Connect with us

ফুটবল

বিশ্বকাপ বাছাই: ইকুয়েডরকে হারিয়ে ব্রাজিলের পাঁচে পাঁচ

Published

on

নেইমারের অ্যাসিস্টে রিচার্লিসনের বাঁ পায়ের গোল আর ম্যাচের একদম শেষদিকে নেইমারের পেনাল্টিতে বাছাইপর্বে শতভাগ জয়ের রেকর্ড অক্ষুণ্ণ রাখল তিতের দল। ৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সবার উপরে ব্রাজিল।

ম্যাচ শুরু হয়েছিল ইকুয়েডরের প্রাধান্য বিস্তার করে। যদিও সময় গড়াতে গড়াতে গুছিয়ে নেয় ব্রাজিল। ম্যাচের প্রথমার্ধে অবশ্য তেমন বড় কোনো সুযোগ আসেনি। ৪২ মিনিটে পাঁচ বছর পর জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া ফ্ল্যামেঙ্গো ফরওয়ার্ড গ্যাব্রিয়েল বারবোসার গোল অফসাইডের জন্য বাতিল হয়। তাই গোলশূন্য সমতায় বিরতিতে যায় দুই দল।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে স্বাগতিকরা চেপে ধরে ইকুয়েডরকে। এরই সুফল আসে ম্যাচের ৬৫ মিনিটে। নেইমারের বাড়ানো বল থেকে বাম পায়ের শটে রিচার্লিসন জালে জড়ান বল।

এগিয়ে গিয়েও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতেই রাখে ব্রাজিল। ফ্রেডের পরিবর্তে গ্যাব্রিয়েল হেসুস আর বারবোসার বদলে ফিরমিনো নামার পর আক্রমণে আরও ধার বাড়ে তাদের। ৮৯ মিনিটের দিকে ডিবক্সে হেসুসকে ফেলে দেওয়া হলে ভিএআরের মাধ্যমে পেনাল্টি পায় ব্রাজিল। প্রথমবার নেইমারের নেয়া পেনাল্টি গোলকিপার ডমিনগুয়েজ রুখে দিলেও তিনি শট নেওয়ার আগে বের হয়ে আসেন গোললাইন থেকে। তাই রেফারি আবার কিক নেয়ার জন্য বাঁশি বাজান। এবার আর ভুল করেননি নেইমার, ঠাণ্ডা মাথায় পরাস্ত করেন গোলরক্ষককে। 

পুরো ম্যাচে ব্রাজিলের রক্ষণভাগ ছিল দুর্দান্ত, গত ৩ ম্যাচে ১৩ গোল দেয়া ইকুয়েডর এই ম্যাচে গোলে কোনো শটই নিতে পারেনি। 

Advertisement

কোপা আমেরিকার আগে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ব্রাজিলের ম্যাচ আছে আরও একটি। ৯ জুন ভোর ৬.৩০টায় (বাংলাদেশ সময়) প্যারাগুয়ের মুখোমুখি হবে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। 

এস

Advertisement

ফুটবল

দীর্ঘ বছর পর জার্মান কাপ জিতলো লেভারকুসেন

Published

on

বায়ার লেভারকুসেন তো চলতি মৌসুমে নানাভাবেই অবাক করে চলেছে। এবার জার্মান কাপের শিরোপা জিতলো দলটি। জাবি আলোনসোর অধীনে নিজেদের অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছে তারা। বুন্দেসলিগায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র একটি ম্যাচ তারা পরাজিত হয়েছে এই মৌসুমে। যেটি আটালান্টার বিপক্ষে ইউরোপা লিগের ফাইনাল। জার্মান কাপের ফাইনালে শনিবার রাতে ১-০ গোলে কাইজারস্লাটার্নকে হারিয়েছে তারা।

ম্যাচ শুরু হওয়ার পর দ্রুতই এগিয়ে যায় লেভারকুসেন। যখন ১৭ মিনিটের খেলা চলছে বক্সের বাইরে থেকে গ্রানিত জাকার এক দারুণ শটে এগিয়ে যায় আলোনসোর দল। এরপর আর কোনো গোল আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। যদিও প্রথমার্ধে দুইটি হলুদ কার্ড খেয়ে বসেন লেভারকুসেন ডিফেন্ডার ওদিলন কোসসুনু। ফলে লাল কার্ড খেয়ে মাঠের বাইরে যেতে হয় তাকে।

বিপদ শুধু সেই একটিই ছিল লেভারকুসেনের জন্য। দ্বিতীয়ার্ধের পুরো সময়টুকু ১০ জন নিয়ে খেলতে হয়েছে তাদের। যদিও আর কোনো অসুবিধায় পড়তে হয়নি দলটির। শিরোপা নিশ্চিত করেই মাঠ ছেড়েছে।

এর আগে ১৯৯৩ সালে জার্মান কাপ জিতেছিল লেভারকুসেন। ফলে আবারও ৩১ বছর পর এই শিরোপা জিতলো তারা। আলোনসোর অধীনে বুন্দেসলিগার পর জার্মান কাপ জয় করলো লেভারকুসেন। সময়টা কত ভালো যাচ্ছে দলটির জন্য, তা তাদের খেলোয়াড় ও কোচ সবাই জেনে থাকবে নিশ্চিতভাবেই।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ফ্রেঞ্চ কাপের শিরোপা নিয়ে বিদায় নিলেন এমবাপ্পে

Published

on

মাথা উঁচু করেই প্যারিস সেন্ট জার্মেই থেকে বিদায় বললেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। শনিবার রাতে  লিওঁ এর বিপক্ষে দলটি জিতেছে ফ্রেঞ্চ কাপের শিরোপা। এমবাপ্পের জন্য পিএসজির হয়ে শেষ ম্যাচ ছিল এটি। এই ফ্রান্স খেলোয়াড় অবশ্য জানাননি, কোথায় যাচ্ছেন তিনি পরের মৌসুমে। ফাইনাল ম্যাচে ২-১ গোলে জয় পেয়েছে পিএসজি।

ফ্রেঞ্চ কাপে ১৫তম বারের মতো শিরোপা উঠল পিএসজির ঝুলিতে। ক্লাবটির কোচ লুইস এনরিকে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপার স্বাদ পেলেন। এর আগে লিগ ওয়ান জিতেছেন কিছুদিন আগেই। পিএসজি নিজেদের গোল দু’টি দিয়েছে প্রথমার্ধেই। প্রথম গোলটি আসে ২২ মিনিটের মাথায়, দ্বিতীয় গোলটি ৩৪ মিনিটের মাথায়। যথাক্রমে ওসমান ডেম্বেলে ও ফাবিয়ান রুইজের পা থেকে।

লিওঁ অবশ্য বিরতির পর বেশ লড়াই করে। দ্বিতীয়ার্ধ শুরুর কিছু বাদেই জেইক ও’ব্রায়েন এর গোলে ব্যবধান কমায় দলটি। পরিস্থিতি এমন ছিল যে লিওঁ বেশ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর কোনো বিপদ ছাড়াই ম্যাচটি শেষ হয়। শিরোপা ওঠে পিএসজির কাঁধে।

Advertisement

এমবাপ্পে নিজের অভিব্যক্তি জানিয়েছেন ম্যাচ শেষে। তিনি বলেন, “এখানে শুধু ভাল স্মৃতি রয়েছে এবং আমি মাথা উঁচু করেই যেতে পারি, পাশাপাশি একটা ট্রফি নিয়েও। তো আমি শুধু ইতিবাচক জিনিসগুলো মনে করতে পারি।”

 

এম/এইচ

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

এফএ কাপের শিরোপা জিতলো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

Published

on

এফএ কাপের ফাইনালে টানা দুই মৌসুমে মুখোমুখি হয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। তবে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তোলা হলো না ম্যানসিটির। আলজান্দ্রো গারনাচো ও কোবি মাইনুর গোলে সিটির বিপক্ষে ২-১ গোলে জয়ী হয়েছে ইউনাইটেড। ফলে ১৩তম বারের মতো এফএ কাপের শিরোপা ঘরে তুললো দলটি।

ওয়েম্বলিতে শনিবার (২৫ মে) রাত ৮ ঘটিকায় মুখোমুখি হয় দুই দল। ম্যানচেস্টার ডার্বি নামে খ্যাত এই দুই দলের লড়াই। ম্যাচে বল ধরে রাখায় সিটি এগিয়ে ছিল ম্যাচ জুড়ে। তবে জয়টা ইউনাইটেডের কাছেই ভিড়েছে। যেখানে ৭০ শতাংশের বেশি সিটির অঞ্চলে বল ছিল। শট খেলাতেও এগিয়ে ছিল, কিন্তু অন-টার্গেটে শট করায় পিছিয়ে ছিল তারা। যেমনটি ইউনাইটেডের ক্ষেত্রেও হয়েছে।

তবে ২৯ মিনিটের মাথায় ইউনাইটেড প্রথম গোলটি করে। যেখানে সিটি ডিফেন্ডার গাভারদিওলের ভুলে গারনাচো গোল পেয়ে যায়। এর ঠিক ১০ মিনিট পর ৩৯ মিনিটের মাথায় গোল আসে মাইনুর দারুণ এক গোলে ২-০ তে এগিয়ে যায় এরিক টেন হাগের শিষ্যরা।

এই অবস্থাতেই বিরতিতে যায় দুই দল। বিরতির পর আর খুব বেশি সুবিধা করা হয়ে ওঠেনি সিটির। যখন মনে হচ্ছিল গোল আর আসছে না পেপ গার্দিওলার দলের কাছ থেকে, তখন ৮৭ মিনিটের মাথায় বদলি খেলোয়াড় হিসেবে নামা জেরেমি ডকু সিটির পক্ষে গোল করে বসেন।

শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলে শেষ হয় এফ এ কাপের রাত।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত