Connect with us

আইন-বিচার

জি কে শামীম ও তাঁর মায়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট

Published

on

অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে হওয়া মামলায় জি কে বিল্ডার্সের স্বত্বাধিকারী ও কথিত যুবলীগ নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া (জি কে) শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

ঢাকা মহানগর আদালতের দুদকের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন আজ শনিবার (৬ ফেব্রুয়ারি)  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর জি কে শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন।

মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ২৯৭ কোটি আট লাখ ৯৯ হাজার টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। অনুমোদিত চার্জশিটে তাঁদের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা 

এদিকে জি কে শামীম ২০১৮-১৯ করবর্ষ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে আয়কর নথিতে ৪০ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৪ টাকার তথ্য উল্লেখ করলেও মোট অর্থের বৈধ উৎস পায়নি দুদক।

Advertisement

এ ছাড়া জি কে শামীমের বাসা থেকে উদ্ধারকৃত নগদ এক কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা, সাত লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মায়ের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরো ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জিকেবি অ্যান্ড কম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি।

দুদকের তদন্তে আয়েশা আক্তারের কোনো বৈধ আয়ের উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে দুদক আইনের ২৭(১) ধারা ও দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং মানি লন্ডারিং আইনে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।

এস মুন্নী

Advertisement

আইন-বিচার

চেয়ারম্যান পদ অবৈধ, ফেরত দিতে হবে ৫ বছরের বেতন-ভাতা

Published

on

ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেলের বিগত পাঁচ বছরের দায়িত্ব অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে পাঁচ বছর ধরে ভোগ করা বেতন-ভাতাসহ সব ধরনের সুযোগ সুবিধা ফেরত দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আব্দুল হালিম ও শহিদুল্লাহ মজুমদারের প্রার্থিতা বাতিল হয়। ফলে মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়  উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

তবে প্রার্থিতা ফেরত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন প্রার্থিতা বাতিল হওয়া দুই প্রার্থী। একইসঙ্গে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সোহেলকে চেয়ারম্যান  ঘোষণার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। ওই বছরে এসব বিষয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

আইনি জটিলতায় মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ  না নিয়েও তিনি উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত, আদালতে আব্দুল হালিম ও শহিদুল্লাহ মজুমদারের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার এস এম কফিল উদ্দিন। সোহেল চৌধুরীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ ও মো. অজি উল্লাহ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস এসএমসি প্লাসকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা

Published

on

অনুমোদন না থাকার কথা স্বীকার করেছেন ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস এসএমসি প্লাসের কর্ণধার ওয়ালিউল ইসলাম। এজন্য বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত তাকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। একই সঙ্গে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন আদলত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অবস্থিত বিশেষ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবর এসএমসি প্লাসকে এ জরিমানা করেন বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদী ও নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক কামরুল হাসান।

কামরুল হাসান জানান, গেলো ১৪ মে বাজারে বিক্রি হওয়া অনুমোদনহীন ৫টি কোম্পানির ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকসের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবরের আদালত। একই সঙ্গে কোম্পানির মালিকদের আগামী ৫, ৬ ও ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। এসএমসি প্লাস, ব্রুভানা, প্রাণের এক্টিভ, টারবো এবং আকিজের রিচার্জ – এগুলো ওষুধ না কি এনার্জি ড্রিংকস সে বিষয়ে তারা ব্যাখ্যা দিবেন।

এর আগে খাদ্য অদিপ্তরের এ পরিদর্শক জানিয়েছিলেন, এগুলো ওষুধ না ড্রিংকস তা ওষুধ প্রশাসনও বলতে পারে না। এর মধ্যে এসএমসি প্লাসের মডেল হয়ে পণ্যর প্রসারে প্রচারণা করছেন ক্রিকেটার তামিম ইকবাল খান। নিরাপদ খাদ্য আইন অনুযায়ী এটি অপরাধ। তাঁরা বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে বলেছেন।কিন্তু কোনো কোম্পানি শোনেনি।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

গাজীপুর বারের সাবেক সভাপতি-সম্পাদকসহ পাঁচ আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা

Published

on

গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষসহ পাঁচ আইনজীবী নেতার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আদালতে মামলা করা হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) আইনজীবী সমিতির আহ্বায়ক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সমিতির অফিস সহকারী মো. সোহাগ বাদী হয়ে গাজীপুরের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলাটি দায়ের করেন।

বিবাদীরা হলেন, বারের সাবেক সভাপতি আহসান উদ্দিন প্রধান, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সরকার, কোষাধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান। এছাড়া অর্থ আত্মসাতে তাদের সহযোগী হিসেবে সাবেক লাইব্রেরি সম্পাদক মো. রওশন আলী ও সাবেক মহিলা সম্পাদক কল্পনা আক্তারকেও বিবাদী করা হয়।

গাজীপুর বারের সিনিয়র আইনজীবী জালাল উদ্দিন গণমাধ্যমে বলেন, সমিতির কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এক বছর মেয়াদে কমিটি গঠনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। গত বছরের ৩ মার্চ সাবেক কমিটির মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু তারা পরবর্তী কমিটি গঠনের জন্য যথা সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারেননি। তা ছাড়া সাবেক ওই কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি এবং সমিতির কোষাগার থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে।

এ বিষয়ে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কায়সারুল ইসলাম শুনানি শেষে অভিযোগটি এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করে ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে জিএমপি সদর থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত