Connect with us

অপরাধ

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

Avatar of author

Published

on

গ্রেপ্তারি

হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামিপক্ষের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক।

তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় করা ধর্ষণ মামলায় আদালত এ পরোয়ানা জারি করেছেন।

কেএস/

Advertisement

অপরাধ

‘হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে টিম’, থানায় জিডি ব্যারিস্টার সুমনের

Published

on

ব্যারিস্টার-সৈয়দ-সায়েদুল-হক-সুমন

আইনজীবী ও সংসদ সদস্য ব্যারিস্টা সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে হত্যার উদ্দেশ্যে তিনদিন ধরে ‘চার থেকে পাঁচজনের একটি টিম’ মাঠে নেমেছে। প্রাণনাশের আশঙ্কায় তিনি রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।

শনিবার (২৯ জুন) রাতে শেরেবাংলা নগর থানায় এ জিডি করেন তিনি।

সাধারণ ডায়েরিতে ব্যারিস্টার সুমন উল্লেখ করেছেন, গেলো ২৭ জুন ঢাকায় অবস্থানকালে রাত আনুমানিক ২টার সময় আমার নির্বাচনী এলাকা চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তার সরকারীর মোবাইল থেকে আমার হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করেন। ফোনে আমাকে জানান, আপনাকে হত্যার জন্য অজ্ঞাতনামা একটি শক্তিশালী মহল গত তিন দিন আগে চার থেকে পাঁচজনের একটি টিম নিয়ে মাঠে নেমেছে। আপনি রাতে বাইরে বের হবেন না এবং সাবধানে থাকবেন।

এ সময় আমি ওসির কাছে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি ওই ব্যক্তির পরিচয় জানাতে অস্বীকার করেন এবং আমাকে সাবধানে থাকার পরামর্শ দেন। এই বিষয়টি জানার পরে আমি মারাত্মকভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

শেরে বাংলা নগর থানার এসআই শরিফুজ্জামান শরীফ ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘তিনি জিডি করেছেন, আমরা তদন্ত করে দেখছি। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

Advertisement

উল্লেখ্য, ব্যারিস্টার সুমন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে বেড়িয়ে ধর্ষণের শিকার নারী, গ্রেপ্তার ৭

Published

on

ধর্ষণ

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক নারী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) খিলক্ষেত থানা পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি কাশেমসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ওই নারী খিলক্ষেত থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) শেখ মুত্তাজুল ইসলাম এসব কথা জানান।

পুলিশ কর্মকর্তার শেখ মুত্তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ওই নারী গতকাল শুক্রবার (২৮ জুন) সন্ধ্যায় তার স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে বের হন। তারা খিলক্ষেত থানা এলাকার ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কের বনরূপা এলাকায় গেলে সেখানে আবুল কাশেম ওরফে সুমন নামের এক ব্যক্তির নেতৃত্বে সাতজনের দল তাদের অপহরণ করে। ভুক্তভোগী নারী ও তার স্বামীকে বনরূপা এলাকার ঝোপঝাড়ের ভেতরে নিয়ে যান দুর্বৃত্তরা। পরে স্বামীর কাছে ৭০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। মুক্তিপণের টাকা আনার জন্য ছেড়ে দিলে তিনি বেরিয়ে এসে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেন।

এসি শেখ মুত্তাজুল ইসলাম আরও বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে বনরূপা এলাকায় যায়। পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে দুর্বৃত্তরা ঝোপঝাড়ের ভেতরে বারবার তাদের অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকেন। ভোর চারটার দিকে পুলিশ সেখান থেকে ভুক্তভোগী নারীকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যান।

পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারী পুলিশকে জানিয়েছেন, চারজন দুর্বৃত্ত তাকে ধর্ষণ করেন। পরে পুলিশ আজ শনিবার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি কাশেমসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।

Advertisement

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে কাশেম জানান, ওই নারীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল; তাকে বিয়ে না করায় পরিকল্পিতভাবে দলবল নিয়ে ওই নারীকে তুলে এনে ধর্ষণ করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

সাইবার অপরাধে ভুক্তভোগীদের ৫৯ শতাংশই নারী : সিক্যাফ

Published

on

দেশে মোট অপরাধের ১১.৮৫ শতাংশ এখন সাইবার অপরাধ। সাইবার অপরাধে আক্রান্তদের মধ্যে ৫৯ শতাংশই নারী। এছাড়াও মোট সাইবার অপরাধের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১.৬৫ শতাংশই হ্যাকিং সংক্রান্ত।

শনিবার (২৯ জুন) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় এ গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরে সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন (সিক্যাফ)

সিক্যাফ জানায়, বর্তমানে ১৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে সাইবার অপরাধে আক্রান্তের হার কমে হয়েছে ১৩.৬৫ শতাংশ। তবে সামাজিক লোক-লজ্জার ট্যাবুতে তা থাকছে অন্তরালেই। তাই গণ-সাইবার স্বাক্ষরতার পাশাপাশি দেশের সাইবার সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে নিজস্ব সাইবার সল্যুশন তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ করা জরুরি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বপ্রণোদিত হয়ে ১৩২ জন ভুক্তভোগীর অভিজ্ঞতা থেকে এ ফলাফল পেয়েছে স্বেচ্ছাসেবী এ সংগঠন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালে দেশে সাইবার জগতে ‘পর্নোগ্রাফি’ অপরাধ বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে। ভুক্তভোগীদের ১১.৩৫ শতাংশ এই অপরাধের শিকার হয়েছেন।

Advertisement

এছাড়াও ভুক্তভোগীদের মধ্যে ৪৭.৭২ শতাংশ সামাজিক মর্যাদাহানী, ৪০.১৫ শতাংশ আর্থিক ক্ষতির শিকার এবং প্রায় সবাই মানসিক যন্ত্রণায় কাতর ছিলেন। এদের মধ্যে মাত্র ১২ শতাংশ আইনের আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ৮১.২৫ শতাংশ সাধারণ ডায়েরি এবং ১৮.৭৫ শতাংশ লিখিত অভিযোগ করেছেন।

প্রসঙ্গত, ‘বাংলাদেশে সাইবার অপরাধপ্রবণতা-২০২৪’ এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: উদীয়মান প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এ সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিক্যাফ উপদেষ্টা প্রকৌশলী মো. মুশফিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির মহাপরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত