Connect with us

অপরাধ

মালয়েশিয়া যেতে ২০ হাজার টাকায় চুক্তি রোহিঙ্গাদের

Published

on

চট্টগ্রামের জোরারগঞ্জের ইকোনমিক জোন এলাকা থেকে তিন শিশুসহ ১০ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তিন দালালকেও আটক করা হয়।

সোমবার তাদের আটক করা হয়েছে। 

জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর হোসেন মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, গোপন খবরে অভিযান চালিয়ে সোমবার ভোররাতে তাদের আটক করা হয়।

তিনি আরও বলেন, নোয়াখালীর ভাসানচর থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য দালালদের সাথে ২০ হাজার টাকায় চুক্তি করেছিলেন আটককৃত রোহিঙ্গারা। এই ঘটনায় দুইটি মামলা দায়ের করা হবে। একটি মামলা হবে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে, আরেকটি হবে আটককৃত দালালদের বিরুদ্ধে।

Advertisement

মুনিয়া

অপরাধ

মডেল হতে চাওয়া শিলাস্তি যেভাবে অন্ধকার জগতে

Published

on

এমপি আজিম হত্যায় যাকে নিযে সবচেয়ে বেশি আলোচনা সমালোচনা তিনি হলেন শিলাস্তি রহমান। মূলত তিনি হতে চেয়েছিলেন মডেল । কিন্তু অন্ধকার জগতের চোরাবালিতে হারিয়ে গিয়ে তিনিই এখন সংসদ সদস্য আজিম হত্যার অন্যতম আসামি।

এবার মুখ খুললেন সেই হানি ট্র্যাপখ্যাত শিলাস্তি। গেলো ২৪ মে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলার সময় ক্যামেরা দেখে মুখ লুকাতে থাকেন তিনি। পরে তাকে আদালতের ডকে তোলা হলে কাঁদতে থাকেন। আদালতে শুনানির আগে শিলাস্তি রহমান  জিজ্ঞাসা করেন,  আমি কীভাবে আসামি হই। আমি শুধু ওই বাসায় ছিলাম। তাছাড়া কিছুই জানি না।

পুরান ঢাকার এই তরুণী বিত্তশালী এমপি আজিমের বন্ধু আক্তারুজ্জামান শাহীনের খপ্পরে পড়ে চলে যান অন্ধকার জগতে। মার্কিন পাসপোর্টধারী শাহীন দেশে এলেই ঘুরে বেড়াতেন তার সঙ্গে। বিভিন্ন পার্টিতে অংশ নিতেন শাহীনের ফ্ল্যাটে। কলকতায় এমপি আজিম খুন হওয়ার পর মাস্টারমাইন্ড শাহীনের বান্ধবী হিসেবে নাম আসে এই শিলাস্তি রহমানের। যার আরেক নাম সেলে নিস্কি।

গেলো ১৩ মে কলকাতায় এমপি আনার খুন হওয়ার পর ১৫ মে ঢাকায় চলে আসেন প্রধান কিলার আমানুল্লাহ ওরফে শিমুল ভূঁইয়া। তার সঙ্গে একই ফ্লাইটে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফেরেন শাহীনের বান্ধবী শিলাস্তি রহমান। বিমানবন্দর থেকে চলে যান বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শাহীনের অভিজাত ফ্ল্যাটে। এমপিকে খুন করে সফল হওয়ায় ওই রাতেই শাহীন সেখানে পার্টির আয়োজন করেন। সেখানে মনোরঞ্জন করেন এই শিলাস্তি ওরফে সেলে নিস্কি। এর আগে ৩০ এপ্রিল সিলাস্তি শাহীনের সঙ্গে কলকাতায় গিয়েছিলেন। ১০ মে শাহীন দেশে ফিরলেও শিলাস্তিকে রেখে আসে কলকাতাতেই।

শিলাস্তির গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের নাগরপুরে। তবে বড় হয়েছেন পুরান ঢাকায়। অবশ্য বিত্তশালীদের ডেরায় গিয়ে নিজেও থাকতেন উত্তরার অভিজাত ফ্ল্যাটে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২  

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে শনিবার (২৫ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময় ২৪৯৬ পিস ইয়াবা, ২৬ গ্রাম হেরোইন, ২৫ কেজি ৯৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৫টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

‘শাহদৎ’ নামে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সন্ধান, বিশেষ কৌশলে চলতেন সদস্যরা

Published

on

নতুন এক জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পেয়েছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। রাজধানীর গুলিস্তান ও সাইনবোর্ড এলাকা থেকে ওই সংগঠনের প্রধান মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন ও দুই প্রশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৩ এর একটি দল। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানোসহ গোপনীয়তা রক্ষায় জঙ্গিরা বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করতেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৫ মে) সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

গ্রেপ্তারকৃত মো. ইসমাইল হোসেন (২৫) চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার মো. হুমায়ুন কবিরের ছেলে। এছাড়া আঞ্চলিক প্রশিক্ষক মো. জিহাদ হোসেন (২৪) যশোরের চৌগাছা উপজেলার মো. তরিকুল ইসলামের ছেলে এবং মো. আমিনুল ইসলাম (২৫) ঝালকাঠির নলসিটি উপজেলার মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য ছিলেন গ্রেপ্তারকৃতরা। তবে সম্প্রতি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বাড়ায় নতুন করে ‘শাহদৎ’ নামে জঙ্গি সংগঠন তৈরি করেন তারা। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যক্রমও চালানোসহ গোপনীয়তা রক্ষায় বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করতেন গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিরা।

তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা আফগানিস্তানের তালেবান আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তথাকথিত হিজরতের পরিকল্পনা করছিলেন। দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করে নতুন সদস্য খুঁজছিল নিষিদ্ধ ঘোষিত এই জঙ্গি সংগঠন।
গ্রেপ্তারকৃতদের ব্যপারে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান র‍্যাবের এ কর্মকর্তা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version