Connect with us

বাংলাদেশ

বিয়ের চার মাস পরেই নয়নতারার সন্তানের জন্ম

Published

on

গেলো রোববার যমজ পুত্রসন্তানের মা-বাবা হয়েছেন অভিনেত্রী নয়নতারা ও পরিচালক ভিগনেশ। বিয়ের মাত্র চার মাস পরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সুখবর জানিয়ে ভক্তদের চমকে দিয়েছিলেন ভিগনেশ শিবান। নয়নতারা ও ভিগনেশ দীর্ঘ সাত বছর প্রেম করার পর গেলো ৯ জুন ভারতের মহাবলীপুরমের শেরাটন পার্ক রিসোর্টে বিয়ে করেন।

বিয়ের কয়েক মাস পর সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন অনেক তারকাই। কিন্তু বিপাকে পড়তে হচ্ছে এই দম্পতিকে। কয়েক দিন আগেই গডফাদার ছবির প্রচারে নয়নতারাকে দেখে অন্তঃসত্ত্বা মনে হয়নি, বেবিবাম্পও দেখা যায়নি। অনেক ভারতীয় সংবাদমাধ্যম যদিও খবর করেছে, সারোগেসি পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিয়েছেন এই দম্পতি। তবে নয়নতারা ও শিবান এ বিষয়ে কিছু জানাননি। বিয়ের পর এত দ্রুত কীভাবে মা হওয়া সম্ভব, সাধারণ ভক্তদের মতো তামিলনাড়ু সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একই প্রশ্ন। তারাও জানতে চায় কীভাবে সন্তান জন্ম দিয়েছেন এই তারকা দম্পতি। প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে রীতিমতো তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে তারা।  

তামিলনাড়ু সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মা সুব্রামানিয়ান এ প্রসঙ্গে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, রাজ্য সরকার বিষয়টি নিয়ে নয়নতারা ও ভিগনেশের কাছে ব্যাখ্যা চাইবে। তারা কি আসলেই সারোগেসি পদ্ধতিতে সন্তান নিয়েছেন কি না। তিনি আরও জানান, মেডিকেল সার্ভিসেস অধিদপ্তর বিষয়টি নিয়ে তদন্ত পরিচালনা করবে।

চলতি বছরের শুরুতেই ভারতে সারোগেসি পদ্ধতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গেলো জানুয়ারি মাসে এ বিষয়ে দেশটির পার্লামেন্টে বিল পাস হয়েছে। বিলে বলা হয়েছে, যেসব দম্পতি শারীরিকভাবে সন্তান ধারণে অক্ষম, তাঁরাই কেবল এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারবেন। এ ছাড়া ৩৫ থেকে ৪৫ বছরের যেসব নারী বিধবা ও বিচ্ছেদ হয়েছে, তাঁরা এই পদ্ধতিতে মা হতে পারবেন।

এর আগে অনেক তারকা দম্পতি সারোগেসি পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও নিক জোনাস দম্পতি, শাহরুখ খান, শিল্প শেঠি, করণ জোহরসহ অনেকেই।

Advertisement

 

বিপ্লব আহসান 

Advertisement

জাতীয়

সহিংসতায় দোষী ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে আহতদের খোঁজখবর নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংগৃহীত ছবি

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সাম্প্রতিক সহিংসতায় আহতদের মধ্যে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল)চিকিৎসাধীনদের খোঁজখবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে রাজধানীর রাজধানীর শের-এ-বাংলা নগরে অবস্থিত ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের খোঁজখবর নেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

এসময় আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসার আশ্বাস দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘দোষী ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে, যাতে কেউ আর দেশবাসীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে।’

এর আগে, শুক্রবার(২৬ জুলাই) কোটা আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ(ঢামেক) হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে হাসপাতালের জরুরি ইউনিটে যান এবং চিকিৎসাধীনদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় ঐক্যের’ ডাক বিএনপির

Published

on

প্রতীকী ছবি

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের সব শরীকদল ও জোট, বাম-ডান দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সব ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের প্রতি ‘জাতীয় ঐক্য’ গঠনের আহবান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দিবাগত রাতে দলের প্যাডে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই ঐক্যের আহবান জানানো হয়।

বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘‘জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে লুণ্ঠিত গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, অধিকারহীন জনগণের ও জাতির মুক্তির লক্ষ্যে আমরা নূন্যতম এক দফার ভিত্তিতে ও দাবিতে দেশের সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি জাতীয় ঐক্য গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

‘আমরা বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলনের শরীক দল ও জোট, বাম-ডান সকল রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ও সকল ইসলামী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাচ্ছি। জাতীয় ঐক্যের এই ঐতিহাসিক ঘোষণা ও দলিল দেশ এবং জাতির মুক্তি তরান্বিত করতে ইনশাল্লাহ।’

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে বলেন, ‘সময় ও যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতার কারণে বিবৃতির মাধ্যমে সম্মতি প্রদান করা যেতে পারে। শীঘ্রই সম্মতিপ্রাপ্ত সবার স্বাক্ষরে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা হবে।’

Advertisement

প্রসঙ্গত, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও সংগঠন যুগপৎ আন্দোলন শুরু করে। ওই সময়ে জামায়াতে ইসলামী আলাদাভাবে সরকার পতনের আন্দোলন থাকে। উল্লেখযোগ্য  অন্য রাজনৈতিক দলগুলো হলো-গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ, লিভারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, গণফোরাম, পিপলস পার্টি, লেবার পার্টি, এনডিএ, ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত