Connect with us

চট্টগ্রাম

আরসা’র কিলিং গ্রুপ কমান্ডারসহ ২ সহযোগী গ্রেপ্তার

Avatar of author

Published

on

কক্সবাজার-,-অস্ত্রসহ-আরসা'র-কিলিং-গ্রুপ-কমান্ডার-গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের উখিয়া থেকে আরসা’র কিলিং গ্রুপ কমান্ডার ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বিদেশী জি-৩ রাইফেল ও দেশীয় অস্ত্রগুলি। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উখিয়া মধুছড়া ক্যাম্প-৪, ব্লক-ডি/৯ এর হাফেজ কামাল, তার দেহরক্ষী ব্লক-ডি/৩ এর আনসার উল্লাহ ও ক্যাম্প-১৮, ব্লক-৮ এর মোহাম্মদ সাইফুল। মঙ্গলবার (০২ জুলাই) বিকালে পালংখালীর রোহিঙ্গা বাজারের নিকটস্থ মরাগাছতলায় এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

বুধবার (৩ জুলাই) প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান র‍্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মূর্তিমান আতঙ্কের নাম আরসা সন্ত্রাসী গোষ্ঠি। এই সন্ত্রাসী সংগঠন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার ও প্রত্যাবাসনে বিঘ্ন ঘটানো, খুন, অপহরণ, ডাকাতি, মাদক, চাঁদাবাজি, অগ্নি-সংযোগসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশনের গোয়েন্দা শাখা ও রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব আরসার জোন ও কিলিং কমান্ডার হাফেজ কামালের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পায়। এই তথ্যের ভিত্তিতে উখিয়ার পালংখালীর রোহিঙ্গা বাজারের নিকটস্থ মরাগাছতলায় অভিযান পরিচালনা করে হাফেজ কামালের অন্যতম সহযোগী মোহাম্মদ সাইফুলকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

পরবর্তীতে সাইফুল হতে প্রাপ্ত তথ্যের সূত্র ধরে র‌্যাবের চৌকস আভিযানিক দল ৬ টার দিকে উখিয়ার ৪ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পুনরায় অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় র‌্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে পালানোর সময় আরসার জোন কমান্ডার হাফেজ কামাল ও তার দেহরক্ষী আনসার উল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে একটি বিদেশী জি-৩ রাইফেল, ১টি দেশীয় তৈরী এলজি এবং ৭ রাউন্ড গুলি ও ১টি খালি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

 

Advertisement

এসি//

Advertisement

চট্টগ্রাম

বিশ্বমানের টেলিকম সেবা নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: পলক

Published

on

কল ড্রপ কমিয়ে এনে বিশ্বমানের টেলিকম সেবা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে। বলেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

শুক্রবার (৫ জুলাই) বেলা ১১টায় কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনে নেটওয়ার্ক কোয়ালিটি টেস্ট ও ড্রাইভ টেস্ট কার্যক্রম পরিদর্শনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পর্যটন রাজধানী কক্সবাজার। প্রতিবছর দেশি-বিদেশি লাখ লাখ পর্যটক ভ্রমণে আসে। এই পর্যটন নগরীকে বিশ্বের কাছে আরও আর্কষণীয় করে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী বিশ্বমানের আইকনিক রেলস্টেশন, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছেন। যার সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এছাড়া কক্সবাজারে হাইটেক পার্ক নির্মাণের জন্য ১৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, এসব কিছু প্রধানমন্ত্রী করছেন, দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য এবং কক্সবাজারকে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত করার জন্য। এরফলে বিদ্যুৎ, দ্রুতগতির ইন্টারসেবা, সড়ক, রেল ও আকাশপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা এখন সবকিছু কক্সবাজারে হয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, দেশে এখন ১৩ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। এখন একটা উদ্দেশ্য, ইন্টারনেটের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। যার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, নেটওয়ার্ক কোয়ালিটি টেস্ট কার্যক্রমে প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন বিটিআরসির পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মুস্তাফিজ, আইকনিক রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. গোলাম রব্বানীসহ প্রশাসনের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা। আইকনিক রেলস্টেশনে নেটওয়ার্ক কোয়ালিটি টেস্ট শেষে প্রতিমন্ত্রী রামুতে হাই-টেক পার্ক স্থাপনের চলমান কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

মিয়ানমারে ফিরে গেলো সেন্টমার্টিনে আসা রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলারটি

Published

on

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কবলে সেন্টমার্টিনে ভেসে আসা রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলারটি যান্ত্রিক ত্রুটি কাটিয়ে স্বদেশ ফিরে গেছে। ট্রলারটিতে ৩১ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) দুই সদস্য ছিলেন।

ইঞ্জিন সচল হওয়ার পর শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকাল ৫টায় ট্রলারটি দ্বীপ থেকে মিয়ানমারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিনে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) দায়িত্বপ্রাপ্ত সুবেদার সানোয়ার হোসেন।

তিনি জানান, সমুদ্রে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং ইঞ্জিল বিকল হওয়ার কারণে মিয়ানমারের ট্রলারটি ৩৩ জন নিয়ে দ্বীপে ভেসে এসে ভিড়েছিল। বিকালে ট্রলারটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ফিরে গেছে।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যদের দ্বীপের উত্তর সৈকতের একটি রিসোর্টে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়। ট্রলারে ৩১ রোহিঙ্গার মধ্যে ১০ জন পুরুষ, ১০ জন নারী ও ১১ শিশু রয়েছে। সশস্ত্র বিজিপি সদস্যদের মধ্যে একজন ক্যাপ্টেন ও অন্যজন সার্জেন্ট।

রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যদের বরাতে চেয়ারম্যান আরও বলেন, তারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার বিকালে মিয়ানমারের মংডু শহর থেকে সমুদ্রপথে ট্রলারটি রওনা হয়। মিয়ানমারের জলসীমায় থাকা দেশটির নৌবাহিনীর জাহাজে করে তারা যাওয়ার কথা ছিল। পরে নৌবাহিনীর জাহাজে করে তাদের সিটওয়ে শহরে যাওয়ার কথা। কিছুদূর আসার পর ট্রলারটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যেই প্রচণ্ড বৃষ্টি ও ঝড়ের মুখে পড়ে ট্রলারটি সেন্টমার্টিনের উত্তর-পশ্চিম সৈকতে চলে আসে।

Advertisement

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্ত ও নাফ নদীতে অবস্থান জোরদার করেছে বিজিবি ও কোস্টগার্ড।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

যে কারণে সেন্টমার্টিনে আশ্রয় নিলো সেনা ও রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার

Published

on

দুর্যোগের মুখে পড়ে কক্সবাজারের সেন্টমার্টিনে ভিড়েছে মিয়ানমারের সেনা ও রোহিঙ্গা বোঝাই একটি ট্রলার। এতে ৩১ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে আছেন দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) দুই সদস্য। অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সেনা ও রোহিঙ্গাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)

শুক্রবার (৫ জুলাই) সকালে ট্রলারটি দ্বীপের উত্তর-পশ্চিম অংশের সৈকতে এসে ভিড়ে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান।

ইউপি চেয়ারম্যান জানান, এসব রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যরা দ্বীপের উত্তর সৈকতের একটি রিসোর্টে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হেফাজতে রয়েছেন। ৩১ রোহিঙ্গার মধ্যে ১০ জন পুরুষ, ১০ জন নারী ও ১১ শিশু রয়েছে। সশস্ত্র বিজিপি সদস্যদের মধ্যে একজন ক্যাপ্টেন ও অন্যজন সার্জেন্ট।

আশ্রিত রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যদের বরাত দিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, গেলো ৪ জুলাই বিকেলে মিয়ানমারের মংডু শহর থেকে সমুদ্র পথে ট্রলারটি রওনা হয়। মিয়ানমারের জলসীমায় থাকা দেশটির নৌবাহিনীর জাহাজে ওঠার কথা ছিল তাদের। পরে নৌবাহিনীর জাহাজে করে তারা সিত্তওয়ে শহরে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু কিছু দূর আসার পর ট্রলারটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যেই প্রচন্ড বৃষ্টি ও ঝড়ের মুখে পড়ে ট্রলারটি সেন্টমাটিনের উত্তর-পশ্চিম অংশের সৈকতে চলে আসে।

সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিজিবির দায়িত্বপ্রাপ্ত সুবেদার সানোয়ার হোসেন জানান, ট্রলারে করে মিয়ানমারের সেনাসহ ৩৩ জন এসেছেন। তাদেরকে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত