয়ে কেন সমালোচনা হচ্ছে আমি বুঝতে পারছি না। যারা বলে দেশ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, তারা বলুক বিক্রিটা কিসের মাপে হচ্ছে? মাপটা কিসের মাধ্যমে হচ্ছে? ইউরোপে তো এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের কোনো বর্ডার নেই, তারা কি বিক্রি হয়ে গেছে? প্রশ্ন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক ভারত সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে স্বাধীন দেশ, আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীনতা পেয়েছি। সারাবিশ্বে একটিমাত্র মিত্র শক্তি ভারত, যারা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করে আমাদের স্বাধীন করে দিয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই কোন দেশ যুদ্ধে সহযোগিতা করতে এলে তারা সেখানেই থেকে যায়। বিজয়ী হওয়ার পরও তারা দেশ ছাড়ে না। এরকম অসংখ্য নজির আমরা দেখেছি। অথচ ভারত আমাদের মিত্র হিসেবে যুদ্ধ করেছে এবং জাতির পিতার আহ্বানে আবার তারা ফিরেও গেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন দেশ পেয়েছি। তাহলে বাংলাদেশ কীভাবে বিক্রি হয়? আমি বলবো যারাই বলছে দেশ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, তারাই বরং দেশকে বিক্রি করতে চেয়েছে। আমরা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ধরে রেখেছি। এখন যারা দেশ বিক্রির কথা বলে, তারাই মুক্তিযদ্ধের সময় পাকিস্তানের দালালি করেছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘তিস্তা প্রকল্প নিয়ে ভারতের সহায়তার আশ্বাস মিলেছে’

Published

on

একই মাসে দুইবার দিল্লির সফর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বহিঃপ্রকাশ। এ সফরে তিস্তা প্রকল্পের ব্যাপারে ভারতের সহায়তার আশ্বাস মিলেছে। জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকালে গণভবনে আয়োজিত দিল্লি সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সফর ছিল সংক্ষিপ্ত কিন্তু অত্যন্ত ফলপ্রসূ। আমি মনে করি, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে এ সফর সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে।

তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্পৃক্ততার পথ এবং কার্যপন্থা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা আমাদের দুই দেশের এবং জনগণের কল্যাণের জন্য আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করার বিষয়ে সম্মত হয়েছি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, যারা দেশ বিক্রির কথা বলে, তারাই ৭১-এ পাকিস্তানিদের দালালি করেছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত