Connect with us

এশিয়া

ভূমিকম্পে কাঁপলো ইন্দোনেশিয়া, সাতজনের মৃত্যু

Published

on

ইন্দোনেশিয়ার জাভা ও বালি দ্বীপে ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে মারা গেছে অন্তত সাতজন। শনিবারের প্রাকৃতিক দুর্যোগে আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১২ জন।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা-ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ২টা নাগাদ দ্বীপের দক্ষিণাঞ্চলে ভূকম্পন অনুভূত হয়। শক্তিশালী ভূমিকম্পের প্রভাবে কেঁপে উঠে উপকূলীয় অঞ্চল। এর কেন্দ্রস্থল ছিলো মালাংয়ে, ভূভাগের ৮২ কিলোমিটার গভীরে। দেশটির বেশ কিছু শহরে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু ঘরবাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পার্লামেন্ট ভবন, স্কুল, হাসপাতাল, ঘরবাড়িসহ অসংখ্য স্থাপনা।

দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ জানায়, পার্বত্য অঞ্চলগুলো থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরানো হচ্ছে। ভূমিকম্পের পরপর কয়েকটি আফটারশক আঘাত হানলেও এতে সুনামি সতর্কতা নেই। তবে রয়েছে ভূমিধসের পূর্বাভাস।

অনেকে মাটিচাপা ঘরবাড়ির নিচে আটকা পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে উদ্ধারকর্মীরা। তাদের উদ্ধারে চলছে তল্লাশি অভিযান।

ইন্দোনেশিয়ায় চলতি সপ্তাহে মৌসুমী ঝড় সেরোজার তাণ্ডবে মারা গেছে অন্তত ১৬৫ জন।

Advertisement

 

এসএন

Advertisement

এশিয়া

গাজার ধ্বংসস্তুপের নিচে নিখোঁজ হাজারো শিশুর মৃতদেহ: ইউনিসেফ প্রধান

Published

on

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলের বিমান হামলা যেনো বন্ধ হওয়ার নামই নিচ্ছে না। এবার বিমান হামলা চালিয়েছে গাজার উত্তর, মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের বেসামরিক এলাকায়। হামলায় মারা গেছেন কয়েক হাজার মানুষ। হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর মৃতদেহ গাজার বিভিন্নস্থানে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। জানালেন জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের প্রধান।

বৃহস্পিবার ( ২৭ জুন ) আল জাজিরার দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা আনরোয়া জানিয়েছে, ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় প্রতিদিন গড়ে ১০টি শিশু একটি অথবা দুটি পা হারিয়ে পঙ্গু হচ্ছে। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে যত মানুষ নিহত বা আহত হয়েছে তার মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। সেখানে প্রতিদিনই ছোট ছোট শিশুরা যুদ্ধের তাণ্ডবে প্রাণ হারাচ্ছে বা আহত হচ্ছে।

আনরোয়ার প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেন, এই হিসাবের মধ্যে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের দেয়া তথ্য যোগ করা হয়নি। ইউনিসেফের তথ্য বলছে, ইসরায়েলের হামলায় বহু শিশু তাদের হাত অথবা বাহু হারিয়েছে।

ফিলিপ লাজারিনি আরোও বলেন, প্রতিদিন গড়ে ১০ জন শিশু একটি পা বা দুটি পা হারাচ্ছে। এটা থেকে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন যে সেখানকার একটি শিশুর শৈশব কেমন হতে পারে।

Advertisement

লাজারিনি বলেন, প্রায় চার হাজার শিশু নিখোঁজ হয়েছে। প্রায় ৮ মাস ধরে চলা সংঘাতে ১৭ হাজার শিশু তাদের অভিভাবককে হারিয়েছে।

ভয়ানক পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সংঘাতের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১৪ হাজার শিশু নিহত হয়েছে।

গেলো ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে অভিযানের নামে গেলো ৮ মাসে কমপক্ষে ৩৭ হাজার ৭১৮ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৮৬ হাজার ৩৭৭ জন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

পাকিস্তানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি, তীব্র গরমে ৫৬৮ জনের মৃত্যু

Published

on

গেলো ছয়দিনে তীব্র গরমে পাকিস্তানে ৫৬৮ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে মঙ্গলবার (২৫ জুন) একদিনেই ১৪১ জনের মৃত্যু হয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির দেয়া প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের করাচি শহরে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। তবে উচ্চ আর্দ্রতার কারণে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভব হচ্ছে। গেলো চার দিনে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে ২৬৭ জন ভর্তি হয়েছেন, যাদের অধিকাংশের বয়স ৬০ থেকে ৭০।

করাচির সিভিল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের প্রধান ডা. ইমরান সারওয়ার শেখ জানান, যারা হাসপাতালে আসছেন তাদের বমি, ডায়রিয়া এবং উচ্চমাত্রায় জ্বরসহ নানা উপসর্গ রয়েছে। তাদের অনেকেই বাইরে কাজ করছিল।

দেশটির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমনটা হচ্ছে। এটি সারাবিশ্বে ঘটছে। ইউরোপেও ঘটছে। করাচির এই তীব্র তাপপ্রবাহ আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

Advertisement

এদিকে পাকিস্তানের প্রতিবেশি দেশগুলোতেও সাম্প্রতিক সময়ে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে। ভারতের রাজধানী দিল্লিও ‘অভূতপূর্ব’ তাপপ্রবাহ প্রত্যক্ষ করে চলেছে। গেলো মে মাস থেকে সেখানে প্রতিদিনের তাপমাত্রাই ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ছয় মাস যেতে না যেতেই রাম মন্দিরে ফাটল

Published

on

চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদি অযোধ্যার রাম মন্দিরে উদ্বোধন করা হয়েছে। এর ছয় মাস পার হতে না হতেই ছাদ ফেটে অঝোরে পানি পড়ছে। অটল সেতুর ফাটলের পর অযোধ্যার রাম মন্দিরের ছাদে এমন ফাটল সবার মনে প্রশ্ন তৈরি করেছে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এ মন্দির তৈরিতে ব্যবহার করা হয়নি কোনো ইস্পাত। শুধুমাত্র নির্মাণ শৈলীর উপরে ভর করে দাঁড়িয়ে রয়েছে প্রায় কুতুব মিনারের কাছাকাছি উচ্চতার রাম মন্দির। এটি তৈরির পিছনে রয়েছেন ভারতের নামিদামী বিজ্ঞানীরা। সাহায্য নেয়া হয়েছে ইসরোর। কিন্তু প্রথম বর্ষাতেই বেহাল অবস্থা রামমন্দিরের। ফুটো ছাদ এবং জলাবদ্ধ প্রাঙ্গন নির্মাণের গুণমান নিয়ে ব্যাপক বির্তর্কের জন্ম দিয়েছে।

রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস বলেন, চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্রের নেতৃত্বে রাম মন্দির নির্মাণ কমিটি এখনও বিভিন্ন চেম্বারে কাজ করছে। যেখানে আরও দেবতাদের স্থাপন করা হবে। এই ইনস্টলেশনগুলো ২০২৫ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷

তিনি আরও বলেন, কেন নবনির্মিত মন্দিরটি ফুটো হচ্ছে তা সমাধানের দিকে অবিলম্বে মনোযোগ দেয়া উচিত।

Advertisement

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে অটল সেতুটির উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সমুদ্র সেতুটিই ভারতের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতু। এর জন্য খরচ পড়েছিল প্রায় ১৭ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। কিন্তু ৫ মাস যেতে না যেতেই সেই সেতুতে দেখা গেল ফাটল।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত