Connect with us

জাতীয়

বিদেশি নাগরিকরা ১৩০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছেন : অর্থমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

ডলার

বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকদের বছরে আয় সংশ্লিষ্ট তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সংরক্ষিত নেই। গেলো বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা তাদের আয় থেকে ১৩০.৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ নিজ দেশে নিয়ে গেছেন। বললেন জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

সোমবার (২৪ জুন) সংসদে ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল কাদের আজাদের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান তিনি। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

অর্থমন্ত্রী জানান, ভারতের নাগরিকরা ৫০.৬০ মিলিয়ন ডলার, চীনের নাগরিকরা ১৪.৫৬ মিলিয়ন ডলার, শ্রীলঙ্কার নাগরিকরা ১২.৭১ মিলিয়ন ডলার, জাপানের নাগরিকরা ৬.৮৯ মিলিয়ন ডলার, কোরিয়ার নাগরিকরা ৬.২১ মিলিয়ন ডলার, থাইল্যান্ডের নাগরিকরা ৫.৩০ মিলিয়ন ডলার, যুক্তরাজ্যের নাগরিকরা ৩.৫৯ মিলিয়ন ডলার, পাকিস্তানের নাগরিকরা ৩.২৪ মিলিয়ন ডলার, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা ৩.১৭ মিলিয়ন ডলার, মালয়েশিয়ার নাগরিকরা ২.৪০ মিলিয়ন ডলার ও এর বাইরে অন্যান্য দেশের নাগরিকরা ২১.৯২ মিলিয়ন ডলার নিজ দেশে নিয়ে গেছেন।

এমপি আব্দুল লতিফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অর্থ মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। মূল্যস্ফীতির চলমান সংকটের মূলে যে কারণগুলো রয়েছে তা হলো বৈশ্বিক পণ্য বাজারে সরবরাহে অনিশ্চয়তা, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়া এবং দেশের বাজারে সরবরাহ শৃঙ্খলে ত্রুটি। অর্থনৈতিক এ সংকট কাটিয়ে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে।

কেএস/

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

কোরিয়া এখন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সহযোগী : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

কোরিয়া বাংলাদেশের এক অসাধারণ উন্নয়ন ও বিনিয়োগ অংশীদার হয়ে উঠেছে। এ দেশটি এখন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সহযোগী। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কোরিয়ার এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংক এর চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউন, হি সুং প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় সংসদ ভবনস্থ কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ বি এম সরওয়ার-ই-আলম সরকার সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোরিয়ান সরকারের প্রতি তাদের সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, যা বছরে প্রায় ৩০০-৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।

শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে কালুরঘাট পয়েন্টে কর্ণফুলী নদীর উপর রেল-কাম-রোড ব্রিজ নির্মান প্রকল্পে অর্থায়নের চুক্তিতে স্বাক্ষর করার জন্য ইউনকে ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, সেতুটি চট্টগ্রাম শহরের যানজট সমস্যার সমাধান করবে এবং দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া এবং বিশেষ করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য মাতারবাড়ি (সোনাদিয়া) গভীর সমুদ্র বন্দরের জন্য একটি প্রশস্ত করিডোর তৈরি করবে।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পে তাদের রেয়াতি অর্থায়নের জন্য তাদের ধন্যবাদ জানান। তিনি দুইবার তার কোরিয়া  সফরের কথাও স্মরণ করেন।

২০১০ সালে তার সফরের সময় শেখ হাসিনা কোরিয়াকে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গভীরভাবে জড়িত ‘এক বিশেষ বন্ধু’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

কোরিয়া এক্সিম ব্যাংক চেয়ারম্যান ও সিইও ইউন, হি সুং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে সাক্ষাতের সুযোগ দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তার ঢাকা সফর ফলপ্রসূ হওয়ায় অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেন।

বাংলাদেশের চলমান চমকপ্রদ উন্নয়ন যাত্রা দেখে তিনি তার সফরকে সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ বলে মনে করেন।

কোরিয়ান এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও সিইও বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জিডিপি, চলমান উন্নয়নের গতিপথ এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের গুরুত্ব তুলে ধরেন, যা চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস অতিমারি  সত্ত্বেও ভালোভাবে বজায় রয়েছে।

Advertisement

তিনি শেখ হাসিনার দারিদ্র্য হ্রাস এবং ২০২৬ সালের মধ্যে এলডিসি থেকে সম্পূর্ণভাবে উত্তরণের  প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।

ইউন বাংলাদেশে কোরিয়ান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রসারে তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন, যা উভয় দেশের ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি ধারণ করে।

কোরিয়ান প্রতিনিধি দল ইডিসিএফ (ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন ফান্ড) এবং ইডিপিএফ (ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট প্রমোশন ফান্ড) এর অধীনে ২০২৩ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন প্রকল্প ও কর্মসূচিতে অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশকে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।

তারা বাংলাদেশে দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নে সহযোগিতা ও অর্থায়ন সম্প্রসারণেও তাদের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ইউন এই সহযোগিতার পারস্পরিক সুবিধাগুলি তুলে ধরেন। তার মতে  বাংলাদেশে মানব সম্পদ হিসাবে প্রচুর যুবক রয়েছে, অন্যদিকে কোরিয়ায় ক্রমবর্ধমান বয়স্ক জনসংখ্যার কারণে ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।

Advertisement

তিনি আশা প্রকাশ করেন যে উভয় দেশ এই চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে একে অপরের পরিপূরক হতে পারে, যা প্রকৃতপক্ষে  উভয় দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেই সহায়ক হবে।

ইউন বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের আরও উন্নয়ন ও জোরদারে  তার গভীর আগ্রহ প্রকাশ করলে শেখ হাসিনা তা আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেন।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে তার সাথে বৈঠকের কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী ।

তিনি দুই দেশের জনগণের জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের সাথে বিদ্যমান সম্পর্ককে  আরো  বিস্তিৃত ও গভীর করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ বি এম সরওয়ার-ই-আলম সরকার জানান, উভয় পক্ষের পারস্পরিক সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যতের প্রত্যাশায় বৈঠকটি অত্যন্ত ফলপ্রসু  হয়েছে।

Advertisement

বৈঠকে অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, মুখ্য সচিব মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

সেন্ট মার্টিনগামী ট্রলারে পতাকা উঁচুতে বাঁধার নির্দেশ বিজিবি মহাপরিচালকের

Published

on

সেন্ট মার্টিনে যেসব ট্রলার চলাচল করে সেসব ট্রলারকে বাংলাদেশের পতাকা উঁচুতে বেঁধে চলাচল করতে বলেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিজিবির ১০১তম রিক্রুট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী দলের সঙ্গে সংঘর্ষ চলছে। মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) ও বিদ্রোহী দলের মধ্যে নাফ নদীর তীরবর্তী এলাকায় তুমুল যুদ্ধ চলছে। যখন একটি-দুটি দলের মধ্যে যুদ্ধ চলে তখন এর পাশাপাশি এদিক-ওদিক গোলাগুলি হতে পারে। কিছু গোলা এদিক-ওদিক গেছে, কিছু ট্রলারে গেছে। আমরা মিয়ানমারের দুই পক্ষকে জানিয়েছি, আমাদের ট্রলারে পরবর্তীতে যেন কোনো (গুলির) ঘটনা না ঘটে।

তিনি আরও বলেন, আমরা নিশ্চিত করছি, সেন্টমার্টিন যেসব ট্রলার যাবে, সেসব ট্রলার যেন বাংলাদেশের পতাকা উঁচু করে চলাচল করে। সেক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা হবে না।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, যেকোনো মূল্যে দেশের অখণ্ডতা রক্ষা এবং সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষার জন্য বিজিবি বদ্ধপরিকর। সেন্টমার্টিন নিয়ে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে অনেকেই। সেগুলোতে কান দেওয়া যাবে না।

Advertisement

সাবধানতা অবলম্বন করে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বিকল্প পথে কক্সবাজার থেকে জাহাজ, ট্রলার গমনাগমন করছে। শুধুমাত্র ঝুঁকিপূর্ণ যে এলাকা, ওই এলাকা বাদ দিয়ে চলাচলের জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। এরপর থেকে আর কোনো গোলাগুলি হয়নি বলেও জানান বিজিবি মহাপরিচালক।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মেট্রোরেলে প্রতিদিন ৩ লাখ মানুষ যাতায়াত করছেন: কাদের

Published

on

ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জনসাধারণ নিরাপদে স্বাচ্ছন্দ্যে ও স্বল্প সময়ে মেট্রোরেলে যাতায়াতের সুফল ভোগ করছে। চালু হওয়ার পর থেকে মেট্রোরেলের জনপ্রিয়তা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। এখন মেট্রোরেলে প্রতিদিন তিন লাখ মানুষ যাতায়াত করছেন। বলেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নোত্তরে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

রাজধানীতে বাস রুট রেশনালাইজেশন সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশনের (পুনর্বিন্যাস) বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে ভিন্ন ভিন্ন রঙের নয়টি ক্লাস্টার, ২২টি কোম্পানি ও ৪২টি রুটের প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে। এর মাঝে ছয়টি ক্লাস্টার নগর পরিবহন ও তিনটি ক্লাস্টার শহরতলী পরিবহন। ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর ঘাটার চর-কাঁচপুর রুটে পরীক্ষামূলক ঢাকা নগর পরিবহন উদ্বোধন করা হয়। ওই সেবায় বিআরটিসির ৩০টি বাস চলছে। পরবর্তীতে ২০২২ সালের অক্টোবরে ঘাটারচর-স্টাফ কোয়ার্টার ও ঘাটারচর-কমদতলী থানা রুটে নগর পরিবহন চালু করা হয়।

সড়কে শৃঙ্খলা আনতে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জনসাধারণ নিরাপদে স্বাচ্ছন্দ্যে ও স্বল্প সময়ে মেট্রোরেলে যাতায়াতের সুফল ভোগ করছে। প্রতিদিন তিন লাখ মানুষ মেট্রোরেলে যাতায়াত করছেন।

সংরক্ষিত আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিনের এক লিখিত প্রশ্নোত্তরে সেতুমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর থেকে চলতি বছরের ১৯ জুন পর্যন্ত বিভিন্ন যানবাহন থেকে মোট ১ হাজার ৬৩১ কোটি ৮৬ লাখ ৫৩ হাজার ৪৫০ টাকা টোল আদায় করা হয়েছে।

Advertisement

আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরনের এক প্রশ্নোত্তরে সেতুমন্ত্রী বলেন, এক বছরে জুলাই থেকে চলতি মাসের ১৯ তারিখ পর্যন্ত দেশের তিনটি সেতু (যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু, ধলেশ্বরী নদীর ওপর মুক্তারপুর সেতু এবং পদ্মা সেতু) থেকে টোল আদায় হয়েছে মোট এক হাজার ৪৭২ কোটি ৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে পদ্মা সেতু থেকে ৮১১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ৬৪৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর সেতু ১১ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বর্তমানে দেশে ছোট-বড় ৪ হাজার ১৬৬টি সেতু রয়েছে। সেতুগুলো রক্ষণাবেক্ষণে ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত ১ হাজার ৯১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সেতুগুলো রক্ষণাবেক্ষণ খাতে ৩৫৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

বিআরটি প্রকল্পের আওতায় গাজীপুর থেকে এয়ারপোর্ট এলাকা যানজটমুক্ত এবং সুশৃঙ্খল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আনতে ছয়টি স্থানে সাতটি ফ্লাইওভার উন্মুক্ত করা হয়েছে। গাজীপুরের চৌরাস্তায় আরেকটি ফ্লাইওভার আগামী আগস্ট নাগাদ শেষ হবে। গাজীপুর থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত বিআরটি প্রকল্পটি পুরোপুরি শেষ হলে এই সড়কে ট্রাফিকের চাপ কমবে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত