Connect with us

বাংলাদেশ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচ অফিসিয়ালসদের তালিকা প্রকাশ

Published

on

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচ কর্মকর্তাদের তালিকা প্রকাশ করেছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।  

অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড ও সুপার টুয়েলভের জন্য ২০ জন ম্যাচ অফিসিয়ালের নাম ঘোষণা করেছে আইসিসি। পুরো টুর্নামেন্টে দায়িত্ব পালন করবেন ১৬ জন আম্পায়ার। আর ম্যাচ রেফারি হিসেবে থাকবেন ৪ জন। তবে এবারের বিশ্বকাপ আসরে নেই কোন বাংলাদেশি আম্পায়ার। 
আসরে ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচ পরিচালনায় ১৬জন আম্পায়ারা হলেন- আদ্রিয়ান হোল্ডস্টক, আলিম দার, এহসান রাজা, ক্রিস্টোফার ব্রাউন, ক্রিস্টোফার গ্যাফানি, জোয়েল উইলসন, কুমার ধর্মসেনা, ল্যাংটন রুজেরে, মারাইস এরাসমাস, মাইকেল গফ, নিতিন মেনন, পল রেইফেল, পল উইলসন, রিচার্ড ইলিংওর্থ, রিচার্ড কেটলবরো এবং রডনি টাকার।
ম্যাচ রেফারির তালিকায় আছেন- ডেভিড বুন, অ্যান্ডু পাইক্রফট, ক্রিস্টোফার ব্রড ও রঞ্জন মাদুগালে।

এক বিবৃতিতে আইসিসি জানায়, ১৬ জন আম্পায়ারের মধ্যে রিচার্ড কেটলবরো, নীতিন মেনন, কুমারা ধর্মসেনা এবং মারাইস এরাসমাস ২০২১ সালের ফাইনালের আম্পায়ার ছিলেন। এছাড়াও বাকীরা অভিজ্ঞ। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে হওয়া গত বিশ্বকাপের নির্বাচিত ১৬ জনকে এবারও রাখা হয়েছে।

আইসিসির সিনিয়র ম্যানেজার আদ্রিয়ান গ্রিফিথ বলেন, আমরা ম্যাচ অফিসিয়ালসদের নাম ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত। আইসিসি পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালন করবে তারা। যদিও এটি খুবই চ্যালেঞ্জিং কাজ, তারপরও এই গ্রুপটি বিশ্বের সেরা। আমরা জানি, তাদেরকে কঠিন কাজ করতে হবে, তাদের জন্য শুভকামনা।

আগামী ১৬ অক্টোবর থেকে শুরু হবে বিশ্বকাপ। প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে উদ্বোধনী মুখোমুখি হবে শ্রীলংকা ও নামিবিয়া। ঐ ম্যাচের ম্যাচ রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন জিম্বাবুয়ের পাইক্রফট। অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন জোয়েল উইলসন ও রডনি টাক্কার। টিভি আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন পল রেইফেল।

Advertisement

আর ২২ অক্টোবর থেকে সুপার টুয়েলভ পর্ব শুরু হবে। ঐদিন মুখোমুখি হবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। ঐ ম্যাচে টিভি আম্পায়ার থাকবেন ল্যাংটন রুজেরে, অন-ফিল্ডে থাকবেন অ্যাড্রিয়ান হোল্ডস্টক ও ধর্মসেনা এবং চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ।
আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসরের ম্যাচ অফিসিয়ালদের তালিকা :ম্যাচ রেফারি : অ্যান্ড্রু পাইক্রফট, ক্রিস্টোফার ব্রড, ডেভিড বুন এবং রঞ্জন মাদুগালে।
আম্পায়ার : আদ্রিয়ান হোল্ডস্টক, আলিম দার, এহসান রাজা, ক্রিস্টোফার ব্রাউন, ক্রিস্টোফার গ্যাফানি, জোয়েল উইলসন, কুমার ধর্মসেনা, ল্যাংটন রুজেরে, মারাইস এরাসমুস, মাইকেল গফ, নিতিন মেনন, পল রেইফেল, পল উইলসন, রিচার্ড লিংওর্থ, রিচার্ড কেটলব্রো এবং রডনি টাকার।

বিপ্লব আহসান 

Advertisement

জাতীয়

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

তদন্তকাজে বেরিয়ে সাপের কামড় খেলেন পুলিশ কর্মকর্তা

Published

on

দিনাজপুরের বিরামপুরে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) সাপের দংশনে আহত হয়েছেন। তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছেন।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বিজুলডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট থানার (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার ঘটনা গণমাধ্যমকে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

আহত পুলিশ কর্মকর্তার নাম আব্দুর রশীদ। তিনি বিরামপুর থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) হিসেবে কর্মরত।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসক শাহরিয়ার পারভেজ গণমাধ্যমকে জানান, আহত পুলিশ কর্মকর্তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া গেছে তাকে বিষধর কোনো সাপ কামড় দেয়নি।

আহত এসআই আব্দুর রশিদ গণমাধ্যমে বলেন, সকালে উপজেলার দিওড় বটতলি এলাকায় একটি সড়ক দুর্ঘটনার খবর জানতে পারি। দ্রুত সেখানে গিয়ে চেয়ারে বসে আহত ড্রাইভার ও হেলপারের নাম ঠিকানা লিখছিলাম। এ সময় চেয়ার বেয়ে একটি সাপ উঠে ডান হাতের আঙুলে কামড় দেয়। সঙ্গে থাকা পুলিশ সদস্যরা দ্রুত বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে ভালো আছি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

Published

on

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

Advertisement

সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত