Connect with us

খুলনা

হিলিতে ফেন্সিডিলসহ তিন জন আটক

Published

on

দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ১৮৭ বোতল ফেন্সিডিল নিয়ে এক নারীসহ ৩ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে হাকিমপুর থানা পুলিশ। 

শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) সকালে হিলি জিলাপিপট্টি ধলুর বাড়ি থেকে দুই জনকে এবং সীমান্তের সাতকুড়ি গ্রাম থেকে এক জনকে ফেন্সিডিলসহ আটক করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাকিমপুর খানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ। 

আটককৃতরা হলেন, হিলি সীমান্তের দক্ষিণ বাসুদেবপুরের (জিলাপিপট্টি) নুর ইসলামের ছেলে রাসেল আহম্মেদ ধলু (২৫), দক্ষিণ বাসুদেবপুরের (মহিলা কলেজ পাড়া) মৃত ফজলু হকের ছেলে রায়হান শেখ (৩৮) ও বগুড়ার মালিগ্রামের (সিদ্দিক মোড়) মৃত দেলোয়ার রহমানের স্ত্রী মিলন বেগম (৪৫)।

হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, শুক্রবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি হিলির দক্ষিণ বাসুদেবপুরে একটি বাড়িতে মাদক নিয়ে কয়েকজন অবস্থান করছে। পরে এ এস আই নূরে আলমের নেতৃত্বে একটি টহল দল সেখানে অভিযান পরিচালনা করে ধলু নামে এক মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ১৩৭ বোতল ফেন্সিডিলসহ দুই জনকে আটক করা হয়। অপর দিকে সীমান্তের সাতকুড়ি গ্রামে সকাল ৯ টায় অভিযান চালিয়ে ৫০ বোতল ফেন্সিডিলসহ মিলন বেগম নামে এক মহিলাকে আটক করা হয়।  

আটককৃতদের মাদক দ্রব্য আইনে মামলা দায়ের পূর্বক আদালতের মাধ্যমে দিনাজপুর জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। 

Advertisement

এস

Advertisement

খুলনা

৩ মাসের শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার অভিযোগে মা গ্রেপ্তার

Published

on

গ্রেপ্তার

সাতক্ষীরায় তিন মাসের শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার অভিযোগে মা সুরাইয়া ইয়াসমিনকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রোববার (৭ জুলাই) রাত ১১টার দিকে সাতক্ষীরা পৌরসভার রইচপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

সুরাইয়া ইয়াসমিন ওই গ্রামের মুজাফফর হোসেনের মেয়ে ও খুলনার গিলাতলার মুছা শেখের স্ত্রী। তিনি বাবার বাড়িতেই দুই সন্তানকে নিয়ে থাকতেন।

স্থানীয়রা জানান, সুরাইয়া ইয়াসমিনের শিশু কন্যা মমতাজ খাতুনকে দুপুর ২টা থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ির পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয়রা আরও জানান, সুরাইয়া মাঝে মাঝেই মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এর আগে সে তার নিজের ছেলেকে দুইবার খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করেছিল। রাতে পুলিশ এসে সুরাইয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে, সে নিজের মেয়েকে পুকুরে ডুবিয়ে হত্যার কথা স্বীকার করে। এরপর পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।

Advertisement

সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাজরিয়া হোসাইন সুরাইয়া ইয়াসমিন বলেন, শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া হত্যার কথা স্বীকার করায় তার মাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে স্ত্রীর বিয়ে দিয়ে স্বামীর দুধ দিয়ে গোসল

Published

on

চুয়াডাঙ্গা,-স্ত্রীকে-বিয়ে-দিয়ে-দুধ-দিয়ে-স্বামীর-গোসল

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার বেগনপুর ইউনিয়নের নেহালপুর গ্রামের দরগাপাড়ার বাসিন্দা সেকেন্দার আলী, পেশায় ট্রাক্টরচালক। সন্তানদের কথা চিন্তা করে স্ত্রীর পরকীয়ার কথা জেনেও ক্ষমা করেছেন অনেকবার। কিন্তু একই ঘটনা বারবার ঘটার কারণে এবার সেই পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে স্ত্রীর বিয়ে দিয়ে এবং দুধ দিয়ে গোসল করলেন সেকেন্দার আলী।

বুধবার (৩ জুলাই) চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটে।

স্ত্রীকে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে বাড়িতে এসে সেকেন্দার আলী দুধ দিয়ে গোসল করেন। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়। গ্রামজুড়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন যাবৎ ট্রাক্টরচালক সেকেন্দার আলীর খালাতো ভাই মাজেদুল ইসলামের সঙ্গে তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের জননী সাগরী খাতুনের প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে সেকেন্দার আলী তার স্ত্রীকে হাতেনাতে ধরার অপেক্ষায় থাকেন।

বুধবার (০৩ জুলাই) সন্ধ্যায় সেকেন্দার বাড়ির বাইরে গেলে তার স্ত্রী মাজেদুলের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন। সেকেন্দার বিষয়টি টের পেয়ে স্ত্রী সাগরীকে মাজেদুলের বাড়িতে নিয়ে যান। ততক্ষণে মাজেদুল পালিয়ে যান। পরে গ্রামবাসীর সহায়তায় মাজেদুলের সঙ্গে সাগরীর বিয়ে দেয়া হয়।

Advertisement

একই গ্রামের বাসিন্দা আল আমিন নামের এক যুবক বলেন, স্ত্রীর সঙ্গে তার পরকীয়া প্রেমিকের বিয়ের দেওয়ার ঘটনাটি গ্রামজুড়ে সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছে। বিয়ে দেয়ার পর দুধ দিয়ে গোসল করে আরও আলোচনায় উঠেছেন স্বামী সেকেন্দার আলী। বিয়ে দেয়ার বিষয়টি নিয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে মতভেদও দেখা দিয়েছে।

এ বিষয়ে সেকেন্দার আলী জানান, আগে তাদের সম্পর্কের বিষয়ে জানতে পেরে সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রীর ভুল ক্ষমা করেছেন। কিন্তু বারবার একই ঘটনা ঘটনায় গ্রামবাসীর সাহায্যে তাদের বিয়ে দেয়া হয়েছে।

দুধ দিয়ে গোসলের বিষয়ে সেকেন্দার আলী বলেন, তাদের বিয়ে দিতে পেরে যেন একটি পাপ থেকে মুক্তি পেয়েছি। তাই দুধ দিয়ে গোসল করেছি।

বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ তাদের মধ্যে পরকীয়া ছিল। এরপর স্বামী নিজেই তার স্ত্রীকে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছে বলে শুনেছি। পরে বাড়িতে যেয়ে দুধ দিয়ে গোসলও করেছে।

 

Advertisement

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

নারী কাউন্সিলরের ঠোঁট ফাটালেন পুরুষ কাউন্সিলর

Published

on

কুষ্টিয়া পৌরসভার সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পারভীন হোসেনকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কৌশিক আহমেদের বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে পৌর মেয়রের কার্যালয়ের কাউন্সিলর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।

কুষ্টিয়া পৌরসভার ১৯, ২০ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পারভিন হোসেন গণমাধ্যমে বলেন, অকারণে কৌশিক কাউন্সিলর আমাকে মারপিট করেছে। আমার মুখে কিল ঘুষি মেরেছে। আমার ঠোঁট কেটে গেছে। আমি তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

প্রত্যক্ষদর্শী ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর হালিমা খাতুন, আফ্রিদা আফরিন রেখা এবং আনারকলি বলেন, আমরা একসঙ্গে বাদাম খাচ্ছিলাম। এ সময় পারভীন কৌশিক কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলতে যান। তার কথায় ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের সামনে কাউন্সিলর কক্ষে পারভীনকে এলোপাতাড়ি মারপিট করেছেন কৌশিক কাউন্সিলর। কিল ঘুষিতে ঠোঁট কেটে গেছে। তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে তাকে মারপিট করা উচিত হয়নি। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সঙ্গে কৌশিক কাউন্সিলরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কৌশিক আহমেদ বলেন, সে আমাকে গালি দিয়েছিলো। এজন্য আমি তাকে মেরেছি। পারভীন কাউন্সিলর মাদকসেবী।

Advertisement

মাদক সেবনের বিষয়টি অস্বীকার করে নারী কাউন্সিলর পারভীন বলেন, মারপিট করার পর এখন আমাকে মাদকসেবী বলে অপপ্রচার করছে। আমি মাদকসেবী না।

কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা গণমাধ্যমে বলেন, নারী কাউন্সিলর পারভীন হোসেনকে ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কৌশিক আহমেদ মারপিট করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অপ্রীতিকর যে কোনো ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশ কাজ করছে। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত