বাংলাদেশ
এবার মাস্কেই মরবে করোনাভাইরাস
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2021/04/25/resize-600x315x1x0image-4259-1619333935.jpg)
মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) দ্বিতীয় ঢেউয়ে টালমাটাল গোটা বিশ্ব। যেন কিছুতেই পোষ মানছে না এই অদৃশ্য দানব। প্রতিদিনই বাড়ছে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পেতে মাস্ক, সঠিক জীবাণু মুক্তিকরণ ছাড়া কোনো উপায় নেই।
এমন পরিস্থিতিতে নতুন মাস্ক বানিয়েছেন ভারতের একদল গবেষক। যা শুধু ভাইরাসকে শরীরে প্রবেশ থেকে আটকাতেই সাহায্য করে না, মাস্কের ওপর চলে আসা মারণ ভাইরাসকে মেরেও ফেলে।
সারা বিশ্বের কাছেই এই গবেষণা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হতে চলেছে বলে দাবি করলেন আইআইটি মান্ডির একদল গবেষক। সম্প্রতি আমেরিকার একটি জার্নাল ‘আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি- অ্যাপ্লায়েড মেটেরিয়ালস অ্যান্ড ইন্টারফেসেস’-এ প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা।
মহামারি করোনা রুখতে আশা দেখাচ্ছেন আইআইটি মান্ডির গবেষক অমিত জায়সওয়ালের নেতৃত্বে সৌনক রায়, প্রবীণ কুমার এবং অনিতা সরকারের নিরন্তর পরিশ্রম। ‘মলিবডেনাম ডাইসালফাইড’ নামক বিশেষ উপাদান দিয়ে একটি চুলের থেকেও কয়েকগুণ পাতলা একটি আস্তরণ তৈরি করা হয়েছে। যা মাস্কের ওপরে লাগিয়ে দিচ্ছেন গবেষকরা।
এ উপাদানটিরই নাকি অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল গুণাগুণ রয়েছে। ১০০ থেকে ২০০ ন্যানোমিটারের কোনো ভাইরাস বা ব্যাক্টেরিয়া এই আস্তরণের ওপর চলে এলে নিমেষে তাকে মেরে ফেলে ওই আস্তরণ। করোনাভাইরাসটি ১২০ ন্যানোমিটারের। তাই এ উপাদানের সংস্পর্শে এলে এই ভাইরাসও মারা যায়।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, মলিবডেনাম ডাইসালফাইডের ওই আস্তরণ জীবাণুনাশে দুভাবে কাজ করে। এর উপরিতল অত্যন্ত ধারালো। ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রের তলায় দেখলে মনে হবে ঠিক যেন অনেকগুলো ছুরি পরপর রাখা রয়েছে। করোনা বা কোনো জীবাণুর সংস্পর্শে এলেই তাদের কোষপর্দা ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করে ছুরির মতো ধারালো অংশগুলো। ফলে মারা যায় ভাইরাস-ব্যাক্টেরিয়া।
সূর্যের আলোয় অত্যন্ত সক্রিয় হয়ে ওঠে এই উপাদান। কিছুক্ষণ সূর্যালোকে থাকলেই ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত এর তাপমাত্রা হয়ে যায়। যা অনেক জীবাণুকেই বাঁচতে দেয় না। মাস্কের ওপর ঘাঁটি গড়ে তোলা করোনা মেরে ফেলার জন্য নিশ্চিন্ত হয়ে একাধিকবার ব্যবহার করা যেতে পারে এই মাস্ক।
আবার সহজেই শুধু রোদে ফেলে রেখে জীবাণুমুক্তও করে ফেলা যায়। এই উপাদানের আরও একটি বিশেষত্ব হলো বারবার সাবান-পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করলেও এর কার্যকারিতার কোনো হেরফের হয় না।
পরীক্ষায় দেখা গেছে, ৬০ বার সাবান-পানিতে ধোয়ার পরও একইভাবে জীবাণু ধ্বংস করতে পারছে এই উপাদানে তৈরি মাস্ক। এই উপাদান দিয়ে শুধু মাস্কই নয়, পিপিইও তৈরি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
এই উপাদান পরে শ্বাস নিতেও কোনো কষ্ট হবে না বলেও দাবি করছেন তারা। এর সঠিক ব্যবহারে মাস্কের সংস্পর্শে আসা ৯০ শতাংশেরও বেশি জীবাণু ধ্বংস করে দেয়ার ক্ষমতা রয়েছে, দাবি গবেষকদের।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
এএ
আন্তর্জাতিক
সৌদিতে মাদক কারবারের দায়ে ৭ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/সৌদি-আরব-.jpg)
সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চলে মাদক ব্যবসা ও পাচারের দায়ে সাত বাংলাদেশিসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির মাদক বিরোধী পুলিশ। খবর- গালফ নিউজ।
এ বিষয়ে সৌদি আরবের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের জেনারেল ডিরেক্টরেট জানিয়েছে, ৩.৩ কেজি উচ্চ আসক্তি সৃষ্টিকারী উদ্দীপক মেথামফেটামিন, ১২ হাজার ৪৩২টি অ্যামফিটামিন ট্যাবলেট এবং বিপুল পরিমাণ হাশিশের ব্যবসা ও চোরাচালানের দায়ে রিয়াদে এসব বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ বাংলাদেশি মাদককারবারির পাশাপাশি সংস্থাটি জেদ্দা নগরীতে ২১ হাজার অ্যামফিটামিন বিক্রির অভিযোগে দুই জন সিরিয়া ও একজন সৌদি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে।
এছাড়া মদিনায় আলাদা একটি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে দেশটির মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ অভিযানে ৭৫ হাজার ৬ শ অ্যামফিটামিন বিক্রির অভিযোগে একজন প্রবাসী ও একজন সৌদি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। পাশাপাশি দেশটির সীমান্ত পুলিশ ৪০ কেজি অবৈধ কাত পাচারের অভিযোগে দুইজন নাইজেরিয়ান নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে।
সম্প্রতি সৌদি আরবে মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার করা হয়েছে। এ অভিযানকে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ হিসেবে অভিহিত করছে দেশটির সরকার।
এনএস/
আইন-বিচার
কাস্টমস কমিশনার এনামুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/07/কাস্টমস-কমিশনার-এনামুল.jpg)
প্রায় ১০ কোটি টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন আদালত।
আজ সোমবার (৮ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেয়া হয়।
এর আগে গত ৪ জুলাই এনামুলের ৮ কোটি ৯৫ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকার জমি ও ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওইদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক ফারজানা ইয়াসমিন সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করেন।
ওই আবেদনে বলা হয়, ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৯৭ হাজার ১০৭ টাকার জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এনামুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা দায়ের করে।
জব্দকৃত সম্পত্তির মধ্যে গুলশানের জোয়ার সাহারায় ৬১ লাখ টাকার তিন কাঠা জমি, খিলক্ষেত্রে ৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকার ৩৩ শতাংশ জমি, কাকরাইলের আইরিশ নূরজাহানে কমনস্পেসসহ ১১৭০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, যার মূল্য ২৮ লাখ ৩০ হাজার ৫০০ টাকা, একই ভবনে কারপার্কি স্পেসহ ১৮৩৫ বর্গফুট ফ্ল্যাট। এর মূল্য ৫১ লাখ ২৯০০ হাজার টাকা। এছাড়া কাকরাইলে ১৯০০ বর্গফুট ও ৩৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটসহ কারপার্কিং রয়েছে যার মূল্য ২ কোটি ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। গাজীপুরে ৬২ লাখ ৪০ হাজার টাকার পাচ কাঠা জমি। মোহাম্মদপুরে তিনটি বাণিজ্যিক ভবনে চার হাজার বর্গফুটের তিনটি স্পেস। যার প্রতিটির মূল্য ৭১ লাখ ৩৫ হাজার করে। এছাড়া মোহাম্মদপুরে ১০ হাজার ৯৬৫ বর্গফুটের স্পেস রয়েছে যার মূল্য দুই কোটি ৩৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এছাড়া গুলশানের ৭২ লাখ টাকার ২৪২৮ বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় চার কাঠা নাল জমি যার মূল্য ১৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।
জেএইচ
আইন-বিচার
অর্থ আত্মসাত মামলার অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে ড. ইউনূস
![আদালতে-ড.-ইউনূস](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/05/আদালতে-ড.-ইউনূস.jpg)
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আবেদনে অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চাওয়া হয়েছে।
সোমবার (০৮ জুলাই) ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এ আবেদন দায়ের করেন।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদনটির ওপর শুনানি হবে।
গেলো ১২ জুন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। আগামী ১৫ জুলাই এ বিষয়ে সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এ আদেশ দেন।
এর আগে গেলো ২ জুন অভিযোগ গঠনের ওপর উভয় পক্ষের শুনানির পর আদেশের জন্য রেখেছিলেন আদালত। ড. ইউনূসসহ আসামিদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল।
পরে আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হবে। এজন্য সাক্ষ্যগ্রহণ দুই মাস পেছাতে আবেদন করেছিলাম। আদালত এক মাস সময় দিয়ে ১৫ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ রেখেছেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হবে।
গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গেলো বছরের ৩০ মে মামলা করে দুদক। মামলার এজাহারে বলা হয়, ইউনূস ও নাজমুল ইসলামসহ গ্রামীণ টেলিকম বোর্ড সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। তবে ব্যাংকে হিসাব খোলা হয় একদিন আগেই। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। সেটেলমেন্ট চুক্তিতেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। ‘ভুয়া’ সেটেলমেন্ট চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রামীণ টেলিকমের ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় স্থানান্তর করা হয় ২০২২ সালের ১০ মে।
পরে ২২ জুন অনুষ্ঠিত ১০৯তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা দেয়ার বিষয়টি অনুমোদন দেয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়েই ‘অসৎ উদ্দেশ্যে’ ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামান, মাইনুল ইসলাম ও ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা করে স্থানান্তর করা হয়।
একইভাবে আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দি সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না।
দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সেটেলমেন্ট চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করে ‘অসৎ উদ্দেশ্যে’ জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে উক্ত অর্থ আত্মসাত করেছেন।
এসি//
- ঢাকা6 days ago
গোপালগঞ্জে শিক্ষকের মাথায় পচা ডিম ভাঙ্গলো ছাত্ররা!
- জাতীয়7 days ago
হাতিরঝিল এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্ব পেল যে বাহিনী
- ঢালিউড6 days ago
দীঘির বিয়ে? যা বললেন অভিনেত্রীর বাবা সুব্রত
- আন্তর্জাতিক7 days ago
জেলের মধ্যেই কয়েদির সাথে শারীরিক সম্পর্ক, বিপাকে নারী কর্মকর্তা
- অন্যান্য6 days ago
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা
- ফুটবল5 days ago
নির্ধারিত হলো কোপার কোয়ার্টার ফাইনালের দল ও সময়
- অপরাধ6 days ago
মেয়ের পরিকল্পনায় খুন হন সাবেক এমপির স্ত্রী: পিবিআই
- ক্রিকেট4 days ago
বিসিবির কোচ হিসেবে নিয়োগ পেলেন তিন সাবেক ক্রিকেটার