Connect with us

এশিয়া

দ্রুততম সময়ে হংকংয়ের নারীর এভারেস্টে ওঠার রেকর্ড

Published

on

হিমালয় পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে আরোহনে নতুন রেকর্ড করেছেন হংকংয়ের সাং ইয়েন হাং নামে এক নারী। এ পর্যন্ত এভারেস্টে ওঠা নারী পর্বতারোহীদের মধ্যে স্বল্পতম সময়ে ওই পর্বতের শীর্ষে ওঠার রেকর্ড এখন তার দখলে। গেল সপ্তাহে এই ঘটনা ঘটেছে।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা আট হাজার ৮৪৮ দশমিক ৮৬ মিটার। মাত্র ২৫ ঘণ্টা ৫০ মিনিটে এই পর্বতের শীর্ষে পৌঁছাতে সক্ষম হন সাং ইয়েন হাং।

নেপাল সরকারের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প বিভাগের কর্মকর্তা জ্ঞানেন্দ্র শ্রেষ্ঠ জানান, আমাদের কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী, গেল শনিবার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে পর্বতারোহণ শুরু করেন ওই নারী। শীর্ষদেশে পৌঁছান পরের দিন ৩টা ১০ মিনিটে। পরে আমরা যাচাই করে জেনেছি, ঘটনাটি সত্য।

এর আগে নারী পর্বতারোহী হিসেবে দ্রুততম সময়ে এভারেস্টের ওঠার রেকর্ড ছিল নেপালের ফুঞ্জো ঝাংমু লামার। তিনি ৩৯ ঘণ্টা ৬ মিনিটে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতের শীর্ষে উঠেছিলেন।

তবে জ্ঞানেন্দ্র জানিয়েছেন, এখন আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির জন্য সাং ইয়েন হাংকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ এবং এ বিষয়ক আবেদন করতে হবে। কারণ, আরোহীদের পর্বতারোহণ বিষয়ক সনদ দিলেও রেকর্ড বিষয়ক সনদ দেয় না নেপাল সরকার।

Advertisement

এক সময় স্কুল শিক্ষক ছিলেন ৪৪ বছর বয়সী সাং ইয়েন হাং। তিনি তার বন্ধু ও পরিচিত মহলে আডা নামেও পরিচিত। তবে তার পর্বতারোহণের দিকে অদম্য ঝোঁক থাকায় একসময় শিক্ষকতা ছেড়ে এই ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে শুরু করেন।

২০১৭ সালে প্রথমবার মাউন্ট এভারেস্টের শীর্ষে ওঠেন সাং ইয়েন হাং। এরপর আরো একবার বিশ্বের সর্বোচ্চ এই পর্বত জয় করেন তিনি। চলতি বছরের পর্বতারোহণ ছিল তার তৃতীয় দফা অভিযান।

বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির কারণে গেল বছর কোনো পর্বতারোহীকে এভারেস্টে ওঠার অনুমতি দেয়নি নেপাল সরকার। তবে আর্থিক সংকট তীব্র হতে থাকে দক্ষিণ এশিয়ার পর্যটন নির্ভর দেশটিতে। চলতি বছর শর্তসাপেক্ষে ৪০৮ জন পর্বতারোহীকে এভারেস্টে আরোহণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। নেপালের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত এভারেস্টের শীর্ষে উঠতে পেরেছেন ৩৫০ জন পর্বতারোহী।

 

এসএন

Advertisement
Advertisement

এশিয়া

ফিলিপাইন-তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞের পর চীনে আঘাত হানলো টাইফুন গায়েমি

Published

on

 

সাগরে সৃষ্ট টাইফুন গায়েমি ফিলিপাইন ও তাইওয়ানে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর এটি এবার চীনে আঘাত হেনেছে। চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১৮ কিলোমিটার গতিতে ঝড়টি আছড়ে পড়ে।এর প্রভাবে ভারি বৃষ্টিপাত দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় ফুজিয়ান প্রদেশে আছড়ে পড়েছে টাইফুন গায়েমি। বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

টাইফুন গায়েমি’র ফলে ভারি বৃষ্টি এবং ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায় এলাকাজুড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। ভেঙে গেছে বেশ কয়েকটি সেতু ও সংযোগ সড়ক। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন বাসিন্দারা। এরমধ্যেই ঝড়ের কারণে সব ফ্লাইট বাতিল ও ট্রেন পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া ভূমিধস এবং বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর।

এছাড়াও সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করে ফুজিয়ান প্রদেশে বসবাসকারী প্রায় আড়াই লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

Advertisement

জেডএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছে গেছে প্রায় ৩৯ হাজার ২০০ জনে। চলমান এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৯০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত ৯০ হাজার ৪০৩ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা তিনটি ‘গণহত্যায়’ ৩০ জন নিহত এবং আরও ১৪৬ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

থামছে না ইসরাইলি বর্বরতা, নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে থামছে না ইসরাইলি বর্বর হামলা। সবশেষ হামলায় আরও ৮১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে নিহতের মোট সংখ্যা ৩৮ হাজার ৮০০ জনে পৌঁছেছে বলে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

বুধবার (১৭ জুলাই) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর করা দুটি ‘গণহত্যায়’  ৮১ জন নিহত এবং আরও ১৯৮ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। এখনো উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত,  গেলো বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৮৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।

জেডএস

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত