Connect with us

বলিউড

হৃতিকই জামাই থাকবেন- জানালেন সুজানের মা

Avatar of author

Published

on

২০১৪ সালে ১৪ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টানেন হৃতিক রোশন ও সুজ়ান খান। দুই সন্তানের বাবা-মা তারা। বৈবাহিক সম্পর্ক নেই, তবে সন্তানদের স্বার্থে বিচ্ছেদের পরও বন্ধুত্বপূর্ণ যোগাযোগ বজায় রেখেছেন তারা। একে অপরের সঙ্গীদের নিয়ে হইহুল্লোড় করেন। বয়সে অনেকটাই ছোট অভিনেত্রী সাবা আজাদের সঙ্গে হৃতিকের সম্পর্ক মায়ানগরীর অন্যতম চর্চিত বিষয়। এদিকে গেলো বেশ কয়েক বছর ধরেই আর্সলান গোনির সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন সুজান। এই ক’বছরে হৃতিক-আর্সলান মিতালি পাতিয়েছেন। সুজ়ানের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকলেও হৃতিকই জামাই থাকবেন শাশুড়ির কাছে। এমনই জানালেন সুজ়ানের মা।

বিচ্ছেদের পর নিজের জীবনে বেশ খানিকটা এগিয়ে গিয়েছেন সুজ়ান। নতুন করে ভালোবাসা খুঁজে পেয়েছেন। তাতেই খুশি সুজ়ানের মা। তবে জামাই হিসেবে বা মানুষ হিসেবে হৃতিকের তুলনা নেই, সে কথাও স্বীকার করে নিলেন অভিনেতার সাবেক শাশুড়ি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতার সাবেক শাশুড়ি বলেন, ‘আজ হয়তো ওদের সম্পর্ক নেই। তবে হৃতিক সারা জীবন আমার ছেলে হয়ে থাকবে, আমার স্নেহ পাবে। ও অসম্ভব ভালো মানুষ। ওরা দু’জন স্বামী-স্ত্রী না থাকলেও ওদের বন্ধুত্ব আগের মতোই অটুট। ওরা সন্তানদের মধ্যে দু’জনের ভালো গুণগুলি সঞ্চারিত করতে পেরেছে। আমি খুশি ওরা পারস্পরিক সম্মান বজায় রেখে সবটা করেছে।’ পাশাপাশি আর্সলান-সুজ়ানকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য। আগামী দিনে তারা যাতে সুখী হন সেই কামনাই করেছেন।

জেএইচ

Advertisement

বলিউড

বিয়ের দিন মায়ের কান্না প্রসঙ্গে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

Published

on

সাত বছরের সম্পর্কের পর সম্প্রতি বিয়ে করেছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা ও অভিনেতা জাহির ইকবাল। গেল ২৩ জুন এ তারকা জুটি আইনি মোতাবেক বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। তবে সেই দিন এতো আনন্দের মাঝেও কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন সোনাক্ষীর মা।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন সোনাক্ষী। জানান, বিয়ের পরে তেমন কোনো বদল আসেনি তার জীবনে। ভালোই আছেন। কিন্তু থেকে থেকে বাবা-মায়ের কথা মনে পড়ছে। বিয়ের দিনের কয়েকটি ছবিও শেয়ার করেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে অশ্রুবিহ্বল চোখে সোনাক্ষীকে জড়িয়ে ধরেছেন তার মা। কোথাও আবার দেখা যাচ্ছে, বাবার হাত শক্ত করে ধরে আছেন অভিনেত্রী।

এক পোস্টে সোনাক্ষী লিখেছেন, ‘বিয়ের দিন মা যখন উপলব্ধি করতে পারলেন, আমি আর এ বাড়িতে থাকব না, তখনই কান্নায় ভেঙে পড়লেন। আমি বললাম, মা, চিন্তা কোরো না। জুহু থেকে বান্দ্রার দূরত্ব মাত্র ২৫ মিনিটের। আজ যেন একটু বেশিই তাদের কথা মনে পড়ছে।’

প্রতি রোববার সিনহা পরিবারে একটি বিশেষ পদ রান্না হয়। সেই প্রসঙ্গে সোনাক্ষী লিখেছেন, ‘আশা করছি, রোববারের বিশেষ পদ সিন্ধি কারি আজ রান্না হয়েছে। খুব শিগগিরই তোমাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।’

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

নব্বই দশকের বলিউডের গোপন তথ্য ফাঁস করলেন মনীষা!

Published

on

বলিউডে কাজের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বরাবরই খোলাখুলি কথা বলেছেন অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। সম্প্রতি, নব্বইয়ের দশকে বলিউডে কাজের ধরণ নিয়ে মন্তব্য করেছেন এই অভিনেত্রী। একই সঙ্গে সে সময় অভিনেত্রীদের প্রতি ইন্ডাস্ট্রির মনোভাব কেমন ছিল, সে প্রসঙ্গেও খোলাসা করেছেন তিনি।

মনীষা জানান, সেই সময় অভিনেত্রীরা মদ্যপান করলে, তা গোপন করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হত। অভিনেত্রী বলেন, ‘সওদাগর’ সিনেমায় অভিনয়ের সময়ে নরম পানীয়ের সঙ্গে ভদকা মিশিয়ে আমাকে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল মদ্যপান যে করছি সেটা কাউকে না জানাতে। আমি নরম পানীয় খাচ্ছি, সেটাই বলতে বলা হয়েছিল।’

তবে বিষয়টা পরে তার মাকে জানিয়েছিলেন মনীষা। কিন্তু তার মা সব সময় সত্যি কথা বলার পরামর্শ দেন মেয়েকে। অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘যদি আমি কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়াই, তাহলে আড়াল করব কেন? কেউ আমাকে তার জন্য বিচার করতেই পারেন। কিন্তু আমি আমার নিজের শর্তে বাঁচতে চাই।’

কথা প্রসঙ্গে অভিনেত্রী জানান, সেই সময় ইন্ডাস্ট্রিতে নায়কের একাধিক প্রেমিকা থাকা নিয়ে কোনও সমস্যা ছিল না। মনীষার কথায়, ‘কিন্তু অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রে বলতে হত, ‘না, না আমায় কেউ স্পর্শ করেনি!’ ফলে অনেকেই মনে করতেন যে, অভিনেত্রীদের সঙ্গে সহজেই সম্পর্কে জড়ানো যায়।’

মনীষা জানান, কোনও অভিনেত্রী যদি তার ব্যক্তিগত জীবনে বেশি মন দিতেন, তাহলে অনেকেই নাকি তাকে অপেশাদার বলে মনে করতেন। তার কথায়, ‘ব্যক্তিগত জীবন বা কারও সঙ্গে সম্পর্কে থাকার অর্থ এটা নয় যে আমি কাজের প্রতি সৎ থাকব না।’

Advertisement

মনীষার মতে, সেই সময় ইন্ডাস্ট্রিতে খুবই সঙ্কীর্ণ মনোভাবের দাপট ছিল, যার সঙ্গে তিনি নিজেকে মেলাতে পারেননি।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

অনন্তর সঙ্গীত অনুষ্ঠানে বিবারকে জড়িয়ে ধরা কে এই তরুণী?

Published

on

অন্তর্জালে ছড়িয়ে পড়েছে ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের সংগীত অনুষ্ঠানের একাধিক ভিডিও। এগুলোর মধ্যে একটিতে দেখা যাচ্ছে, হলিউড পপ তারকা জাস্টিন বিবারকে এক তরুণী জড়িয়ে ধরে কাঁদছেন। এই ভিডিও দেখার পর নেটিজেনদের মনে প্রশ্ন জেগেছে কে এই তরুণী?

শুক্রবার (৫ জুলাই) আম্বানিদের মুম্বাইয়ের বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয় সংগীতের অনুষ্ঠান। সেখানেই পারফর্ম করতে আমেরিকা থেকে উড়ে আসেন পপ তারকা জাস্টিন বিবার। অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বিবার তার একাধিক হিট গান শুনিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের মুগ্ধ করেন। বিবারের গাওয়া গানগুলোর মধ্যে ছিল ‘লাভ ইয়োরসেল্ফ’, ‘পীচস’, ‘হোয়্যার আর ইউ নাউ’, ‘নো ব্রেইনার’ এর মতো জনপ্রিয় গান।

ভাইরাল হওয়া ভিডিওগুলোতে দেখা যাচ্ছে, অনন্ত-রাধিকার সংগীতে সাদা স্যান্ডো গেঞ্জি পরে গান গাইছেন বিবার। গাইতে গাইতেই আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে নেচেছেন, হেসেছেন, হাত মিলিয়েছেন।

এমন মুহূর্তে অতিথির সারিতে হাত মেলাতে মেলাতে প্রিয় গায়কের হাত এগিয়ে আসে এক তরুণী দিকে। গান শুনতে শুনতে যেন এক অন্য দুনিয়ায় হারিয়ে গেছেন তরুণী। চোখের সামনে প্রিয় তারকাকে দেখে যেন আর নিজেকে সামলাতেই পারছিলেন না। বিবারকে তাই উষ্ণ আলিঙ্গন করেন তিনি।

এরপর মঞ্চের নিচে ফিরে এসেই চোখে জল ভরে উঠে তরুণীর। এরপর থেকেই আলোচনায় রয়েছেন তিনি। জানা গেছে, ওই তরুণীর নাম আলাভিয়া জাফরি। বলিউড তারকা জাভেদ জাফরির মেয়ে তিনি।

Advertisement

ঐ রাতে পরিবারের সঙ্গে অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিবাহ পূর্ববর্তী সংগীত অনুষ্ঠানে যোগ দেন আলাভিয়া। মঞ্চে যখন বিবার গান গাইছিলেন তখন ভক্ত হিসেবেই মঞ্চের নিচে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। হঠাৎই বিবারের হাত এগিয়ে আসে আলিভিয়ার কাছে। প্রিয় গায়কের হাত ধরে মঞ্চে ওঠেন তিনি। নিজের চোখকে বিশ্বাস না হওয়ায় গায়ককে ছুঁয়ে দেখেন আলাভিয়া। বিশেষ ঐ মুহূর্তের ভিডিওই এখন নেট দুনিয়ায় ভাইরাল।

প্রসঙ্গত,  অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিবাহ পূর্ববর্তী সংগীত অনুষ্ঠানে আলাভিয়াও চোখ ধাঁধানো নাচের পারফরম্যান্স দেখান। নাচের ওই পারফরম্যান্সে আলাভিয়ার সঙ্গে নাচে যোগ দেন বিয়ের পাত্র অনন্তও। আলাভিয়ার সঙ্গে আরও ছিলেন বলিউড মেগাস্টার সালমান খান।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত