Connect with us

পরামর্শ

মোবাইলের প্রতি শিশুর আসক্তি দিন দিন বাড়ছে? যেভাবে এই অভ্যাসে রাশ টানবেন

Avatar of author

Published

on

কোভিড-পরবর্তী সময়ে শিশুরা মোবাইলের প্রতি এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, তার কুপ্রভাব পড়ছে ওদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর। স্কুলের পড়াশোনাই হোক কিংবা খেলাধূলা- শিশুদের গোটা জগৎটাই এখন মোবাইল-নির্ভর হয়ে গেছে।

যত দিন এগোবে ততই ‘ডিজিটাল ডিভাইসের’ ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে, তা নিয়ে সংশয় নেই। কিন্তু অল্পবয়সিদের মধ্যে ডিজিটাল-আসক্তির ক্ষতিকর প্রভাবটি উপেক্ষা করার নয়।

আগেকার মতো বিকেল হলেই বন্ধুদের সঙ্গে মাঠে ঘুরে বেড়ানো বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে নয়, স্মার্টফোনের ভার্চুয়াল ‌বন্ধুত্বেই অধিক স্বচ্ছন্দ বোধ করছে এখনকার বেশির ভাগ শিশু। আপাতদৃষ্টিতে এই পরিবর্তনগুলি নগন্য বোধ হলেও সমাজজীবনের ক্ষেত্রে এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।

সমাজ ও সামাজিকতা- ধীরে ধীরে এই দুই বিষয় থেকেই অনেকটাই দূরে চলে যাচ্ছে শিশুর। কেউ অজান্তেই, কেউ আবার জেনেবুঝেই অন্তর্জা‌লে গুটিয়ে নিচ্ছে নিজেদের। কোনও কোনও ক্ষেত্রে শিশুরা অনেক বেশি হিংসাত্মক আচরণ করে- এর পেছনে অনেক ক্ষেত্রেই ডিজিটাল-আসক্তিই দায়ী।

কীভাবে মোবাইল-আসক্তি কমাবেন?

Advertisement

১. যখন-তখন নয়, একটি নির্দিষ্ট সময়ে শিশুকে স্মার্টফোন ব্যবহার করার অনুমতি দিন। তবে তখন শিশু স্মার্টফোনে কী করছে বা কী দেখছে, সে দিকে নজর রাখতে হবে। খেলাধুলো, নাচ, গান যে বিষয়ে শিশুর আগ্রহ আছে, সে সব বিষয়ে মন দিতে উৎসাহী করে তুলুন খুদেকে। পড়াশোনার জন্য খুদে ফোন ব্যবহার করলে, সেই সময়টা ও পড়াশোনার কাজই করছে কি না, সে দিকেও নজর রাখতে হবে।

২. শিশু যদি অনলাইনে ক্লাস করে, তা হলে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে সে কী করছে, সেটি খেয়াল রাখতে হবে। এ ছাড়া স্মার্টফোন থেকে আপত্তিকর ওয়েবসাইটগুলিকেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

৩. শিশুর স্মার্টফোনের আসক্তি কাটাতে আপনাকে ওর জন্য সময় বার করে নিতে হবে। ওর জন্য দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ রাখুন। তখন শিশুর মনের কথা শুনুন, শিশুর সঙ্গে খেলুন, ওর সঙ্গে গল্প করুন।

৪. আপনি যদি খুব বেশি প্রযুক্তিতে আসক্ত হন, তা হলে স্বাভাবিক ভাবে আপনার সন্তানও সেই কাজই করবে। তাই আগে নিজের আসক্তি দূর করুন।

৫. ঘুমোনোর ঘণ্টাখানেক আগে শিশুকে ফোন, ট্যাব কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে নিষেধ করুন। প্রয়োজনে বলে বা বুঝিয়ে শাসন করুন

Advertisement
Advertisement

পরামর্শ

যে খাবারগুলো খেলে কমবে পিঠের ব্যথা

Published

on

পিঠে ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজকাল বেশিরভাগ মানুষই পিঠের ব্যথায় ভোগেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং শরীরে পুষ্টির অভাব সব মানুষের সমস্যা বাড়ায়। বিশেষজ্ঞরা পিঠে ব্যথা উপশম করতে বিভিন্ন টিপস দেন। ব্যায়াম তার মধ্যে অন্যতম। এটি শুধু পেশিকে শিথিল করে না, শরীরের বিভিন্ন অংশের ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে। চিকিৎসকের পরামর্শ তাই নিয়মিত ব্যায়াম করাটা দরকারি।

তবে ব্যায়ামের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণ করলে ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেলে এই সমস্যা কমানো যায়। এবার দেখা যাক, যে কোন ধরনের খাবার খেলে এই সমস্যা কিছুটা হলেও কমানো যায়।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ : ঘন ঘন পিঠে ব্যথা হলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। বাদাম, আখরোট, চিয়া বীজ, শ্লেষের বীজ এবং মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। রান্নায় সরিষার তেল ও অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।

অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি খাবার : অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি খাবারগুলি ব্যথা কমাতেও সহায়তা করতে পারে। আপনি আপনার রান্নাঘরে এমন অনেক মশলা খুঁজে পেতে পারেন, যা এই ধরনের সমস্যা কমাতে কাজে লাগতে পারে। দারুচিনি, গোলমরিচ এবং আদার মধ্যে এই জাতীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে। হলুদ এমন একটি মশলা যা জয়েন্টের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার : শরীরের প্রোটিনের অভাব প্রায়ই ব্যথা সৃষ্টি করে, তাই আপনাকে আপনার ডায়েটে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কোমরের ব্যথা কম করতে ডিম খাওয়া যেতে পারে।

Advertisement

সবুজ শাকসবজি : ফুলকপি, ব্রকোলি, পালং শাক ও বাঁধাকপির মতো সবুজ শাকসবজিও খেতে পারেন। এগুলিতে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে কম থাকে। এগুলিতে সালফোরাফেন নামে একটি যৌগ রয়েছে যা ব্যথা উপশমকারী হিসাবে কাজ করে। এগুলো পিঠে ব্যথার জন্য উপযোগী।

মূল জাতীয় সবজি : ব্যথা কমাতে বিটরুট, গাজর সহ মূল জাতীয় সবজিও খেতে পারেন, এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ব্যথা উপশমে সহায়তা করে। এগুলি নিয়মিত খেলে কোমরের ব্যথা কমে যেতে পারে।

তাজা ফল : ব্যথা উপশম ছাড়াও, আপনার স্বাস্থ্যের ভালোর জন্য প্রতিদিন তাজা ফল খান। আনারস, আপেল, চেরি, বেরি, সাইট্রাস ফল, আঙুর ইত্যাদি আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

প্রচণ্ড গরমে সুস্থ থাকার উপায়

Published

on

গরমে অতিষ্ঠ জীবনমান। দিনের বেলায় সূর্যের প্রখর তাপে হাঁসফাঁস অবস্থা। রাতেও শান্তি নেই! ঘুমাতে গেলে মনে হয় ফ্যানের বাতাস গরম হলকা ছাড়ছে। সব মিলিয়ে এই গরমে অতিষ্ঠ জীবন। এখন সবার একটাই চিন্তা কীভাবে এই আবহাওয়ায় ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ড গরমে সুস্থ থাকার উপায় নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা।

গরমে কী কী স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে থাকে?

প্রচণ্ড গরমের সময় সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে ক্লান্তি বোধ করা, হিট স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেন স্ট্রোক অন্যতম। এছাড়াও এই সময়ে কিডনি ও ফুসফুসের রোগীদের শারীরিক অবস্থা ক্রমান্বয়ে অবনতির দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। গরমে যারা বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের মধ্যে আছেন ৬৫ বছরের বেশি বয়সী প্রবীণ ব্যক্তি, শিশু-কিশোর, গর্ভবতী নারী ও দীর্ঘস্থায়ী রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা।

গরমে সুস্থ থাকতে এই পরামর্শগুলো মেনে চলুন-

১. সম্ভব হলে বাসায় এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। ইলেকট্রিক বিল কমাতে একই সময়ে এসি ও ফ্যান ব্যবহার করুন। এসির তাপমাত্রা ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখলে রুম দ্রুত ঠাণ্ডা হবে এবং এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের খরচ কমে আসবে।

Advertisement

২. কাজের ফাঁকে কিছুটা আরাম পেতে একটি স্প্রে বোতলে পানি নিয়ে মুখে স্প্রে করুন অথবা ভেজা স্পঞ্জ ব্যবহার করে মুখ ও হাত ভিজিয়ে নিন।

৩. গরম পানিতে গোসল না করে ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করুন ।

৪. সবসময় হালকা রংয়ের ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। সিনথেটিক কাপড়ের পোশাক এড়িয়ে চলুন এবং সুতি, লিলেন ইত্যাদি কাপড়ের পোশাক বেছে নিন।

৫. আপনার ঘরকে শীতল করার জন্য তাপ নিরোধক কোটিং দেয়ালে দিতে পারেন, বাইরের জানালায় খড়খড়ি বা ভারী পর্দা দিয়ে ঢেকে দিতে পারেন এবং বাড়িতে ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন।

গরমে সুস্থ থাকতে সতর্ক থাকুন

Advertisement

প্রচণ্ড গরমের সময় বাসায় থাকাই সবচেয়ে ভালো। বিশেষ করে দুপুরবেলায় রোদের তাপ বেশি থাকে বলে এ সময় বাইরে গেলে হিট স্ট্রোক হতে পারে। পরামর্শ থাকবে, অপ্রয়োজনীয় আউটিং বাতিল করুন বা পুনঃনির্ধারণ করুন। এছাড়াও প্রয়োজনীয় খাবার, পানি ও ওষুধ মজুদ রাখুন, যাতে আপনাকে গরমে বারবার বাইরে যেতে না হয়। বাইরে যাওয়ার আগে অবশ্যই আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে নিন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

অফিসের কাজে মনোযোগ বাড়াবেন যেভাবে

Published

on

যেকোনো কাজে সফলতা অর্জন করতে চাইলে সেই কাজে আপনার পুরোপুরি মনোযোগ দিতে হবে। তাই আপনি কোনো কাজ নিখুঁতভাবে করতে চাইলে সবার আগে সবটুকু মনোযোগ সেই কাজে দিতে হবে। সবার আগে আপনার মাইন্ড ফোকাস করে গোল সেট করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করতে চাইলে এই ব্যাপারটা কোনোভাবেই ইগনোর করা যাবে না! এর জন্য আপনি কিছু টিপস অনুসরণ করতে পারেন। মাইন্ড ফোকাস করে কাজে মনোযোগী হতে ৭টি কার্যকরী টিপস নিয়ে আজকের এই ফিচার।

মাইন্ড ফোকাস করে মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন তো?

কোনো কাজ দীর্ঘক্ষণ ধরে করলে মনোযোগ হারিয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক বিষয়! কিন্তু অফিস, ক্লাশ, পারসোনাল লাইফ সবক্ষেত্রেই কিন্তু আপনাকে মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতে হবে। তবে আপনি যদি কাজে ফোকাসড হতে চান কিংবা ইম্প্রুভমেন্ট আনতে চান তবে আপনার মেন্টাল ফোকাসের বর্তমান অবস্থা শুরুতেই অ্যাসেসমেন্ট করে নিতে হবে।

এ জন্য আপনাকে-

#আপনার কাজ সম্পর্কে সবসময় অ্যালার্ট থাকেন

Advertisement

#আপনি কাজ শুরু করার পূর্বে একটি টার্গেট সেট করে থাকেন

#আপনার কাজকে কয়েকটি ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করেন

#আপনি কাজের ফাঁকে ছোট বিরতি নেন এবং পুনরায় কাজে ফিরে যান

মনোযোগ দিয়ে কাজ

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর উপায়

Advertisement

১. কাজ শুরু করার আগে নিজের মস্তিস্ককে তৈরি করে নিন

যেকোনো কাজ শুরু করার আগে আপনার মস্তিস্ককে প্রস্তুত করে নিতে হবে। কীভাবে করবেন, ভেবে পাচ্ছেন না? এক্ষেত্রে আপনার কমফোর্ট লাগে এরকম একটি পজিশনে বসে পড়ুন। এবার গভীরভাবে নিঃশ্বাস নিন যাতে করে আপনার নিঃশ্বাস পাকস্থলি পর্যন্ত পৌঁছায়। ২ মিনিট এই প্রসেসটি ফলো করুন। আপনার শরীর ও মনকে এভাবেই কাজ শুরু করার পূর্বে শান্ত করে নিন।

২. মোবাইল ফোন কিছু সময়ের জন্য দূরে রাখুন

শুনতে অবাক লাগলেও সত্যি যে আপনার মোবাইল ফোনটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার কাজে ফোকাস আনতে সবচেয়ে বেশি বাঁধা দেয়। জার্নাল অফ বিহেভিয়ারাল অ্যাডিকশনের সাম্প্রতিক একটি স্ট্যাডিতে প্রকাশিত হয়েছে যে, আপনি যখন কোনো কাজ করেন ঐ মুহূর্তে কাজ করার পাশাপাশি আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করে থাকেন তবে আপনার কাজের প্রতি মনোযোগ অনেকটাই কমে যায়। তাই গুরুত্বপূর্ণ কাজ শুরু করার পূর্বে যখন মেন্টালি প্রস্তুতি নিচ্ছেন, ঐ সময় ব্যক্তিগত ফোনটি কিছু সময়ের জন্য দূরে রাখুন।

৩. ক্ষুধার্ত অবস্থায় কাজ শুরু করবেন না

Advertisement

খাবার খেয়ে কাজে বসবেন, পেটে ক্ষুধা থাকলে আপনি কখনোই কোনো কাজে মনোনিবেশ করতে পারবেন না। এছাড়াও, কাজের মধ্যে ব্রেক নিয়ে নাস্তা করে নিতে পারেন। চা-কফি, ফ্রেশ জুস, বাদাম, কুকিজ এগুলো কাজের ফাঁকে খেতে পারেন। এতে এনার্জি পাবেন, মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতেও সুবিধা হবে।

৪. কমফোর্ট জোন তৈরি করে নিন

আপনার কাজ শুরু করার পূর্বে রুমের টেম্পারেচার আপনার কমফোর্টেবল লেভেল অনুযায়ী সেট করে নিন। এছাড়াও আরামদায়ক জামা কাপড় পরিধান করুন। চাইলে রুমে এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করতে পারেন। আপনার বসার চেয়ারটি আরামদায়ক কিনা চেক করে নিন।

৫. আপনার ওয়ার্কস্পেস পরিচ্ছন্ন রাখুন ও লিস্ট তৈরি করুন

আপনি যে ডেস্কে কিংবা যে স্থানে কাজ করতে বসবেন, ঐ জায়গাটি সবসময় কাজ শুরু করার পূর্বে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে নিন। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকলে সরিয়ে ফেলুন। কাজের সুবিধার্থে একটি টু-ডু লিস্ট তৈরি করে সেটি পাশেই রাখতে পারেন। ডেস্কে ড্রয়ার থাকলে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো গুছিয়ে রাখুন। কাজের ফাঁকে আপনার তৈরিকৃত রিমাইন্ডার কিংবা টু-ডু লিস্টে চোখ বুলিয়ে নিন। দেখবেন, কাজের প্রতি অনেকটাই ফোকাস বৃদ্ধি পাবে এবং আগ্রহ জাগবে!

Advertisement

৬. প্রয়োজনে ওয়াশরুম ব্যবহার করুন

কাজের ফাঁকে ওয়াশরুমে যাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে বিলম্ব না করে অবশ্যই যাবেন। কারণ আপনি যদি দরকারে ওয়াশরুমে না যান, তবে শারীরিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। আর মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতেও অসুবিধা হয়।

৭. নিজেকে মোটিভেট করুন

নিজেকে একটু সময় দিন, সেলফ মোটিভেশন-ই পারে যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাতে। আপনার চারপাশে এমন কিছু বিষয় আছে যা আপনার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। সেই জিনিসগুলো কিংবা বিষয়গুলো থেকে দূরে থাকার ট্রাই করুন। ‘আমি পারি, আমাকে এই কাজটা নিখুঁতভাবে শেষ করতে হবে’ এই বিষয়টা মনে গেঁথে নিন। মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতে আর অসুবিধা হবে না!

বোনাস টিপস

Advertisement

১/ চেষ্টা করবেন কোলাহল মুক্ত, নিরিবিলি স্থানে বসে আপনার কাজ সম্পাদন করার। কিন্তু যদি আশেপাশে মানুষজন থাকে, এরকম পরিবেশ পাওয়া সম্ভব না হয় তবে অবশ্যই আপনার আশেপাশের মানুষকে অবহিত করে রাখবেন যে; আপনি কাজে বসেছেন।

২/ নয়েজ ক্যান্সেলিং হেডফোন ব্যবহার করতে পারেন, এতে আশেপাশের সাউন্ডে আপনার মাইন্ড ডাইভার্ট হবে না।

৩/ আপনার মনোযোগ বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সময়ের জন্য ক্ল্যাসিক্যাল গান শুনতে পারেন। সফট সাউন্ড ট্র্যাক শুনলে মনে প্রশান্তি আসে, স্ট্রেস কিছুটা হলেও কমে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত