Connect with us

বিনোদন

১০০ কোটির মানহানির মামলা করলেন রাভিনা ট্যান্ডন

Avatar of author

Published

on

বলিউড অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডন। ফাইল ছবি

বলিউড অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডনকে হেনস্তা করার  একটি ভিডিও কয়েকদিন আগে সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল।  ওই ভিডিওর নেপথ্যের ঘটনা নিয়ে সম্প্রতি মুখও খুলেছিলেন বলিউড ডিভা। আর এবার সেই কাণ্ডে নেটিজেনের বিরুদ্ধে ১০০ কোটির মানহানির মামলা করলেন রাভিনা ট্যান্ডন। যে ব্যক্তি রাভিনার ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন, তার নামেই মামলা ঠুকলেন অভিনেত্রী।

সম্প্রতি বান্দ্রার রাস্তায় রাভিনার গাড়ি পার্কিং নিয়ে একেবারে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে যায়। বলি ডিভার গাড়ি থামিয়ে তাঁর উপর চড়াও হন তিন জন মহিলা। তাদের অভিযোগ,  রাভিনা ট্যান্ডনের গাড়ির ধাক্কায় নাকি তাঁদের মধ্যে এক মহিলার রক্তপাত হয়েছে। তার জেরেই বচসা বাঁধে দু’পক্ষর। এদিন রাতে ঝামেলা শুরু হওয়ার পরই রাভিনা ট্যান্ডন গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন। এদিকে অভিনেত্রীকে দেখেও ওই মহিলারা প্রায় রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন। তখনই বাক-বিতণ্ডা শুরু হয়। রাভিনার দিকে তেড়ে যান তাঁরা। ভয় পেয়ে রাভিনা খানিক পিছিয়ে গিয়ে  কাতরভাবে আর্জি জানাতে থাকেন, “ধাক্কা দেবেন না দয়া করে, আমাকে মারবেন না।’ এই ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়িয়ে দিলে মুহূর্তেই  ভাইরাল হয়ে যায়।

রাভিনার পরনে ছিলো সাদামাটা পোশাক। মেকআপের লেশমাত্র নেই! সেখানেই জনৈক মহিলাকে অভিনেত্রীর উদ্দেশে বলতে শোনা যায়, “দেখুন আমার নাক থেকে রক্ত বেরচ্ছে। আজকের রাতটা জেলেই কাটাতে হবে আপনাকে।”

রাভিনা ট্যান্ডনের বিরুদ্ধে মাতাল হওয়ার অভিযোগ এনে ওই ব্যক্তি বলেছিলেন, যে রাভিনা গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের উপর হামলা শুরু করেছিলেন।

বেশ কয়েকদিন এই ঘটনায় একেবারে জেরবার হয়ে গিয়েছিলেন বলিউডের মস্ত মস্ত গার্ল রাভিনা ট্যান্ডন। ওই দিন রাভিনাকে যথেষ্ট হেনস্থা করা হয়। বিনা কারণে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করার চেষ্টা করা হয়। তারকা তকমা নিয়ে রবিনা যা ইচ্ছে তই করছেন এমন অপবাদও দেওয়া হয়। ঘটনার জেরে থানায় ছুটে যান রাভিনার স্বামী  জনপ্রিয় ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউটর অনিল থাড়ানিও।

Advertisement

তবে খার থানার এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করা হয়েছে, কেউ গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা খায়নি এবং অভিনেত্রীও মত্ত অবস্থায় ছিলেন না। বরং ঘটনার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর মুম্বাই  পুলিশের এই বিবৃতিটি শেয়ার করেছেন। ওই সময় রাভিনা ট্যান্ডন মানুষকে শান্ত থাকার অনুরোধ করেছেন এবং ‘আমাকে মারবেন না’ বলতেও শোনা যায়।

অবশেষে নির্দোষ প্রমাণিত হন রাভিনা ট্যান্ডন। আর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার পর প্রতিশোধ নিতে ওই নেটিজেনের বিরুদ্ধে ঠুকে দেন ১০০ কোটির মানহানি মামলা।  তবে মামলার বিষয়ে এখনও পর্যন্ত ওই ব্যক্তির কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

এমআর//

Advertisement

ঢালিউড

সাকলায়েনের প্রতি নিঃসন্দেহে অন্যায় হয়েছে: পরীমনি

Published

on

ঢালিউডের আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কের জেরে এবার চাকরি হারাচ্ছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনারের (এডিসি) দায়িত্বে থাকা গোলাম সাকলায়েন। তবে  সাকলায়েন ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার হয়েছেন বলে মনে করেন এই অভিনেত্রী।

বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমকে পরী বলেন, ‘আমি বা সাকলায়েন বলার আগে তো পাবলিকই এটা নিয়ে বলছে। প্রশাসনও এটা নিয়ে বলছে। এটা কিন্তু ব্যক্তিগত পর্যায়ে এখনো আসেনি, ব্যক্তিগত পর্যায়ে যদি আসে, তখন আমি কথা বলব। এখনো মনে হয় না আমার কোনো কথা বলার দরকার আছে।’

পরী আরও বলেন, ‘তবে সাকলায়েনের জন্য খারাপ লাগছে, সে ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার। প্রেম-ভালোবাসা যা-ই হোক না কেন, এটা শুধু একটা অদ্ভুত কারণ হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছে। আবারও বলছি, আমার মনে হয়, সে অন্য কোথাও ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার ‘

কেন এমন মনে হচ্ছে? এর জবাবে পরী বলেন, ‘আমার সঙ্গে কোনো সম্পর্কের কারণে এমনটা হয়েছে বলা হয়, তা তো নিঃসন্দেহে অন্যায়। কোনো সম্পর্কের জন্য এটা হতেই পারে না। তবে আমাদের সম্পর্কটা কেমন, কতটুকু আগাইছে, কী আগাইছে, কোথায় থেমেছে এই সম্পর্ক—কিছুই বলতে পারব না। কিছু বলার আগে এত বেশি দোষ আসলে ঘাড়ে নিয়ে ফেলছি, তাই এখন বলার ইচ্ছাও নেই।’

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

ছেলে সালমান কেন বিয়ে করছেন না? জানালেন বাবা সেলিম খান

Published

on

বলিউডে একের পর এক বিয়ের সানাই বাজছে। প্রত্যেক মাসেই কারও না কারও বিয়ের খবরে হইচই বিটাউনে। কমবেশি সব তারকার বিয়েতেই শুভেচ্ছা জানাতে সশরীরে উপস্থিত হয়েছেন সালমান খান। অথচ নিজেকে বিয়ে থেকে শত মাইল দূরে সরিয়ে রেখেছেন! বয়স ৫৮ হলেও, বলিউডের ভাইজানের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।

তবে সালমানের ভক্ত-অনুরাগীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছেন, তাঁর বিয়ে দেখার জন্য। সত্যিই কি বিয়ে করবেন না সালমান? অবশ্য সালমান তাঁর বিয়ে নিয়ে কখনওই কিছু বলেন না। তবে এবার ছেলের বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন বাবা সেলিম খান। বাবা সেলিমের কথায়, ‘আসলে সালমান খুবই সহজ সরল একজন মানুষ। খুব সহজেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু বিয়ে করতে ভয় পায়। সালমান মনে করেন, কোনো মেয়েই তাঁর মায়ের মতো সংসার গোছাতে পারবে না। আসলে, সালমান সব মেয়ের মধ্যেই মায়ের কোয়ালিটিগুলো খুঁজতে শুরু করে।’

সেলিম বলেন, ‘সালমান চায় ও যেই মেয়েকে বিয়ে করবে, সে যেন স্বামী ও সন্তানদের প্রতি গভীর ভালোবাসা রাখে। সে যেন প্রকৃত স্ত্রী হয়ে ওঠে। আসলে এমন মেয়ে পাওয়া আজকাল খুবই কঠিন। তাই সালমান বিয়ে করছেন না।’

প্রসঙ্গত, অনেকেই জানতেন রোমানিয়ান মডেলের সঙ্গে বেশ কিছুদিন ধরে সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন সালমান। অনেকে আবার ভেবেই বসেছিলেন লুলিয়া ভান্তুরের সঙ্গেই বছরেই গাঁটছড়া বাঁধবেন। কিন্তু কয়েক বছর আগে সালমান নিজেই জানিয়ে ছিলেন ‘বিয়ে করবেন না’। এবার বাবা সেলিম খান যেন সালমানের গোপন কথা ফাঁস করলেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

তবে কি টাকার জন্য এক হয়েছেন তাহসান-মিথিলা?

Published

on

দীর্ঘদিনের বিরতির পর আবারও একসঙ্গে পর্দায় দেখা যায় সাবেক তারকা দম্পতি তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলাকে। আরিফুর রহমানের ‘বাজি’ শিরোনামের ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন দুজনে। বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। অনেকেই বলছেন, সন্তান তাদের এক করতে না পারলেও টাকার জন্য একত্র হয়েছেন তাহসান-মিথিলা! তাহসানের সঙ্গে পর্দায় ফেরা ও সমালোচনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন মিথিলা।

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিথিলা বলেন, ‘২০১৬-এর পরে আমরা আর কাজ করিনি। ২০১৭ সালে আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এত বছর বাদে কাজ করলাম, লোকে আবার অনেক কথা বলতে শুরু করল। টাকার জন্য মিথিলা-তাহসান একসঙ্গে কাজ করল, অথচ বাচ্চার জন্য একসঙ্গে থাকতে পারল না! লোকে তো জানেই না আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কের কথা। আমরা খুব ভালো আছি। দর্শক ভাবছে ২০১৬-এর পরে ২০২৪-এ মিথিলা আর তাহসানের দেখা হল। এটা তো নয়, আমাদের তো প্রতিদিন কথা হয়। ব্যাপারটা ও রকম নয় যে বহু বছর পরে দুজনের দেখা।’

সাক্ষাৎকারে মিথিলা আরও জানান, বিচ্ছেদ হলেও তাহসানের সঙ্গে এখনও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। মিথিলার ভাষ্য, ‘সব সম্পর্কে বন্ধুত্ব না-ও থাকতে পারে। কিন্তু সন্তান থাকলে তার স্বার্থ আগে দেখতে হবে। সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সবচেয়ে আগে। এটাই উচিত। আমি আয়রাকে দেখতে পেলাম না। আমি আর তাহসান লড়াই করলাম, এই ইগোর যুদ্ধে তো বাচ্চার ক্ষতি হবে। এছাড়াও আমি আর তাহসান চোদ্দো বছর একসঙ্গে থেকেছি। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের আলাপ। দুজন দুজনকে ভালো করে জানি। তবে, আয়রা সৃজিতকে ‘আব্বু বলে, তাহসানকে ‘বাবা’, এই দুইয়ের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আমি’।

`বাজি’ সিরিজের প্রেস কনফারেন্সেও দুজন দুজনের বেশ প্রশংসাও করেন। এ তারকারা প্রমাণ করলেন স্বামী-স্ত্রী আলাদা হলেও বাবা-মা কখনই আলাদা হয় না। এ বন্ধন সারা জীবনের।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত