Connect with us

দুর্ঘটনা

প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ৫

Avatar of author

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাবনা-ঈশ্বরদী আঞ্চলিক সড়কে দাশুরিয়া পল্লীবিদ্যুত অফিসের সামনে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা সবাই বন্ধু ছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত তরুণেরা হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের রেজাউল করিমের ছেলে জিহাদ হোসেন (২৫), আনোয়ার হোসেনের ছেলে বিজয় হোসেন (২৫), ইলিয়াস হোসেনের ছেলে সিয়াম হোসেন (২৩), ভারইমারি গ্রামের মাসুম হোসেনের ছেলে শিশির ইসলাম (২২) এবং ওয়াজ উদ্দিনের ছেলে শাওন হোসেন (২৪)।

পুলিশ জানায়, প্রাইভেট কারটিতে চালকসহ মোট সাতজন আরোহী ছিলেন। তারা সবাই বন্ধু। তাদের মধ্যে ৫ জন মারা গেছেন। অপর দুজনকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।

ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা গণমাধ্যমে নিশ্চিত করে জানান, একটি প্রাইভেট কার দ্রুতগতিতে পাবনা জেলা শহরের দিকে যাচ্ছিল। ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া এলাকায় আসার পর প্রাইভেট কারটির নিয়ন্ত্রণ হারায়। এতে প্রাইভেট কারটি মহাসড়কের পাশে একটি গাছে সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয়। দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকেরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

Advertisement

তিনি আরও জানান, প্রাইভেট কারটিতে আরও দুজন আরোহী ছিলেন। তাদের গুরুতর আহত অবস্থায় ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার কথা জেনেছেন। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার কাজ করছে।

এএম/

Advertisement

দুর্ঘটনা

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিহত ৫ জন, আহত ৩০

Published

on

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হতাহতদের পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

রোববার ( ৭ জুলাই) বিকেলে শহরের সেউজগাড়ী আমতলী মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

বিস্তারিত আসছে…

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ১ বিজিপি সদস্য টেকনাফে

Published

on

মিয়ানমারের মংডু শহরে ফেরার সময় নাফ নদীর ওপারে দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের বহনকারী একটি ট্রলার ডুবে গেছে। এতে বিজিপির এক সদস্য সাঁতরে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের তীরে এসে আশ্রয় নিয়েছে। এ সময় তার সঙ্গে কিছু গোলাবারুদ ছিল। বিজিবি সদস্যরা গোলাবারুদসহ তাকে হেফাজতে নিয়েছে বলে জানা গেছে।

শনিবার (৬ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

বিজিবির একটি সূত্র জানিয়েছেন, মিয়ানমারের নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে ট্রলারটি মংডু শহরের দিকে যাচ্ছিল। আজ সকাল সাড়ে ৬টার দিকে সেটি ডুবে যায়। এ সময় সাঁতার কেটে কিছু গোলাবরুদ নিয়ে বিজিপির এক সদস্য শাহপরীর দ্বীপের তীরে ওঠে। পরে অস্ত্রসহ বিজিবি তাকে হেফাজতে নেয়।

জানা গেছে, ট্রলারটিতে বিজিপির পাঁচজন সদস্য ছিলেন। তাৎক্ষণিক অপর চারজনের খবর জানাতে পারেননি তিনি।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মিয়ানমারের বিজিপির ওই সদস্যকে সকাল ৯টার দিকে বিজিবির গাড়িতে করে টেকনাফের দিকে নিয়ে যেতে দেখেছেন তারা। এ সময় আশেপাশে কোনো লোকজনকে ভিড়তে দেয়নি বিজিবি সদস্যরা।

Advertisement

এদিকে, শুক্রবার রাতে মিয়ানমারের ওপার শান্ত থাকলেও শনিবার সকাল থেকে থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানিয়েছেন সীমান্ত এলাকার লোকজন।

বাসিন্দারা বলেন, গতকাল শুক্রবার সকাল ছয়টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত মংডু শহরের আশপাশ থেকে ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ পাওয়া যায়। রাতভর শান্ত থাকলেও শনিবার সকাল থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপে উঠেছে সীমান্ত এলাকা।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো আদনান চৌধুরী বলেন, মিয়ানমারের ওপারে কখনও শান্ত আবার কখনও থেকে থেমে থেমে বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যার পর রাতভর শান্ত ছিল। শনিবার সকাল থেকে আবারও শোনা যাচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত হতে বিজিবির টেকনাফস্থ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. উদ্দিন আহমেদের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

ঘুরতে গিয়ে নৌকাডুবে প্রাণ গেলো দুই বন্ধুর

Published

on

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বন্যার পানিতে ঘুরতে গিয়ে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়েছে। এসময় একজন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে উপজেলার পোতাজিয়া যদুর ঝোলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার পৌর শহরের দারিয়াপুর মহল্লার শাহ আলমের ছেলে সজল (১৮) ও একই মহল্লার তৌহিদের ছেলে তন্ময় (২০)।

স্থানীয়রা জানান, শনিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে ৯ বন্ধু মিলে একটি ডিঙ্গি নৌকা ভাড়া করে উপজেলার জদুর জোলা খেয়া ঘাট থেকে রেশমবাড়ির দিকে রওনা হয়। পোতাজিয়া চারমাথা এলাকায় পৌছলে পানির তোড়ে নৌকাটি ডুবে যায়। এরপর সাত বন্ধু সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সজল ও তন্ময় পানিতে ডুবে যায়। স্থানীয়রা তাৎক্ষনিক তাদের উদ্ধার করে উপজেলার পোতাজিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সবুজ রানা জানান, নিহতদের মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে নিহতদের স্বজনেরা তাদের বাড়িতে নিয়ে চলে গেছে। আহত একজনকে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভর্তি রয়েছে।

Advertisement

শাহজাদপুর ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার মকবুল হোসেন জানান, যেখানে নৌকাটি ডুবেছিল সেখানে অনেক পানি ছিল। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই স্থানীয়রা দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। নৌকাতে থাকা অন্যরা সাঁতারে তীরে উঠে প্রাণ বাঁচিয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত