Connect with us

ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজ খুলছে আজ

Avatar of author

Published

on

দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ। যদিও ঈদুল আজহা, গ্রীষ্মকালীন ছুটিসহ আগামী ৩ জুলাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। কিন্তু পরে তা কমিয়ে আনা হয়। এ কারণে বুধবার (২৬ জুন) থেকে খুলে দেয়া হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

ছুটি সংক্ষিপ্ত করার কারণ হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুক্তি হলো, পাঠদানের কর্মদিবস বছরব্যাপী কমেছে। এছাড়া শনিবারের বন্ধ পুনর্বহাল করার কারণে কর্মদিবস কমে যাবে। এজন্য গ্রীষ্মের ছুটির এক সপ্তাহ কমানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

তবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি কমেনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শিক্ষাপঞ্জি হিসেবে আগামী ২ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৩ জুলাই যথারীতি শুরু ক্লাস শুরু হবে। একইসঙ্গে এখন থেকে স্কুল-কলেজে সাপ্তাহিক ছুটি শুক্র ও শনিবার দুদিনই বহাল থাকবে।

টিআর/

Advertisement

শিক্ষা

৪৪ দিন দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ

Published

on

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আগামীকাল রোববার (৩০ জুন) শুরু হবে। এই পরীক্ষাকে নকলমুক্ত ও সুষ্ঠু করতে শনিবার (২৯ জুন) থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত ৪৪ দিন দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।

গেলো ৫ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এ-সংক্রান্ত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ তথ্য জানান।

এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি/আলিম/এইচএসসি (বিএম/বিএমটি), এইচএসসি (ভোকেশনাল)/ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। এরমধ্যে ছাত্রসংখ্যা ৭ লাখ ৫০ হাজার ২৮১ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৫০৯ জন। এবার মোট কেন্দ্র ২ হাজার ৭২৫টি ও মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৯ হাজার ৪৬৩টি।

২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ৯১,৪৪৮ জন। মোট প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ২৯৪টি, আর কেন্দ্র বেড়েছে ৬৭টি।

পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ও নকলমুক্ত পরিবেশে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা গ্রহণের লক্ষ্যে ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

Advertisement

এছাড়া পরীক্ষা সুচারুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে কিছু নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে রয়েছে, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্টারে লিখে ওইদিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।

পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেয়া হবে।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না; শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন)।

পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি (যেমন: পরীক্ষার্থী, কক্ষ প্রত্যবেক্ষক (ইনভিজিলেটর), মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, বোর্ডের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পরিদর্শন টিম, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য) ছাড়া অন্য কেউ কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।

এছাড়া বিশেষ সক্ষম (ডিফারেন্টলি অ্যাবল) পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কিছু ব্যবস্থা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

Advertisement

এর মধ্যে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী, সেরিব্রালপালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতিলেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণ পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট বাড়ানো হয়েছে।

প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউনসিন্ড্রম, সেরিব্রালপালসি) পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বাড়ানোসহ শিক্ষক, অভিভাবক বা সাহায্যকারীর বিশেষ সহযোগিতায় পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

বিশ্ববিদ্যালয় খোলা না বন্ধ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত রোববার

Published

on

বাংলাদেশ-বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষক-সমিতি-ফেডারেশন

সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ‌‘প্রত্যয় স্কিম’ প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখা, সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন কার্যকর করার দাবি মেনে না নিলে আগামী ১ জুলাই থেকে লাগাতার কর্মসূচি হিসেবে কর্মবিরতি পালন করবে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। এতে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। ফলে ১ জুলাই থেকে ক্লাসে ফেরা হবে কি-না তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা।

ঈদের ছুটি কাটিয়ে দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হবে ১ জুলাই থেকে। আবার সেদিন থেকেই যদি শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে যান তাহলে ক্লাস হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তাই এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

তবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ-চালু রাখার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের মহাসচিব এবং ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক নিজামুল হক ভূইয়া। তিনি বলেন, আগামী ৩০ তারিখ দুপুর সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের পক্ষ থেকে প্রেস ব্রিফিং করে কর্মবিরতি বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে সেটা জানানো হবে।

তবে বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যেই ‘জল ঘোলা’ করা শুরু হয়েছে। ‘এডুকেশন নিউজ’ নামের একটি পেইজ থেকে করা এক ফেসবুক পোস্টে শিক্ষক কল্যাণ সমিতির বরাত দিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার দেয়া হয়েছে দেখা যায়। ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।

পোস্টে বলা হয়, ‘১ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত দেশের সব পাবলিক ইউনিভার্সিটির ক্লাস এবং পরীক্ষা স্থগিত।’

Advertisement

‘এডুকেশন-নিউজ’,-বাংলাদেশ-বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষক-ফেডারেশন

প্রকাশিত খবরের কনটেক্সট হিসেবে কমেন্টে বলা হয়, ‘সর্বজনীন পেনশন বাতিলের দাবিতে শিক্ষকদের আন্দোলন বহাল থাকবে ১ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত।’

এ বিষয়ে অধ্যাপক নিজামুল হক ভূইয়া বলেন, ভুয়া নিউজ এটা। যাদের বরাতে বলা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ থাকবে সে নামে কোনো সমিতিকে আমরা চিনিই না। এখনো আমাদের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০ মে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। তার ধারাবাহিকতায় ২৬ বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ২৮ মে দুই ঘণ্টা এবং ২৫-২৭ জুন তিনদিন সারা দেশে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। তাছাড়া আগামী ৩০ জুন পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করা হবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ভর্তি -পরীক্ষা

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে কাল

Published

on

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ৩০ জুন রোববার থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। আসন্ন এইচএসসি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ও নকল মুক্ত পরিবেশে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা গ্রহণের লক্ষ্যে ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

এবার ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি/আলিম/এইচএসসি (বিএম/বিএমটি), এইচএসসি(ভোকেশনাল)/ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। এরমধ্যে ছাত্র সংখ্যা ৭ লাখ ৫০ হাজার ২৮১ জন এবং ছাত্রী সংখা ৭ লাখ ৫০৯ জন।

এবার মোট কেন্দ্র ২ হাজার ৭২৫ টি ও মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৯ হাজার ৪৬৩ টি। এবার ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন। এরমধ্যে ছাত্র সংখা ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৬৮০ জন এবং ছাত্রী সংখা ৫ লাখ ৯৪ হাজার ৬০১ জন। মোট কেন্দ্র ১ হাজার ৫৬৬ টি এবং মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৪ হাজার ৮৭০টি।

আলিম পরীক্ষায় এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৮ হাজার ৭৬ জন। এরমধ্যে ছাত্র ৪৭ হাজার ৫৯২ জন এবং ছাত্রী সংখা ৪০ হাজার ৪৮৪ জন। মোট কেন্দ্র ৪৫২ টি এবং মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ২ হাজার ৬৮৫ টি।

এইচএসসি (বিএম/বিএমটি) এইচএসসি (ভোকেশনাল) /ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষা (কারিগরি) বোর্ডে চলতি বছরে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৩৩ জন। এরমধ্যে ছাত্র সংখ্যা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯ জন এবং ছাত্রী সংখ্যা ৬৫ হাজার ৪২৪ জন। মোট কেন্দ্র ৭০৭ টি এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৯০৮ টি।

Advertisement

২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ৯১,৪৪৮ জন। মোট প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ২৯৪ টি, মোট কেন্দ্র বেড়েছে ৬৭ টি।

সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন হতে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট হতে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন হতে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট হতে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে। কারিগরি বোর্ডে তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন শুরু হয়ে ১৮ জুলাই শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৯ জুলাই হতে শুরু হয়ে ৪ আগস্ট শেষ হবে।

বিদেশে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা মোট ২৮১ টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এসব কেন্দ্রের মধ্যে জেদ্দায় ৪৭টি, রিয়াদে ৪৩টি, ত্রিপলীতে ২টি, দোহায় ৬৩টি, আবুধাবীতে ৪৪টি, দুবাইয়ে ২২টি, বাহরাইনে ৩৪টি, সাহাম ওমানে ২৬টি।
পরীক্ষা সূচারুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে কিছু নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এবার এইচএসসি পরীক্ষায় (নিয়মিত,অনিয়মিত,মানোন্নয়ন) ২০২৪ সালের পূনর্বিনাস করা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণনম্বর ও পূর্ণসময়ে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। পরীক্ষা শেষে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হবে।

এরমধ্যে রয়েছে, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীদেরকে অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোন পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিষ্টারে লিখে ওই দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে।

Advertisement

পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট পূর্বে এসএমএস এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্ন পত্রের সেট কোড জানিয়ে দেয়া হবে।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না; শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন)।

পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি (যেমন-পরীক্ষার্থী, কক্ষ প্রত্যবেক্ষক (ইনভিজিলেটর), মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, বোর্ডের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পরিদর্শন টিম, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য) ছাড়া অন্য কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।

এছাড়া বিশেষ সক্ষম ( ডিফারেন্টলি অ্যাবল) পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কিছু ব্যবস্থা করেছে শিক্ষামন্ত্রণালয়।

এর মধ্যে- দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রালপালসি জনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতি লেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণ পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট বাড়ানো হয়েছে।

Advertisement

প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউনসিন্ড্রম,সেরিব্রালপালসি) পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বাড়ানোসহ শিক্ষক, অভিভাবক বা সাহায্যকারীর বিশেষ সহযোগিতায় পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এদিকে, এইচএসসি পরীক্ষা পরীক্ষা একমাস পিছিয়ে দেয়া হয়েছে বলে একটি ভুয়া খবর ছড়িয়ে পড়লে এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ১ জুন এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচার থেকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে যে বিজ্ঞপ্তি ছড়িয়েছে তা সঠিক নয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর তারিখ সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রচারিত হয়েছে, যা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা শাখার ইস্যুকৃত নয়। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে আগামী ৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত