Connect with us

বাংলাদেশ

৭ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার আসন বিন্যাস প্রকাশ

Published

on

সমন্বিত সাত ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার পদের (২০১৮ সাল ভিত্তিক) নিয়োগ পরীক্ষার কেন্দ্র ও আসন বিন্যাস প্রকাশ করেছে ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি (বিএসসি)। আগামী ৫ ডিসেম্বর ৬৭টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। 

সোমবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে সাত ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার পদের আসন বিন্যাস প্রকাশ করা হয়।

প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকার ৬৭ কেন্দ্রে এক লাখ ৪০ হাজার ১৫৫ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেবেন। ৭৭১ পদে নিয়োগ পেতে ৫ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার পরীক্ষা দেবেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। এক ঘণ্টার পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে।

এই সাত ব্যাংক হলো– সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, জনতা ব্যাংক লিমিটেড, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন ও ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন বাংলাদেশ ও কর্মসংস্থান ব্যাংক।

এর আগে গত ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক ও ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যসচিব আরিফ হোসেন খান বলেন, সাত ব্যাংকের ৭৭১ সিনিয়র অফিসার পদে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেয়া হবে। রাজধানীর ৬৫-৭০টি কেন্দ্রে নেয়া হবে। প্রবেশপত্রে বলা আছে মাস্ক ছাড়া ঢুকতে দেয়া হবে না। এ ছাড়া পরীক্ষাকেন্দ্রে হুড়োহুড়ি করে ঢুকতে দেয়া হবে না। প্রার্থীদের দূরত্ব বজায় রেখে সারিবদ্ধভাবে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। এ ছাড়া বড় বেঞ্চে দুই পাশে দুজন ও ছোট বেঞ্চে একজনকে বসতে দেয়া হবে।

Advertisement

নাম ও শূন্য পদের সংখ্যা
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড-২৬৪টি

জনতা ব্যাংক লিমিটেড-১৩৯টি

রূপালী ব্যাংক লিমিটেড-২১১টি

রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক-১১৩টি

বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন-০৮টি

Advertisement

ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ-৩০টি

কর্মসংস্থান ব্যাংক-০৬টি

সমন্বিতভাবে এই সাত ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৭৭১ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে।

এস

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

আদালতের রায় আদালত হয়েই সমাধান করতে হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

সরকারি চাকরিতে কোটা সরকার বাতিল করেছিল, আদালত বহাল রেখেছেন। কোটা নিয়ে আন্দোলন আদালতবিরোধী। আদালতের রায় আদালত হয়েই সমাধান করতে হবে। বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) প্রেসক্লাবে ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারসাম্যর পররাষ্ট্রনীতি ও বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নয়ন’ বিষয়ে আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যয় নিয়ে শিক্ষকদের আন্দোলন শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে। পেনশন ব্যবস্থা সবার জন্য করা হয়েছে।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ভারত বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। ভারতের পণ্য বাংলাদেশের ভুখণ্ড ব্যবহার করছে এতে বাংলাদেশেরও উপকার হচ্ছে। ট্যারিফ পাচ্ছে। ভারতের সহযোগিতায় রেল ও সড়ক পথের উন্নয়ন হচ্ছে।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি হাইকোর্ট মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে সরকারের পরিপত্র অবৈধ বলে রায় দিয়েছেন। এ নিয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে পেনশন স্কিম প্রত্যয় চালু করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন। ১ জুলাই থেকে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি চলছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

জামিনের মেয়াদ বেড়েছে ড. ইউনূসের

Published

on

ড.-ইউনূস

শ্রমআইনের মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়িয়েছেন আদালত। আদেশ অনুযায়ী ১৪ আগস্ট পর্যন্ত তার জামিন মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) আপিল ট্রাইব্যুনাল মেয়াদ বাড়ানোর এ আদেশ দেন।

এর আগে গেলো ২৩ মে শ্রমআইন লঙ্ঘনের মামলায় ছয় মাসের দণ্ড পাওয়া নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার শীর্ষ কর্মকর্তার জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়। কাকরাইলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে চারজনের জামিন ৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে গেলো ১ জানুয়ারি রায় দেয় ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত।

সাজাপ্রাপ্ত অপর তিনজন হলেন— গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান। পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে গেলো ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন ইউনূসসহ চারজন। শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল ওই আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে এবং তৃতীয় শ্রম আদালতের দেয়া রায় ৩ মার্চ পর্যন্ত স্থগিত করে চারজনকে জামিন দেয়। ৩ মার্চ ফের শুনানি শেষে জামিনের সময় পরবর্তী তারিখ ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। ১৬ মার্চ ফের শুনানি শেষে জামিনের মেয়াদ ২৩ মে পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এরপর আবার বাড়িয়ে চার ৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

Advertisement

২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করা হয়। গেলো বছরের ৬ জুন মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। গেলো বছরের ২২ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়, যা শেষ হয় ৯ নভেম্বর। গেলো ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ‘শ্রমআইন ২০০৬ ও শ্রমবিধিমালা ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক বা কর্মচারীদের শিক্ষানবিশকাল পার হলেও তাদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক বা কর্মচারীদের মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি, ছুটি নগদায়ন ও ছুটির বিপরীতে নগদ অর্থ দেয়া হয়নি। গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। লভ্যাংশের ৫ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন অনুযায়ী গঠিত বিলে জমা দেয়া হয়নি।’

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

৩৫০ জন এমপিকে মানসিক স্বাস্থ্যের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে: পলক

Published

on

এমপি

স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করার সুযোগ আছে একজন সংসদ সদস্যের। তাই ৩৫০ জন এমপির জন্য যদি একটা প্রশিক্ষণ সেশন আয়োজন করা যায়, তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা যে কাজ করছি, তা আরও সহজ ও দ্রুত হবে। দেখা যাবে, এমপিরা যেখানে যাবেন, মেন্টাল হেলথ নিয়ে কিছু কথা বলবেন। তার নিজেরও সচেতনতা তৈরি হবে, জনগণের মধ্যেও তা ছড়িয়ে যাবে। বললেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে অনুষ্ঠিত ‘আইসিটি অ্যান্ড মেন্টাল হেলথ’ গোলটেবিল আলোচনায় এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। তথ্য ও যোগাযোগ অধিদপ্তরের আওতাধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি), ইউএনডিপি বাংলাদেশ এবং ‘মনের বন্ধু’ এ আলোচনার আয়োজন করে।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘মানসিক স্বাস্থ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা নিয়ে রাজনীতিবিদদের নিয়েও প্রশিক্ষণ সেশন করা জরুরি। এটা তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক করার জন্য নয়। তাদের সচেতন করার জন্য। তারা যেহেতু জনপ্রতিনিধি, তারা যখন যে কথা বলবেন, সেটা মানুষ শুনবে ও গুরুত্ব দেবে।’

তিনি বলেন, আজ দেশের ৫০ লাখ মানুষ অনলাইন জুয়ায় আসক্ত। আমার নিজের নির্বাচনী এলাকা সিংড়ার একজন আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে জুয়ায় আসক্ত হয়ে পড়ে। টাকা হারতে হারতে এতটা ঋণগ্রস্ত হয়েছে যে, সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। আমি তার বাড়িতে গেলাম তার বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানের কান্না, আহাজারি দেখে এলাম। এর জন্য দায়ী কে? অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া।

তিনি আরও বলেন, ‘ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স, ইমো, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আজকের সমাজে প্রধান অপরাধী। তাদের নিজ দায়িত্ব আগে বোঝাতে হবে। তারপর তাদের টেবিলে আনতে হবে। তারা শুধু ব্যবসার জন্য আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণদের বিভ্রান্ত করছে। এটা কখনোই কোনো দায়িত্বশীল সরকার মেনে নিতে পারে না। মানবাধিকার সংস্থাও মেনে নেবে না। তাদের অ্যালগারিদম যেভাবে কাজ করছে, তা স্পষ্ট ক্রাইম। তাদের এ ধরনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে এখনই সোচ্চার হতে হবে।’

Advertisement

আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন ‘মনের বন্ধু’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী তৌহিদা শিরোপা। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আইসিটি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. বুশরা বিনতে আলম, ইউএনডিপির সিনিয়র গভর্ন্যান্স স্পেশালিস্ট শিলা তাসনিম হক, পিটিআইবির প্রোজেক্ট ম্যানেজার রবার্ট স্টোয়েলমান, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দীন আহমদ প্রমুখ।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত