Connect with us

জাতীয়

প্রত্যয় স্কিম নিয়ে যা জানাল অর্থ মন্ত্রণালয়

Published

on

প্রত্যয়-স্কিম,-অর্থ-মন্ত্রণালয়

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলন করছেন শিক্ষকরা। এ পরিস্থিতিতে প্রত্যয় স্কিমের কিছু বিষয় স্পষ্ট করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে ১ জুলাই থেকে প্রত্যয় স্কিম যাত্রা শুরু করেছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সমাজের সব স্তরের মানুষকে একটি টেকসই পেনশন ব্যবস্থায় আনার লক্ষ্যে অন্যদের পাশাপাশি স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত ও তার অঙ্গসংগঠন প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ‘প্রত্যয় স্কিম’ প্রবর্তন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে বর্তমানে ৪০৩টি স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯০টির মতো প্রতিষ্ঠানে পেনশন ব্যবস্থা চালু আছে। অবশিষ্ট প্রতিষ্ঠান কন্ট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ডের (সিপিএফ) আওতাধীন। সিপিএফ সুবিধার আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা এককালীন আনুতোষিক প্রাপ্ত হয়ে থাকেন, কোনও পেনশন পান না। তাছাড়া সরকারি, স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ছাড়াও দেশের বিপুল সংখ্যক জনসাধারণ একটি সুগঠিত পেনশনের আওতার বাইরে আছে। সরকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য একটি সুগঠিত পেনশন কাঠামো গড়ে তোলার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রবর্তন করেছে।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২৩-এর ১৪(২) ধারা অনুযায়ী, দেশের সব মানুষের জন্য পেনশন স্কিম প্রবর্তনের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে ১ জুলাই ২০২৪ বা তৎপরবর্তীতে যোগদানকারী সব কর্মচারী বাধ্যতামূলক প্রত্যয় স্কিমের আওতাভুক্ত হবেন।

অর্থমন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, ১ জুলাই ২০২৪ বা তার পরবর্তী সময়ে যোগদানকারী সরকারি কর্মচারীরাও সর্বজনীন পেনশনের আওতায় আসবেন।

Advertisement

প্রত্যয় স্কিম সম্পর্কে কিছু বিষয়ে আরও তথ্য

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩০ জুন পর্যন্ত যেসব শিক্ষক বা কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিরত আছেন, তারা আগের মতো সব পেনশন সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

বর্তমানে সরকারি পেনশনে আনফান্ডেড ডিফাইন্ড বেনিফিট সিস্টেমের পেনশন ব্যবস্থা প্রচলিত আছে উল্লেখ করে বলা হয়, এর ফলে পেনশনের যাবতীয় ব্যয় প্রয়োজন অনুযায়ী প্রদত্ত বাজেট বরাদ্দ থেকে মেটানো হয়। ১ জুলাই থেকে ফান্ডের ডিফাইন্ড কন্টিবিউটরি সিস্টেমের পেনশন ব্যবস্থা চালু হবে। তাই বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বেতন থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে মাসিক জমার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিমে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর প্রাপ্ত মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা; যা কম হবে, তা কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন থেকে কাটা হবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা প্রদান করবে। উভয় উৎসের সেই অর্থ ওই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর কর্পাস অ্যাকাউন্টে জমা হবে।

আনফান্ডেড ডিফাইন্ড বেনিফিট সিস্টেমের পেনশন ব্যবস্থায় সরকারের আর্থিক সংশ্লেষ ক্রমাগত বৃদ্ধি পায়, যা দীর্ঘমেয়াদে কোনোক্রমেই টেকসই ব্যবস্থা নয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। অপরদিকে ফান্ডেড কন্টিবিউটরি পেনশন সিস্টেমে প্রাপ্ত কন্ট্রিবিউশন এবং বিনিয়োগ মুনাফার ভিত্তিতে একটি ফান্ড গঠিত হবে বিধায় এটি দীর্ঘমেয়াদে একটি টেকসই পেনশন ব্যবস্থা। উল্লেখ্য, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও ২০০৪ সাল থেকে ফান্ডেড কন্ট্রিবিউটরি পেনশন ব্যবস্থা চালু আছে।

নতুন পেনশন ব্যবস্থাপনা প্রবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে টেকসই সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর মধ্যে আনা সম্ভব হবে। এতে ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন এবং ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলেও এতে বলা হয়।

কোনও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদনের পর নিজ বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে একই পদে বা উচ্চতর কোনও পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে তিনি সার্ভিস প্রটেকশন ও পে-প্রটেকশন প্রাপ্ত হন। তাই এটিকে নতুন নিয়োগ হিসেবে গণ্য করা হয় না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, সেক্ষেত্রে তার বিদ্যমান পেনশন সুবিধার আওতায় থাকার সুযোগ থাকবে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও কর্মচারী যারা ২০২৪ সালের ১ জুলাই ও তার পরবর্তী সময়ে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন, শুধু তারাই প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হবেন।

Advertisement

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনে ৬০ বছর বয়স থেকে পেনশন প্রাপ্তির উল্লেখ থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ৬৫ বছর থেকে অবসরে যাবেন। তাই তারা ৬৫ বছর থেকে আজীবন পেনশন প্রাপ্ত হবেন। এক্ষেত্রে সরকার আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লাম্পগ্রান্ট ও পিআরএল অর্জিত ছুটি প্রাপ্যতার ভিত্তিতে প্রদান করা হয় বিধায় ছুটি জমা থাকা সাপেক্ষে তা বহাল থাকবে।

কন্ট্রিবিউটরি পেনশন সিস্টেমে অংশগ্রহণকারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এককালীন নয়, বরং মাসিক পেনশনের যুক্তিসংগত পরিমাণ নির্ধারণ করাই অগ্রগণ্য উল্লেখ করে বলা হয়, সে কারণে এক্ষেত্রে আনুতোষিকের ব্যবস্থা রাখা হয়নি বরং বিদ্যমান মাসিক পেনশনের কয়েকগুণ বেশি মাসিক পেনশন প্রদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিমে মাসিক ৫ হাজার টাকা বেতন থেকে কাটা হলে একই পরিমাণ অর্থ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান জমা প্রদান করলে ৩০ বছর পর একজন পেনশনার প্রতি মাসে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬০ টাকা হারে আজীবন পেনশন পাবেন। তার নিজ আয়ের মোট জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ১৮ লাখ টাকা এবং তিনি যদি ১৫ বছর ধরে পেনশন পান সেক্ষেত্রে তার মোট প্রাপ্তি হবে ২ কোটি ২৪ লাখ ৩৮ হাজার ৮০০ টাকা, যা তার জমার প্রায় ১২ দশমিক ৫ গুণ। পেনশনার পেনশনে যাওয়ার পর ৩০ বছর জীবিত থাকলে তার জমার প্রায় ২৫ গুণ অর্থ পেনশন পাবেন।

বিদ্যমান ব্যবস্থায় পেনশনার আজীবন পেনশন পান, তার অবর্তমানে পেনশনারের স্পাউস (স্বামী বা স্ত্রী) এবং প্রতিবন্ধী সন্তান আজীবন পেনশন পান। নতুন পেনশন ব্যবস্থাতেও পেনশনার আজীবন পেনশন পাবেন। পেনশনারের অবর্তমানে তার স্পাউস (স্বামী বা স্ত্রী) বা নমিনি পেনশনারের পেনশন শুরুর তারিখ থেকে ১৫ বছর হিসাবে যে সময় অবশিষ্ট থাকবে সে পর্যন্ত পেনশন প্রাপ্য হবেন।

উদাহরণ তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একজন পেনশনার অবসরে যাওয়ার পর পেনশন ভোগরত অবস্থায় ৫ বছর পেনশন পেয়ে তারপর মারা গেলেন, এক্ষেত্রে তার স্পাউস বা নমিনি আরও ১০ বছর পেনশন পাবেন।

Advertisement

 

এসি//

জাতীয়

গ্রাহক পর্যায়ে বাড়ছে না বিদ্যুতের দাম : প্রতিমন্ত্রী

Published

on

ফাইল ছবি

আইএমএফ বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির শর্ত দিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে দু’বার দাম বাড়ানো হয়েছে। এটি একটি নিয়মিত সমন্বয়। সরকার চাইলে আমরা দাম বৃদ্ধি করি। আমাদের আবার যখন দাম বৃদ্ধির কথা বলা হবে, তখন আমরা দাম বৃদ্ধি করব। তবে আপাতত গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ছে না। বললেন, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই)  বিদ্যুৎ বিভাগের বাজেট-পরবর্তী প্রতিক্রিয়া জানাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান প্রতিমন্ত্রী।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ ঘাটতি নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পুনরায় উৎপাদন শুরু করেছে। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হয়েছে। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বেড়েছে। দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে সরবরাহ আরও বাড়বে। এতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।

গ্যাসের স্বল্প চাপ বিষয়ে  প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঝড়ের কারণে একটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগামী ১৪ থেকে ১৫ জুলাই টার্মিনালটি পুনরায় গ্যাস সরবরাহ করলে গ্যাসের সমস্যার সমাধান হবে।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের ৩০ হাজার পোল বিনষ্ট হয়েছে। সিলেট অঞ্চলে বন্যার কারণে সব সাবস্টেশন পানির নিচে চলে গেছে।  এসব বিষয়কে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদ্যুৎ বিতরণের ব্যবস্থা সাজানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। যেন গ্রাহককে ঝড় ও বন্যার মধ্যেও বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যায়।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, ২০২৭ সালের মধ্যেই  গ্যাস-সংকট দূর করা সম্ভব হবে। এ জন্য আরও দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের লক্ষ্য রয়েছে সরকারের। এর বাইরে স্থলভাগে ও অগভীর সমুদ্রে নতুন করে কূপ খননের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি ও দাম বাড়তি কিনা এ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী মাসের শেষের দিকে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি সই হতে পারে। নেপালের বিদ্যুতের সুবিধা হচ্ছে কুড়ি বছর ৮ টাকা ইউনিটেই বিদ্যুৎ আমদানি করা যাবে। জীবাশ্ম জ্বালানির দাম বাড়লে যেমন বিদ্যুতের দাম বাড়ে, এখানে এটা হবে না।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক দৃষ্টান্তযোগ্য : মাও নিঙ

Published

on

এরই মধ্যে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে ভালো উদাহরণ সৃষ্টি করতে পেরেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন চীন সফরের মধ্য দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে। বললেন, চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিঙ।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই ) এক বার্তায় এ কথা জানান চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে ঢাকাস্থ চী‌নের দূতাবাস।

মাও নিঙ বলেন,  প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করবেন। এই সফরে চীনের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন। দুই দেশের মধ্যে যেসব দলিল সই হবে সেখানে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে সামিট অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন।

তিনি বলেন, দুই দেশ কীভাবে এগিয়ে যেতে পারে এবং দুই পক্ষ নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কীভাবে কাজ করবে, এই সফরে তা নির্ধারণ করা হবে। এই সফরের মধ্য দিয়ে চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগসহ সহযোগিতামূলক সম্পর্ক নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

তৃণমূলে সরকারি সেবা নিশ্চিতে সচিবদের নির্দেশ: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

Published

on

তৃণমূলেও যাতে সরকারি সেবা ঠিকমতো দেয়া হয়, তা নিশ্চিতে জোরালোভাবে সচিবদের বিষয়টি মনিটরিং করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বলেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা কক্ষে আয়োজিত সচিব সভা শেষে এ কথা জানান তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, শুদ্ধাচার নীতিমালা আছে, সেটি আপডেট করার চিন্তা আছে। পাশাপাশি আচরণবিধি, ১৯৮৯ আপডেট করতে অগ্রগতির বিষয়ে সচিবদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, শিগগিরই এটি চূড়ান্ত হবে। এছাড়া শুদ্ধাচার, সুশাসন, নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন ও বাজেট বাস্তবায়ন নিয়েও সচিব সভায় নির্দেশনা দেয়া হয়।

তিনি বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট যাতে সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন করা হয় এবং বছরের শুরু থেকেই যাতে সচিবগণ কর্মপরিকল্পনা নেন, সে বিষয়ে সভায় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে নির্বাচনী ইশতেহার ও বাজেট বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে।

সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে এমন কোনো বিষয় নিয়ে সচিব সভায় আলোচনা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নির্দিষ্ট কোনো এজেন্ডা নিয়ে আলোচনা হয়নি। দুই-একজনের অপকর্ম বা দুনীতি নিয়ে আলোচনা করার জন্য সচিব সভা ডাকা হয়নি। তবে সরকারি কর্মচারী আচরণবিধি পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version