Connect with us

ক্রিকেট

দ্বিতীয় দিন শেষে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

Published

on

বৃষ্টি ও আলোক সল্পতার কারণে দ্বিতীয় দিনে প্রায় ১ সেশন অর্থাৎ ২৫ ওভার খেলা না হলেও দ্বিতীয় দিন শেষে ভালো অবস্থাতেই বাংলাদেশ দল। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৪৭৪ রান। মুশফিকুর রহীম ১০৭ বলে ৪ চারে ৪৩* রান ও লিটন দাস ৩৯ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ২৫* রানে অপরাজিত আছেন। 

বুধবার পাল্লেকেলে স্টেডিয়ামে খেলাটি শুরু হয় বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১০টায়। ম্যাচটি সরাসরি দেখাচ্ছে দেশের প্রথম ক্রীড়া চ্যানেল টি-স্পোর্টস ও গাজী টেলিভিশন। এছাড়া মোবাইলে দেখতে পারবেন গাজী টেলিভিশনের পার্টনার র‍্যাবিটহোলবিডির ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেলে।

আগের দিনের ২ উইকেটে ৩০২ রান নিয়ে অপরাজিত থাকা দুই ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুমিনুল হক দেখেশুনে খেলতে থাকেন। সময়ের সাথে নিজেদের ব্যাটকে চওড়া বানিয়েছেন দুজনেই। প্রথম সেশনে লঙ্কান বোলারদের কোন সুযোগই দেননি শান্ত ও মুমিনুল জুটি, বিদেশের মাটিতে প্রথম ও ক্যারিয়ারে ১১তম সেঞ্চুরি তুলে নেন অধিনায়ক মুমিনুল হক। অপরদিকে নিজের ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিকে দেড়শতে রুপান্তর করেন নাজমুল হোসেন শান্ত।

প্রথম সেশনে কোন উইকেট না হারিয়ে ২ উইকেটে ৩৭৮ রান নিয়ে লাঞ্চে যায় বাংলাদেশ। লাঞ্চ থেকে ফিরে ৩৭৮ বলে ১৭ চার ও ১ ছক্কায় ১৬৩ রানের ইনিংস খেলে আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত। সঙ্গীকে হারিয়ে মুমিনুলও বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেননি। ৩০৪ বলে ১১ চারে ১২৭ রানে আউট হওয়ার আগে চতুর্থ উইকেট জুটিতে মুশফিকের সাথে ৩০ রানের জুটি গড়েন মুমিনুল। মুশফিকের সাথে চতুর্থ উইকেটে যোগ দেন লিটন দাস। ৪ উইকেটে ৪৪০ রান করে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।

চা বিরতি থেকে ফিরে বৃষ্টিতে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস। বৃষ্টি থামলে আবারও ব্যাটিং শুরু করেন মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস। ৭.৪ ওভার পর আবারও খেলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় আলোক-সল্পতা। সেই বাঁধা পেরিয়ে মাঠে আর বল গড়ায়নি, দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৪৭৪ রান। 

Advertisement

শ্রীলঙ্কার হয়ে বিশ্ব ফার্নান্দো ২টি, লাহিরু কুমারা ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা প্রত্যেকে একটি করে উইকেট লাভ করেন।

এর আগে প্রথম দিনে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই সাইফ হাসানকে হারালেও তামিম ইকবালের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে দ্রুতই ধাক্কা সামলে নেয় বাংলাদেশ। দারুণ ব্যাটিং করা তামিম ইকবাল ৯০ রানে আউট হন, তবে নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুমিনুল হকের ব্যাটিং দৃঢ়তায় টেস্টে দারুণ একটা দিন পার করে বাংলাদেশ দল।

এস

Advertisement

ক্রিকেট

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল পরিচালনার দায়িত্বে যারা

Published

on

আজ শনিবার (২৯ জুন) নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্লকব্লাস্টার ফাইনালের জন্য ম্যাচ অফিসিয়ালদের নাম ঘোষনা করেছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।

অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকছেন ইংল্যান্ডের রিচার্ড ইলিংওর্থ এবং নিউজিল্যান্ডের ক্রিস গ্যাফানি।

তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্ব পেয়েছেন ইংল্যান্ডের রিচার্ড কেটেলব্রো। চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে রাখা হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার রড টাকারকে।

বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। এই প্রথম আইসিসি ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোন আসরের ফাইনালে উঠলো প্রোটিয়ারা।

অপর সেমিতে ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে হারিয়ে দশ বছর পর বিশ্বকাপের ফাইনালে জায়গা করে নেয় ভারত। এর আগে ২০০৭ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলেছিলো টিম ইন্ডিয়া। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো টিম ইন্ডিয়া।

Advertisement

এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা ৮টি ও ভারত ৭টি ম্যাচে জিতেছে। যা এই দু’দলের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা নামছে আজ

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নবম আসরের ব্লকবাস্টার ফাইনালে আজ শনিবার (২৯ জুন) মুখোমুখি হচ্ছে টুর্নামেন্টের দুই অপরাজিত দল দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। প্রথমবারের মত আইসিসি বিশ্বকাপ ইভেন্টের ফাইনালে উঠেই বাজিমাত করতে চায় প্রোটিয়ারা। প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের লক্ষ্য দক্ষিণ আফ্রিকার। অন্যদিকে, ২০০৭ সালে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ভারতের চোখ দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তোলা।

বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ম্যাচটি।

গ্রুপ পর্বে ৪ ও সুপার এইটে ৩ ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু সেমিতে উঠলেও চিন্তার ভাঁজ কপালে ছিলো প্রোটিয়াদের। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে মোট সাতবার বিশ্বকাপের সেমি থেকে বিদায় নিতে হয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। এবার সেমি খড়া কাটিয়ে উঠতে পারে ‘চোকার্স’ খ্যাত দলটি। টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে বোলারদের অসাধারন নৈপুন্যে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে প্রোটিয়ারা।

দক্ষিণ আফ্রিকার তিন পেসার ও এক স্পিনারের তোপে প্রথমে ব্যাট হাতে নেমে মাত্র ৫৬ রানে গুটিয়ে যায় আফগানিস্তান। ৫৭ রানের টার্গেট স্পর্শ করতে মাত্র ৮ দশমিক ৫ ওভার খরচ হয় প্রোটিয়াদের। গ্রুপ পর্ব ও সুপার এইটে প্রায় বেশিরভাগ ম্যাচে অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। কিন্তু সেমিফাইনালে তেমনটা করতে হয়নি তাদের।

সেমিফাইনালের এমন সহজ জয় ফাইনালের আগে বাড়তি আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। ফাইনাল নিয়ে দলের অধিনায়ক আইডেন মার্করাম বলেন, ‘ফাইনালে খেলার সুযোগ পাওয়া বিশাল অর্জন। আমরা যখন বিশ্বকাপের জন্য আসি, শুধুমাত্র ফাইনালে খেলতে আসিনি। আমরা অন্য সব দলের মতো ফাইনাল জিততে এসেছি।’

Advertisement

তিনি আরও বলেন, ‘সাদা বলের দুই ফরম্যাটে দীর্ঘদিন ধরেই একসাথে খেলছে এই দলটি। ফাইনালে উঠতে পারাটা দারুন। আমরা বিশ্বের যেকোন দলের সাথেই লড়াই করতে পারি ও শিরোপা জিততে পারি বলে আমরা বিশ্বাস করি। সেই সুযোগ এখন সামনে আসায় ভালো লাগছে।’

দক্ষিণ আফ্রিকার মত এবারের বিশ্বকাপে অপরাজিত দল ভারতও। তবে গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে একটি জয় কম পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কারন গ্রুপ পর্বে কানাডার বিপক্ষে ভারতের ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়।

তাই এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা ৮টি ও ভারত ৭টি ম্যাচে জিতেছে। যা এই দু’দলের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।

গ্রুপ পর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে দারুন ক্রিকেট খেলেছে ভারত। ব্যাটার-বোলাররা নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। গতরাতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সেমিফাইনালেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও শতভাগ উজার করে দিয়েছে তারা। অধিনায়ক রোহিত শর্মার হাফ-সেঞ্চুরির সাথে সূর্যকুমার যাদবের ঝড়ো ইনিংস এবং দুই স্পিনার অক্ষর প্যাটেল ও কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে হারায় ভারত।  তৃতীয়বারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে ভারত। এর আগে ২০০৭ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিলো উপমহাদেশের দলটি।

২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা জিতলেও, ২০১৪ সালের ফাইনালে হেরে যায় ভারত। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলংকার কাছে ৬ উইকেটে হেরেছিলো টিম ইন্ডিয়া। আর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথম বিশ্বকাপে টান-টান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো ভারত।

Advertisement

২০০৭ সালের সুখস্মৃতি বিশ্বকাপের নবম আসরে ফিরিয়ে আনতে চায় ভারত। দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলেন, ‘আমাদের সামনে ২০০৭ সালের সুখস্মৃতি ফিরিয়ে আনার সুর্বন সুযোগ। ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ট্রফি জিততে মুখিয়ে আছে দলের সবাই। ঐ আসরের দলে আমি ছিলাম। আশা করছি আবারও শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতে উঠতে পারবো আমরা।’

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে রোহিত বলেন, ‘দল হিসাবে আমাদের খুব শান্ত থাকতে হবে। কারণ, মাথা ঠান্ডা থাকলে ও চাপ না নিলে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। ফাইনালে জিততে হলে ভাল ক্রিকেট খেলা ছাড়া অন্য কোন পথ নেই। আমরা এবার আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছি। ফাইনালে একই পরিকল্পনায় খেলতে চাই।’

ফাইনালে উঠলেও, দলের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলির ফর্ম নিয়ে আবারও প্রশ্ন শুনতে হয়েছে রোহিতকে। কিন্তু কোহলির ফর্ম নিয়ে চিন্তা নেই ভারতের। রোহিত বলেন, ‘কোহলি কেমন ক্রিকেটার তা আমরা সবাই জানি। সবার ক্যারিয়ারেই খারাপ সময় আসে। আবার খারাপ সময় কেটে যায়। সে রানের জন্য মুখিয়ে আছে। ফাইনালেও সে ওপেন করবে। আমরা আশা করছি, ফাইনালে কোহলির ব্যাট কথা বলবে।’

এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ২৬বার মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে ভারতের ১৪ ও দক্ষিণ আফ্রিকার জয় ১১ ম্যাচে। ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ৬বার মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এই মঞ্চেও জয়ের ক্ষেত্রে এগিয়ে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার ২ জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় ৪টিতে।

মুখোমুখি লড়াইয়ের ২০০৭, ২০১০, ২০১২ ও ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং ২০০৯ ও ২০২২ সালের আসরে জিতেছিলো দক্ষিণ আফ্রিকা।

Advertisement

ভারত দল : রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া, যশস্বী জয়সওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্থ (উইকেটরক্ষক), সঞ্জু স্যামসন, শিবম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুজবেন্দ্রা চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।

দক্ষিণ আফ্রিকা দল : আইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), অটনিল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েৎজি, কুইন্টন ডি কক, বিজর্ন ফরচুইন, রেজা হেনড্রিক্স, মার্কো জানসেন, হেনরিচ ক্লাসেন, কেশব মহারাজ, ডেভিড মিলার, এনরিচ নর্টি, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ট্রিস্টান স্টাবস।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

ফাইনাল জিততে প্রোটিয়াদের পরামর্শ দিলেন পন্টিং

Published

on

দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য উপদেশমালা ছড়িয়ে দিলেন রিকি পন্টিং। একটি মাত্র ম্যাচ বাকি আছে। ভারতের সাথে ফাইনাল, যা জিতলে ইতিহাস গড়বে প্রোটিয়ারা। দলটি প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল নিশ্চিত করেছে। বার্বাডোজে ফাইনালের মঞ্চে নামার আগে কত কথাই তো হচ্ছে দুই দল নিয়ে।

অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক পন্টিং একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করছেন। আরেকটি ম্যাচের মতো করে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায় খেলোয়াড়দের মধ্যে। আইসিসি ডিজিটাল শো’তে কথা বলতে গিয়ে এসব কথা এনেছেন তিনি। পন্টিংয়ের মতে, গুরুত্ব বিবেচনায় ম্যাচ নেওয়া উচিত খেলোয়াড়দের।

ভারতের মতোই টুর্নামেন্ট জুড়ে অপরাজিত দল দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাইনালে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে তারা, এই বিশ্বাস আছে পন্টিংয়ের। প্রোটিয়াদের সেই মানের দক্ষতা ও সক্ষমতা রয়েছে।

পন্টিং বলেন, ‘তারা এখন পর্যন্ত অপরাজিত। তাই তাদের কোনো কিছু বদল করার দরকার নেই বা কঠোর কিছু করার প্রয়োজন নেই।‘

‘তাদের শুধু নিজেদের একটু মেলে ধরতে হবে। নিজেদের সেরাটুকু দেখাতে হবে, সেরা সুযোগ দিতে হবে। তারা যদি এটা করতে পারে, তাদের হারানো কঠিন।‘

Advertisement

আগামীকাল (২৯ জুন) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮ টায় ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনাল খেলতে নামবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত