Connect with us

বিএনপি

নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ চলছে

Avatar of author

Published

on

রাজধানীর নয়াপল্টনে সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপির নেতা–কর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেছেন। ইতিমধ্যেই নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কয়েক হাজার নেতা–কর্মী জড়ো হয়েছেন। সকালের দিকে ঝুম বৃষ্টি উপেক্ষা করেই সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন তারা। সমাবেশ ঘিরে সতর্ক অবস্থায় আছে পুলিশ।

শনিবার (২৯ জুন) বেলা দুইটায় আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশ মঞ্চে দলটির শীর্ষ নেতারা উপস্থিত আছেন। এতে সভাপতিত্ব করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

বিএনপির কার্যালয়কে পেছনে রেখে সমাবেশের মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ, নিতাই রায় চৌধুরী ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নাল উদ্দিন ফারুক, কেন্দ্রীয় নেতা শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ বিএনপি’র কেন্দ্রীয় ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত হয়েছেন।

পুরানা পল্টন, বিজয় নগর, ফকিরাফুল ও আরামবাগ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ঢাকা মহানগরসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলার বিএনপির নেতা–কর্মীরা রাস্তার পাশে, বিভিন্ন ভবনের সামনে জড়ো হচ্ছেন। সেখান থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে তারা সমাবেশে যোগ দেবেন। দলের পক্ষ থেকে কড়া নির্দেশনা দেয়ায় সমাবেশে আসা নেতাকর্মীরা তাদের ব্যানার-ফেস্টুনে জিয়া পরিবারের সদস্যদের বাইরে অন্য কারও ছবি যোগ করেননি।

উল্লেখ্য, প্রায় আট মাস পর দলীয় প্রধান খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপি নতুন করে কর্মসূচি শুরু করল। সমাবেশ মঞ্চ থেকে বিএনপির নেতা–কর্মীদের শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে অংশ নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন।

Advertisement

এএম/

Advertisement

বিএনপি

দেশকে পরনির্ভরশীল করে তুলতে চক্রান্ত করছে সরকার: মির্জা ফখরুল

Published

on

মির্জা-ফখরুল

বাংলাদেশকে পরনির্ভরশীল করে তোলার জন্য চক্রান্ত করছে সরকার। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর শেরে বাংলা নগরস্থ জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ভারতের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তিতে বাংলাদেশের কোনো লাভ হয়নি। তিস্তাসহ অন্যান্য নদীর পানির হিস্যা পায়নি, দেশে সীমান্ত হত্যা বন্ধ হচ্ছে না।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে এখন ফ্যাসিবাদ সরকার ব্যবস্থা চলছে। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা চেপে বসেছে। শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগ দেশের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠান নষ্ট করেছে, দেশের মানুষ বিচার পায় না। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অত্যন্ত কষ্টে আছে, আইনের শাসন নেই।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এই সরকারের অধীনে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আমাদের আইনজীবীরা এখন এসেছে আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করার জন্য, এছাড়াও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করবে তারা।

Advertisement

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ায় ফোরামের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন মাজার জিয়ারতের এ আয়োজন করেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে

Published

on

খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ধীরে-ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। ম্যাডাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন। বললেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

রোববার (৩০ ‍জুন) বেলা সোয়া ১১টার দিকে ডা. জাহিদ এসব কথা বলেন।

ডা. জাহিদ বলেন, ম্যাডামকে যে অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলাম, এখন তার চাইতে ভালো আছেন। এখন উনার অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।

বিএনপির নেতারা দাবি করে আসছেন, বাংলাদেশে খালেদা জিয়ার সম্পূর্ণ চিকিৎসা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে মূলত তার রোগগুলো যেন বেড়ে না যায়, সেইগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ম্যাডামকে উন্নত চিকিৎসা দিতে হলে বিদেশে উন্নত সেন্টারে নিতে হবে। যেখানে একসঙ্গে অনেকগুলো রোগের চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।

গেলো ২৩ জুন খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়নে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা চলছে।

Advertisement

এর আগে ২১ জুন মধ্যরাতে খালেদা জিয়ার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে রাজধানীর বসুন্ধরায় এভার কেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সেখানে তার চিকিৎসা চলছে।

গেলো বছরের ২৭ অক্টোবর লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা ৩ জন চিকিৎসক।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস, হৃদরোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন বলেও বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

র‍্যাব-পুলিশ সরে গেলে সরকারের অপমৃত্যু ঘটবে: রিজভী

Published

on

অপমৃত্যু

র‍্যাব-পুলিশ সরে গেলে এই সরকারের অপমৃত্যু ঘটবে। কয়েক দিন আগে শেখ হাসিনা বলছেন ‘জনগণ থেকে সরে গেলে আমি আর বাঁচবো না’ কিন্তু আগেই তার সরকারের রাজনৈতিক অপমৃত্যু হয়েছে। বললেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার (২৯ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, আপনার (শেখ হাসিনা) সরকারের পতন ঘটবে, রাজপথে লুটোপুটি খাবে।

তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে শেখ হাসিনা ভারত সফরে গিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে ম্যানেজ করতে বিমানে কয়েক কার্টুন ইলিশ নিয়ে গেছেন কিন্তু পারেননি। উল্টো ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়েছেন।

গেলো ৭ জানুয়ারি ও ৩০ ডিসেম্বরের আগের নির্বাচন জায়েজ করতে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) দেশবিরোধী এসব চুক্তি করেছেন। এসব কারণেই খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তাকে চিকিৎসা সেবা থেকেও বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে।

Advertisement

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত