Connect with us

ঢাকা

ঢাকা সিটির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ১৯ হাজার কর্মী

Avatar of author

Published

on

কুরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজে রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় সাড়ে ১৯ হাজারের বেশি কর্মী নিয়োজিত থাকবেন।

ঈদের দিন বেলা ২টা থেকে বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু হবে। উত্তর সিটি ৬ ঘণ্টার মধ্যে এবং দক্ষিণ সিটি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিয়েছে আগেই।

দুই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটির আওতাধীন এলাকায় বর্জ্য অপসারণে কাজ করবেন ১০ হাজার ২৫৭ জন কর্মী।

আর উত্তর সিটি এলাকায় এ কাজে নিয়োজিত থাকবেন ৯ হাজার ৩৩৭ জন কর্মী।

Advertisement

ঢাকা

রাসেলস ভাইপার জমা দিয়ে পুরস্কার পেলেন ৩ জন

Published

on

নাটকিয়তার পরে জীবন্ত রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া জমা দিয়ে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার পেয়েছেন ফরিদপুরের ৩ জন।  ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী এ পুরস্কার তুলে দেন।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুরে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ওই তিন ব্যক্তির হাতে পুরস্কারের ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেন ইশতিয়াক।

পুরস্কার পাওয়া আজাদ শেখ বলেন,তিনি জেলা আওয়ামী লীগের ঘোষিত পুরস্কারের ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন। কথা রাখার জন্য জেলা আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ।

রেজাউল করিম বলেন, এই ৫০ হাজার টাকা তাঁর পরিবারে খুব কাজে লাগবে। পাশাপাশি সাপুড়ে না হয়েও সাপ ধরে যে টাকা পেলেন এটা একটা ইতিহাস হয়ে থাকবে।’

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ঘোষণা অনুযায়ী ওই তিন ব্যক্তিকে পুরস্কারের ৫০ হাজার করে মোট দেড় লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগ তাদের কথা রেখেছে। পাশাপাশি সাপ থেকে সবাইকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

Advertisement

এর আগে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন উপেক্ষা করে গেলো ২০ জুন রাসেল ভাইপার মারতে পারলে তার বিপরীতে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। পরে একদিনের মাথায় সে ঘোষণা পরিবর্তন করে নিজে সুরক্ষিত থেকে জীবিত রাসেলস ভাইপার ধরে বন বিভাগে জমা দিলে তাকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দেন।

নাটকিয়তার এখানেই শেষ নয়,  গেলো ২৪ জুন সন্ধ্যায় আগের সেই ঘোষণা প্রত্যাহার করে নেয় ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে এর আগেই পুরস্কারের আশায় জীবিত তিনটি রাসেলস ভাইপার নিয়ে যান ফরিদপুর সদরের রেজাউল করিম, আজাদ শেখ ও শাহজাহান খান। সে সময় বনবিভাগ থেকে প্রাপ্তিস্বীকারপত্র না থাকায় তাদেরকে পুরস্কারের টাকা দেয়া হয়নি।

এরপর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক জানান, পুরস্কারের ঘোষণা প্রত্যাহার করার আগে যারা জীবিত সাপ জমা দিয়েছেন তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার করে টাকা দেয়া হবে।

উল্লেখ্য, জীবন্ত ৩টি  রাসেলস ভাইপার ফরিদপুর বন বিভাগের প্রহরী মো. জাহিদুল ইসলাম  আজ বিকেলে খুলনার বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগে  পৌঁছে দেন।

আই/এ

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

সেপটিক ট্যাংকে মিললো শিশুর মরদেহ, আটক ৩

Published

on

নরসিংদীর পলাশে নিখোঁজের চারদিন পর সেপটিক ট্যাংক থেকে মাইশা আক্তার নামে সাড়ে ৩ বছরের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করেছে র‌্যাব। গেলো ২১ জুন বিকেল থেকে নিখোঁজ ছিল মাইশা।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকালে উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের নিজ বাড়ির সেফটি ট্যাংক থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব ১১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক ও নরসিংদী ক্যাম্প কমান্ডার নিশাত তাবাসসুম।

র‍্যাব জানায়,   নিহত শিশুর পরিবার ওস্থানীয় লোকজনের দেয়া তথ্য ও সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে প্রথমে সন্দেহভাজন বিল্লালকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে বিল্লালের পিতা মো: জালাল (৪৮) শিশু মাইশাকে হত্যার পর শৌচাগারের সেপটিক ট্যাংকের ভেতর লুকিয়ে রেখেছে বলে জানায়। পরে সেপটিক ট্যাকের ভেতর থেকে শিশু মাইশার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিশাত তাবাসসুম জানান, মাইশা বাড়ির সামনে খেলার সময় জালাল মিয়াকে বালু নিক্ষেপ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শিশুটিকে ধমক দিলে সে দৌড় দিয়ে মাটিতে পড়ে আঘাত প্রাপ্ত হয়। পরে মাইশাকে বাড়িতে ধরে নিয়ে যায় জালাল। এরপর থেকে শিশুটিকে পাওয়া যাচ্ছিল না। কীভাবে হত্যা ও লুকিয়ে রাখার ঘটনা ঘটানো হয়েছে সে বিষয়ে আরও জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা যাবে

আটককৃতরা হলেন- কুষ্টিয়ার কুমারখালী এলাকার জালাল শেখ (৪৯), তার স্ত্রী মাহফুজা শেখ (৩৯) ও ছেলে বিল্লাল শেখ (২০)। তারা সবাই শিশু মাইশার বাবা মেহেদী হাসানের বাড়ির ভাড়াটিয়া।

Advertisement

উল্লেখ্য, ময়নাতদন্তের জন্য শিশুর মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আটককৃতদের থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

দুই শিশুকে কামড়, সাপ নিয়ে হাসপাতালে স্বজনরা

Published

on

রাজবাড়ীর পাংশার কসবামাজাইলে সাপে কামড় দেয়া দুই ভাই-বোনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় ছোবল দেয়া সাপটি মেরে হাসপাতালে হাজির হন তাদের স্বজনরা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন কামড় দেয়া সাপটি বিষধর নয়।

রোববার (২৩ জনু) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাদেরকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমিন আহমেদ তিথী।

এ চিকিৎসক জানান, রিফাত (১৫) ও  জান্নাতি (৬) নামের দুই ভাইবোনকে তাদের স্বজনেরা হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সাপ ও রোগীদের পরীক্ষা করার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. এনাম নিশ্চিত হন, এটি বিষধর সাপ নয়। তবে রোগী সম্পূর্ণ বিপদমুক্ত কি না তা নিশ্চিত হতে রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, রোগীদের পর্যবেক্ষণ করে উপযুক্ত চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। সাপ বিষধর হোক বা না হোক সাপের কামড়ের চিকিৎসার জন্য ওঝা নয়, দ্রুত হাসপাতালে আসার পরামর্শ দেন তিনি।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত