Connect with us

বিএনপি

খালেদাকে বিদেশ নিতে তালিকায় আরও দুই দেশ

Published

on

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ নেয়া সংক্রান্ত জটিলতা আজ বৃহস্পতিবার (৭ মে) কাটতে পারে। 

বিএনপি নেতারা বলছেন, অনুমতি মিললে বিদেশে নেয়ার সব প্রক্রিয়া শেষ করতে আরও দুই থেকে তিনদিন সময় লাগতে পারে এবং লন্ডনকে অগ্রাধিকার দিয়ে আরও দুটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন তারা। সরকারের অনুমোদনের পরই এই প্রক্রিয়া শুরু হবে।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নিতে চেয়ে বুধবার (৫ মে) রাত আটটায় আবেদন করে তার পরিবার। এরপর কেটে গেছে ৪২ ঘণ্টা। বৃহস্পতিবার (৬ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় আবেদনের কপি হাতে পাওয়ার পর আইনমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, খুব শিগগিরই এ বিষয়ে তিনি মতামত দিবেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, জরুরি বিবেচনায় শুক্রবারই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হতে পারে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত।

বিএনপিও তাকিয়ে সরকারের দিকে। আবেদনে লন্ডনে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ না করলেও সে দেশকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে তার পরিবার। এছাড়া সৌদি আরব, দুবাইয়ের কথাও শোনা যাচ্ছে। সেইসব দেশের দূতাবাস, হাইকমিশনের সঙ্গেও যোগাযোগ করছেন তারা। বেগম জিয়ার নবায়নকৃত পাসপোর্ট ও সরকারের অনুমোদন পেলেই এ বিষয়ে আরও তৎপর হবে দল। যদিও অনুমোদনের পরও বিএনপি নেত্রীকে বিদেশ নিতে আরও দুদিন সময় লাগতে পারে।

এদিকে চিকিৎসাধীন বেগম জিয়ার অবস্থা এখনও স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছেন এভারকেয়ার হাসপাতালের একজন দায়িত্বশীল চিকিৎসক। তিনি জানান, অক্সিজেন, এন্টিবায়োটিক ও ইনসুলিন দেয়া হচ্ছে বিএনপি নেত্রীকে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, গগত ১১ এপ্রিল খালেদা জিয়ার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত । এরপর ২৪ এপ্রিল (শনিবার) তার দ্বিতীয় করোনা টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসার কথা জানান তার চিকিৎসক ডা. এফ এম সিদ্দিকী। ২৭ এপ্রিল আবার সিটি স্ক্যানসহ প্রয়োজনীয় কিছু পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হয়। সেই রাতেই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এরপর গত সোমবার (৩ মে) শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। 

সেদিন ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়ার ফুসফুসে পানি জমেছে। বেলা ৩টার পর তাকে সিসিইউতে নেয়া হয়।

চিকিৎসকদের পরামর্শে সেখানেই নন-কোভিড ইউনিটে ভর্তি করা হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে। এরপর গত ৩ মে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে করোনারি কেয়ার ইউনিট-সিসিইউতে নেয়া হয় তাকে। সেদিন থেকেই তিনি পঞ্চম দিনের মতো সিসিইউতেই আছেন বিএনপির এই নেত্রী।

শেখ সোহান

Advertisement
Advertisement

বিএনপি

সহিংসতার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের নির্যাতন চালিয়ে আদালতে হাজির করা হচ্ছে: ফখরুল

Published

on

কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় সরকার নিজেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও ব্যর্থতা আড়াল করতে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করে যাচ্ছে। সহিংসতার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের গুম করে রেখে নির্যাতন চালিয়ে তিন থেকে চার কিংবা পাঁচ দিন পর আদালতে হাজির করা হচ্ছে। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ অভিযোগ করেন।

ফখরুল বলেন, কোটা আন্দোলন ঘিরে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের তিন হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যা জাতির জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও লজ্জার।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর যৌথভাবে হামলা চালিয়ে দেশ-বিদেশের সকল স্বৈরাচারের নির্মম নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছে। নিজেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও ব্যর্থতা আড়াল করতে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করছে সরকার। দেশব্যাপী বিরোধীদলের নেতাকর্মী বাড়ি বাড়ি তল্লাশি হচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশের নাগরিকদের গুম করে রাখার ভয়াবহ সংস্কৃতি চালু রেখে মানুষের মনে ভীতি সঞ্চার করা হচ্ছে। সরকারকে এ ধরণের লোমহর্ষক কর্মকাণ্ড পরিহারের আহ্বান জানাচ্ছি।

Advertisement

মির্জা ফখরুল বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-ছাত্রীরা যখন যৌক্তিক দাবি নিয়ে আন্দোলনরত, সেই মুহূর্তে সরকারপ্রধানসহ সরকারি দলের নেতা-মন্ত্রীরা তাদের তাচ্ছিল্য করে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নির্দেশ দেয় তাদেরকে নির্মূল করার। সরকারি দলের সন্ত্রাসী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা যৌথভাবে শত শত নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীকে গণহারে হত্যা এবং হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে আহত করেছে।

তিনি বলেন, কী পরিমাণ মানুষ হত্যা, পঙ্গু, গোলাবারুদ, টিয়ারসেল, সাউন্ড গ্রেনেড শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যবহার করা হয়েছে তার হিসাব জনগণ জানতে চায়। রাষ্ট্রের টাকায় কেনা হেলিকপ্টার দিয়ে মানুষ হত্যার জবাব জনগণ একদিন কড়ায়-গন্ডায় আদায় করে নেবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, যে সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য মানুষকে হত্যা করতে পারে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা দিতে পারে না সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো নৈতিক অধিকার নেই।

বিবৃতিতে গ্রেপ্তারকৃত বিএনপির সকল নেতার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার এবং সবার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান মির্জা ফখরুল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে আড়াল করতে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করছে : ফখরুল

Published

on

আন্দোলনে ভূমিকা রাখার মিথ্যা অভিযোগে ঢালাওভাবে বিএনপি ও বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কতিপয় সদস্য দোষারোপ করছে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে আড়াল করতে এবং উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর অপকৌশল হিসেবে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দলের পক্ষ থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন।

বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, চাকরির ক্ষেত্রে বৈষম্য বিরোধী কোটা সংস্কারের দাবিতে দেশের আপামর শিক্ষার্থীদের যুক্তিসঙ্গত আন্দোলনকে ঘিরে দেশব্যাপী বিএনপিসহ বিরোধী দল ও মতের মানুষদেরকে এখনও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য তারিকুল ইসলাম তেনজিং এবং বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু’র ছেলে (যিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন) সানিয়াত-কে গ্রেপ্তার করেছে এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিষ্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে গতরাত ১টায় বাসা থেকে তুলে নিয়ে গেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আন্দোলনকে কেন্দ্র করে অব্যাহতভাবে নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানান মির্জা ফখরুল।

বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে আড়াল করতে এবং উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর অপকৌশল হিসেবে বিএনপি’র নির্দোষ নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার কিংবা নেতাকর্মীদেরকে বাসায় না পেয়ে তাদের সন্তান কিংবা বাসার সদস্যদের গ্রেপ্তার ও অশালীন আচরণসহ বাড়ির আসবাবপত্র ভাংচুর করা হচ্ছে। আন্দোলনে ভূমিকা রাখার মিথ্যা অভিযোগে ঢালাওভাবে বিএনপি ও বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কতিপয় সদস্য দোষারোপ করছে। যদি তাই হয়, তাহলে তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়নি কেন? এটাই জনগণের প্রশ্ন। এতে প্রমাণিত হয় যে, বিএনপি কিংবা বিরোধীদলের কেউই আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত নয়।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, শত শত নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীদেরকে সরকারি দলের সন্ত্রাসী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা হতাহত করলো অথচ সরকারের ইশারায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি শুধুমাত্র ছয় জনের হত্যাকান্ডের তদন্ত করবে, যা সুকৌশলে পুরো হত্যাকান্ডকে ধামাচাপা দেওয়ারই নামান্তর। তাই জনগণ পুরো ঘটনা ও হত্যাকান্ড নিয়ে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি করে। নইলে ব্যর্থতার সকল দায় নিয়ে অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ করা উচিৎ বলে জনগণ মনে করে।

আন্দোলনের সময় হামলায় নিহত পুলিশ ও আনসার সদস্যের মৃত্যুতে দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, নিহত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক ২ লক্ষ নগদ টাকা ৮ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র করে প্রদান করা হয়েছে, অথচ শত শত নিরীহ ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে পাখির মতো গুলি করে গণহত্যা করা হলো যা দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছ। যারা এই হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদেরকে বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর আহ্বান জানাচ্ছি। পাশাপাশি নিহতদের পরিবারগুলোকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেয়ারও দাবি করছি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

সরকার নিজেদের সন্ত্রাস ধামাচাপা দিতে মায়াকান্না শুরু করেছে : ফখরুল

Published

on

মির্জা-ফখরুল-ইসলাম-আলমগীর

সারাদেশে বিএনপিসহ বিরোধী দল ও সাধারণ মানুষ যাদেরকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে তারা কেউই শিক্ষার্থীদের কোটা বিরোধী আন্দোলনের সাথে জড়িত নয়। অসংখ্য শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে হতাহতের পর ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সরকার দেশের মানুষের ভাবমূর্তি বিদেশিদের কাছে ক্ষুণ্ন করার অপতৎপরতা শুরু করেছে। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (২৪ জুলাই) দলের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

এতে কোটাবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জড়িয়ে সরকারের মন্ত্রী ও প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মকর্তার বক্তব্যকে ‘ঘৃণা মিথ্যাচার’ আখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল এর প্রতিবাদ জানান।

মির্জা ফখরুল বিবৃতিতে গত কয়েকদিনে গ্রেপ্তার বিএনপির কেন্দ্রীয় একাধিক নেতা, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের নিন্দা জানান। অবিলম্বে তাদের মুক্তিও দাবি করেন বিএনপি মহাসচিব।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, কোটা বিরোধী আন্দোলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দিয়ে বানোয়াট ও চরম মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নিজেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড অন্যের ঘাড়ে চাপাতে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সরকারের এটি একটি নোংরা অপকৌশল ও ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়।

Advertisement

‘অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাস চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করার মাধ্যমে তা মেরামতের নামে দুর্নীতির রাস্তা প্রশস্ত করছে বলে জনগণ মনে করে,’ বলেন তিনি।

ফখরুল বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিরীহ শিক্ষার্থীদেরকে হত্যার দায় থেকে মুক্তি পেতে আওয়ামী সরকারের মন্ত্রী-নেতা ও প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মকর্তা বানোয়াট ও কাল্পনিক বক্তব্য প্রদান করার মাধ্যমে চলমান ঘটনাকে আড়াল ও ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে তারেক রহমানের ভাবমূর্তি নষ্টের চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের যৌক্তিক আন্দোলনে দেড় শতাধিক ছাত্র-জনতাকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যায় পর দোষীদের আইনের আওতায় না এসে নির্দোষদের ওপর জুলুমের খড়গ চালানো হচ্ছে। হত্যাকারী ও হামলাকারীদের অবিলম্বে আইনের মুখোমুখি দাঁড় করার জন্য আমি জোর আহ্বান জানাচ্ছি।

ফখরুল বলেন, নিত্যপণ্যের মূল্যের চরম ঊর্ধ্বগতি এবং গণবিরোধী সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসনে জর্জরিত মানুষ আর এক মুহূর্তের জন্য আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায় না। পরিকল্পিতভাবে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও কারফিউ জারির মাধ্যমে সরকার দেশের জনগণের সঙ্গে অঘোষিত যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। বিএনপি সবসময়ই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সংগ্রামে বিশ্বাসী, এই দলটি গণতন্ত্র ও জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত