Connect with us

টুকিটাকি

লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…

Avatar of author

Published

on

নিয়মিত ক্যাসিনোতে যেতেন, লটারি খেলতেন তিনি। প্রতিদিনই বিভিন্ন অঙ্কের টাকা বাজি ধরেন। কোন দিন জিতলেও, হেরে যেতেন মাঝে মধ্যে। তবে ২২ জুনের দিনটা ছিল তার জীবন বদলে দেয়ার মতো। এদিন এক লটারিতে তিনি ৩৭ কোটি ৬৮ লাখ টাকার মালিক বনে যান। তবে এই খুশি বেশি স্থায়ী হলো না।যখন পরম আনন্দে তিনি যখন হাওয়ায় ভাসছিলেন তখনই হার্ট অ্যাটাক করে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। কেউ বলছেন তিনি মারা গেছেন। আবার কেউ বলছেন এত বড় ধকল সামলে তিনি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন।

এনডিটিভির খবর অনুযায়ী ঘটনাটি সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডস ক্যাসিনোতে এই ঘটনা ঘটেছে। তবে জ্যাকপট (সবচেয়ে বড় পুরস্কার) জয়ী ওই ব্যক্তির নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।

ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে ক্যাসিনোর কর্মীরা তার সহায়তায় এগিয়ে আসেন। তাকে দেরি না করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এখন তিনি হার্ট অ্যাটাক থেকে সুস্থ হয়ে উঠছেন।

এদিকে ওই ব্যক্তি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন বলে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যদিও ক্যাসিনো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, তিনি বেছে আছেন এবং সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

জেএইচ

Advertisement
Advertisement

টুকিটাকি

প্রকাশ্যে দলবল নিয়ে স্ত্রীকে পেটালেন স্বামী, দাঁড়িয়ে দেখলেন প্রতিবেশীরা

Published

on

বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহে এক মহিলাকে রাস্তার বের করে লাঠি দিয়ে পেটানোর অভিযোগ উঠল এক দল লোকের বিরুদ্ধে। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে ভরতের মেঘালয়ের পশ্চিম গারো হিলসের ডেডেংরে এলাকায়।

পুলিশ জানায়, এক মহিলাকে মারধরের খবর পান তারা। তার পরই তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়।

স্থানীয় জানান, স্ত্রীর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে এই সন্দেহে ওই মহিলাকে লাঠি দিয়ে মারধর করেন তার স্বামী। এই ঘটনায় আরও কয়েক জন জড়িত রয়েছেন। তারাও মহিলাকে মারধর করেছেন বলে অভিযোগ। মহিলাকে মারধর করা হলেও প্রতিবেশীরা কেউই তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যাননি। বরং মহিলাকে মারধরের ঘটনা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার ঘটনার ভিডিও করেন। এই ঘটনায় ইতোমধ্যেই পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একটি মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, বাকি অভিযুক্তদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। খুব শীঘ্রই তাঁদের গ্রেফতার করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ঘটনায় শোরগোল পড়তেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি জোরালো হয়েছে।

সুতঙ্গা সাইপুঙের বিধায়ক সান্তা মেরি শেলি বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেন। শুধু তাই-ই নয়, এই মামলার কতটা অগ্রগতি হয়েছে তারও রিপোর্ট চেয়েছেন। বিধায়ক জানিয়েছেন, মহিলাদের উপর যাতে কোনও রকম অন্যায় বা অত্যাচার হলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হয় তা নিয়ে রাজ্যের ১২ জেলার পুলিশ সুপারকে সতর্ক করা হয়েছে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

তীব্র গরমে গলে যাচ্ছে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কনের মূর্তি

Published

on

তীব্র গরমে হাঁসফাঁস বিভিন্ন দেশ। বিশ্বের নানান প্রান্তেই গরমের ভোগান্তি চরমে! তীব্র গরমে কাবু আমেরিকার বহু অংশ। সেখানে ওয়াশিংটন ডিসিতে সেদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কনের মোমের একটি মূর্তি তীব্র তাপমাত্রার জেরে গলতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যেই সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে।

ওয়াশিংটনে আব্রাহাম লিঙ্কনের ৬ ফুটের মোমের মূর্তি হু হু করে গলছে। এমনই দাবি রিপোর্টের। সেই ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। মূর্তির মাথার অংশ গলে গিয়ে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রয়েছে। মোম গলে গিয়ে, মূর্তির মাথার অংশটি পেছন দিকে হেলে গিয়েছে। তাতে পাল্টে গিয়েছে গোটা মূর্তির রূপ। আপাতত সেই মূর্তি সারাইতে ব্যস্ত প্রশাসন। শুধু যে মূর্তির গলার অংশই গলে যেতে দেখা যাচ্ছে, তা নয়, মূর্তির ডান দিকের পায়ের অংশও গলতে দেখা যাচ্ছে। ফলে একটি দিকের পায়ের অংশ মূল মূর্তি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সরে যেতে দেখা যাচ্ছে।

ওয়াশিংটন ডিসিতে এখন তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রির আশপাশে। ওয়াশিংটন ডিসির এক এলিমেন্টারি স্কুলের বাইরে এ মূর্তিটি ছিল। ‘কালচারাল ডিসি’ নামের এক সংস্থার দ্বারা এই মূর্তি তৈরি হয়েছে। এই নন প্রফিট অর্গানাইজেন ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে এই মূর্তি ফের ওই জায়গায় আনবে বলে খবর। তার আগে আপাতত বাইরের রোদ থেকে মোমের মূর্তিকে বাঁচাতে, চলছে সারাইয়ের কাজ।

আমেরিকায় ‘ওয়্যাক্স মনুমেন্ট সিরিজের’ অংশ হিসাবে মূর্তিটি তৈরি করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পী স্যান্ডি উইলিয়ামস। এটি ক্যাম্প বারকারের জায়গায় স্থাপন করা হয়েছিল, যেখানে এখন একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ভার্জিনিয়ার স্যান্ডি উইলিয়ামস ওই মূর্তিকে ক্যাম্প বেকারের সাইটে প্রতিস্থাপিত করেন। এককালে এই এলাকা সেদেশের গৃহযুদ্ধের রিফিউজি ক্যাম্প এলাগুলির মধ্যে ছিল অন্যতম।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

যমজ কন্যা হওয়ায় সন্তানদের খুন করলেন বাবা!

Published

on

এ যুগে ছেলে বা মেয়ে সন্তানের মধ্যে কোন পার্থক্য করে দেখা হয় না। সামাজিকভাবে উভয়ের মর্যাদা সমান। কর্ম ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠায় কেউ কারও থেকে কম না। কিন্তু আজও জন্মের পর করুণ পরিণতি হয় কন্যা সন্তানদের। ‘অবাঞ্ছিত’ তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেন স্বয়ং জন্মদাতারাই। ফের এরকম এক ঘটনা সাক্ষী হল ভারতের রাজধানী দিল্লি। যমজ কন্যাসন্তানদের খুন করে পুঁতে দেয়ার অভিযোগ উঠল বাবা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে। সোমবার অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জানা গেছে, পূজা সোলাঙ্কি নামে এক তরুণী গেলো ৩০ মে হরিয়ানার রোহতকের একটি হাসপাতালে যমজ কন্যা সন্তানদের জন্ম দিয়েছিলেন। যা মোটেই পছন্দ হয়নি পূজার স্বামী নীরজ ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের। গেলো ১ জুন, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর পূজা তার বাবা-মায়ের বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

পুলিশ জানায়, সেসময় নীরজ এবং তার পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে পৌঁছে বাচ্চাদের নিয়ে যান। পূজাকে অন্য আরেকটি গাড়িতে পাঠিয়ে দেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই নীরজ মাঝপথে রাস্তা পরিবর্তন করে অন্য দিকে চলে যান। এর পর পূজার ভাই নীরজের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। পরে পূজার বাড়ির লোকজন জানতে পারেন উত্তর দিল্লির সুলতানপুরী এলাকায় নিয়ে গিয়ে নীরজ ও তার পরিবারের লোকজন দুধের দুই শিশুকে খুন করে পুঁতে দিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তারা অভিযোগ দায়ের করেন পুলিশে। কিন্তু ঘটনার পরই পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা।

পূজার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে দিল্লি পুলিশ। সাতটি দলে ভাগ হয়ে চলছে তল্লাশি। অবশেষে সোমবার নীরজের বাবাকে গ্রেপ্তার করা হলেও পলাতক নীরজ, তার মা ও কাকা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত