Connect with us

ঢাকা

চাঁদা না দেয়ায় হাতির হামলায় ঔষধ ব্যবসায়ির মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

কিশোরগঞ্জে পোষা হাতির হামলায় মো. মাসুদুর রহমান মিস্টন (৪৫) নামের এক ঔষধ ব্যবসায়ির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। চাঁদা না দেয়ায় ঘটনাটি ঘটে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এ ঘটনার পরে হাতি ও তার মাহুতকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (১ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে শহরের নগুয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঘটনাটি ঘটে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন কিশোরগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তাফা।

স্থানীয়রা জানান, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় শহরের নগুয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পোষা হাতি দিয়ে চাঁদবাজি করছিল রিয়াজুল মোল্লা নামের এক ব্যক্তি। এমন সময় মাসুদুর রহমানের ঔষধের দোকানে চাঁদা চায় হাতি। দোকান মালিক চাঁদা দিতে রাজি না হয়ে  হাতিকে আঘাত করে। এ ঘটনায় হাতি শুঁড় দিয়ে পেঁচিয়ে আছাড় মারে মাসুদুর রহমানকে। এর ফলে নাক ও কান দিয়ে রক্ত বের হয়ে গুরুতর আহত হন তিনি।

পরে স্থানীয়রা মাসুদুর রহমানকে উদ্ধার করে প্রথমে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাসুদুর রহমানের মৃত্যু হয়।

সদর থানার ওসি জানান, এই ঘটনায় হাতি ও হাতির মাহুতকে আটক করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো লিখিত কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

Advertisement

শেরপুরের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আ. ন. ম. আব্দুল ওয়াদুদ জানান, বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে হাতি পালনের নিয়ম রয়েছে। তবে হাতি দিয়ে টাকা তোলা বা চাঁদাবাজির কোনো নিয়ম নেই। এগুলো স্থানীয় প্রশাসন দেখবে ও দমন করবে।

প্রসঙ্গত, নিহত ঔষধ ব্যবসায়ী মো. মাসুদুর রহমান মিস্টন(৪৫) পাশ্ববর্তী ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলার সিং রইল এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে। তিনি এ আর ফার্মা নামে একটি ঔষধের দোকানের মালিক ছিলেন।

আই/এ

 

Advertisement
Advertisement

ঢাকা

বাবার মারধরে প্রাণ গেলো ৮ বছরের শিশুর

Published

on

রাজধানীর মিরপুরে বাবার মারধরে জুবায়ের (৮) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবা সেলিমকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (৩ জুলাই) দিনগত রাতে  মিরপুর ১১ নম্বর সেকশন পলাশ নগর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান।

পুলিশ জানায়, স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ায় মিরপুর ১১ নম্বর সেকশন পলাশ নগর এলাকায় ছেলে জুবায়েরকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন অভিযুক্ত সেলিম। ঘটনার দিন রাতে সেলিম ছেলেকে মারধর করেন। এতে অসুস্থ হয়ে পড়ে জুবায়ের।

ওসি অপূর্ব হাসান জানান, চিকিৎসার জন্য রাতে ছেলেকে কোথাও নেননি সেলিম। তবে প্রতিবেশীদের চাপের মুখে সন্তানকে আজ সকালে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানেই তাঁর ছেলের মৃত্যু হয়।

প্রসঙ্গত,  জুবায়েরের মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত চলমান রয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

গাঁজা নিয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়ে দন্ডিত এইচএসসি পরীক্ষার্থী

Published

on

রূপগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার হলে গাঁজা নিয়ে প্রবেশের দায়ে এক পরীক্ষার্থীকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। এসময় নকল করার দায়ে দুই পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে উপজেলার ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের হল পরিদর্শনকালে এ ঘটনা ঘটে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. আব্দুল আউয়াল মোল্লা।

অধ্যক্ষ জানান, কক্ষ পরিদর্শনের সময় পাঁচরুখি বেগম আনোয়ারা কলেজের শিক্ষার্থী শ্রাবন মোল্লার কাছ থেকে নকলের চিরকুট এবং গাঁজা পান নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী ভূমি কমিশনার সিমন সরকার। এ ঘটনায় তাৎক্ষনিক ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাদন্ড দেয়া হয়।

অন্যদিকে একই কেন্দ্রে নকল করার সময় দুই পরীক্ষার্থীকে হাতে-নাতে ধরে ফেলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহসান মাহমুদ রাসেল।

ওই পরীক্ষার্থীরা হলেন, পাঁচরুখী বেগম আনোয়ারা কলেজের শিক্ষার্থী সাইদ এবং সলিম উদ্দিন চৌধূরী কলেজের পরীক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম তুর্য্য। পরীক্ষায় অসৎ উপায় অবলম্বনের দায়ে তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়।

Advertisement

আই/এ

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

এখনও সন্ধান মেলেনি কলেজ ছাত্র ফারদিনের

Published

on

এখনও সন্ধান মেলেনি ফরিদপুর শহরের মদনখালী স্লুইস গেটে বন্ধুদের সঙ্গে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ কলেজছাত্র ফারদিনের। ফারদিন শহরের কমলাপুর বালির মাঠ এলাকার সিরাজ শেখের ছেলে। তিনি সরকারি ইয়াছিন কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুর  পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা উদ্ধার অভিযান চালিয়েও তাকে খুঁজে পায়নি বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার মো. মামুন।

স্থানীয়রা জানান, গেলো বুধবার বিকেলে ওই স্লুইস গেটে গোসল করতে নামেন দুই বন্ধু। আধাঘণ্টা পর স্লুইস গেটের উপর থেকে লাফ দেয় ফারদিন ও ফেরদৌস। পানিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ফেরদৌস উঠে আসতে পারলেও ফারদিন উঠতে পারেনি। পানির স্রোত বেশি থাকায় ফারদিন তলিয়ে যায়।

ফায়ার সার্ভিস জানায়, বুধবার বিকেলে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়। দুই ঘণ্টা অভিযান চালানোর পর রাত হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার অভিযান বন্ধ করা হয়।

পরে আজ সকাল থেকে নিখোঁজ ফারদিনকে উদ্ধারে পুনরায় অভিযান শুরু করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ফারদিনকে পাওয়া যায়নি। অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত