Connect with us

আন্তর্জাতিক

মধ্যপ্রাচ্যে বাজছে নতুন যুদ্ধের দামামা

Avatar of author

Published

on

ইসরাইলে -হামলা

নতুন আরেক যুদ্ধের দামামা বেজে উঠেছে মধ্যপ্রাচ্যে। টানা প্রায় ৯ মাস ধরে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরাইল। আর এই আগ্রাসনের শুরু থেকেই লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।

সম্প্রতি সেই উত্তেজনা চরম আকার নিয়েছে। হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের মধ্যকার এই উত্তেজনার মধ্যেই ৭টি দেশ তাদের নাগরিকদের লেবানন ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। এর মধ্যে লেবাননে অবস্থানরত সৌদি নাগরিকদের অবিলম্বে দেশটি ছাড়তে বলা হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আনাদোলু’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইল এবং লেবাননের সশস্ত্র গ্রুপ হিজবুল্লাহর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ক্রমবর্ধমান আশঙ্কার মধ্যে সাতটি দেশ তাদের নাগরিকদের লেবানন ছেড়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এছাড়া আরও পাঁচটি দেশ তাদের নাগরিকদের এই সময়ে লেবাননে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছে।

বৈরুতের সৌদি দূতাবাস শনিবার (২৯ জুন) লেবাননে অবস্থানরত তার নাগরিকদের ‘অবিলম্বে লেবানিজ ভূখণ্ড ত্যাগ করার’ আহ্বান জানিয়েছে এবং ‘যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে তাদের দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।

Advertisement

অন্যদিকে গেলো শুক্রবার (২৮ জুন) অত্যন্ত অস্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে অস্ট্রেলিয়া তার নাগরিকদের লেবাননে ভ্রমণ না করতে ‘দৃঢ়ভাবে পরামর্শ’ দিয়েছে। অস্ট্রেলীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং লেবাননে অবস্থানরত অস্ট্রেলিয়ানদের অবিলম্বে দেশটি ছেড়ে চলে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেয়া এক পোস্টে ডাচ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার নাগরিকদের লেবাননে ভ্রমণে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। একইসঙ্গে যারা সেখানে বসবাস করেন তাদের বাণিজ্যিক ফ্লাইট চালু থাকা অবস্থায়ই দেশটি ছেড়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও একটি ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে এবং লেবাননে অবস্থানরত তার নাগরিকদের দেশটি ছেড়ে চলে যেতে বলেছে। জার্মানি জোর দিয়ে বলেছে, ‘ইসরাইল ও লেবাননের সীমান্তে পরিস্থিতি খুবই উত্তেজনাপূর্ণ।’

কানাডিয়ান সরকারও লেবাননে তার নাগরিকদের লেবানন-ইসরাইল সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধির মধ্যে দেশটি ছেড়ে চলে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। উত্তর আমেরিকার এই দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলি মঙ্গলবার (২৫ জুন) এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘দেশে এবং বিদেশে কানাডিয়ানদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষাই কানাডার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’

এদিকে লেবাননে ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে উত্তর মেসিডোনিয়াও রোববার (৩০ জুন) তার নাগরিকদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দেশটি ছেড়ে চলে যেতে বলেছে।

Advertisement

এর আগে কুয়েত গেলো ২২ জুন তার নাগরিকদের লেবাননে ভ্রমণ এড়াতে এবং ‘আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে’ দেশটির অভ্যন্তরে থাকা ব্যক্তিদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা করে। এরপরই একে একে এসব সতর্কতা ও নির্দেশনা দেয়া হয়।

নাগরিকদের লেবানন ভ্রমণে না যেতে বলছে যেসব দেশ

গেলো ৫ জুন বৈরুতের মার্কিন দূতাবাস লেবাননে অবস্থানরত আমেরিকান নাগরিকদের ইসরাইল ও সিরিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় ভ্রমণ করা এড়িয়ে চলতে দেয়। এছাড়া যুক্তরাজ্যও গেলো বুধবার (২৬ জুন) তার নাগরিকদের লেবাননে ভ্রমণ না করতে কঠোরভাবে নির্দেশ দিয়েছে।

দেশটির ফরেন, কমনওয়েলথ এবং ডেভেলপমেন্ট অফিস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইসরায়েল এবং অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের মধ্যে সংঘর্ষের ঝুঁকির কারণে এফসিডিও লেবাননে সকল ধরনের ভ্রমণের এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দিচ্ছে।’

এছাড়া লেবাননে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার রুদাকভ মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটির পরিস্থিতি শান্ত না হওয়া পর্যন্ত দেশটিতে ভ্রমণ করা থেকে রাশিয়ান নাগরিকদের অপেক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এই মুহূর্তে ‘গুরুতর আতঙ্কের কোনো কারণ নেই’ বলে জোর দিয়ে বলেছেন তিনি।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, কূটনৈতিক মিশন স্বাভাবিকভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে এবং দূতাবাসের কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

আইরিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও লেবাননের নির্দিষ্ট এলাকায় ভ্রমণের বিরুদ্ধে পরামর্শ দিয়েছে এবং বর্তমানে দেশটিতে থাকা আইরিশ নাগরিকদের চরম সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছে। এছাড়া গত শুক্রবার জর্ডান তার নাগরিকদের এই অঞ্চলে চলমান ঘটনাবলীর কথা উল্লেখ করে লেবাননে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে।

মূলত গাজায় যুদ্ধের জেরে লেবাননের দক্ষিণ সীমান্ত জুড়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাথে গুলি বিনিময় করছে হিজবুল্লাহ। সশস্ত্র গোষ্ঠীটি বলেছে, তারা তার মিত্র হামাসকে সমর্থন করতে এবং লেবাননে আক্রমণ চালানো থেকে ইসরায়েলকে নিবৃত্ত করতে ইসরায়েলে রকেট নিক্ষেপ করছে।

লেবাননে গেলো আট মাসে আন্তঃসীমান্ত সহিংসতায় ৪০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইসরায়েল বলছে, লেবানন থেকে চালানো হামলায় সীমান্তে ১৪ সেনা ও ১০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। পাল্টাপাল্টি এই হামলায় উভয় পক্ষের কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

গেলো কয়েক মাস ধরে হিজবুল্লাহর এসব হামলার তীব্রতা আরও বেড়েছে। হিজবুল্লাহ যেন সীমান্ত এলাকায় আর হামলা না চালাতে পারে সেজন্য তাদের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের হুমকি দিয়ে আসছে ইসরায়েল। এ নিয়ে বর্তমানে বেশ উত্তেজনা বিরাজ করছে।

Advertisement

মূলত হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে ২০০৬ সালের যুদ্ধের পর এটিই ইসরাইল-লেবানিজ সীমান্তে সবচেয়ে খারাপ সহিংসতার ঘটনা।

 

এসি//

Advertisement

আন্তর্জাতিক

ইমরান খানের ‘আটক’ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন: জাতিসংঘ

Published

on

ইমরান

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ‘স্বৈরাচারীভাবে কারাবন্দি’ করা হয়েছে। এটি আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। এমন মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের একটি মানবাধিকার সংস্থা।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এর আগে গেলো সোমবার (১ জুলাই) প্রকাশিত এক মতামতে ইউএন ওয়ার্কিং গ্রুপ অন অরবিট্রারি ডিটেনশন বলেছে, এই ঘটনার ‘উপযুক্ত প্রতিকার হবে ইমরান খানকে অবিলম্বে মুক্তি দেয়া এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ক্ষতিপূরণের কার্যকর অধিকার প্রদান করা’।

জেনেভা-ভিত্তিক সংস্থাটি জানায়, তারা উপসংহারে পৌঁছেছে যে, ইমরান খানকে আটকের কোনো আইনি ভিত্তি ছিল না। রাজনৈতিক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে তাকে অযোগ্য ঘোষণার উদ্দেশ্যে এই কাজ করা হয়েছিল। সুতরাং, শুরু থেকেই সেই প্রসিকিউশনের কোনো আইনি ভিত্তিতে ছিল না।

জাতিসংঘ ওয়ার্কিং গ্রুপটির এই মতামত গেলো ২৫ মার্চের হলেও তা কেবল গেলো সোমবার প্রকাশ করা হয়। পাঁচজন স্বাধীন বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে গঠিত এই গ্রুপের মতামত বাধ্যতামূলক না হলেও এর সুনামগত গুরুত্ব রয়েছে।

Advertisement

মতামতে বলা হয়, ইমরান খানের আইনি সমস্যাগুলো তার এবং তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) বিরুদ্ধে ‘বৃহত্তর দমন অভিযানের’ অংশ।

এতে আরও বলা হয়, ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে ইমরানের দলের সদস্যদের গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করা হয়েছিল এবং তাদের সমাবেশে বাধা দেয়া হয়েছিল। নির্বাচনে ‘ব্যাপক জালিয়াতি, কয়েক ডজন সংসদীয় আসন চুরি’ হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছে জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ।

এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি পাকিস্তান সরকার। দেশটির নির্বাচন কমিশন অবশ্য গেলো ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

 

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, নিহত ৩৯

Published

on

কেনিয়া

সরকারের করনীতির প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন শুরু হয়েছে পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়ায়। রাজধানী নাইরোবিতে গেলো এক সপ্তাহে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন ৩৯ জন, আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩৬১ জন।

এছাড়া এখনও নিখোঁজ আছেন কমপক্ষে ৩২ জন এবং গেলো মঙ্গলবার থেকে এ পর্যন্ত আন্দোলন ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৬২৭ জনকে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) কেনিয়ার মানবাধিকার সংস্থা দ্য কেনিয়া ন্যাশনাল কমিশন অন হিউম্যান রাইটস (কেএনসিএইচআর) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে এ তথ্য নিশ্চত করে বলেছে, দেশটির তরুণ প্রজন্ম আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

গেলো মঙ্গলবার প্রায় সব ধরনের পণ্যের ওপর কর বৃদ্ধিসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাস হয় কেনিয়ার পার্লামেন্টে। প্রস্তাবটি পাসের সঙ্গে সঙ্গেই পার্লামেন্ট চত্বরসহ পুরো নাইরোবিতে শুরু হয় বিক্ষোভ। আন্দোলনকারীরা পার্লামেন্ট চত্বরের একটি পুলিশ বক্সে আগুন ধরিয়ে দেন, বিক্ষুব্ধ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে গুলি শুরু করে পুলিশ।

আন্দোলনকারীদের প্রধান দাবি প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর পদত্যাগ, যিনি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতাসীন হয়েছেন। সেই নির্বাচনের পর থেকেই কেনিয়ায় দিন দিন রাজনৈতিক বিভক্তি তীব্র হয়ে উঠেছে।

Advertisement

রোববার (৩০ জুন) কেনিয়ার সরকারি টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে উইলিয়াম রুটো বলেছেন, আন্দোলনে এ পর্যন্ত ১৯ জন নিহত হয়েছেন। তবে তাদের মৃত্যুর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়ী নয়, নিজেদের মধ্যে সংঘাত ও বিশৃঙ্খলার কারণে নিহত হয়েছেন তারা।

ভাষণে রুটো আরও বলেছেন, আপাতত নিকট ভবিষ্যতে পদত্যাগ করার কোনো প্রকার ইচ্ছা বা পরিকল্পনা তার নেই।

কেএনসিএইচআর জানিয়েছে, রোববারের ভাষণ সম্প্রচারের পর থেকে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বিক্ষোভকারীরা। তারা এখন ভাঙচুরের পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি ভবনে অগ্নিসংযোগও শুরু করেছেন।

সেই সঙ্গে দেশজুড়ে আন্দোলন ছড়িয়ে দেয়ার ডাকও দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। কেনিয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ভরে উঠেছে ‘সব জায়গা দখল করো’, ‘রুটোর বিদায় চাই’, ‘বাজেট দুর্নীতিবাজদের বাতিল করো’ প্রভৃতি হ্যাশট্যাগে।

আফ্রিকা মহাদেশের হাতে গোণা যে কয়েকটি দেশ রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল, সেসবের মধ্যে কেনিয়া ছিল অগ্রসারিতে; কিন্তু সরকারবিরোধী আন্দোলন ও তার তীব্রতা সেই স্থিতিশীলতাকে অনেকখানি নড়বড়ে করে দিয়েছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষকরা।

Advertisement

 

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

তুরস্কে বিস্ফোরণে নিহত ৫, আহত ৬৩

Published

on

এপি

তুরস্কের একটি রেস্টুরেন্টে বিস্ফোরণের ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৬৩ জন। রোববার (৩০ জুন) দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে ইজমির শহরে এ ঘটনা ঘটে। খবর- এপি

তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া জানিয়েছেন ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী দলকে পাঠানো হয়েছে। রান্নার গ্যাস থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করছেন তুরস্কের সরকারি কর্মকর্তারা।

ইজমিরের গভর্নর সুলেমান এলবান আহতদের দেখতে হাসপাতলে দেখতে যান।  ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আহতদের মধ্যে ৪০ জন জন চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন।

এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে। পুরাতন একটি প্রোপেন ট্যাংক পরিবর্তন করে নতুন আরেকটি প্রোপেন ট্যাংক বসিয়েছিলো ওই ব্যক্তি।

বিস্ফোরণে একটি বাড়ি আংশিকভাবে ভেঙে পড়েছে। এতে ব্যাপক হতাহত হয়। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত