Connect with us

তথ্য-প্রযুক্তি

‘স্মার্ট বাংলাদেশে’ মাথাপিছু আয় হবে সাড়ে ১২ হাজার ডলার

Avatar of author

Published

on

ডলার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ এক দশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে বৈপ্লবিক অগ্রগতি করে দেখিয়েছে। আগামী ১৭ বছরের মধ্যে জ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। যেখানে বাংলাদেশের অর্থনীতি হবে ট্রিলিয়ন ডলারের। মাথাপিছু আয় বেড়ে হবে ১২ হাজার ৫০০ ডলার। আমাদের কমপক্ষে ৫০টি ইউনিকর্ন ও ৫০ বিলিয়ন ডলারের আইসিটি শিল্প থাকবে। বললেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বুধবার (২৬ জুন) গুলশানের এক হোটেলে সরকারের ডিজিটাল রূপান্তর বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (আইটিইউ)।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সরকার, অ্যাকাডেমিয়া, শিল্প, এনজিও, আন্তর্জাতিক এনজিও এবং মিডিয়ার মতো বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, আমরা তাকাবো এমন এক পৃথিবীর দিকে, যেখানে বিজ্ঞান ও কারিগরি জ্ঞানের বিস্ময়কর অগ্রগতির যুগে মানুষের সৃষ্টি ক্ষমতা ও বিরাট সাফল্য আমাদের জন্য এক শঙ্কামুক্ত উন্নত ভবিষ্যৎ গঠনে সক্ষম। পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি থেকে উন্নত ভবিষ্যত ও বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি এবং সংস্থান ভাগ করে নেয়ার ওপর ভিত্তি করে, যাতে সর্বত্র মানুষ একটি শালীন জীবনের ন্যূনতম শর্ত উপভোগ করতে শুরু করতে পারে।

এসময় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

Advertisement

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, আইটিইউয়ের আঞ্চলিক পরিচালক (এশিয়া-প্যাসিফিক) অতসকো ওকোডা, বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ, এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক ও এজেন্সি টু ইনোভেটের প্রধান নির্বাহী মামুনুর রশীদ, বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ প্রমুখ।

কেএস/

Advertisement

অপরাধ

সাইবার অপরাধে ভুক্তভোগীদের ৫৯ শতাংশই নারী : সিক্যাফ

Published

on

দেশে মোট অপরাধের ১১.৮৫ শতাংশ এখন সাইবার অপরাধ। সাইবার অপরাধে আক্রান্তদের মধ্যে ৫৯ শতাংশই নারী। এছাড়াও মোট সাইবার অপরাধের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১.৬৫ শতাংশই হ্যাকিং সংক্রান্ত।

শনিবার (২৯ জুন) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় এ গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরে সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন (সিক্যাফ)

সিক্যাফ জানায়, বর্তমানে ১৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে সাইবার অপরাধে আক্রান্তের হার কমে হয়েছে ১৩.৬৫ শতাংশ। তবে সামাজিক লোক-লজ্জার ট্যাবুতে তা থাকছে অন্তরালেই। তাই গণ-সাইবার স্বাক্ষরতার পাশাপাশি দেশের সাইবার সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে নিজস্ব সাইবার সল্যুশন তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ করা জরুরি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বপ্রণোদিত হয়ে ১৩২ জন ভুক্তভোগীর অভিজ্ঞতা থেকে এ ফলাফল পেয়েছে স্বেচ্ছাসেবী এ সংগঠন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালে দেশে সাইবার জগতে ‘পর্নোগ্রাফি’ অপরাধ বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে। ভুক্তভোগীদের ১১.৩৫ শতাংশ এই অপরাধের শিকার হয়েছেন।

Advertisement

এছাড়াও ভুক্তভোগীদের মধ্যে ৪৭.৭২ শতাংশ সামাজিক মর্যাদাহানী, ৪০.১৫ শতাংশ আর্থিক ক্ষতির শিকার এবং প্রায় সবাই মানসিক যন্ত্রণায় কাতর ছিলেন। এদের মধ্যে মাত্র ১২ শতাংশ আইনের আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ৮১.২৫ শতাংশ সাধারণ ডায়েরি এবং ১৮.৭৫ শতাংশ লিখিত অভিযোগ করেছেন।

প্রসঙ্গত, ‘বাংলাদেশে সাইবার অপরাধপ্রবণতা-২০২৪’ এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: উদীয়মান প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এ সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিক্যাফ উপদেষ্টা প্রকৌশলী মো. মুশফিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির মহাপরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

তথ্য-প্রযুক্তি

ঘূর্ণিঝড়ে ৪৫ জেলার মোবাইল সেবা বিঘ্নিত

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশের ৪৫টি জেলার ৮ হাজার ৪১০টি মোবাইল অপারেটর সাইট অচল হয়ে পড়েছে। এর ফলে উপকূলীয় বিভিন্ন অঞ্চলের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে।

সোমবার (২৭ মে) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর মহাপরিচালক (ইঅ্যান্ডও) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিটিআরসি মহাপরিচালক জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর প্রভাবে উপকূলসহ বিভিন্ন জেলাতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় মোবাইল অপারেটরদের সাইটগুলো থেকে দুর্যোগকবলিত এলাকায় টেলিযোগাযোগ সেবা ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে জরুরি উদ্ধার কার্যক্রমের ক্ষেত্রে জনসাধারণের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ সম্ভব হবে না।

প্রসঙ্গত, দুর্যোগ জরুরি সেবা হিসেবে নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করতে উপকূলীয় জেলাসহ সব জেলায় বিদ্যুৎ প্রবাহ করে এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ পুনঃস্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করেছেন বিটিআরসি মহাপরিচালক।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

তথ্য-প্রযুক্তি

বন্ধ হচ্ছে না ২৮ হাজার মোবাইল সেট: পলক

Published

on

পলক

২৮ হাজার মোবাইল সেট বন্ধ করে দেয়া হবে তথ্যটি সঠিক নয়। আমাদের এ ধরনের কোন পরিকল্পনাও নেই। জানালেন ডাক ও টেলি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিথ্যা, অপপ্রচার ও গুজব প্রতিরোধে এমপি-মন্ত্রীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাইটগুলো ভেরিফিকেশন প্রয়োজন। তবে কেউ চাইলে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করা হবে। গ্রাহক সেবা সঠিকভাবে দিতে না পারলে, লাইসেন্স গাইডলাইনে যেসব সাজার বিধান আছে, তা মোবাইল কোম্পানিগুলোর ওপর প্রয়োগ করা হবে।

জুনায়েদ আহমেদ পলক জানান, দেশে বর্তমানে ১৭টি কারখানায় মোট চাহিদার ৯৭ শতাংশ মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদিত হচ্ছে। দেশে মোবাইল গ্রাহক ১৯ কোটি ১৩ লাখের বেশি। ইন্টারনেট গ্রাহক ১৩ কোটি ৩৫ লাখ।

তিনি আরও জানান, আগামী ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিজিটাল উদ্ভাবন: টেকসই উন্নয়ন।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত