ক্রিকেট
নিউজিল্যান্ডে হোয়াইওয়াশ হলো বাংলাদেশ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2021/03/26/resize-600x315x1x0image-2802-1616738197.jpg)
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে আগের দুটিতে পরাজিত হওয়ায় শেষ ম্যাচে লক্ষ্য ছিল হোয়াইটওয়াশ এড়ানো। কিন্তু ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় তা আর হয়ে উঠলো না। ১৬৪ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজয়ের মধ্য দিয়ে ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ তে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ।
সিরিজ শুরুর আগে অধিনায়ক, কোচ, টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে ক্রিকেটাররা পর্যন্ত আশার বাণী শুনিয়েছেন। কিন্তু হোয়াইওয়াশের মধ্যদিয়ে সেই আশার বেলুন চুপসে যেতে মোটেও সময় নেয়নি।
কিউইদের বিপক্ষে তাদের মাটিতে জেতা যে কোন দলের জন্যই বেশ কঠিন, আর তা যদি হয় উপমহাদেশের কোন দল তা হলে তো কথাই নেই। কিন্তু হারলেও তার একটা ধরন থাকে, কিন্তু তাই বলে অসহায় আত্মসমর্পণ!
সিরিজ জিততে না পারলেও কাঁধে কাঁধ রেখে টাইগাররা লড়াই করবে বলেই প্রত্যাশা ছিল ভক্ত-সমর্থকদের। কিন্তু প্রথম ওয়ানডেতে উড়ে যাওয়ার পর দ্বিতীয়টিতে সুযোগ আসলেও ক্যাচ মিসের মহড়া আর ক্রিকেটারদের শরীরি ভাষা সেটা হতে দেয়নি। আর তৃতীয়টি তো যাচ্ছে তাই অবস্থা।
ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটে ওয়ানডেতেই সবচেয়ে ভালো খেলে বাংলাদেশ। প্রথম দুই ওয়ানডেতে হতাশাজনক পারফর্মেন্সের পর তৃতীয় ওয়ানডেতে টসে হেরে বোলিংয়ের সুযোগ পেয়ে বোলাররা সেটা কাজেও লাগিয়েছিল দুর্দান্ত ভাবে। ৫৩ রানেই ৩ উইকেট তুলে নিলেও ভালোর সেই শুরুটা সময়ের সাথে সাথে মিলিয়ে যায় মুশফিক, রিয়াদ, আফিফদের বাজে ফিল্ডিংয়ের কাছে। গত ম্যাচে উইকেটের পেছনে দৃষ্টিকটু ভুলের পর মনে করা হয়েছিল এবার মুশফিকুর রহিমের কিপিং থেকে মুক্তি পাবে বাংলাদেশ কিন্তু সবাইকে আরও একবার বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ঠিকই উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে যান মুশফিকুর রহিম। ফলাফল আবারও ক্যাচ মিস, রান আউটের সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ। শুধু মুশফিকই নয়, এই সিরিজে পজিটিভ কিছু খুঁজে পাওয়াটা হবে সবচেয়ে কঠিন কাজ বিশেষ করে ক্রিকেটারদের শরীরি ভাষা।
লক্ষ্যটা পাহাড়সম ৩১৯ রান। এত বড় লক্ষ্য তাড়া করে জয় বাংলাদেশের ক্রিকেটে নিয়মিত ঘটে না, ঘরোয়া ক্রিকেটের ম্যাচ গুলোও ২৫০ থেকে ২৭০ এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। ব্যর্থতার মিছিলে একে একে যোগ দিয়েছেন তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, মোহাম্মদ মিথুন, মুশফিকুর রহিম, মাহেদি হাসানরা। দলীয় ৫০ রান স্পর্শ করতেই বাংলাদেশকে খেলতে হয়েছে ১৮ ওভার পর্যন্ত, ৩০ ওভারে ১০০ রানও স্কোর বোর্ডের তুলতে পারেনি টাইগাররা। এক পর্যায়ে দলীয় শতরান হবে কিনা তা নিয়েই প্রশ্ন দেখা দিয়েছিল। মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ৭৩ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় অপরাজিত ৭৬ রানের ইনিংস শুধু পরাজয়ের সময় দীর্ঘ করেছে মাত্র।
এর আগে ডেভন কনওয়ে ও মিচেলের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩১৮ রানের সংগ্রহ পেয়েছিলো নিউজিল্যান্ড, এই জয়ে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিলো স্বাগতিকরা। আগামী ২৮ মার্চ থেকে শুরু হবে দুই দলের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
এএ
ক্রিকেট
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল পরিচালনার দায়িত্বে যারা
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/t20.jpg)
আজ শনিবার (২৯ জুন) নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্লকব্লাস্টার ফাইনালের জন্য ম্যাচ অফিসিয়ালদের নাম ঘোষনা করেছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকছেন ইংল্যান্ডের রিচার্ড ইলিংওর্থ এবং নিউজিল্যান্ডের ক্রিস গ্যাফানি।
তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্ব পেয়েছেন ইংল্যান্ডের রিচার্ড কেটেলব্রো। চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে রাখা হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার রড টাকারকে।
বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। এই প্রথম আইসিসি ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোন আসরের ফাইনালে উঠলো প্রোটিয়ারা।
অপর সেমিতে ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে হারিয়ে দশ বছর পর বিশ্বকাপের ফাইনালে জায়গা করে নেয় ভারত। এর আগে ২০০৭ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলেছিলো টিম ইন্ডিয়া। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো টিম ইন্ডিয়া।
এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা ৮টি ও ভারত ৭টি ম্যাচে জিতেছে। যা এই দু’দলের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।
জেএইচ
ক্রিকেট
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা নামছে আজ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/টি-টোয়েন্টি.jpg)
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নবম আসরের ব্লকবাস্টার ফাইনালে আজ শনিবার (২৯ জুন) মুখোমুখি হচ্ছে টুর্নামেন্টের দুই অপরাজিত দল দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। প্রথমবারের মত আইসিসি বিশ্বকাপ ইভেন্টের ফাইনালে উঠেই বাজিমাত করতে চায় প্রোটিয়ারা। প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের লক্ষ্য দক্ষিণ আফ্রিকার। অন্যদিকে, ২০০৭ সালে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ভারতের চোখ দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তোলা।
বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ম্যাচটি।
গ্রুপ পর্বে ৪ ও সুপার এইটে ৩ ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু সেমিতে উঠলেও চিন্তার ভাঁজ কপালে ছিলো প্রোটিয়াদের। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে মোট সাতবার বিশ্বকাপের সেমি থেকে বিদায় নিতে হয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। এবার সেমি খড়া কাটিয়ে উঠতে পারে ‘চোকার্স’ খ্যাত দলটি। টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে বোলারদের অসাধারন নৈপুন্যে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে প্রোটিয়ারা।
দক্ষিণ আফ্রিকার তিন পেসার ও এক স্পিনারের তোপে প্রথমে ব্যাট হাতে নেমে মাত্র ৫৬ রানে গুটিয়ে যায় আফগানিস্তান। ৫৭ রানের টার্গেট স্পর্শ করতে মাত্র ৮ দশমিক ৫ ওভার খরচ হয় প্রোটিয়াদের। গ্রুপ পর্ব ও সুপার এইটে প্রায় বেশিরভাগ ম্যাচে অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। কিন্তু সেমিফাইনালে তেমনটা করতে হয়নি তাদের।
সেমিফাইনালের এমন সহজ জয় ফাইনালের আগে বাড়তি আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। ফাইনাল নিয়ে দলের অধিনায়ক আইডেন মার্করাম বলেন, ‘ফাইনালে খেলার সুযোগ পাওয়া বিশাল অর্জন। আমরা যখন বিশ্বকাপের জন্য আসি, শুধুমাত্র ফাইনালে খেলতে আসিনি। আমরা অন্য সব দলের মতো ফাইনাল জিততে এসেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাদা বলের দুই ফরম্যাটে দীর্ঘদিন ধরেই একসাথে খেলছে এই দলটি। ফাইনালে উঠতে পারাটা দারুন। আমরা বিশ্বের যেকোন দলের সাথেই লড়াই করতে পারি ও শিরোপা জিততে পারি বলে আমরা বিশ্বাস করি। সেই সুযোগ এখন সামনে আসায় ভালো লাগছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার মত এবারের বিশ্বকাপে অপরাজিত দল ভারতও। তবে গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে একটি জয় কম পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কারন গ্রুপ পর্বে কানাডার বিপক্ষে ভারতের ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়।
তাই এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা ৮টি ও ভারত ৭টি ম্যাচে জিতেছে। যা এই দু’দলের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।
গ্রুপ পর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে দারুন ক্রিকেট খেলেছে ভারত। ব্যাটার-বোলাররা নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। গতরাতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সেমিফাইনালেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও শতভাগ উজার করে দিয়েছে তারা। অধিনায়ক রোহিত শর্মার হাফ-সেঞ্চুরির সাথে সূর্যকুমার যাদবের ঝড়ো ইনিংস এবং দুই স্পিনার অক্ষর প্যাটেল ও কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে হারায় ভারত। তৃতীয়বারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে ভারত। এর আগে ২০০৭ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিলো উপমহাদেশের দলটি।
২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা জিতলেও, ২০১৪ সালের ফাইনালে হেরে যায় ভারত। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলংকার কাছে ৬ উইকেটে হেরেছিলো টিম ইন্ডিয়া। আর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথম বিশ্বকাপে টান-টান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো ভারত।
২০০৭ সালের সুখস্মৃতি বিশ্বকাপের নবম আসরে ফিরিয়ে আনতে চায় ভারত। দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলেন, ‘আমাদের সামনে ২০০৭ সালের সুখস্মৃতি ফিরিয়ে আনার সুর্বন সুযোগ। ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ট্রফি জিততে মুখিয়ে আছে দলের সবাই। ঐ আসরের দলে আমি ছিলাম। আশা করছি আবারও শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতে উঠতে পারবো আমরা।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে রোহিত বলেন, ‘দল হিসাবে আমাদের খুব শান্ত থাকতে হবে। কারণ, মাথা ঠান্ডা থাকলে ও চাপ না নিলে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। ফাইনালে জিততে হলে ভাল ক্রিকেট খেলা ছাড়া অন্য কোন পথ নেই। আমরা এবার আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছি। ফাইনালে একই পরিকল্পনায় খেলতে চাই।’
ফাইনালে উঠলেও, দলের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলির ফর্ম নিয়ে আবারও প্রশ্ন শুনতে হয়েছে রোহিতকে। কিন্তু কোহলির ফর্ম নিয়ে চিন্তা নেই ভারতের। রোহিত বলেন, ‘কোহলি কেমন ক্রিকেটার তা আমরা সবাই জানি। সবার ক্যারিয়ারেই খারাপ সময় আসে। আবার খারাপ সময় কেটে যায়। সে রানের জন্য মুখিয়ে আছে। ফাইনালেও সে ওপেন করবে। আমরা আশা করছি, ফাইনালে কোহলির ব্যাট কথা বলবে।’
এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ২৬বার মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে ভারতের ১৪ ও দক্ষিণ আফ্রিকার জয় ১১ ম্যাচে। ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ৬বার মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এই মঞ্চেও জয়ের ক্ষেত্রে এগিয়ে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার ২ জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় ৪টিতে।
মুখোমুখি লড়াইয়ের ২০০৭, ২০১০, ২০১২ ও ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং ২০০৯ ও ২০২২ সালের আসরে জিতেছিলো দক্ষিণ আফ্রিকা।
ভারত দল : রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া, যশস্বী জয়সওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্থ (উইকেটরক্ষক), সঞ্জু স্যামসন, শিবম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুজবেন্দ্রা চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।
দক্ষিণ আফ্রিকা দল : আইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), অটনিল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েৎজি, কুইন্টন ডি কক, বিজর্ন ফরচুইন, রেজা হেনড্রিক্স, মার্কো জানসেন, হেনরিচ ক্লাসেন, কেশব মহারাজ, ডেভিড মিলার, এনরিচ নর্টি, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ট্রিস্টান স্টাবস।
জেএইচ
ক্রিকেট
ফাইনাল জিততে প্রোটিয়াদের পরামর্শ দিলেন পন্টিং
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-5-6.jpg)
দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য উপদেশমালা ছড়িয়ে দিলেন রিকি পন্টিং। একটি মাত্র ম্যাচ বাকি আছে। ভারতের সাথে ফাইনাল, যা জিতলে ইতিহাস গড়বে প্রোটিয়ারা। দলটি প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল নিশ্চিত করেছে। বার্বাডোজে ফাইনালের মঞ্চে নামার আগে কত কথাই তো হচ্ছে দুই দল নিয়ে।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক পন্টিং একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করছেন। আরেকটি ম্যাচের মতো করে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায় খেলোয়াড়দের মধ্যে। আইসিসি ডিজিটাল শো’তে কথা বলতে গিয়ে এসব কথা এনেছেন তিনি। পন্টিংয়ের মতে, গুরুত্ব বিবেচনায় ম্যাচ নেওয়া উচিত খেলোয়াড়দের।
ভারতের মতোই টুর্নামেন্ট জুড়ে অপরাজিত দল দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাইনালে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে তারা, এই বিশ্বাস আছে পন্টিংয়ের। প্রোটিয়াদের সেই মানের দক্ষতা ও সক্ষমতা রয়েছে।
পন্টিং বলেন, ‘তারা এখন পর্যন্ত অপরাজিত। তাই তাদের কোনো কিছু বদল করার দরকার নেই বা কঠোর কিছু করার প্রয়োজন নেই।‘
‘তাদের শুধু নিজেদের একটু মেলে ধরতে হবে। নিজেদের সেরাটুকু দেখাতে হবে, সেরা সুযোগ দিতে হবে। তারা যদি এটা করতে পারে, তাদের হারানো কঠিন।‘
আগামীকাল (২৯ জুন) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮ টায় ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনাল খেলতে নামবে।
- পর্যটন23 hours ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
- ইসলাম13 hours ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
- আবহাওয়া3 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
- অপরাধ22 hours ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
- টুকিটাকি2 days ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
- রংপুর2 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
- জাতীয়2 days ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!
- আন্তর্জাতিক2 days ago
এক ঘণ্টায় সাড়ে ৪৮ কোটি টাকা জিতলেন জুয়াড়ি, অতপর…