Connect with us

ক্রিকেট

কোহলির পঞ্চাশোর্ধ ইনিংসে ১৭৬ রানে থামলো ভারত

Avatar of author

Published

on

শেষ হলো বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রথম ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ভালো শুরুর পর কিছুটা চাপে পড়েও তা কাটিয়ে ওঠে দলটি। ভিরাট কোহলি ভারতীয় ব্যাটিংয়ের একপ্রান্ত ধরে ছিলেন। মূলত তার ব্যাটে চড়েই পুরো ২০ ওভার খেলে ভারত থামে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৬ রানে।

রোহিত শর্মা ও ভিরাট কোহলি ব্যাট হাতে নেমেই উড়ন্ত শুরু করেন। মার্কো জানসেনের প্রথম ওভারেই আসে ১৫ টি রান। যা যেকোনো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রথম ওভারের জন্য সর্বোচ্চ রান। পরের ওভারে এসেই অবশ্য কেশব মহারাজ পেয়ে যান কাঙ্ক্ষিত দুইটি উইকেট।

ভারত রোহিত, রিশাব পান্ট ও সূর্যকুমার যাদবের উইকেট হারায় পাওয়ারপ্লেতে। কিছুটা চাপ তখন ছিল। তবে এই সময় অক্ষর প্যাটেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতের ‘গিয়ার’ চেপে ধরেন। ওভার বাউন্ডারি নিয়ে আসেন, রান বের করার চেষ্টা করেন নিশ্চিত সব শটে।

কোহলির সাথে ৫৪ বলে ৭২ রানের জুটি গড়েন অক্ষর। সেই জুটি ভাঙে দুর্ভাগ্যজনক রান আউটের মাধ্যমে। যেখানে অক্ষরকে ফিরতে হয় ৩১ বলে ৪৭ রানে। পরের ব্যাটার দুবের সাথে আবারও জুটি গড়েন কোহলি।

এরমধ্যে চলতি টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম ফিফটি পেয়ে যান কোহলি। একটি রেকর্ডও গড়েন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে একাধিক ফিফটি করার রেকর্ড এই ভারতীয় ব্যাটারের হয়ে থাকলো। যেখানে তিনি কুমার সাঙ্গাকারা ও মারলন স্যামুয়েলসের সাথে যোগ দিয়েছেন।

Advertisement

১৯তম ওভারে বল করতে আসেন জানসেন। সেই ওভারের দ্বিতীয় বলে বাউন্ডারি, চতুর্থ বলে ওভার বাউন্ডারি হাঁকান কোহলি। তবে পঞ্চম বলটিতে বড় শট খেলতে গিয়ে লং অনে ক্যাচ হয়ে ফেরেন এই ব্যাটার। যার ইনিংসে ছিল ২ টি ছক্কা এবং ৬ টি চার। ব্যাটে আসে ৫৯ বলে ৭৬ রান।

শেষ ওভারে আনরিখ নরকিয়ার শিকার হয়ে একটি বাউন্ডারির পর ১৬ বলে ২৭ রান করে ফেরেন দুবে। নতুন ব্যাটার জাদেজার উইকেটও পড়ে যায় শেষ বলে। পান্ডিয়া অপরাজিত ছিলেন ২ বলে ৫ রান করে।

দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে কেশব মহারাজ ও আনরিখ নরকিয়া ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন।

 

 

Advertisement
Advertisement

ক্রিকেট

সেই ক্যাচ নিয়ে সূর্যকুমারের অসামান্য অনুভূতি!

Published

on

ছবি; গেটি ইমেজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছে ফাইনালের মতোই। দক্ষিণ আফ্রিকা একরকম সুযোগ তৈরি করে জয়ী দলেই নাম লিখিয়ে ফেলছিল। কিন্তু কিছু ঘটনায় খেলা একেবারে ঘুরে যায় ভারতের দিকে। এরমধ্যে ম্যাচের শেষ ওভারের প্রথম বলে দারুণ এক ক্যাচ নেন সূর্যকুমার যাদব।

যখন শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৬ রান, বল করতে আসেন হার্দিক পান্ডিয়া। স্ট্রাইকে থাকা ডেভিড মিলার ব্যাট চালিয়েছিলেন ঠিকঠাক। কিন্তু বাউন্ডারি লাইন থেকে দুর্দান্ত এক ক্যাচ লুফে নিলেন সূর্যকুমার। মিলারের সেই উইকেটেই ভারত একরকম জয়ের স্বস্তি পেয়ে যায়।

সূর্যকুমারের সেই ক্যাচ নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। প্রশংসায় ভাসছে চারদিক থেকে।

এই ক্যাচ প্রসঙ্গে সূর্যকুমারের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমি আসলেই জানি না আমার মনে তখন কী চলছিল। আমি শুধু দেখছিলাম বিশ্বকাপ উড়ে যাচ্ছে, আমি শুধু তাকে ধরে ফেললাম।’

ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে যেসব সেরা ক্যাচ আছে, সেগুলোর মধ্যে নিঃসন্দেহে সূর্যকুমারের এই ক্যাচটি থাকবে। অনেকে ১৯৮৩ বিশ্বকাপে ভিভ রিচার্ডসের একটি ক্যাচ, যা কপিল দেব নিয়েছিলেন- সেই ক্যাচের কথা স্মরণ করছেন।

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

কোয়ার্টার ‘ক্ল্যাশে’ মুখোমুখি হবে জার্মানি ও স্পেন

Published

on

জমে ওঠা ইউরো ধীরে ধীরে ক্ষীরে পরিণত হচ্ছে। চমক দেওয়া দল জর্জিয়ার যাত্রা থামিয়েছে স্পেন। দুর্দান্ত ধারাবাহিক ফুটবল উপহার দিচ্ছে এই দলটি। শেষ ষোলোর ম্যাচে জর্জিয়াকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে স্পেন। আর তাতে নিশ্চিত হয়েছে কোয়ার্টার ফাইনাল। যেখানে জার্মানির বিপক্ষে লড়বে দলটি।

কোয়ার্টারের এই ম্যাচটিকে ‘হেভি’ হিসেবে ধরা হচ্ছে। স্পেনের মতোই উড়ছে আয়োজক দেশ জার্মানি। রবিবার রাতের ম্যাচে জর্জিয়াকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দিয়েছে স্পেন। যদিও ম্যাচের ১৮ মিনিটের মাথায় রবিন লে নরমান্দের আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়েছিল দলটি।

জর্জিয়া শিবিরে তখন উল্লাস। কিন্তু এই পিছিয়ে পড়ায় আটকানো যায়নি স্পেনকে। বরং আরও চমৎকার ফুটবল খেলে একে একে ৪ গোল উপহার দিয়েছে দর্শকদের। দলটির হয়ে রদ্রি, ফাবিয়ান রুইজ, নিকো উইলিয়ামস ও দানি আলমো গোল করেছেন।

আগামী ৫ জুলাই (শুক্রবার) কোয়ার্টার ফাইনালে, রাত ১০ ঘটিকায় মুখোমুখি হবে স্পেন ও জার্মানি।

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

অবসরের ইচ্ছা ছিল না রোহিতের, পরিস্থিতি বলছিল অন্য কথা

Published

on

ফাইনাল ম্যাচ শেষে টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন ভিরাট কোহলি। একইরকম ঘোষণা এলো রোহিত শর্মার কাছ থেকেও। তিনি আর সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেট খেলবেন না।

এটাই সঠিক সময় ভাবলেন রোহিত। অবসর নেওয়ার ইচ্ছা সেভাবে ছিল না। তবে পরিস্থিতি দেখে বুঝলেন, আর নয়। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটা এখানেই থামিয়ে দেওয়া উচিত। অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জয়ের দিন, এমন মুহূর্ত তো প্রতিদিন আসে না।

সংবাদ সম্মেলনে গিয়ে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন রোহিত। দল হিসেবে শিরোপা তো পেয়েছেন। একজন ব্যাটসম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন ঠিকঠাক। সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। মোট ৮ ইনিংস খেলে করেছেন ২৫৭ রান।

ফর্মটা ঠিকঠাক ছিল। তবুও অবসরের সিদ্ধান্ত কেন, ভারতীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রোহিত বলেন, ‘আমার পরিকল্পনা ছিল না আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরে যাওয়ার। কিন্তু এমন পরিস্থিতি ছিল, ভাবলাম এটাই ঠিকঠাক। বিশ্বকাপ জিতে বিদায় বলার থেকে তো আর ভালো কিছু হতে পারে না। এ কারণেই এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলাম।’

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার পর এই সংস্করণ থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন তিন ভারতীয় ক্রিকেটার। রোহিত ও কোহলির পর এই তালিকায় যুক্ত হয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত